পোস্টগুলি

জুলাই ১৮, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র

ছবি
সূ   চি   প   ত্র *********************** কবিতা/ছড়া : নাসির ওয়াদেন   রবীন বসু   কৌশিক চক্রবর্ত্তী   চন্দন সুরভি নন্দ   পারমিতা ভট্টাচার্য   দেবী রায়   সোমের কৌমুদী   সোমনাথ বেনিয়া   জগবন্ধু হালদার   আবির্ভাব ভট্টাচার্য   সত্য মোদক   জয়তী রায়   পলাশ প্রধান   সন্তু পাল   মাথুর দাস   ফিরোজ হক্   শঙ্করী বিশ্বাস   সমীর কুমার বন্দ‍্যোপাধ‍্যায়   তন্ময় সিংহ রায়   খুরশিদ আলম   জয়ীতা চ্যাটার্জী   পারিজাত ব্যানার্জী     মনীষা কর বাগচি   দুলাল সুর   তুলি মণ্ডল   রবিউল ইসলাম মন্ডল   মাথুর দাস   শম্পা দাস   অষ্টপদ মালিক   মানবেশ মিদ্দার   ফারুক মোহাম্মদ ওমর   কুনাল গোস্বামী   অমিত পাটোয়ারী   সজল কুমার   টিকাদার   অমিয় কুমার চৌধুরি   আশিস চৌধুরী   প্রদীপ কুমার সামন্ত   সোমা মজুমদার   নয়ন শিকদার   মোনালিসা পাহাড়ী   কান্তিলাল দাস   আবদুস সালাম   রাণা চ্যাটার্জী   সম্পা পাল   দীপান্বিতা হক   দেবাঙ্কুর কুন্ডু   কাজী জুবেরী মোস্তাক   কবিতা ভট্টাচার্য   ইতিকা বিশ্বাস পিয়ালী দাস   সুমন কল্যাণ   খুরশিদ আলম   বটুকৃষ্ণ হালদার   নারায়ণ প্রসাদ জানা   প্রসেনজিৎ ঘোষ   রমেশ দাস   অলোক কুমার প্রামাণ

উদয় সাহার মুক্তগদ্য

ছবি
জলপাঠ্য   এক. আসবে আসবে ভাবে একটা আলাদা আনন্দ আছে। আর অবিশ্রান্ত গানে আছে উল্লাস। আমি নিজের মতো করে জড়ো করি আষাঢ়ের মুক্তগদ্য। জল ক্রমশ পায়ের পাতা থেকে হাঁটুতে উঠতে থাকে। ঘন হয় নিষিদ্ধ প্রেম। দূরে শীত আমার অপেক্ষায়... আমি দেখি...  দুই. বোবা পাগলের ভাষার দামে ফেরি হয় মেঘঋতুর প্রথম চিঠি। তখন জানালার কাঁচে লুলাবি। আঁকার খাতায় আদর ঢালছে গ্রে প্যাস্টেল। আমরা ফ্রেম বন্দি করছি সাম্পান। বাংলার দিদিমণি বোঝাচ্ছেন বর্ষার ফোর-প্লে... তিন. ফুল হাতা কুর্তি পরা ইন্ট্রোভার্ট মেয়েটার বুকে অনেক আষাঢ়। তার মন সূর্য- পোড়া। একদিন এক দস্যি মেঘ এসে ঘিরে ধরে তাকে। তার চোখে চুলের ছায়ার মত নামে চিকণ বিকেল। মেয়েটির ঠোঁটের অভ্রগুলো আঙুল দিয়ে সরিয়ে প্রথম চুমু আঁকে মেঘ। তখন প্র‍্যাকটিক্যাল ক্লাস। ব্ল্যাকবোর্ডে রামধনুর জল ধোয়া রং ... ================= উদয় সাহা কোচবিহার দূরভাষ  --৯৬৭৯০৯৪৭১৪

প্রবন্ধ ।। সহজ পাঠের সহজ কথা ।। অমৃত দে

ছবি
 সহজ পাঠের সহজ কথা                         অমৃত দে প্রথম ভাগ ★★★★★★★ ইন্টারনেটের বিশ্বায়নে সাহিত‍্য যে "সোনার তরী" --এ কথার প্রমান চাইলে প্রথমেই বলবো সহজ পাঠের সহজ কথা ।নন্দলালের অনুপম তুলির টান আর কবিগুরু-র লেখনী তে প্রত‍্যেকে যেন নিজেকে আবিষ্কার করতে পারে আর খুঁজে পায় দৈনন্দিন জীবনের আটপৌরে বাঙালিয়ানার এক আশ্চর্য স্পর্শ ।                   এবার আমরা সহজ কথাগুলির অন্তরঙ্গ বিশ্লেষনে প্রয়াসী হতে পারি_____ "ছোটো খোকা বলে অ আ / শেখেনি সে কথা কওয়া"--এ তো প্রতিটি বাড়ির সহজ সরল শিশুটির আধো আধো বুলির ভঙ্গিমায় নাটকীয়তা । " চ ছ জ ঝ দলে দলে / বোঝা নিয়ে হাটে চলে "--এ যে আমার গ্রাম বাংলার বর্ণময় শোভাচিত্র ।যেখানে ভাব, ভাবনা বিনিময় হয়;দর কষাকষি হয়; সব মিলিয়ে প্রাণবন্ত চিত্র ।"ত থ দ ধ বলে ভাই/আম পাড়ি চলো যাই"--অসাধারন লেখনীর দীপ্তিতে শিশুমনের ক্রিয়াকান্ড ফ্রেমে বন্দী হয়ে ধরা দিয়েছে ; আর দেবে না-ই বা কেন? সাহিত‍্য যে সমাজের দর্পন ।"প ফ ব ভ যায় মাঠে/সারা দিন ধান কাটে"--এ তো পল্লীবাংলার নবান্নের প্রস্তুতি । যেখানে গ্রাম‍্যব

লক্ষ্মীকান্ত মণ্ডলের কবিতাগুচ্ছ

ছবি
উৎসর্গ   চাঁদ ভাঙতে ভাঙতে ভাটা  লাগে সম্পর্কের গায়ে , জোয়ারের পলি  খুইয়ে বেরিয়ে পড়ছে হাড়গোড় : স্রোতের বুকে সিঁড়ি ভাঙার শব্দ,  নির্জন হাওয়া কাটে শঙ্খচিলের ডানা   স্নায়ু  ছিঁড়তে চাইছি একা একা ,  তবুও রক্তক্ষরণ তাকিয়ে থাকে-  যতসব বিষ পোকা ঘুমিয়ে পড়ে মাঝ রাত্তিরের কুয়াশায়   হাতে হাত ধরার চলার রাস্তাটায় ছড়িয়ে দেয়  উৎসর্গ পালক  তাকিয়ে থাকে চেনা পায়ের শব্দ মিলিয়ে যাওয়ার দিকে –  আলো   আমরা আর প্রেমিক নই , বন্ধু নই, শুধু কিছু চিহ্নে ফরফর উড়ে পাতা   শিশির শুকিয়ে ধূসর দেয়াল,  দখিনা বাতাসে ফাঁকা মাঠ  সূর্য  বীণা বাজায়  ; সেই সুরে অদেখা মানচিত্র   উৎস প্রবাহীর কাল্পনিক আবাস ঝরে পড়ে গোত্রহীন রূপকে।  কৃষ্ণচূড়ার গা থেকে শীতের শেষ   তবু এক মেঘলা হাওয়ায় শীত আর বর্ষার মাঝামাঝি সুখাশ্রয়   বন্ধুত্ব নয় প্রেম নয় একা একা কিছু পাখি তোমার বসার স্থানে নতজানু   শব্দমালা খুঁটে খায় পালিয়ে যাওয়া এক একটা জীবন   অগ্নিশুদ্ধির কথা মনে আসে না মহাকালের !  স্বচ্ছ জলের তলায় স্থিতি চায় আমাদের আর্যময় আলো  -  স্নান  জলোচ্ছ্বাসের মাঝে আমরা

অরুণ চট্টোপাধ্যায়ঃ প্রবন্ধ

ছবি
দয়ার সাগর বিদ্যাসাগর দয়ার সাগর, করুণা সাগর, বিদ্যাসাগর – যে নামেই ডাকা হোক তিনি ঈশ্বরের মতই এক এবং অদ্বিতীয় । তিনি হলেন আমাদের চির প্রণম্য ঈশ্বরচন্দ্র বন্দ্যোপাধ্যায় বা ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর । বিদ্যাসাগর অবশ্যই সরকারী খেতাব । ইংরেজ সরকার এই অবিতর্কিত পন্ডিতের পান্ডিত্যের স্বীকৃতিতে এই খেতাব দিয়েছিলেন। পিতা ঠাকুরদাস বন্দ্যোপাধ্যায় মা মাতা ভগবতী দেবী যে খুব বিখ্যাত কোনও ব্যক্তি ছিলেন তাও নয় । বা মেদিনীপুরের বীরসিংহ নামের গ্রামটিও যে খুব বিখ্যাত ছিল তা নয় । কিন্তু গাছের পরিচয় যেমন ফলে তেমনি এই মানুষকে আমরা চিনি ঈশ্বরচন্দ্রের পুত্রগর্বী দুই জনক-জননী হিসেবে । সেদিনের সেই অখ্যাত শহর বীরসিংহকে চিনি এই মহান মানুষটির পবিত্র জন্মস্থান হিসেবে । আজ অতিক্রান্ত প্রায় দুশটি বছর । ১৮২০ সালের ২৬শে সেপ্টেম্বর (বাংলা ১২ই আশ্বিন, ১২২৭) বর্তমান পশ্চিম মেদিনীপুর জেলার বীরসিংহ গ্রামে এক অতি দরিদ্র ধর্মপ্রাণ ব্রাহ্মণ পরিবারে ঈশ্বরচন্দ্র প্রথম মুক্ত পৃথিবীর আলো দেখলেন । আমাদের এই ভারতবর্ষ তখন কিন্তু মুক্ত ছিল না । সে ছিল তৎকাল

কবিতাগুচ্ছঃ সিদ্ধার্থ সিংহ

ছবি
চাহনি সিদ্ধার্থ সিংহ আপনার সঙ্গে ফোনে কথা বলতে বলতে হঠাৎই চুক চুক করে শব্দ করব কথার ফাঁকে বলব, উমমমমম্... আঃ সে রকম প্রশ্রয় পেলে বলতেও পারি--- একবার দেবেন? আর... আর... আর... মুখোমুখি কোনও রেস্তোরাঁয় বসলেই আপনার চোখ দেখব ঠোঁট দেখব গলা দেখব আর.. আর... আর... পাশাপাশি হাঁটতে হাঁটতে আচমকা আপনার হাত ছোঁব মাথায় ছাতা ধরার অজুহাতে মাঝে মাঝে ছোঁব  পিঠ-কাঁধ অটোর লাইনে দাঁড়াব সামনে নয়, আপনার পিছনেই আর... আর... আর... এ সব করব, করবই শুধু আপনার ওই চপল তির্যক চাহনি আরও একবার আরও একবার আরও একবার দেখার জন্য... পলক সিদ্ধার্থ সিংহ গত কাল তাজবেঙ্গলের কফি শপে চল্লিশ মিনিট মুখোমুখি বসেছিলাম একবারও চোখের পলক ফেলিনি ফেললেই, সেই মুহূর্তটা অন্ধকার হয়ে যেত আপনাকে মিস করতাম! একটাও ছবি তুলতে দেননি আপনি যদি তুলে ফেলি! আপনি আগলে রেখেছিলেন ক্যামেরাটা ওটা দিয়ে মাঝে মাঝেই তুলছিলেন আমার ছবি টেরও পাননি, আপনি উঠতেই তোয়ালে দিয়ে মুড়িয়ে নিয়েছিলাম ক্যামেরাটা ওটায় আর কাউকে হাত দিতে দিইনি দেবও না কোনও দিন স্পর্শ করব না আমিও ওটায় আপনার আঙুলের ছোঁয়া আছে! গত কাল তাজব

মুক্তগদ্য । । সুমিত মোদক

ছবি
তেমন আর দেখা পাওয়া যায় না কাকতাড়ুয়া  .......... ধান জমিতে, সব্জি বাগানে কাকতাড়ুয়া প্রায় দেখা পাওয়া যেতো । আমাদের শিশু- কিশোর বেলায়। ওই সময় তো কাকতাড়ুয়া দেখে ভূত ভেবেই ভয় পেতাম। প্রতিটি ধানের জমিতে একাধিক কাকতাড়ুয়া থাকতো। আর একটু জোরে হাওয়া হলেই সে গুলি হাত পা নেড়ে যেন নৃত্য করতো। ছেলেবেলার শোনা গল্পের ভূতের মতো। মফঃস্বল বাস করি। কিন্তু, বেশির ভাগ আত্মীয় স্বজন প্রত্যন্ত গ্রামে থাকতো। তার ফলে  তাদের বাড়ি যেতে হলে পায়ে হেঁটে যেতে হতো। মেঠো পথ, তার দু পাশে ধান জমি, সব্জি বাগান । আর সেখানে শ শ কাকতাড়ুয়া। মা বাবা থাকলেও ওদিকে তাকাতে কেমন যেন ভয় ভয় করতো।  # একটু বড় হয়ে তবেই বুঝেছি, কাকতাড়ুয়া আসলে কি। গ্রামের চাষীরা জমিতে বা বাগানে কাকতাড়ুয়া লাগায়। মূলত কাক পাখি ও জন্তু তাড়ানোর জন্য । যে সকল পশুপাখি ফসল নষ্ট করতো, তাদের তাড়ানোর জন্য । হাওয়ায় কাকতাড়ুয়া হাত পা নেড়ে চলে। ওটা দেখে তারা ভয় পায়। কাছে আসেনা। ভাবে মানুষ বা অন্য কিছু।  # কাকতাড়ুয়া তৈরী হয় মূলত খড় দিয়ে। মানুষের মতো করে ভূড়ো করা হয়। করা হয় হাত পা। গায়ে পরিয়ে দেয়া হয় ছেঁড়া জামা।   আর মাথাটা করা হয় কালো ফুট

কবিতা: নাসির ওয়াদেন

ছবি
               শেষ দেখা        মাকে দেখতে খুব অচেনা লাগে মায়ের মুখে আর সেই লাবণ্য নেই চোখে নেই জোৎস্না ঝরা রাত কবে মা হরিদ্বার থেকে ফিরে এলো মনে করতে পারছি না বাবাকে গালি দিতে ইচ্ছে করে বহুবার কিন্তু জন্মের পর বাবার মুখ দেখিনি হয়ত বাবাই ছিল না কোনোদিন সন্ধ্যা নামলে বাবার গন্ধ খুঁজে পায়, একদিন ইচ্ছে করেই মাকে শুধালাম বাবা আসে না কেন , মা ? মা কোনো উত্তরই দেয়নি কখনও --- যেদিন মায়ের সাথে শেষ দেখা হল বলেছিল :শোন, তোর বাবাই প্রকৃত পুরুষ                         -------       Nasir Waden C /o -- Soumya Xerox, Station Road P.O. -- Murarai ,Pin-731219. Dist -- Birbhum. W.B Phone --8926625921                    xxxxxx

.অনুগল্প - অঞ্জনা গোড়িয়া

 মৃত্যুর মাঝে পাশের সিট টা ফাঁকায় পড়ে রইল।  আরো চারটি সিট এখনো আছে । প্রতিদিন সকাল- বিকাল এসে বসতো ৫বন্ধু  ।গল্প করত। হাসি ঠাট্টা করত।চা বিস্কুটে মুচমুচে দিন  কাটত।আজ বিকালে একটা সিট  ফাঁকা হয়ে গেল ।  চলে গেল বহুদূরে । হসপিটালে ভর্তি করা হল।তবু বাঁচান গেল না কানাইবাবু কে। হার্টএটার্ক, মৃত্যুর কোলে ঢোলে পড়ল ।   হাসি খুশির দিন গুলিতে একটা আতঙ্ক গ্রাস করল । মনগুলি সব নিস্তব্ধ ।  কিছু মাস যেতে না যেতেই আবার বিদায় নিল প্রফুল্ল মাস্টার । আরো একটা সিট খালি ।  চিন্তায় ভাবনায় ওনারা তিন জন আরো ঝিমিয়ে পড়ল ।   এক দিন  কেউ না উপষ্থিত হলেই মনে আতঙ্ক আসে । তবে কি আর ফিরবে না ? পিতৃহীন অহনা  নতুন করে  বাবা পেয়েছে।স্নেহ মায়া মমতায় ভরিয়ে দিয়েছে শ্বশুরমশাই । বাবার অভাব বুঝতেই পারে নি ।  কবিতা ও সকল সুখ দুঃখ ,সুবিধা -অসুবিধা গুলি বাবার সঙ্গে ভাগ করে নিত। অসুখ করলে সঙ্গে সঙ্গে ছুটে যেত ডাক্তার খানায়। শ্বশুর- বাবাকে কিছুতেই হারাতে দেবে না ।   হঠাৎ ই কেমন  চুপচাপ হয়ে গেল  শ্বশুরমশাই । জানতে পারল কবিতার শ্বশুর অসুস্থ ।ছোটবেলার পাঁচ বন্ধু আজও সমান বন্ধুত্ব ,সম্পর্ক । কিন্তু একে এ

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪