পোস্টগুলি

১৯তম সংখ্যা: আশ্বিন ১৪২৬ সেপ্টেম্বর ২০১৯ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র : ১৯তম সংখ্যা

ছবি
সূচিপত্র প্রবন্ধ-নিবন্ধ:                  নন্দিনী পাল    শুভদীপ রায় চৌধুরী   মৌসুমী মুখোপাধ্যায়           সর্বাণী বসু  নিসর্গ নির্যাস মাহাতো   সুদীপ্ত মন্ডল    মুক্তগদ্য-গল্প: সোমনাথ বেনিয়া  সঞ্জয় গায়েন  শেফালী সর     কবিতা-ছড়া: চন্দন মিত্র       সুমিত মোদক     কৌশিক চক্রবর্ত্তী    উত্তমকুমার পুরকাইত   সনাতন মাজী    রণেশ রায়   বারিদ বরণ ভট্টাচার্য্য       তপন কুমার মাজি     চন্দন সুরভি নন্দ অমৃতা বিশ্বাস সরকার    কুনাল গোস্বামী    মোনালিসা পাহাড়ী প্রসেনজিৎ মাইতি    প্রসেনজিৎ মান্না    ভুবন বন্দ্যোপাধ্যায়   সুকুমার কর    সবিতা বিশ্বাস     মৃত্যুঞ্জয় হালদার     শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায়    নারায়ণ প্রসাদ জানা     উৎস ভট্টাচার্য       তাপসকিরণ রায়    মাথুর দাস     সুমন দাস     দেবাঙ্কুর কুন্ডু রাজিত বন্দোপাধ্যায়    অষ্টপদ মালিক     সুদর্শন মণ্ডল      সান্ত্বনা চ্যাটার্জ্জী     এষা চক্রবর্তী      পলাশ প্রধান      অনিন্দিতা দাশ    প্রদীপ কুমার সামন্ত      আশিস ভৌমিক ভ্রমণকাহিনি: ডাঃ অরুণ চট্টোপাধ্যায়    তরুণ প্রামানিক     বই-পত্রপত্রিকা

প্রবন্ধ: শুভদীপ রায় চৌধুরী

ছবি
               কলকাতার প্রাচীনতম দুর্গাপূজাঃ আভিজাত্যে ও বনেদিয়ানায়          ১৬০৮ খ্রিঃ সম্রাট জাহাঙ্গীরের থেকে ৮টি পরগনার   জায়গীরদারি লাভ করেছিলেন লক্ষ্মীকান্ত. ১৬১০সালে লক্ষ্মীকান্ত শুরু করেন বাংলাদেশের প্রথম সপরিবার শ্রীদুর্গার পূজা । কার্তিক , গনেশ এবং মহিষাসুরমর্দিনী - দুর্গাকে আনলেন একই কাঠামোর মধ্যে । এককথায় তিনিই বাংলাদেশে আধুনিক দুর্গাপূজার জনক । বড়িশা গ্রামে কাছারী বাড়ী সংলগ্ন জমিতে আটচালার চণ্ডীমণ্ডপ নির্মাণ করে মাতৃ - আরাধনার প্রবর্তন করেন । ইচ্ছা করলেই তিনি বিশাল অট্টালিকা করে রাজকীয় আভিজাত্যের মাধ্যমে দেবীপূজা করতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করলেন না , যাতে তাঁর প্রজারা নির্ভয়ে একান্ত আপনার ভেবে মাতৃপূজায় অংশ নেয় । তাই বড়িশায় আদি চণ্ডীমণ্ডপের নাম " সাঁঝার আটচালা "( সাঁঝার অর্থে সবার ) । এর থেকে অনুমান করা যায় লক্ষ্মীকান্ত প্রজা - দরদী ও বিচক্ষণ জমিদার ছিলেন । দেশ - বিদেশে ছড়িয়ে থাকা লক্ষ্মীকান্তের অগণিত বংশধর পূজার পাঁচটি দিন জড়ো হয় পরিবারের

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪