কবিতার কৃষ্ণচূড়া
খুব মনে পড়ে-
কতদিন কৃষ্ণচূড়ার শাখা ধরে
কবিতা হয়ে ঝুলে থেকেছি বেইলী রোডের মোড়ে।
একাট্টা ভাবনাগুলো মেঘের স্পর্শ পেয়ে
ঝরে পড়েছে ফোঁটায় ফোঁটায়
অমল শব্দের নিরেট বুনন হয়ে।
এখন শব্দের বাড়িতে পাহারা বসিয়ে রাখে অক্ষর।
ট্রপোস্ফিয়ারের আচ্ছাদন ছিঁড়ে
আঙিনায় নিমন্ত্রণ রাখে রোদ্দুর।
বেগুনী শব্দের হাতে স্বপ্ন পরিয়ে দেয় বিহগী বাক্য।
ময়ূরাক্ষীর মত তাকিয়ে থাকে মেঘের অঞ্জনে কবিতার শ্লোক।
ক্রান্তীয় সূর্যের কাছে লিখে জানিয়েছি প্রত্যাবর্তন।
পূর্ব থেকে পশ্চিমে ভেসে যাওয়া বঙ্কিম তিমিঙ্গিল এর মত
কলমের নিঃসরণে গিলে নেয় পদ্যের স্ফীত ব্যঞ্জক।
অনুভবে বিস্তীর্ণ মাঠ
সুনীল আকাশ ছুঁয়ে সীমান্তের নীলাভ সমুদ্র
আর প্রখর অগ্নি তাপে গলে যায় অভিধানের ভাস্কর্য।
আজ অনেক দিনের পুরোনো সেই কৃষ্ণচূড়ার শাখে,
কবিতাকে ভীষণ মনে পড়ে।
=======০০০=======
শাহরিয়ার রুবাইয়াত
লুৎফর রহমান সড়ক, নথুল্লাবাদ, বরিশাল, বাংলাদেশ।
মোবাইল/হোয়াটস্এ্যাপঃ +৮৮০ ১৭২০ ৪২৩৭৭৭
সহযোগিতা
কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি
সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬
নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে
পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা
কাম্য। |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন