
শব্দগুলো ভাঙতে শেখো
জলকে ভেঙে যে অক্সিজেন পাবো,
ওটার সাথে মিশিয়ে দেবো আমার প্রশ্বাস।
তুমি সমুদ্রের তলদেশের রাজকন্যা হবে,
আমি ডুবুরি হয়ে তোমার খোঁজ করবো।
শুঁয়োপোকার গায়ে হুলি মাখিয়ে প্রজাপতি বানাতে চাই,
তোমাকে উপহার দেবো বলে।
শব্দে-বাক্যে মুখরিত হয়ে থাকবে তোমার গান।
পৃথিবীর আদি রহস্য জানো তো,
আগুন; যে আগুন তোমার বুকে।
গিরগিটির মতো শক্ত করে আঁকড়ে ধরো দেয়ালকে,
যে দেয়াল তোমাকে সামনে এগিয়ে দেবে।
একটা করে আঙুল ধরো, পাঁজর শক্ত হবে।
শব্দগুলো ভাঙতে শেখো, কাব্য হয়ে যাবে।
_________
আমার ঈশ্বর!
আকাশ থেকে কখনও পৃথিবীকে দেখেছো?
যেভাবে দেখে আমার ঈশ্বর।
মাটি ফুঁড়ে যে বীজ বের হয়,
তাকে কখনও আপন করেছো?
যেভাবে আপন করে আমার ঈশ্বর।
সদ্যোজাত সন্তানকে কখনও আদর করেছো?
যেভাবে আদর করে আমার ঈশ্বর।
ফুল ফোটার শব্দে কখনও ঘুম ভেঙেছিল?
যেভাবে ঘুম ভাঙায় আমার ঈশ্বর।
বৃষ্টির ফোটা আর শিশির বিন্দুদের কখনও প্রশ্ন করেছিলে?
যেভাবে প্রশ্ন করো আমার ঈশ্বরের।
সবকিছু প্রশ্নচিহ্ন হয়ে থাক,
আর বাকি থাকুক আমার ঈশ্বর।
___________
ঠিকানা: ক্যানিং, দক্ষিণ ২৪ পরগনা, ভারত, ৭৪৩৩২৯
ফোন:(+91) 7908778177
হোয়াটসঅ্যাপ- (+91) 8436871092
প্রিয় সম্পাদক,
কেমন আছেন, আশা করছি ভালো আছেন। আপনার পত্রিকার জন্য একটি কবিতা পাঠালাম, যদি প্রকাশযোগ্য মনে হয়, তাহলে প্রকাশ করার আবেদন রইল।
পত্রিকার শ্রীবৃদ্ধি কামনা করি!
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন