কলঙ্কিনী
মেঘ-বৃষ্টি একে অপরকে প্রভাবিত করলেও
জানতে পারে না।
পাহাড় সেখানে সলতে পাকায়
একসময় তা এতটাই গুটিয়ে যায় যে
সেই পাক খুলতে গেলে ক্রমশ পাক খেতে থাকে।
দলাদল থেকে বেরিয়ে আসা অসম্ভব হয়ে পড়ে
পাহাড় প্রতিনিয়ত মাথা খুঁটতে থাকে
সিদ্ধান্তে হ-য-ব-র-ল হয়ে পড়ে।
মেঘের সন্তানরা হামাগুড়ি দেয় চোতরা পাতায়
হাত-পা-জ্বলে যায়... মুলায়েমভাবে হাত বুলাতে থাকলেও
ভিতর ভিতর জ্বলে খাঁক হয়ে যায় তারা।
পাহাড়ের প্রথম সহধর্মিণী বৃষ্টি মিলনচ্যুত হয়
ক্রমশ চোখের জল ফেলতে থাকে
বঞ্চিত হয় বৃষ্টির সন্তানেরা...
এদিকে মিথ্যে ধর্মপালনে পাহাড় আল্লাহর দোহাই দিয়ে
রাতের ঘুম কেড়ে নেয় বৃষ্টির।
পাহাড়ের ঘুম কেড়ে নেয় মেঘ।
সমস্ত ঘটনার পিছনে মেঘের গর্জন কাজ করলেও
বৃষ্টি উপেক্ষিত থেকে যায়
এদিকে মেঘ বৃষ্টিকে কলঙ্কিনী থেকে বেশ্যা নামকরণ করলে
তা কার্যকর হয় নিজ ক্ষেত্রেই...
এমনটাই তার গর্জন
.
.
.
পরকিয়ার শক্তি...