Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

মহালয়া : একটি আবেগ ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত


মহালয়া : একটি আবেগ 

মানস কুমার সেনগুপ্ত


বঙ্গজীবনে দুর্গোৎসবের আবেগ, আনন্দময় অনুভূতির সঙ্গে জড়িয়ে আছে আকাশবাণী কলকাতা বেতার কেন্দ্র থেকে প্রচারিত মহিষাসুরমর্দিনী। অনুষ্ঠানটি অবশ্য বহুদিন থেকে আমাদের কাছে মহালয়া বলেই প্রতীয়মান হয়ে আসছে। ওই দিনটিতে পিতৃপক্ষের শেষ হয়ে, দেবীপক্ষের আগমনবার্তা ঘোষিত হয়। 
    সেই কিশোরবেলা থেকে দেখে আসছি মহালয়ার অনুষ্ঠানটি শোনার জন্য বাঙালির ঘরে ঘরে ঘড়িতে এলার্ম দিয়ে রাখা হতো। ভোর চারটে থেকে ঘরে ঘরে রেডিও বেজে উঠলে মনে হতো, সত্যিই পুজো এসে গেছে। বীরেন্দ্র কৃষ্ণ ভদ্র মহাশয়ের আবেগমথিত কন্ঠে   মহিষাসুরমর্দিনী অনুষ্ঠানের ভাষ্যপাঠেই ঘোষিত হয়ে যেত মা দুর্গার আগমন বার্তা। বানী কুমার মহাশয়ের কালজয়ী ভাষ্যরচনা এবং সঙ্গীতের অংশে অসামান্য সুরের আয়োজনে ছিলেন আর একজন প্রবাদপ্রতিম শিল্পী ও সুরকার পঙ্কজ কুমার মল্লিক। সুপ্রীতি ঘোষের কন্ঠে 'বাজলো তোমার আলোর বেণু, দ্বীজেন বাবুর কন্ঠে জাগো দুর্গা সহ আরও অনেক গান আজও আপামর বাঙালির মুখে মুখে ফেরে। 
    সত্যি বন্ধু, আকাশবাণী কলকাতা কেন্দ্র থেকে প্রচারিত এই  অনুষ্ঠানটি নিয়ে আজও বঙ্গ জীবনে আবেগের অন্ত নেই। তবে ১৯৭৬ সালে এই অনুষ্ঠানটির পরিবর্তে দেবী দুর্গতিহারীনিম প্রচারিত হওয়ায় বাঙালির আবেগে সত্যিই সাময়িক ধাক্কা লেগেছিল। 
    আর একটি কথা, মহালয়ার ভোরে  কোথাও কোথাও উচ্চকিত মাইক্রোফোনে অনুষ্ঠানটি প্রচারিত হলে এর কৌলীন্য আঘাতপ্রাপ্ত হয় বৈকি। 
    তবে এইসব বিতর্ক সরিয়ে রেখে বলতে পারি, আজও বঙ্গ জীবনে মহালয়া বা মহিষাসুরমর্দিনী অনুষ্ঠানটির আবেদন এক ভিন্ন অনুভূতি এনে দেয়। 

==============

মানস কুমার সেনগুপ্ত, আনন্দ মোহন বসু রোড, দমদম, কলকাতা-- ৭০০০৭৪

চিত্রঋণ ঃ আনন্দবাজার।












 
                    

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় লেখা

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৯তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮০তম সংখ্যা ।। কার্তিক ১৪৩১ অক্টোবর ২০২৪

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

উৎসবের সৌন্দর্য: সেকালে ও একালে।। সৌরভ পুরকাইত

মুদ্রিত নবপ্রভাত উৎসব ২০২৩ সংখ্যার ডাউনলোড লিঙ্ক