পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ৭, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮২তম সংখ্যা ।। পৌষ ১৪৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি
  সূচিপত্র অন্নদাশঙ্কর রায়ের সাহিত্য: সমাজের আয়না ।। বিচিত্র কুমার প্রবন্ধ ।। বই হাতিয়ার ।। শ্যামল হুদাতী কবিতায় সংস্কৃতায়ন (দ্বিতীয় ভাগ ) ।। রণেশ রায় পুস্তক-আলোচনা ।। অরবিন্দ পুরকাইত কবিতা ।। লেগে থাকা রোদ্দুরের ঘ্রাণের মতো ।। জয়শ্রী ব্যানার্জি কবিতা ।। ভুল ।। সুপ্রভাত মেট্যা কবিতা ।। উন্মেষ ।। বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত কবিতা ।। গার্হস্থ্য ।। বিবেকানন্দ নস্কর একগুচ্ছ বিজয়ের কবিতা ।। বিচিত্র কুমার গল্প ।। পোষ্য ভূত ।। সমীর কুমার দত্ত কবিতা ।। আশপাশ ।। প্রতীক মিত্র কবিতা ।। মেঘ ।। তীর্থঙ্কর সুমিত অণুগল্প ।। বংশীবদনের সুখদুঃখ ।। দীনেশ সরকার কবিতা ।। গভীর রাত ।। সুনন্দ মন্ডল তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন ভালোবাসার বাসা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত অণুগল্প ।। শিক্ষকের সম্মান ।। মিঠুন মুখার্জী কবিতা।। প্রশ্ন ।। জীবন সরখেল কবিতা ।।ক্ষরিত সে পথ ।। রহিত ঘোষাল কবিতা ।। রক্ত দিয়ে কেনা ।। মুহাম্মদ মুকুল মিয়া কবিতা ।। কংক্রিট ।। আলাপন রায় চৌধুরী ছড়া ।। শীত নেমেছে ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল কবিতা ।। কিছু শব্দ ।। সমীর কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ।। শীতের নগ্নতা ।। রানা জামান কবিতা ।। পথ চলা ।। পাভেল আমান বেদ পু...

কবিতা ।। শীতের সকাল ।। সুনীপা শী

ছবি
  শীতের সকাল  সুনীপা শী   শীতের সকালে আকাশ টা, কুয়াশা ঢাকা। বিন্দু বিন্দু শিশিরে ভেজা,গাছের পাতা। সূর্য টাকে যায় না তেমন দেখা, ঘন কুয়াশায়।  গরম পোশাকের উপর, দস্তানা হাতে ,মানকি ক্যাপ পড়ে- লোকেদের ভিড় জমে, পাড়ার চায়ের দোকানে। তাদের মুখে মুখে একটাই নাম  এক কাপ চা -আমি তোমাকে চাই । ঘাস ভেজা মাঠের উপর  ছেলের দলেরা  আগুন জ্বালিয়ে ,হাত সেঁকে কেঁপে কেঁপে। কেউ কেউ লেপ কাঁথা ঢেকে বিছানায় থাকে শুয়ে। অপেক্ষা করে সূর্য ওঠার।  কেউ বা আবার, বিছানাতে   বেড ট্রি হাতে ,চায়ের চুমুক দিতে দিতে বলে আ: শীতের সকালে এক কাপ চা- আমি তোমাকে চাই।  এক কাপ চা -আমি তোমাকে চাই l ================ সুনীপা শী গ্রাম -মামুদপুর থানা- ফলতা পোষ্ট- রাজারামপুর জেলা- দক্ষিণ ২৪ পরগনা

কবিতা ।। নন্দু (the ghost) ।। খগেশ্বর দেব দাস

ছবি
নন্দু (the ghost) খগেশ্বর দেব দাস             ভোরের বেলা গিয়েছিলাম ডিমরু নদীর কূলে। আপন মনে জাল ফেলছিলাম মাছ ধরবো বলে। কি যে করি ছাই, মাছের হদিশ নেই যে হেথা - মনে মনে ভাবলাম,যাই দেখি অন্য কোথা ও। হঠাৎ কে যেন ডাকলো-ও নন্দু!এদিকে আয়, এদিকে! বটগাছটার দিকটাই-অনেক মাছ পাবি এই দিকটাই। মনে হলো যেন চেনা গলা- কে ডাকে এই ভোরের বেলা ? হাঁকিয়ে বললাম,কে? কে ওখানে,ডাকে আমায়! বল্লে,আমি নন্দু রে,নন্দু- তোর ছোট বেলার-বাল্যবন্ধু।  ঐ যে,তোদের দীঘির পারের নন্দু। রোজ দুপুরে এক সাথে নাইতাম। পেয়ারা গাছের ডালে দোলনা ঝুলতাম। ভাবতে ভাবতে হঠাৎ মনে পড়লো,ওরে বাব্বা! নন্দু তো সেই কতকাল আগেই ভূত হয়ে গেছে! এই না ভেবে ভয়ে আমার কাঁপে সারা অঙ্গ! পরিমরি করে ছুটে গিয়ে দিলাম রণে ভঙ্গ! ছুটতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়লাম সেথা জোরে। তাঁকিয়ে দেখি, কঙ্কালসার নন্দুটা নাকি সুরে গান ধরেছে:- ''আয় গোলু দেখে যা, দুটো মাছ রেখে যা! যেই মাছের নাক নেই,চোখ নেই, কাণ নেই! দেখে নাকো,শুনে নাকো,ঢুসঢাস করে না! কাঁটা যেন মারে না,গলায় গেলে লাগে না''! এই না শুনে জ্ঞান হারিয়ে পড়লাম সেথা ভূতলে। _____...