এক প্রাক্তন মুখ্যমন্ত্রী, রাজ্যপাল, একটি ছবি ও পতাকার রং
প্রাক্তনকেই ভাল ভাল বলে লাইক , কমেন্ট ছবিতে –
তাঁর-ই পিওন –চারতলা বাড়ী –সে সব দিনের লবিতে –
তিনি শুধু নন – নবারুণ ও আছে –ঋত্বিক ও কিছু খায়নি –
ফুটপাতে শুয়ে সুবর্ণরেখা তবুও হারিয়ে যায়নি –
আসলে দলেতে নেই কোনদিন –ভগবান- টান মানি –
নেতা নয় জেনো – COMMON MAN কে খচ্চর বলে জানি –
সেই খচ্চর ও আত্মজকেই –সরকারী চাকরিতে
ঢুকিয়ে দিয়েছে – দেবতা পালায় ছিটকিয়ে দিকে দিকে –
রাক্ষসরাই নিয়েছে স্বর্গ –হাসছে SHOPPING PLAZA –য়
হে কৃষ্ণ -করুণা সিন্ধু – এসে কী এবারে বাঁচায় ?
হীরক রাজার মগজ ধোলাই –দলহীন সব লোক –
দলবাজি করা ধান্দাবাজের এবারে বিদায় হোক ।।
বইমেলা – যেতে পারি – কিন্তু কেন যাব --?
[কৃতজ্ঞতা—শক্তি চট্টোপাধ্যায়]
PARKSTRRET বা রবীন্দ্র সদনের উল্টোদিকে যে ভয়ঙ্কর ধুলো পেরিয়ে প্রচণ্ড ASTHMATIC টান এও ছুটে গিয়েছি বারে বারে – মমার্তের সুনীল গাঙ্গুলি – এবার তোর মরা গাঙে বান এসেছে—বুদ্ধদেব গুহ –চান ঘরে গান – সই দেওয়া পেরোনোর জায়গা ছিল –
খাবারের অনেক অনেক জায়গা –আঙুল ফুলে কলাগাছ –
মোমো – পিজা –হাপিত্যেস – ভেলপুরি –বাটাটা পুরি খাওয়া যেত-
সর্বগ্রাসী UPPER MIDDLE CLASS হবার দৌড় ছিল না –
হালকা প্রথম প্রেম –
হলুদ রোদ্দুর –
বেশিই ছিল –
SELFIE , FACEBOOK – ছিল না –
LITTLE MAGAZINE - বাজে PRINT - তবে দারুণ লেখা থাকত –
ব্যবসা সর্বগ্রাসী ছিল না –
সাহিত্য – ব্যবসা ছিল – তবে লোহা লক্কড়ের সঙ্গে বিড়ি খাওয়া ছিল না –এখনো যেতে পারি –জানুয়ারির ৩০ শের সামনে দাঁড়ালে - CENTRAL PARK ডাকে আয় – আয় – কাজের বেলেঘাটা বা কাজের বাইপাসে গেলে – দে 'জ , আনন্দ – আজকালের আলোকচিত্র – যেখানে সন্দীপন চট্টোপাধ্যায়কে বিষণ্ণ রাগ নিয়ে তাঁর অলৌকিক উপন্যাসগুলির উপর ঘুরে বেড়াতে দেখেছি –
সরল বা সাধারণ সরকারী কলেজ - NON GLAMOUROUS গভীর হাতে হাতে –ঘুরে বেড়াত মমার্ত - UBI AUDITORIUM – যেতে পারি –কাঁচের ঘরের উপরে উঠে যাওয়া দের DISCUSSION – বা অধুনা MUSCLE ফুলনো LITTLE MAGAZINE -- যে কোন দিকেই আমি চলে যেতে পারি –কিন্তু কেন যাব –নোংরা , পুরনো লাইব্রেরীতে – নির্জন – ধুলো ঝেড়ে – বই এ আত্মস্থ হব –আর গেলে মোমো খেতে যাব – একলা যাবো না – তোমাদেরও খাওয়াতে নিয়ে যাব –বই দেখতে নয় – হট্টমেলা তে – সবাই মিলে যাব – একাকী নয় --!!
CORONA SERIES 111111
লাল/ নীল /হলুদ / সবুজ / কোন রঙে না থেকেও এই ভাইরাস অধ্যুষিত দিনগুলোতে আমাকে শিখিয়ে দিয়েছে – অসম গানগুলোর স্পষ্টতা -অমোঘ তা – সামান্য কুত্তার – যে -কোন সময়ে মরে যাওয়া জীবনে -শিখিয়ে দিয়েছে কবে কোন ড্রাগন আর ঈগলের ঝটাপটিতে – মায়ের সেই কথাগুলো বাজে কানে – রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় – উলু – খাগরা র প্রাণ যায় – কষে ঠাস করে একটা চড় কষিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে নমস তে -নম স তে -করে অন্ধকার ঘরে জ্বালিয়ে দিতে হচ্ছে মোমবাতি – STATISTICS – BIOTECHNOLOGY-GENETIC ENGINEERING- TRADE WAR -
লড়াই – তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ- INDIAN OCEAN WARSHIPS – এর চেনা – হিসেব মিলে যাওয়া গল্পগুলো জানার পরেও কোন প্রশ্ন না করে মাসের পর মাস FORCED CONFINEMENT- কোন কৈফিয়ত -এর প্রশ্ন না থাকলেও রাষ্ট্র তাঁর প্রবল ক্ষমতার পেশীশক্তি আস্ফালন করে – স্বাভাবিক উদ্ধত – ভাব নিয়ে প্রশ্ন করে –
প্রশ্ন করতেই শুধু সাহস পায় – তাই শুধু নয় -প্রশ্নের উত্তর দিতেও সে যে দায়বদ্ধ নয় -সে কথাও ঘোষণা করে সদম্ভে –
(FIRE BALL CONCEPTION -বেঁচে থাকবে পরাজিত হয়েই – কারণ FIRE BALL PERCEPTION -PHYSICAL হারজিৎ প্রচার করে না –
PHYSICALLY হেরে গিয়েও যেভাবে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বেঁচে আছে -কারুকে তাঁবেদারি করতে হয়নি -এখনো হবে না -
PH D বা গবেষণারত কুমড়োপটাশ- এর কাব্য
আমি জানতাম না-
আমি জানতাম না পি এইচ ডি করবার সময় রাধে রাধে বলে দুশো একাশি বার হট্টগোল মূলার গাছে ঝুলে থাকতে হয়—
আমি
জানতাম না পি এইচ ডি করতে হলে জন্মনক্ষত্রগুলো ভাল হতে হয়-!!
আমি জানতাম না যে এটা একটা দড়ি টানাটানি খেলা-
যেখানে এক ছাদ থেকে আরেক
ছাদে যাবার সুযোগ থাকে-!!!
কিন্তু কোন কোন ভাবে ............ !!!!!!!
আমি জানতাম না যে যেভাবে ঘাড় গুঁজে বাবুরাম সাপুড়ে – বা ট্যাঁশগরু – ভয় পেয়োনা – না আয় তোর মুন্ডটা কে আমি সমভাবে আড়াআড়ি RIGHT ANGLE – এ দাঁড় করিয়ে দিয়ে ছিললাম—তাতে আমার যাবতীয় ক্রিয়া- বিক্রিয়া অতি অল্প সময়ের মধ্যে জল হয়ে গেল---- কারণ এটা AMERICA নয়—এখানে যে ক্রিয়া বিক্রিয়াগুলি আমার শেখার দরকার ছিল—সে গুলি কেতাবি ভাষায় একে বারে NOBLE GAS বলে আমি শুধু চাক্ষুষ করে গিয়েছি--নিরাশ্রয় ভাবে- নিরুপায় ভাবে—অমোঘ ভাবে—সরল ভাবে—সাদা কালো লাইন- আর মানে
বই আর খাতা—অন্য অন্য দেশীয় মানে গুলির খাতা কোন দিন খুঁজে বের করা হয়নি—কোন দিন হেড অফিসের বড়বাবু হবার চেষ্টা করিনি।
PH D বা গবেষণারত কুমড়োপটাশ- এর কাব্য
আমি জানতাম না-
আমি জানতাম না পি এইচ ডি করবার সময় রাধে রাধে বলে দুশো একাশি বার হট্টগোল মূলার গাছে ঝুলে থাকতে হয়—
আমি
জানতাম না পি এইচ ডি করতে হলে জন্মনক্ষত্রগুলো ভাল হতে হয়-!!
আমি জানতাম না যে এটা একটা দড়ি টানাটানি খেলা-
যেখানে এক ছাদ থেকে আরেক
ছাদে যাবার সুযোগ থাকে-!!!
কিন্তু কোন কোন ভাবে ............ !!!!!!!
আমি জানতাম না যে যেভাবে ঘাড় গুঁজে বাবুরাম সাপুড়ে – বা ট্যাঁশগরু – ভয় পেয়োনা – না আয় তোর মুন্ডটা কে আমি সমভাবে আড়াআড়ি RIGHT ANGLE – এ দাঁড় করিয়ে দিয়ে ছিললাম—তাতে আমার যাবতীয় ক্রিয়া- বিক্রিয়া অতি অল্প সময়ের মধ্যে জল হয়ে গেল---- কারণ এটা AMERICA নয়—এখানে যে ক্রিয়া বিক্রিয়াগুলি আমার শেখার দরকার ছিল—সে গুলি কেতাবি ভাষায় একে বারে NOBLE GAS বলে আমি শুধু চাক্ষুষ করে গিয়েছি--নিরাশ্রয় ভাবে- নিরুপায় ভাবে—অমোঘ ভাবে—সরল ভাবে—সাদা কালো লাইন- আর মানে
বই আর খাতা—অন্য অন্য দেশীয় মানে গুলির খাতা কোন দিন খুঁজে বের করা হয়নি—কোন দিন হেড অফিসের বড়বাবু হবার চেষ্টা করিনি।
২৩ শে জুন , ২০০২ কে মনে রেখে-
এই সেই ২৩-
যখন বাবার মৃতদেহ বৈদ্যুতিক চুল্লীতে ঢুকিয়ে দিয়ে আমায় সটান বেরিয়ে পড়তে হয়েছিল খাবারের সন্ধানে –
এই সেই ২৩ – যখন প্রাগৈতিহাসিক ডাইনোসর আর তার প্রকাণ্ড লেজের তীব্র ঝাপটে –ভেঙে দিয়ে ভালই করেছে তালপাতার কুঁড়েঘর –যে ঘর ছেড়ে ঝোলা কাঁধে বেরিয়ে পড়েছি – আর আমার মানুষ চেনার শুরু –এই সেই ২৩-
যখন গিরগিটির আঠালো জিভ আর রং বদলানো – আমাকে বাস্তব গ ল ন ত পিচের মধ্যে রাস্তায় ছিটকে পড়লে মাথায় কতটা চোট লাগে – তা শিখিয়ে দিয়েছে –
এই সেই ২৩ - যখন থেকে আমার পুরনো শরীরটা পুড়ে গিয়ে –
চাণক্যের মত FIRE BALL - আমার মধ্যে জ্বলতে শুরু করে –
এই সেই ২৩-
যখন পুরনো রামধনু –কুকুর, শেয়াল, ফেউ , হায়ণা , নাম আর আকৃতি গুলো P C SORCAR JUNIOR এর ইন্দ্র জালের মত BLACK BOARD এ ফুটে উঠতে থাকে একটা একটা করে – আর আমি চির ঋণী থাকতে শুরু করি সেই সর্ব – স্বত্বার কাছে – প্রারব্ধ আর কর্মকে চিনে নি সেই অনন্ত আলোকমালার অপূর্ব লাবণ্যে –
সেই সব অন্ধকার দিন আর চরিত্রগুলো মুছে যেতে যেতে হারিয়ে যায় –
বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের গতিপথের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ি আমার কাছে এক চির চেনা যাত্রাপথে ।।
=======================
DR BISWAJIT MAJUMDAR
( PROFESSOR OF BIOCHEMISTRY)
E--7, KARAYA HOUSING ESTATE.
KARAYA HOUSING ESTATE.
98, KARAYA ROAD.
KOLKATA -19.
( BECKBAGAN PARKCIRCUS)
M:9007753048
সহযোগিতা
কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি
সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬
নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে
পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা
কাম্য। |
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন