প্রেতকুন্ডের ধর্মান্তরিত পিতা ও ঝিনুকের ঋ কার সঙ্গম কারখানা
নিমাই জানা
ভয়ংকর ট্রান্সভ্যাজাইনাল স্পিরিচুয়াল হিভ্যানলি সুরিয়েলিস্টিক সহস্র মুখের এনলার্জিং রাক্ষসেরা কর্কশ দাঁতওয়ালা মিসাইল বাঁশি বাজাচ্ছে ডানাওয়ালা অপ্সরীর অতিশ্বেত প্রদর দুর্গন্ধের মহা রাক্ষসী কেন্দ্রের নৃতাত্বিক মহাযোগের আগুন ক্ষেত্রবালা মহাপ্রাজ্ঞ দুর্গন্ধ বিষাদ ইলেকট্রনিক ফয়েল গর্ত চকমকি নখ ও নখের ফ্রন্টাল লোব উভুলার দামোদর নদ ক্লিটোরিয়াস পাখির চামড়া নিয়ে, বিবস্ত্র হয়ে যেতে যেতেই আমি স্নান করে ন্যাংটো আরশোলার চুম্বকীয় আঙ্গুলের কাছে রথ চক্রের হড়হড়ে আঁশটে কোনিয়াম মাদারের চারা গাছ লাগাই, এসিড ফসের মাত্রাতিরিক্ত মৈথুন শব্দের অম্লজাত ক্রীড়া রোগীদের কালো ডোরাকাটা বাঘের সমর্পণ দৃশ্যের মতো জল্লাদের কারখানায় আঙ্গুর কিনতে থাকি বারোমাস নক্ষত্র কেনার অনুর্ধ্ব রতিশাস্ত্র হারিয়ে যায় ক্রমশ, আমি জাপানি রসসিক্ত মুদ্রার মতো সিঁড়ি ভাঙ্গি অশ্লীল সেবিকার বুকের জামা ছাড়িয়ে নক্ষত্র দেখি কৌম আঙ্গুলে পুঁতে দিচ্ছি বৈকুন্ঠের ধূসর সত্য কারুকাজ, হাঁটু মুড়ে বসে থাকি প্রাচীন গর্তের কাছে সুতো দিয়ে যোনি মুখ সেলাই করছে অষ্টম ঋষির মহাভারত সতীদগ্ধ কোন কালান্তরকামী নিশাচর রজঃ পাখি, মহার্ঘ্য মাংসের স্তুপ নিয়ে বসে থাকে লিজা আর্য, বসে থাকে মহাকর্ষের অদ্ভুত মাংসাশীর শরীরী গন্ধ, আমি আসলে ধারালো এক মুখ অস্ত্র দিয়ে কেটে দিচ্ছি তাদের বরাহ যোনি ও জড়জগতের অপার্থিব কামনা সমগ্রের আদিম ধাতুর বৈজন্তিক রস, জেনেটিক উন্মাদের তৃতীয় প্রহরের খাদক শ্রেণীর কোন নদীর কাশ্যপগ্রহীতা ক্ষনভঙ্গুর আশ্রমে চটচট করে বেড়ে উঠছি নদীর থালোপিয়ান ঈশ্বরের মতো পা দুটো উচু করে, আমার মুখেও সেলাইভার কৌন্তেয় কাঁকড়া বিছারা প্রদীপ জন্ম নেয় জুতো তৈরি কারখানার শুকর দ্রাব্যতার মেহেফিল বাদামি গোলা জল রঙ করছি ভবনের হরিণীদের মাংসল রক্ত ভর্তি জনন ছিদ্রের পাশে, তৃতীয়বার বসে আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স মার্কা জননের ক্ষয় রোগ নির্ণয় করছে কালো নৈঋত কোণের ব্রেসিয়ার পরা যমের যোগানদার, আমি মৃত মানুষদের খন্ডগুলো সুতোয় করে ঝুলিয়ে রাখি যাদের হাড়গোড় বিক্রি হয়ে গেছে শুদ্রাণী যুগের যজ্ঞস্থলে, তারা এখনো ব্রহ্মচর্য যৌবন বার্ধক্য মাংসল হাড়ের কাছে এসে কুকুরদের আধ-পচা মাংসে নখ ডুবিয়ে মিথোজীবী জীবাণুদের তরল পৃথিবীর মতো মাদকাসক্ত লাল কেউটের বীজ ছড়ায়, ঘুম একটি মারাত্মক সংকর দেবতার নাম শিরা গুলোকে অনেক উঁচুতে কেউ দোতারার মতো টিকটিকির জেলি খাচ্ছে ইলাস্টিক গর্ভবতী সুড়ঙ্গের মহা ইউরেনাসের মাদকাসক্ত ভৃঙ্গরাজ চর্বির বিরুপাক্ষ মন্ত্রের বীরভদ্র দার্শনিক মহা সূচকের ওপর , অন্ধকারে তিনটি রক্ষণাত্মক কুমির ষোড়শ ভবচক্র চেয়ে আমার জ্ঞাত চক্রের উন্মাদ ক্ষীরোদ ভবন ইছামতি নদীর তীরে সাদা পিতার জন্ম দিচ্ছে, হে জল কুন্ডের হ্রদ মৃত্যুর উপাসনাগার তৈরি করো দ্বিপক্ষীয় ভাঁজে
===============
নিমাই জানা
রুইনান, সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর, ৭২১১৪৪
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন