Featured Post
প্রবন্ধ ।। মাইকেল মধুসুদন দত্ত : অন্য স্বর অন্য সুর ।। সুবীর ঘোষ
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
প্র ব ন্ধ
অন্য স্বর অন্য সুর
সুবীর ঘোষ
কবি মাইকেল মধুসূদন দত্তর জীবৎকাল ১৮২৪ থেকে ১৮৭৩ খ্রিষ্টাব্দ। এ বছর তাঁর প্রয়াণের ১৫০ বছর পূর্ণ হচ্ছে। এ বছর তাঁর জন্মের ২০০ বছর পুর্তিও। মাইকেল বাংলাসাহিত্যের এক বাঁক বদলের কবি। তাঁর সময় থেকে বাংলা সাহিত্য, বাংলা ভাষা ও বাঙ্গালি সমাজ অনেকটা পথ এগিয়ে এসেছে। সে পথটা এতটাই বেশি যে একবার পেছন ফিরে না তাকালেই নয়।
চট্টগ্রামের কবি দৌলত কাজি (১৬০০-১৬৩৮) মাইকেলের অনেক আগেই বাংলাভাষায় কাব্যচর্চা করে গেছেন। তাঁর বইয়ের নাম—লোরচন্দ্রাণী ও সতীময়না। কিন্তু বাংলা কাব্য ও নাট্যসাহিত্যের জনক হিসেবে মাইকেল মধুসূদন দত্তর নামই উচ্চারিত হয়। তার পেছনে কিছু কারণ অবশ্যই আছে; যেমন –
• দৌলত কাজি বইটি অসমাপ্ত রেখে প্রয়াত হন যা পরে সম্পূর্ণ করেন কবি আলাওল।
• মধুসূদন দত্তর আগে কেউ সনেট,চতুর্দশপদী ও খন্ডকবিতা লেখেননি।
• এতগুলি কাব্যও এর আগে কোনও একজন কবি রচনা করেননি।
• মাইকেলই বাংলা ভাষার প্রথম নাট্যকার। তাঁর নাটক শর্মিষ্ঠা প্রকাশিত হয় ১৮৫৯-এ। এর পরের বছর বেরোয় দীনবন্ধু মিত্রর নাটক নীলদর্পণ।
• বাংলা ভাষায় মিলহীন অমিত্রাক্ষর ছন্দের তিনিই প্রবর্তক।
• বাংলা ভাষা ও সাহিত্যে নিম্নবর্গ বা সাব অলটার্ন প্রাধান্যের প্রথম সূচনা করেন মাইকেল।
মাইকেল যেসব কাব্য রচনা করেছিলেন তার নাম –
১) তিলোত্তমাসম্ভব কাব্য ১৮৬০ ২) মেঘনাদবধ কাব্য ১৮৬১ ৩) ব্রজাঙ্গনা কাব্য ১৮৬১ ৪) বীরাঙ্গনা কাব্য ১৮৬১ ৫) মায়াকানন ১৮৭২
তাঁর লেখা নাটকগুলি হল-
১) শর্মিষ্ঠা ১৮৫৯ ২) পদ্মাবতী ১৮৫৯ ৩) একেই কি বলে সভ্যতা ১৮৬০ ৪) কৃষ্ণকুমারী ১৮৬০ ৫) বুড়ো সালিকের ঘাড়ে রোঁ ১৮৬০
বাংলা ভাষায় মাইকেলের প্রথম প্রকাশিত রচনা ‘শর্ম্মিষ্ঠা’ নাটকটি। নাটকের আকরকাহিনিটি মহাভারত থেকে নেওয়া। অসুরপতি বৃষপর্বার কন্যা ছিলেন শর্মিষ্ঠা। একদিন বনসায়রে স্নানের পরে ভুলক্রমে শর্মিষ্ঠা তাঁর সখী দৈত্যগুরু শুক্রাচার্যের কন্যা দেবযানীর পোশাক পরে ফেলেন। এই নিয়ে অশান্তি। শেষ পর্যন্ত শর্মিষ্ঠার ঠেলাঠেলিতে কুয়োয় পড়ে যান দেবযানী। মৃগয়াক্লান্ত রাজা যযাতি জলের সন্ধানে এসে দেবযানীকে কুয়োর ভেতর থেকে উদ্ধার করেন। শুক্রাচার্য এ কথা জানতে পেরে বৃষপর্বার কাছে গিয়ে জানান যে তিনি আর সে-রাজ্যে থাকবেন না। রাজার কাতর অনুনয়ে দৈত্যগুরু তখন দেবযানীর কাছে গিয়ে তাঁকে শান্ত করার কথা বলেন। বৃষপর্বা দেবযানীর কাছে গিয়ে তাকে প্রসন্ন করার চেষ্টা করলে দেবযানী তখন শর্ত দিলেন শর্মিষ্ঠাকে তাঁর দাসী হিসেবে থাকতে হবে। শুক্রাচার্যের রোষ নিবারণের জন্য শর্মিষ্ঠা সে-শর্ত মেনে নিলেন। কালক্রমে রাজা যযাতির সঙ্গে দেবযানীর বিয়ে হল। দেবযানী শর্মিষ্ঠাসহ অন্যান্য দাসীপরিবৃতা হয়ে যযাতিগৃহে গেলেন। একদিন রাজা শর্মিষ্ঠার রূপে আকৃষ্ট হয়ে তাঁকে গান্ধর্বমতে বিবাহ করলেন। সময়প্রবাহে যদু ও তুর্বসু নামে দেবযানীর দুই পুত্র এবং দ্রুহ্য, অনু ও পুরু নামে শর্মিষ্ঠার তিন পুত্রের জন্ম হল। এক সময় দেবযানী শর্মিষ্ঠার সঙ্গে রাজার বিয়ে ও তাঁর তিন পুত্রের ব্যাপারে সবই জানতে পারলেন। তিনি পিতা শুক্রাচার্যের কাছে গিয়ে নালিশ জানালেন। শুক্রাচার্য যযাতিকে ডেকে বললেন – তুমি আমার উপদেশ গ্রাহ্য করনি। বিয়ের পর দেবযানী স্বামীগৃহে যাবার সময় আমি বলেছিলাম – আমার কন্যার দাসীবৃত্তে অসুরপতি বৃষপর্বার কন্যা শর্মিষ্ঠাও আছেন। তাঁকে সসম্মানে রাখবে কিন্তু তাঁকে শয্যায় নেবে না। তুমি সে কথা পালন করনি। তাই জরা তোমাকে আক্রমণ করবে। এরপর যযাতি বহু অনুনয়বিনয় করলেও শুক্রাচার্য অভিশাপ ফিরিয়ে নিলেন না। কিছুটা নরম হয়ে বললেন –তবে তুমি ইচ্ছা করলে তোমার জরা অন্য কাউকে দিতে পারবে। এর পর যযাতি তাঁর পুত্রদের জনে জনে ডেকে সহস্র বছরের জন্য জরা ও যৌবন বিনিময়ের প্রস্তাব দিলে একমাত্র পুরু বাদে বাকি সকলেই রাজাকে ফিরিয়ে দিলেন। যযাতি পুরুর দেওয়া যৌবন নিয়ে সহস্র বৎসর বিষয় ভোগ করে পুরুকে তাঁর যৌবন ফিরিয়ে দিলেন; এবং পুরুর হাতে রাজপাট দিয়ে বনবাসে গেলেন এবং কালক্রমে তাঁর দেহান্ত হল।
মাইকেল মহাভারতের এই কাহিনি থেকে কেন দেবযানীর পরিবর্তে শর্মিষ্ঠাকে বেছে নিয়েছিলেন? সঠিকভাবে জানা না গেলেও কিছু কারণ অনুমান করা যেতে পারে --
মহাভারতে কচ ও দেবযানী উপাখ্যান বহুল চর্চিত। তুলনায় শর্মিষ্ঠা কিছুটা মেঘে ঢাকা চাঁদের মতো।
শুক্রাচার্য ব্রাহ্মণ, উচ্চবর্ণ; শর্মিষ্ঠা অসুররাজের কন্যা, তাই সমাজে নিম্নবর্গ।
শর্মিষ্ঠা জন্মসূত্রে অসুররাজের কন্যা হলেও কর্মদোষে রানি ও এককালের সখীর দাসী। তাই তিনি সমাজের অত্যাচারিত শ্রেণিভুক্ত।
দেবযানীর কোনো পুত্র রাজ-ইচ্ছা পুরণ করেননি, করেছিলেন যিনি তিনি শর্মিষ্ঠার পুত্র। এই মহানুভবতা মাইকেলের দৃষ্টি এড়ায়নি।
মাইকেল ‘শর্ম্মিষ্ঠা’ নাটকটি লিখেছিলেন ১৮৫৯ সালে। সমগ্র পৃথিবীতে তখন রাজতন্ত্র, অভিজাতদের শাসন, জমিদারীপ্রথা, পেশিশক্তির লড়াই, সম্পত্তি লুঠ, নির্বিচারে জনহত্যা, ক্রীতদাসপ্রথা, জাতপাত ইত্যাদি নানা রকমের সামাজিক ব্যাধি সমাজকে অতিষ্ঠ করে চলেছে। কয়েকটি সাল উল্লেখ করে দেখাবো পৃথিবীর কালো দাগ ঘোচানোর জন্য যা যা সংস্কার হয়েছে সবই মাইকেলের এই লেখার পরে ।
১৮৬৩-৬৫তে প্রেসিডেন্ট আব্রাহাম লিঙ্কন-এর সময় আমেরিকায় ক্রীতদাসপ্রথা অবলুপ্ত হয়।
১৮৬৭-৯৪ এর মধ্যে কার্ল মার্ক্স-এর দাস ক্যাপিটাল প্রকাশিত হয়।
লেনিন-এর নেতৃত্বে সোভিয়েট রাশিয়ার বিপ্লব ১৯১৭ সালে , চিনের বিপ্লব ১৯৪৯-এ এবং কিউবার বিপ্লব ১৯৫৩-৫৯তে। এসব তো অনেক পরের কথা।
সাম্যবাদ বা কমিউনিজম সম্বন্ধে মাইকেলের কোনও ধারণা থাকার কথা নয়। তিনি শুধুমাত্র মানবিকতা ও মানসিকতার উৎকর্ষের ওপর নির্ভর করে সাহিত্যে নিম্নবর্গীয় চরিত্রদের ওপর আলো ফেলতে সমর্থ হয়েছিলেন। সাবঅলটার্ন কথাটা তখন সেনাবাহিনীতে চালু ছিল কী না জানিনা, অন্তত সাধারণ্যে তো ছিলই না। মাইকেলের এই সাবঅলটার্নচর্চার একটি বিচ্ছিন্ন উদাহরণ নয় শর্মিষ্ঠা। তিলোত্তমাসম্ভব কাব্যে তিনি সুন্দ উপসুন্দের পাশে দাঁড়িয়েছিলেন। ব্রহ্মার আদেশে বিশ্বকর্মা সুন্দরীশ্রেষ্ঠ তিলোত্তমাকে সৃষ্টি করে তাঁকে দাবার বোড়ে বা bone of contention হিসেবে লাগিয়ে ছলনার বলে সুন্দ উপসুন্দের মৃত্যু ঘটান।
মাইকেলের কালজয়ী যে সৃষ্টি মেঘনাদবধকাব্য সেখানেও রাম লক্ষ্মণ নয়, তিনি বেছে নিয়েছিলেন মেঘনাদকে। মেঘনাদকে তাঁর মনে হয়েছিল একটি উপেক্ষিত চরিত্র। মুনি অগস্ত্য রামচন্দ্রকে বলেছিলেন মেঘনাদই হলেন সর্বশ্রেষ্ঠ বীর। তিনি মেঘের আড়াল থেকে যুদ্ধ করতে পারেন। আবার একমাত্র তাঁর কাছেই তিন রকমের ভয়ংকর অস্ত্র আছে — ব্রহ্মাস্ত্র, বৈষ্ণবাস্ত্র ও পাশুপতাস্ত্র। রামায়ণে শ্রীরামচন্দ্রর গুণকীর্তন । নঞর্থক খ্যাতি পেয়েছেন রাবণ। সেভাবে রামভ্রাতা লক্ষ্মণ বা রাবণপুত্র মেঘনাদের ওপর আলো পড়েনি। সেই আলো ফেলেছেন মাইকেল মেঘনাদকে কেন্দ্রীয় চরিত্র করে আস্ত একটি কাব্য লিখে। কবির এ ধরনের অপ্রচল পথে হাঁটা মেনে নিতে পারেননি পরবর্তীকালের অভিজাত কবি রবীন্দ্রনাথ। ১৮৮২ সালে মেঘনাদবধ কাব্য আলোচনা প্রসঙ্গে বলেছেন কেউ যদি নূতন মহৎ চরিত্র সৃষ্টি করতে না পারেন তাহলে তাঁর অন্যের সৃষ্ট মহৎ চরিত্র বিনাশ করতে যাওয়াও উচিত নয়। অন্য অর্থাৎ বাল্মীকি যিনি রাম সীতা লক্ষ্মণ চরিত্রগুলির মূল স্রষ্টা। ‘ঐতিহাসিক উপন্যাস’ প্রবন্ধে রবীন্দ্রনাথ মেঘনাদবধ কাব্যের প্রসঙ্গ টেনে এনে বলছেন রামচন্দ্রকে পামর এবং রাবণকে সাধুরূপে চিত্রিত করলে অপরাধ হয় না কী? হয়। কিন্তু তা হয়তো ইতিহাসের বিরুদ্ধে অপরাধ হয় না, হয় কাব্যের বিরুদ্ধে। তাঁর তখনকার আচ্ছন্ন ধারণার জন্য তিনি এতটাই উত্তেজিত ছিলেন যে তিনি বলেছেন মাইকেল না কী মহাকাব্য লিখতে প্রয়াসী হয়েছিলেন। মেঘনাদবধ কাব্য নামে বা বিষয়ে নিজেকে মহাকাব্য বলে দাবি করে না। এ ঘটনার ৫৪ বছর পর রবীন্দ্রনাথ লিখেছেন মাইকেলের অমিত্রাক্ষর ছন্দ পূর্বতন বিধানকে লঙ্ঘন করে গেলেও আজ আর সে ছন্দকে কেউ কাব্যরীতির বিরোধী বলে মনে করে না ।
আর একটি অভিনব বিষয়ের ওপর আলোকপাত করে এ আলোচনার ইতি টানব। বইপ্রকাশে উৎসর্গপত্র একটি রেওয়াজ। মাইকেলের আগে প্রকাশিত কোনও বইয়ে উৎসর্গপত্র থাকত কী না আমার জানা নেই, তবে মাইকেল যে এ ব্যাপারে অভিনবত্ব এনেছিলেন তাতে সন্দেহ নেই। তিনি রাজা প্রতাপচন্দ্র সিংহ বাহাদুর এবং রাজা ঈশ্বরচন্দ্র সিংহ বাহাদুরকে ‘শর্ম্মিষ্ঠা’ নাটকটি উৎসর্গ করে লিখেছিলেন, “আমি এই দৈত্যরাজবালা শর্ম্মিষ্ঠাকে মহাশয়দিগকে অর্পণ করিতেছি। যদ্যপি ইনি আপনাদের এবং শ্রোতৃবর্গের অনুগ্রহের উপযুক্ত পাত্রী হয়েন, তবে আমার পরিশ্রম সফল হইবে এবং আমিও কৃতকার্য্য হইব”। মাইকেলের রসবোধ লক্ষ করার মতো।
এই রচনার ক্ষেত্র থেকে মাইকেলের সামাজিক ও আর্থিক দুর্দশা আলোচনা করার পরিসরকে বাইরে রাখা হল তবু একটা কথা ভেবে অবাক লাগে মাইকেলের পাঠক তখন নিশ্চয় সাধারণ মানুষেরা ছিলেন না। তখন তো দেশে জনশিক্ষা প্রসার লাভই করেনি। তাঁর পাঠক তাই শিক্ষিত বিদ্বজ্জনের মধ্যেই সীমাবদ্ধ থাকার কথা । তবু ২৯ জুন ১৮৭৩ “মাইকেলের মৃত্যুসংবাদ কলিকাতা নগরে বিঘোষিত হইলে কেবল বাঙ্গালী নহে, নানাজাতীয় খ্রীষ্টান,মুসলমান, মাদ্রাজী, ইংরাজ প্রভৃতি ভদ্রলোক আলিপুরের হাসপাতালে উপস্থিত হইয়া তাঁহার শবদেহ দর্শন করিয়া শোকসন্তপ্ত হইয়াছিলেন”—একথা লিখেছিলেন সিউড়ির জমিদার দক্ষিণারঞ্জন মুখোপাধ্যায়। পরের দিন কবির শবানুগমনে পা মিলিয়েছিলেন সহস্রাধিক মানুষ। অধিকাংশই সাধারণ মানুষ। (তথ্যসূত্র—শুভাশিস চক্রবর্তীর প্রতিবেদন/ আনন্দবাজার পত্রিকা, জুলাই ২, ২০২৩।) ভাবা যায়! অমন কঠিন যাঁর ভাষার বাঁধুনি এবং রচনারীতি তাঁর জন্য সাধারণ মানুষের এত আকর্ষণ এ যুগেও যে কোনো কবির ঈর্ষার বিষয় হতে পারে।
মুদ্রিত সংখ্যার প্রচ্ছদ |
মুদ্রিত সংখ্যা সংগ্রহ বিষয়ক জরুরি কথা
নবপ্রভাত ব্লগজিনের ৬৮তম সংখ্যা (কার্তিক ১৪৩০ অক্টোবর ২০২৩) প্রকাশিত হল। কথামতো এই সংখ্যাটি বই (মুদ্রিত পত্রিকা) আকারে একটি প্রকাশনী থেকেও প্রকাশিত হল। ফন্ট একটু ছোট রেখে সাড়ে আট ফর্মার পত্রিকা হয়েছে। মুল্য ১৭৫ টাকা। তবে আমরা একটা কোড দিচ্ছি ( কোড: NABAPRAVAT30 )। এটা অর্ডার ফাইনাল করার সময় ব্যবহার করলে ১৪৯ টাকায় বইটি পাওয়া যাবে। অর্ডার করলে বাড়িতে বসেই পেয়ে যাবেন। (একটি সংখ্যার জন্য ডেলিভারি চার্জ নেবে ৫০ টাকা। একাধিক নিলে ডেলিভারি চার্জ অনেকটাই কমবে। এটা প্রকাশনা সংস্থার নিজস্ব নিয়ম।) কোড ব্যবহার করলে ১৯৯ টাকায় (ডেলিভারি চার্জসহ) বইটি পেয়ে যাবেন। আগ্রহীরা সংগ্রহ করতে পারেন।
যাঁরা অনলাইন অর্ডারে স্বচ্ছন্দ নন, অথবা, অনলাইনকে বিশ্বাস না করে আমাদের থেকে পত্রিকা সংগ্রহ করতে চান তাঁরা শুধু মুদ্রিত মূল্য ১৭৫ টাকা আমাদের পাঠাতে পারেন। আমরা দায়িত্ব নিয়ে আপনার ঠিকানায় বইটি পাঠিয়ে দেব। হাতে হাতে নেওয়া সম্ভব হলে ১৫০ টাকা পাঠালেই হবে। আমরা আনিয়ে দেব।
আমাদের গুগুল পে / ফোন পে
নম্বর ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬। প্রয়োজনবোধে এই নম্বরে স্বচ্ছন্দে call বা whatsapp করতে পারেন।
মুদ্রিত সংখ্যা অর্ডার করার লিঙ্ক:
https://notionpress.com/read/nabapravat-utsab-2023
==================
- লিঙ্ক পান
- X
- ইমেল
- অন্যান্য অ্যাপ
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন