সেই সুপ্ত তারা
ঝরে পরছে অন্তরীক্ষ হতে সুপ্ত তারা৷
প্রাচীনত্বের সাক্ষ্য বহন করে চলছিল এতকাল,
তার যে সময় হয়ে এসেছে
আজ সে পতিত হচ্ছে ভূপৃষ্ঠের উপর৷
কালো আবেশে এসে পতিত হয়,
গেঁথে দেয় মানব মনে অমঙ্গলসূচকের বার্তা৷
সে যে গিয়েছে সক্রিয় হয়ে
ভূপৃষ্ঠের কিছু অংশ ধ্বংসাবশেষে পরিণত হবে৷
সে সক্রিয়, সত্যিই সে সক্রিয়
কালো ঘূর্ণন গতি তার,
ছেদ করল কিছু ভূভাগের অংশ
পরিণত হল খাদে কিছুটা অঞ্চল৷
===================
আমার মানস নদী
মোর মানস নদী আজও ধাবমান,
বেগ তার খরস্রোতা, দিক যে তার দিশেহারা৷
কুলু কুলু শব্দ আজ কোলাহলে রূপান্তরিত৷
দূর হতে দূরে রাধারা জল তোলে মোর প্রান্ত হতে
তবে আজও কেউ নিমজ্জমান হয়নি,
শুধুই পানীয় রূপে ব্যবহার করেছে তৈয়রাশি৷
তুমিই কি সে, মোর মানস প্রিয়া নাকি?
তুমি কি বাস্তব রূপে দাঁড়িয়ে আছ?
সত্যি'ই যদি হও আমি থামব,
যদি তুমি চাও আমি দমিত হব তব বাহুর প্রান্তে৷
বাস্তবে তুমি যদি চাও মোর কাছে,
আমি সাজাব মোর মানস নদীর বাঁক৷
কি তুমি স্থাপিত করবে তো ঘাট,
প্রতিনিয়ত ও চিরজীবন নিমজ্জমান থাকবে তো?
_______________
যৌন ক্ষুধায় মত্ত
যৌন ক্ষুধায় মত্ত আজি সারমেয়র দল,
মানুষেরাই কি বাদ আছে পাইলে ফাঁকা স্থল৷
একূল ওকূল ভাবে না আজ যারা,
শরীর লাভে মত্ত আছে তারা৷
যৌন রোগী যেথায় সেথায় অগোচরে ঘোরে,
মার্ডার রেফ যে বাদ যাবে না পরলে আজও
বেঘোরে৷
কোথায় আইন কোথায় শাসন নেই যে তাদের
নিয়ন্ত্রণ,
অন্ধ সমাজ অন্ধ রাষ্ট্র বাঁধবে এদের কোন বাঁধন৷
সাধারণ মানুষ জেগে উঠুক পেওনা কাউকে
তোমরা আজি ভয়,
একে একে বাঁধন গড়ে অসহায়কে করবে
আজি জয়৷
_______________
নাম - অমিত পাল
গ্রাম - শঙ্করপুর
ডাক - ঠেঙ্গাপাড়া
থানা - মঙ্গলকোট
জেলা - পূর্ব বর্ধমান
ধন্যবাদ স্যার আমার তিনটি কবিতা নেওয়ার জন্
উত্তরমুছুন