আর একটা সকালের মতো সুন্দর দিনটি
আমাকে ছুঁয়ে আমার শরীর মন ঢেউয়ের তালে তালে
খুশিতে ভরে তোলে । আমার চোখের সামনে
খেলে বেড়ায় আমার ছোট্ট আদরের ভাই
আমি দুহাত বাড়িয়ে ওর সঙ্গে নেচে ওঠি
রোদ্দুর আঁকা প্রেমের কবিতার মতো সকাল
কিছু বোঝার আগেই আগুন নেমে এলো
পুড়ে গেল , ছাই হয়ে গেল আমার স্বপ্নের রানী বাড়ি
এখানে জনপদ ছিল বোঝা যায়না , বোঝা যায়না
ধ্বংস স্তুপের ভেতর সকালের রোদ্দুরের মতো আমাদের
জীবন ছিল , খেলার পুতুলের মতো সংসার ছিল
ছিল একটা সুন্দর আধুনিক শহর , কর্ম চঞ্চল
কেন এত আগুন ,কেন এত ক্রোধ ,ঘৃণা , হত্যার বাসনা ?
মরু প্রান্তরে পাওয়া জটিল রাজনীতি ফিচার
মৃত্যুর পথলেখা অঙ্কনে বাজি ধরে মৃত্যুই শেষ কথা
বলোতো , আমার হাতে ছিল পুতুল আর এক হাতে বর্ণ পরিচয়
" কেন শিশুদের ওরা বোমা মারে " – কেন জ্বালিয়ে দেয়
আমাদের বেঁচে থাকার প্রতিশ্রুতি , নতুন পৃথিবীর স্বপ্ন ?
আর কত চায় নিরীহ মানুষের অন্তরের বিপন্নতা ?
শিশুটিকে ভুলে যায় রণমত্ত আগ্রাসী নায়করা
" আমি ঈশ্বরকে সব বলে দেব " — সব বলে দেব
হায়, ঈশ্বর তোমার বধির যাপন শিশুর প্রতিবেদন
সমুদ্রের ঢেউয়ের ঝড়ো শব্দে মিশে যায় নীরবে ।
বার বার এ পৃথীবির প্রান্তে প্রান্তরে রক্তের খেলা
রক্তের স্বাদ বিনিময়ে ইপ্সিত দখল করতে চায়
তৃণরা দলতে দলতে লাসকাটা ঘরে বরফ সাদা মুখ
পুতুল নাচার মতো রিং মাস্টার আড়ালে নয় , আনাচে কানাচে ।
তারা ঈশ্বরের নামে ঈশ্বরকে হত্যা করে
কেউ মানুষের রক্তে যাপন করে শাস্ত্র রতি
রাজন বণিক সুরে প্রেমের নামে আত্মরতি
মুক্ত বাতাস মুক্ত আলো হারায় প্রাণ।
সকাল আগেও হয়েছে সকাল হতেই থাকে
বার বার প্রতিদিন সকালের
সকালের গন্ধ চোখে মুখে কপালে গালে
রয়ে যায় জীবনের গভীরে জীবনের সঙ্গে।
একটা ক্ষত মরুভূমির পাড়ি উত্তাপ কিংবা
বরফের মতো হিম শীতল মানচিত্র রয়ে যায়।
আমাকে ছুঁয়ে আমার শরীর মন ঢেউয়ের তালে তালে
খুশিতে ভরে তোলে । আমার চোখের সামনে
খেলে বেড়ায় আমার ছোট্ট আদরের ভাই
আমি দুহাত বাড়িয়ে ওর সঙ্গে নেচে ওঠি
রোদ্দুর আঁকা প্রেমের কবিতার মতো সকাল
কিছু বোঝার আগেই আগুন নেমে এলো
পুড়ে গেল , ছাই হয়ে গেল আমার স্বপ্নের রানী বাড়ি
এখানে জনপদ ছিল বোঝা যায়না , বোঝা যায়না
ধ্বংস স্তুপের ভেতর সকালের রোদ্দুরের মতো আমাদের
জীবন ছিল , খেলার পুতুলের মতো সংসার ছিল
ছিল একটা সুন্দর আধুনিক শহর , কর্ম চঞ্চল
কেন এত আগুন ,কেন এত ক্রোধ ,ঘৃণা , হত্যার বাসনা ?
মরু প্রান্তরে পাওয়া জটিল রাজনীতি ফিচার
মৃত্যুর পথলেখা অঙ্কনে বাজি ধরে মৃত্যুই শেষ কথা
বলোতো , আমার হাতে ছিল পুতুল আর এক হাতে বর্ণ পরিচয়
" কেন শিশুদের ওরা বোমা মারে " – কেন জ্বালিয়ে দেয়
আমাদের বেঁচে থাকার প্রতিশ্রুতি , নতুন পৃথিবীর স্বপ্ন ?
আর কত চায় নিরীহ মানুষের অন্তরের বিপন্নতা ?
শিশুটিকে ভুলে যায় রণমত্ত আগ্রাসী নায়করা
" আমি ঈশ্বরকে সব বলে দেব " — সব বলে দেব
হায়, ঈশ্বর তোমার বধির যাপন শিশুর প্রতিবেদন
সমুদ্রের ঢেউয়ের ঝড়ো শব্দে মিশে যায় নীরবে ।
বার বার এ পৃথীবির প্রান্তে প্রান্তরে রক্তের খেলা
রক্তের স্বাদ বিনিময়ে ইপ্সিত দখল করতে চায়
তৃণরা দলতে দলতে লাসকাটা ঘরে বরফ সাদা মুখ
পুতুল নাচার মতো রিং মাস্টার আড়ালে নয় , আনাচে কানাচে ।
তারা ঈশ্বরের নামে ঈশ্বরকে হত্যা করে
কেউ মানুষের রক্তে যাপন করে শাস্ত্র রতি
রাজন বণিক সুরে প্রেমের নামে আত্মরতি
মুক্ত বাতাস মুক্ত আলো হারায় প্রাণ।
সকাল আগেও হয়েছে সকাল হতেই থাকে
বার বার প্রতিদিন সকালের
সকালের গন্ধ চোখে মুখে কপালে গালে
রয়ে যায় জীবনের গভীরে জীবনের সঙ্গে।
একটা ক্ষত মরুভূমির পাড়ি উত্তাপ কিংবা
বরফের মতো হিম শীতল মানচিত্র রয়ে যায়।
******
আব্দুর রহমান
গ্রাম -আলতাবরতলা
পোঃ -ভগবানগোলা
জেলা- মুর্শিদাবাদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন