পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর ১৮, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮৪তম সংখ্যা ।। ফাল্গুন ১৪৩১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

ছবি
  এই সংখ্যায় একটি গ্রন্থ আলোচনা ও একটি ধারাবাহিক রচনা ছাড়া সব লেখাই ভাষা দিবস, মাতৃভাষা, ভাষাচেতনা ও ভাষা সমস্যা বিষয়ক রচনা। লেখাগুলি এই সংখ্যাকে অনেকটাই সমৃদ্ধ করেছে। পড়ুন। শেয়ার করুন। মতামত জানান। লেখকগণ নিজের নিজের লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন যতখুশি, যে মাধ্যমে খুশি। কিন্তু স্ক্রিনশট শেয়ার নৈব নৈব চ!  অন্য বিষয়ের লেখাগুলি আগামী সংখ্যার জন্য রইল।  সকলকে ধন্যবাদ, অভিনন্দন। ভালো থাকুন।   --সম্পাদক, নবপ্রভাত। ==  সূ  চি  প  ত্র  == প্রবন্ধ-নিবন্ধ অমর ২১শে ফেব্রুয়ারি বাঙ্গালীর বাংলা ভাষা দুর্জয় দিবস।। বটু কৃষ্ণ হালদার ভাষা শহীদদের পঁচাত্তর বছর।। অনিন্দ্য পাল একুশে ফেব্রুয়ারি : বাঙালির শ্রেষ্ঠ অশ্রুবিন্দু।। জীবনকুমার সরকার কবিগানের সাহিত্যিক ও সমাজতাত্ত্বিক মূল্য।। বারিদ বরন গুপ্ত বিপন্ন মাতৃভাষা ও সংস্কৃতি।। শ্যামল হুদাতী মায়ের দুধ আর মাতৃভাষা।। প্রদীপ কুমার দে একুশে ফেব্রুয়ারি : কিছু কথা।। বনশ্রী গোপ বাংলায় কথা বাংলায় কাজ।। চন্দন দাশগুপ্ত বিপন্ন মাতৃভাষা ও তার মুক্তির পথ।। মিঠুন মুখার্জী. হে অমর একুশে, তোমায় ভুলিনি, ভুলব না।। মহম্মদ মফিজুল ইসলা...

সম্পাদকীয় ও সূচিপত্র

ছবি
  সম্পাদকীয়র পরিবর্তে কয়েকটি জরুরি কথা ১) লেখা পড়ুন। সঙ্গে লেখার নীচে মন্তব্যের ঘরে আপনার মতামত জানান। যিনি লেখক তিনিও পাঠক হিসাবে অন্তত কয়েকটি লেখা পড়ে মন্তব্য জানান। আমার লেখা সম্বন্ধে পাঠকের মতামত আশা করব অথচ আমি কোন লেখা সম্বন্ধে মতামত জানাব না --  এটা কেমন বিসদৃশ! ২) আবারও অনুরোধ,  সামাজিক মাধ্যমে নিজের বা অন্য যে কোন লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন কিন্তু মূল লেখা বা তার ছবি শেয়ার করবেন না। ৩) এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য।  সকলকে শুভ মহালয়ার আন্তরিক শুভেচ্ছা ও শ্রদ্ধা। =======০০০======= সূচিপত্র  ও লিঙ্ক  প্রবন্ধ ।। তৈমুর খান    https://nabapravat.blogspot.com/2020/09/blog-post_665.html নিবন্ধ ।। সুদর্শন মণ্ডল    https://nabapravat.blogspot.com/2020/09/blog-po...

প্রবন্ধ: সাম্যবাদী চেতনায় মানুষ-নজরুল ।। তৈমুর খান

ছবি
সাম্যবাদী চেতনায় মানুষ-নজরুল     মানুষ-নজরুলকে খুঁজতে হলে তাঁর কবিতায়, বিশেষ করে সাম্যবাদী চেতনার আলোকে তাঁর স্বরূপ খুঁজে পাওয়া যাবে।      জীবনে-কর্মে-ভাবনায় তাঁর সার্বিক সাধনার বিষয় মূলত মানুষই। প্রকৃতি-প্রেম-বিদ্রোহ সবকিছুর মূলেই মানুষের অবস্থিতি। এক গভীর একাত্মতায় সেখানে ব্যক্তি হারিয়ে গেছে। তার বদলে রূপ পেয়েছে মানুষ, আর এই মানুষই মানবে রূপান্তরিত হয়েছে। সুতরাং নজরুলকে এবং মানুষ-নজরুলকে খুঁজে পাই তাঁরই সৃষ্টিতে, ভাবনায় এবং আত্মবিনির্মাণে। দেশের রাজনৈতিক কান্ডারিকে হুঁশিয়ার করে তিনি বলেন :   "হিন্দু না ওরা মুসলিম ? ওই জিজ্ঞাসে কোন জন ?   কান্ডারি !বলো, ডুবিছে মানুষ সন্তান মোর মা'র !"   তখনই বুঝে নিই নজরুল ভারতবাসী। তাঁর অন্যকোনো পরিচয় নেই ।শুধু 'মানুষ' পরিচয়েই তিনি নিজেকে প্রকাশ করতে চান। তাঁর এই মনুষ্যচেতনা থেকেই সাম্যবাদের জয়গান। কয়েকটি বৈশিষ্ট্যে আমরা   সহজেই নজরুলকে উপলব্ধি করতে পারি ।    সবার উপরে মানবতাবাদ   কবি নজরুল মানসে দেখতে পাই সবার উপরে এক   সর্বব্যাপী মানবিক বোধ কাজ করেছে...

নিবন্ধ: মহালয়ায় তর্পণ ।। সুদর্শন মণ্ডল

ছবি
মহালয়ায় তর্পণ বাঙালির সেরা উৎসব দুর্গাপূজা। মহালয়ার ভোর শুরু হতেই বাঙালি মেতে ওঠে আনন্দে। শরতের হালকা চাদর গায়ে মেখে শিশির ভেজা শউলি ফুল আর কাশবন হাতছানি দিয়ে ডাকে। তাই আকাশবাণী সম্প্রচারিত প্রভাতী বেতার আজও আমাদের ঘুম ভাঙাই।গঙ্গার ঘাটে ঘাটে শুরু হয় প্রয়াত পূর্ব পুরুষদের উদ্দেশে তর্পণ।   সাধারণত মহালয়া আর দুর্গা-ষষ্টির মাঝে তফাত থাকে মাত্র এক সপ্তাহের। কিন্তু এবার আশ্বিন মাস মলমাস। ফলে এই মাসে কোন শুভ কাজ করা সম্ভব নয়। সে কারণে মহালয়া আর ষষ্টির দূরত্ব একটু বেরে গেলো। প্রায় ৩৫ দিন।   মলমাস আসলে কি? পঞ্জিকা মতে দুই-তিন বছর অন্তর একটা করে অধিক মাস হয়। আর এই অধিকমাসে কোন তিথি পালন করা হয় না। কোন শুভ কাজ না করা মাসই আসলে মলমাস। এখানে আর একটা কথা না বললেই নয়। তা হল, হিন্দু বর্ষপঞ্জী তৈরি হয় প্রধানত আকাশে চাঁদ ও সূর্যের অবস্থান দেখে। চাঁদের অবস্থানের উপর ভিত্তি করে তৈরি হল মাস। ফলে সৌরবর্ষের মধ্যে সমতা বজায় রাখার জন্য অতিরিক্ত একটি মাস হিসাব করা হয়। অনেকটা ইংরাজি অধিবর্ষের মতো। এই বারো মাসের অতিরিক্ত মাসকে ধরা হয় মলমাস বা অধিমাস হিসাবে।      ...

ফিচার : বড়ো ইমামবাড়া ।। আবদুস সালাম

ছবি
বিশ্বের বৃহত্তম পিলারবিহীন  খিলানাকৃতি  :   বড়ো ইমামবাড়া হিন্দু মুসলমান সংস্কৃতির  সম্মিলিত তীর্থভূমি হলো লখনউ শহর । শহরের মাঝে বরাবর চলে গেছে গোমতী।পূন‍্যশলীলা গঙ্গার শাখা নদী এই গোমতী। অম্লান সব  অমূল্য নিদর্শন রয়েছে গোমতীর পাড় ঘিরে। এখানকার নবাবী আদব কায়দা কে ম্লান করে দিতে পারে নি আধুনিক বিশ্ব । নবাবী আদব কায়দা লখনউ বাসীদের অমূল্য সম্পদ ।  এখন ও আকাশে বাতাসে ভেসে আসে নবাবী আদব। সযত্নে লখনউ বাসীগণ  তা বহন করে নিয়ে চলেছে সেই সব অমূল্য সংস্কৃতি যা আধুনিক বিশ্ব এখনও বাহবা না করে থাকতে পারে না । এখানে  স্থাপত‍্যের খিলানের খিলানে বহন করে চলেছে নবাবী সব কীর্তি কাহিনী। নবাব আসাফ্উদ্দৌলাহ্ এর সময় লখনৌ শহর খরাগ্রস্হ হয় ও দুর্ভিক্ষের কবলে পড়ে। নবাব চেয়েছিলেন প্রজারা তার দান গ্রহণ করে হীনমন্যতা নিয়ে না  বেঁচে থাকুক। নিজে  রোজগার করে অন‍্যের মুখাপেক্ষী না হয়ে মাথা উঁচু করে বেঁচে থাকুক। তাই তিনি অনেক লোকের কর্মসংস্থানের উদ্দেশ্যে এই কাজে হাত দেন। এবং তৈরি করান বিশ্বের বৃহত্তম পিলার ছাড়া খিলানাকৃতি হল। ১৭২০ সালে তদানীন্তন মোঘল সম...