পরকীয়তা
আমার লাজ হোল শেয,
নুতন পরকীয়তা আইন বেশ।
সাত পাঁকে বাঁধা জন্ম জন্মান্তর,
হিন্দু শাস্ত্রে নুতন রূপান্তর।
স্বামী আজ অসহায় পরকীয়তায়,
নিজের হাতে স্ত্রীকে দিচ্ছে বিদায়।
আইন বড় নিষ্ঠূর পরম বেদনাদায়ক,
মহান দেশের নাগরিক নির্বাক দর্শক।
মহান দেশের মহান আইন প্রণেতা,
শিশুর দায়িত্ব্যে থাকবে কোন বিধাতা।
পশ্চিমী হাওয়া বইছে গঁঙ্গার দেশে,
পবিএ পিন্ডদান তর্পণ নির্লিপ্ত অবশেষে।
=======================
সাথী তোতাপাখি
আতা গাছে তোতাপাখি,
ফল খেয়ে করছে নাচানাচি,
খোকন সোনা মেলে আঁখি,
শুনছে বসে পাখির চেঁচামেচি।
মা এসে বলল সোনা খোকা,
গাছের ডালে বসে পাখি তোতা,
শুনাবে মিষ্টি মধুর ভালো কথা,
রোজ সকালে পাঠান বিধাতা।
তোতা বলল যাচ্ছি খোকন উড়ে,
ফিরে শোনাব মধুর সুরে গান,
জলের তেষ্টায় ঠোঁটটা যাচ্ছে পুড়ে,
ভয় পেয়ো না ছাড় অভিমান ।
তোতার কথা শুনে ছোট্ট খোকন ,
ভয় কান্না দূরে আহ্লাদে আটখানা,
বলল খোকন রাখবো আতা দ্বিগুন,
আমার সাথী হয়ে থাকো ষোলআনা।
=====================
সুশীল কুমার রায়,
রিষড়া,হুগলী।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন