পোস্টগুলি

আগস্ট ১৮, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮২তম সংখ্যা ।। পৌষ ১৪৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি
  সূচিপত্র অন্নদাশঙ্কর রায়ের সাহিত্য: সমাজের আয়না ।। বিচিত্র কুমার প্রবন্ধ ।। বই হাতিয়ার ।। শ্যামল হুদাতী কবিতায় সংস্কৃতায়ন (দ্বিতীয় ভাগ ) ।। রণেশ রায় পুস্তক-আলোচনা ।। অরবিন্দ পুরকাইত কবিতা ।। লেগে থাকা রোদ্দুরের ঘ্রাণের মতো ।। জয়শ্রী ব্যানার্জি কবিতা ।। ভুল ।। সুপ্রভাত মেট্যা কবিতা ।। উন্মেষ ।। বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত কবিতা ।। গার্হস্থ্য ।। বিবেকানন্দ নস্কর একগুচ্ছ বিজয়ের কবিতা ।। বিচিত্র কুমার গল্প ।। পোষ্য ভূত ।। সমীর কুমার দত্ত কবিতা ।। আশপাশ ।। প্রতীক মিত্র কবিতা ।। মেঘ ।। তীর্থঙ্কর সুমিত অণুগল্প ।। বংশীবদনের সুখদুঃখ ।। দীনেশ সরকার কবিতা ।। গভীর রাত ।। সুনন্দ মন্ডল তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন ভালোবাসার বাসা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত অণুগল্প ।। শিক্ষকের সম্মান ।। মিঠুন মুখার্জী কবিতা।। প্রশ্ন ।। জীবন সরখেল কবিতা ।।ক্ষরিত সে পথ ।। রহিত ঘোষাল কবিতা ।। রক্ত দিয়ে কেনা ।। মুহাম্মদ মুকুল মিয়া কবিতা ।। কংক্রিট ।। আলাপন রায় চৌধুরী ছড়া ।। শীত নেমেছে ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল কবিতা ।। কিছু শব্দ ।। সমীর কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ।। শীতের নগ্নতা ।। রানা জামান কবিতা ।। পথ চলা ।। পাভেল আমান বেদ পু...

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র : ৪২তম সংখ্যা ।। ভাদ্র ১৪২৮ আগস্ট ২০২১ ।। স্বদেশ ও স্বাধীনতা

ছবি
  সূচিপত্র ভারতের জাতীয় পতাকা নির্মাণে পিঙ্গালির অবদান ।। পিনাকী সরকার নেতাজী, স্বাধীনতা এবং কয়েকটি প্রশ্ন ।। অনিন্দ্য পাল নিবন্ধ ।। সুভাষচন্দ্রের অন্তর্ধান ।। আব্দুস সালাম স্বদেশ ও স্বাধীনতা ।। শেফালি সর নিবন্ধ ।। স্বাধীনতার ৭৫ বছর ।। পার্থ সারথি চক্রবর্তী দেশের প্রথম মহিলা চিকিৎসক কাদম্বিনী গাঙ্গুলী ।। বিপ্লব গোস্বামী কবিতা ।। চাইছি তোমায় স্বাধীনতা ।। মহুয়া বসু সিনহা কবিতা || অধীনতামূলক || জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় অধিনায়ক হে... ।। জগবন্ধু হালদার কবিতা ।। স্বাধীনতার স্বাদ ।। নীলমাধব প্রামাণিক কবিতা ।। বীরাঙ্গনা ।। সোমা চক্রবর্তী আমার চোখে স্বাধীনতা দিবস ।। দীপঙ্কর বেরা কবিতা ।। স্বাধীনতা মানে ।। দেবশ্রী সরকার বিশ্বাস কবিতা ।। একটা গোটা দেশ ।। সুমিত মোদক কবিতা ।। স্বদেশ আর ওরা ।। প্রতীক মিত্র গল্প ।। প্রথম হাততালি ।। চন্দন মিত্র কবিতা ।। স্বাধীনতা আনলেন যাঁরা ।। গোবিন্দ মোদক কবিতা ।। সেই স্বাধীনতা ।। কান্তিলাল দাস পঁচাত্তরতম স্বাধীনতা দিবস।। মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায় রায় কবিতা ।। স্বাধীনতা ।। মহাজিস মণ্ডল কবিতা ।। কোনো এক স্বাধীন সকাল ।। ইউসুফ মোল্লা কবি...

ভারতের জাতীয় পতাকা নির্মাণে পিঙ্গালির অবদান ।। পিনাকী সরকার

ছবি
আমাদের ৭৬তম স্বাধীনতা দিবস যা সারা দেশে জুড়ে আড়ম্বরের সহিত পালিত হল। চারিদিকে উড়ল ভারতীয় পতাকা। তবে দুঃখের বিষয় হল অনেকেই জানেন না কে এই পতাকার সৃষ্টি কর্তা, কার মাথা থেকে এসেছিল এই রূপ সুন্দর দৃশ্য মান পতাকার নক্সা। কতজন চেনেন ? যদি বা নাম শুনে থাকেন, কতটুকু জানা রয়েছে তাঁর সম্পর্কে?  অনেকেই জানেন না যে পতাকা তৈরির ও ব্যবহারের নিয়ম সম্পর্কে।      আজ সেই ভারতীয় পতাকার রূপমানব পিঙ্গালি ভেঙ্কাইয়া এবং ভারতীয় জাতীয় পতাকা তৈরি নিয়ে আলোচনা করব । পিঙ্গালি শুধু এই নামই নয়, একাধিক নামে পরিচিত ছিলেন তিনি।       ১৮৭৬ সালের দোসরা অগাষ্ট জন্ম পিঙ্গালির। অন্ধ্রপ্রদেশের কৃষ্ণা জেলার পেদাকালিপাটাল্লি গ্রামে জন্ম হয় তাঁর। তিনি সরকারি স্কুলে নিজের পড়াশোনা শেষ করেন। ছোট থেকেই স্বপ্ন পরাধীনতার বন্ধন থেকে দেশ-কে মুক্ত করার। মাত্র ঊনিশ বছর বয়সে ব্রিটিশ ইন্ডিয়ান আর্মিতে যোগদান করেন তিনি। স্বাধীনতা সংগ্রামের সঙ্গেও প্রত্যক্ষভাবে যুক্ত ছিলেন তিনি ।      ঊনবিংশ শতাব্দীর আগে অবধি বিভিন্ন দেশীয় রাজ্যের শাসকেরা আলাদা আলাদা নকশার পতাকা ব্যবহার করতে...

নেতাজী, স্বাধীনতা এবং কয়েকটি প্রশ্ন ।। অনিন্দ্য পাল

ছবি
প্রায় আশি বছর আগে ১৯৪১ সালের ১৬ই জানুয়ারির রাতে বাঙালির অন্যতম আইকন সুভাষচন্দ্র বোস ভারতবর্ষকে ইংরেজের শিকল থেকে মুক্ত করার জন্য জন্য যখন কলকাতার এলগিন রোডের বাড়ি থেকে মহম্মদ জিয়াউদ্দিনের ছদ্মবেশে মহানিষ্ক্রমণ করেন, তখন তাঁর জীবনের একটাই উদ্দেশ্য ছিল - বিদেশীদের প্রভুত্ব নাশ করা। অথচ ১৯৪৭ এর ১৫ই আগস্টের পর যখন ইংরেজরা ভারত ছাড়লো, তারপর ভারতীয় রাজ-নীতির রাজন্যবর্গ সেই জীবন বাজি রাখা মানুষটাকেই বিভিন্ন ভাবে কলঙ্কিত করে নিজেদের রাজনৈতিক ক্ষমতার ফানুসটাকে ভাসিয়ে রেখেছিল।          সুভাষচন্দ্র বোস, যাকে ভারতবাসী এবং বিশ্বের মানুষ নেতাজী নামে চেনেন, বৃটিশরা যদি তাঁর চরম শত্রু হয়ে থাকে, তবে নিজের দেশের মানুষরাও কি তাঁর সঙ্গে খুব বন্ধুর মত আচরন করেছিল?  সুভাষচন্দ্র বোস ভারতবর্ষ থেকে বৃটিশদের তাড়িয়ে দেশকে স্বাধীন করতে চেয়েছিলেন আর তাঁর দেশের রাজনৈতিক নেতারা তাঁকে খোলা তলোয়ার বা বন্দুক নিয়ে অভ্যর্থনা করার কথা বলেছিলেন, কেন? কেনই বা ১৯৪৮ সাল থেকে ১৯৬৮ সাল পর্যন্ত নেহেরুর নির্দেশে আই বি নেতাজীর পরিবারের উপর নজরদারি চালিয়েছিল?  এসব প্রশ্নের সঠিক উত্তর পাওয়া যাবে কখন...

নিবন্ধ ।। সুভাষচন্দ্রের অন্তর্ধান ।। আব্দুস সালাম

ছবি
1935 এর ফেব্রুয়ারি রোম্যাঁ   রঁলা সুভাষচন্দ্র কে লিখেছিলেন". But we men of thought most each of us fight against the temptation that befalls in moments of fatigue and unsettledness   repairing to a world beyond the battle called God or art or freedom of the spirit of or those distant regions of the mystic soul . For fight we must as our duty lies on this side of the ocean on the battleground of men   "   । সুভাষ চন্দ্রের মধ্যে মরমিয়া প্রবণতা তিনি লক্ষ্য করেছিলেন। কিন্তু   দৃঢ়চেতা   আপোষহীন মানসিকতা এবং প্রতিবাদী মানুষটি অনেক দ্বিধা দ্বন্দের পর   রঁলা কথিত সংগ্রামকেই   মানুষের জন্য এই পথকে তিনি বেছে নিয়েছিলেন। সুভাষচন্দ্র ছিলেন মানুষের জন্য নিবেদিত সংগ্রামী পুরুষ।     বহু ভারতবাসীর আশা ছিল সুভাষচন্দ্র আবার   দেশে ফিরবেন । তিনিই সর্বভারতীয় বরেন্য নেতা ।তবু স্বাভাবিকভাবেই বাঙ্গালীদের কাছে তিনি সর্বাধিক প্রিয় । দ্বিতীয় মহাযুদ্ধ শেষ হলো। খন্ডিত হলো ভারতবর্ষ ,কিন্তু নেতাজি সুভাষচন্দ্র আর দেশে   ফিরে এলেন না । একটি ...

স্বদেশ ও স্বাধীনতা ।। শেফালি সর

ছবি
 আগষ্ট  মাস স্বাধীনতার জন্ম মাস, আগষ্ট  মাস বিপ্লবের  মাস,আগষ্ট মাস আমাদের  অতিবড় প্রিয়জনেদের শহীদ  হওয়ার মাস, আগষ্ট  মাস আমাদের স্নায়ুর তন্ত্রীগুলোকে তড়িৎ  গতিতে  তরান্বিত করার মাস। আমাদের ভারতবর্ষের স্বাধীনতা  এসেছিল  ১৯৪৭ সালের ১৫ই আগষ্ট। তাই আগষ্ট  এলেই মনে পড়ে যায় সেই  সেদিনের  কথা।যদিও চোখে  দেখিনি  সেই সেদিনের  বর্ণ গন্ধ  কেমন ছিল।তবুও তো আন্দাজ করতে  পারি সেদিনটা ছিল  ভারি উজ্জ্বল  বর্ণময়। আবারও  আমরা  আমাদের ৭৪তম স্বাধীনতার জন্মদিনের উৎসব  পালন  করবো মহা সমারোহে। সারাদেশের আকাশে  বাতাসে তখন  স্বাধীনতার গান।মোড়ে মোড়ে,রকে রকে,গলিতে গলিতে,ময়দানে সর্বত্র গল্প হবে কত প্রাণ স্বাধীনতার জন্য বলিদান করেছে।তাদের রক্তের  বিনিময়ে  আমরা  পেয়েছি আমাদের  বহু কাঙ্ক্ষিত  স্বাধীনতা।           আবারও  আমরা উঠে  দাঁড়াবো ত্রিবর্ণ রঞ্জিত জাতীয়  পতাকার সামনে চিবুক  উঁচু  করে,জাতীয় সঙ্গীতের...

নিবন্ধ ।। স্বাধীনতার ৭৫ বছর ।। পার্থ সারথি চক্রবর্তী

ছবি
দেশের স্বাধীনতার ৭৫ বছর পূর্ণ হতে চলেছে। যে দেশভাগ আর জাতিদাঙ্গার যন্ত্রণা আর কালিমা নিয়ে স্বাধীনতা এসেছিল; তা আজো মোছা যায়নি। যে রক্তধারা বয়ে যায় দেশমাতৃকার হৃদয়জুড়ে, তা আজো ভোলা যায় নি। একের পর এক শাসকদল বদলে গেছে। তাদের মুখের ভাষা বদলেছে, কিন্তু চিন্তাধারা খুব কিছু বদলায়নি। আর তা বদলায়নি বলেই স্বাধীনতার এত বছর পরেও আমরা আজো স্বয়ংসম্পূর্ণ হয়ে উঠতে পারিনি। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে পরপর পারমাণবিক বোমার আঘাতে বিধ্বস্ত হয়েছিল এশিয়ারই দেশ জাপান। লক্ষ লক্ষ মানুষ মুহূর্তে মৃত্যুপথে ঢলে পড়ে। গবাদি পশু, গাছপালা কিছুই বাদ যায়নি। প্রজন্মের পর প্রজন্ম বিকলাঙ্গ শিশুর জন্ম হয়। অর্থনৈতিক, সামাজিক সব দিক দিয়েই কোমর ভেঙে পড়ে। সেখান থেকে ফিনিক্স পাখির মতো উঠে আসে জাপান। আর্থিক, প্রযুক্তিগত দিক দিয়ে জাপান আজ স্বয়ংসম্পূর্ণ, অন্যতম শ্রেষ্ঠ। জীবনযাত্রার মান, গড় আয়ুর হিসেবে সবার থেকে এগিয়ে। ভূমিকম্পপ্রবণ, বিশাল সমুদ্রতট, সুনামির ভ্রুকুটি কাটিয়ে  আজ এক মহাশক্তিধর রাষ্ট্র। যার সাম্প্রতিকতম দৃষ্টান্ত সদ্যসমাপ্ত অলিম্পিক গেমসের সফল আয়োজন। আর আমরা আজো সেই তিমিরেই। করোনা অতিমারির কথা বাদ দিলেও জিডিপি বৃদ্ধির হার ...