পোস্টগুলি

2021 থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। নবপ্রভাত ।। ৪৬তম সংখ্যা ।। পৌষ ১৪২৮ ডিসেম্বর ২০২১

ছবি
    সূ চি প ত্র   নিবন্ধ ।। চিঠিপত্রের ইতিহাস ।। বাণীব্রত গোস্বামী   নিবন্ধ ।। বিস্মৃত এক কবি অশোক বিজয় রাহা ।। শংকর ব্... নিবন্ধ ।। কামতাপুর কথা ।। আবদুস সালাম ভ্রমণকাহিনি ।। গাঢ়য়াল সফর ।। মিতালী ঘোষ ভ্রমণকাহিনি ।। বেড়ীর বাঁওড়ে একদিন ।। স্তুতি সরকার কবিতা ।। ভালো আছো প্রিয় জল ? || জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় কবিতা ।। সন্ধে হয়ে এলে ।। ফটিক চৌধুরী দুটি কবিতা ।। সৈকত গোস্বামী কবিতা ।। কুয়াশা মানুষ ।। অনিরুদ্ধ সুব্রত দুটি কবিতা ।। সোমা মজুমদার গল্প ।। মৈমি ।। অনিন্দ্য পাল কবিতা ।। অবসর, অবসাদ এবং ।। প্রতীক মিত্র কবিতা ।। শূন্যতা ।। অভিজিৎ মান্না কবিতা ।। তিস্তাবাজারের গল্প ।। সম্পা পাল বাংলা মায়ের কবিতা ।। অবশেষ দাস কবিতা ।। সকালের কথারা ।। মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায় রায় কবিতা ।। ছায়া ।। অঞ্জনা দেব রায় দুটি কবিতা ।। রথীন পার্থ মণ্ডল ছড়া ।। খোকার চিঠি ।। সুব্রত দাস ছড়া ।। আজগুবি ছড়া ।। ভাগ্যধর হাজারী কবিতা ।। প্রবণতা ।। সুধাংশুরঞ্জন সাহা অণুগল্প ।। ভালো বাসা ।। চন্দন মিত্র কবিতা ।। ইতিহাস লেখা অন্ধকার ।। তীর্থঙ্কর সুমিত কবিতা ।। আজব সখ্য ।। ঋষভ সরকার ছড়া ।। বই ও বইমেলা ।। রিয়াদ হায়দার কবিতা

নিবন্ধ ।। চিঠিপত্রের ইতিহাস ।। বাণীব্রত গোস্বামী

ছবি
   'মনে পড়ে যেন এক কালে লিখিতাম চিঠিতে তোমারে প্রেয়সী অথবা প্রিয়ে।’ সেই চিঠি আজ হারিয়ে গেছে। হলুদ, সবুজ পোস্টকার্ড, অথবা কত যত্নে লালিত বন্ধ খামে ভাঁজ করা কাগজে যে সম্পর্কগুলো বেঁচেছিল, আজকের আধুনিকতা সেইসব আত্মীয়তাকে মলিন করে দিয়েছে। তাতে আঙুলের ছোঁয়া থাকত। কতদিন ধরে কত হাত ঘুরে একটা খবর বা একটু প্রেম, ভালোবাসা, বা শ্রদ্ধা; বয়ে নিয়ে যেত কয়েকটা কালির অক্ষর, তাতে গতির মন্দন ছিল, কিন্তু আবেগ ছিল ভরপুর।   কেউ হাতে পেয়ে প্রণাম করতো, আবার কেউ গোপনে রেখে দিত বুকের ভেতর।   আজকে বার্তা বহন তরান্বিত হয়েছে, শুধু তার ভেতর কোন প্রাণ নেই। সেবার হরিদ্বারে গিয়ে পৌঁছোনোর সব খবর জানিয়ে মা চিঠি দিয়েছিল ঠাকুমাকে। সেই চিঠি আমরা ফিরে আসার পর মায়ের হাতেই পোস্টম্যান দিয়ে গেল। এটা খুব ছোট মজা। কিন্তু   আজকের দিনে দূর্লভ। মুঠোফোন চিঠিকে হত্যা করেছে। বিজয়ার পর পোস্টকার্ডের বান্ডিল নিয়ে আসত বাবা। তখন আমার পূজোর লম্বা ছুটি। দুপুরের একফালি রোদে বারান্দায় যেখানে মায়ের বড়ি শুকোতো, তার নীচে মা পিঠে খোলা চুল মেলে দিয়ে, সবাইকে বিজয়ার প্রণাম জানাতে লিখতে বসতো। নীচে একটু জায়গা খালি রাখত

নিবন্ধ ।। বিস্মৃত এক কবি অশোক বিজয় রাহা ।। শংকর ব্রহ্ম

ছবি
  "...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূন্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো , স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি, তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য,  নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত শাসন! সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়;  হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!"  'কবি অশোক বিজয় রাহা' - স্মরণে কবি ঊর্দ্ধেন্দু দাস এই কথাগুলিই লিখেছিলেন তাঁর '' ঈশানের পুঞ্জমেঘ'' কবিতায়।                 আধুনিক কবিতার সূচনালগ্নে যে ক'জন বঙ্গীয় কবি কবিতার ভূবন দাপিয়ে বেরিয়েছেন স্বমহিমায় তাদের মধ্যে অশোক বিজয় রাহা অন্যতম। ব্যক্তি জীবনে তিনি পেশা হিসেবে শিক্ষকতাকে বেছে নিলেও কাব্যচর্চা ছিল তাঁর হৃদযের মর্মমূলে। কবি অশোক বিজয় রাহাকে নানাভাবেই চিত্রিত করা যায়। কারণ তাঁর মধ্যে একাধারে নানান গুণের সমন্বয় ঘটেছিল। 'অধ্যাপকরূপে তিনি ছিলেন অসাধারণ আকর্ষণীয়। তাঁর বাগ্মীতা, পাণ্ডিত্য, বিশ্লেষণী ক্ষমতা ছিলো অপূর্ব। তাঁর আবৃত্তি ছিল অনুকরণীয়।'           অথচ কী এক অজ্ঞাত কারণে আজ তিনি আমাদের অনেকের কাছেই তে

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪