পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ৭, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। নবপ্রভাত ৮৫ ।। চৈত্র ১৪৩১ মার্চ ২০২৫

ছবি
  সূচিপত্র নিবন্ধ ।। মরিয়ম মির্জাখানি: এক অনন্য গণিতসূর্য ।। ... নিবন্ধ ।। নারী দিবসে যা ভাবা উচিত ।। বিশ্বনাথ পাল প্রবন্ধ ।। প্রাচীনকাল থেকে নারীরা অবহেলিত, বঞ্চিত,... নিবন্ধ ।। আমার চোখে আদর্শ নারী ।। জয়শ্রী বন্দ্... ফিচার।। এই মুহূর্তে বাংলা সাহিত্যে নারীদের লেখালেখ... আফ্রিকার লোককথা ।। করোটিকে বিয়ে করা অবাধ্য মেয়েটি ... ছোটগল্প ।। মানবী ।। ভুবনেশ্বর মন্ডল নিবন্ধ ।। ভারতের স্বাধীনতা আন্দোলনে অন্যতম নারী মু... নিবন্ধ ।। প্রিয় মহিলা সাহিত্যিক আশাপূর্ণা দেবী ।। ... গল্প ।। উই ওয়ান্ট জাস্টিস ।। রবীন বসু প্রবন্ধ ।। নিপীড়িতা ।। শ্যামল হুদাতী ফিচার ।। রমণী রতন ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত প্রবন্ধ ।। নারী সমাজ : তখন-এখন ।। তপন মাইতি নিবন্ধ ।। বহমান কালের ধারায় নারী ।। দীপক পাল গল্প ।। আমার দুর্গা ।। অঞ্জনা গোড়িয়া (সাউ) গল্প ।। যোগ্য জবাব ।। সমীর কুমার দত্ত ছোটগল্প ।। আমি দুর্গাকে দেখেছি।। চন্দন দাশগুপ্ত গল্প ।। সম্পর্ক ।। গৌতম সমাজদার কবিতা।। নারী মানে ।। গোবিন্দ মোদক কবিতা।। নারী ।। সমর আচার্য্য ছড়া ।। নারী অসামান্যা ।। সৌমিত্র মজুমদার কবিতা ।। নারী দিবসে ।। বিবেকানন্দ নস্কর কবিতা ।। না...

কবিতা ।। শীতের সকাল ।। সুনীপা শী

ছবি
  শীতের সকাল  সুনীপা শী   শীতের সকালে আকাশ টা, কুয়াশা ঢাকা। বিন্দু বিন্দু শিশিরে ভেজা,গাছের পাতা। সূর্য টাকে যায় না তেমন দেখা, ঘন কুয়াশায়।  গরম পোশাকের উপর, দস্তানা হাতে ,মানকি ক্যাপ পড়ে- লোকেদের ভিড় জমে, পাড়ার চায়ের দোকানে। তাদের মুখে মুখে একটাই নাম  এক কাপ চা -আমি তোমাকে চাই । ঘাস ভেজা মাঠের উপর  ছেলের দলেরা  আগুন জ্বালিয়ে ,হাত সেঁকে কেঁপে কেঁপে। কেউ কেউ লেপ কাঁথা ঢেকে বিছানায় থাকে শুয়ে। অপেক্ষা করে সূর্য ওঠার।  কেউ বা আবার, বিছানাতে   বেড ট্রি হাতে ,চায়ের চুমুক দিতে দিতে বলে আ: শীতের সকালে এক কাপ চা- আমি তোমাকে চাই।  এক কাপ চা -আমি তোমাকে চাই l ================ সুনীপা শী গ্রাম -মামুদপুর থানা- ফলতা পোষ্ট- রাজারামপুর জেলা- দক্ষিণ ২৪ পরগনা

কবিতা ।। নন্দু (the ghost) ।। খগেশ্বর দেব দাস

ছবি
নন্দু (the ghost) খগেশ্বর দেব দাস             ভোরের বেলা গিয়েছিলাম ডিমরু নদীর কূলে। আপন মনে জাল ফেলছিলাম মাছ ধরবো বলে। কি যে করি ছাই, মাছের হদিশ নেই যে হেথা - মনে মনে ভাবলাম,যাই দেখি অন্য কোথা ও। হঠাৎ কে যেন ডাকলো-ও নন্দু!এদিকে আয়, এদিকে! বটগাছটার দিকটাই-অনেক মাছ পাবি এই দিকটাই। মনে হলো যেন চেনা গলা- কে ডাকে এই ভোরের বেলা ? হাঁকিয়ে বললাম,কে? কে ওখানে,ডাকে আমায়! বল্লে,আমি নন্দু রে,নন্দু- তোর ছোট বেলার-বাল্যবন্ধু।  ঐ যে,তোদের দীঘির পারের নন্দু। রোজ দুপুরে এক সাথে নাইতাম। পেয়ারা গাছের ডালে দোলনা ঝুলতাম। ভাবতে ভাবতে হঠাৎ মনে পড়লো,ওরে বাব্বা! নন্দু তো সেই কতকাল আগেই ভূত হয়ে গেছে! এই না ভেবে ভয়ে আমার কাঁপে সারা অঙ্গ! পরিমরি করে ছুটে গিয়ে দিলাম রণে ভঙ্গ! ছুটতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়লাম সেথা জোরে। তাঁকিয়ে দেখি, কঙ্কালসার নন্দুটা নাকি সুরে গান ধরেছে:- ''আয় গোলু দেখে যা, দুটো মাছ রেখে যা! যেই মাছের নাক নেই,চোখ নেই, কাণ নেই! দেখে নাকো,শুনে নাকো,ঢুসঢাস করে না! কাঁটা যেন মারে না,গলায় গেলে লাগে না''! এই না শুনে জ্ঞান হারিয়ে পড়লাম সেথা ভূতলে। _____...