Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

ধারাবাহিক পুরাণকথা (পর্ব ৪) : লক্ষ্মী নন্দী



পুরাণ কথা চার


(চারটে যুগ এবং কল্কি অবতার সম্পর্কে আগে লিখেছি। প্রথম পর্ব । দ্বিতীয় পর্ব। তৃতীয় পর্ব । 
এবার অবতার তত্ত্ব দিয়ে এই পর্ব শেষ করবো।।)

বিভিন্ন ধর্মগ্রন্থেই দেখেছি যে  শ্রীভগবানও যুগ প্রয়োজনে প্রত্যেক নতুন অবতারে তাঁর শক্তিকে প্রকাশ করেছেন। যেমন  প্রথম অবতার মৎস্য, জলের প্রাণী। বিবর্তনের দ্বিতীয় অবতার কূর্ম জল স্থল উভয়েই সঞ্চরণশীল। তৃতীয় পর্বে বরাহ, জলে কম স্থলে বেশি। চতুর্থ পর্বে নরসিংহ জল ছেড়ে পুরোপুরি স্থলবাসী, কিন্তু আধা জন্তু আধা মানুষ। পঞ্চম বামন, পূর্ণ মানুষ কিন্তু খর্বাকৃতি। ষষ্ঠ পর্বের প্রকাশ পরশুরাম, নামের আগে প্রযুক্ত পরশুই তাঁর পরিচয়ের প্রতীক, অর্থাৎ পরশু বা কুঠারই সভ্যতার আদি অস্ত্র যার দ্বারা মানুষ জঙ্গল কেটে গ্রাম-নগরের প্রতিষ্ঠা করল, ক্ষত্রিয় বিজয় ও ব্রাহ্মণ্যধর্মের প্রতিষ্ঠা হলো বনমানুষের পরাজয় ও শান্তিধর্মের স্থাপনারই রূপক। এরপর এলেন রামচন্দ্র, তাঁর কাজ আদর্শ সমাজগঠন, নীতিধর্মের স্থাপনা এবং দুষ্টদলন, প্রথম পরিপূর্ণ মানবের শ্রেষ্ঠ প্রকাশ। পরবর্তী পর্বে দুই অবতার একত্রে বলরাম ও কৃষ্ণ। বলরামের হল ও মুষল উন্নততর কৃষি ব্যবস্থা স্থাপনের প্রতীক। আর কৃষ্ণ তো 'ভগবান স্বয়ং', অপার প্রেম, অনন্ত দয়া, অখিল সৌন্দর্য, এক কথায় ষড়ৈশ্বর্যপূর্ণ শ্রীভগবানের পূর্ণ আবির্ভাব। বিবর্তনের নবম পর্বে যিনি এলেন তিনি বুদ্ধদেব, এতদিন পশুবলকে অস্ত্র দিয়ে দমন করা হয়েছিল, এতদিন গার্হস্থ্য আশ্রমের মধ্যে মানুষ মুক্তির আকুল নিশ্বাস ফেলেছে, বুদ্ধের অস্ত্র অহিংসা ও প্রেম, তাঁর বিজয়পতাকা সন্ন্যাসীর কথায় গৈরিক রঞ্জিত। অবতার তত্ত্বের অন্তিম পর্বের আর এক ধাপ বাকি আছে, তিনি কল্কি অবতার। এই কল্কি অবতার বিষয়কে নিয়েই আমার লেখা শুরু করেছিলাম। এবার একটু বিশ্লেষণ - ঠিক আমি যেভাবে পড়ে বুঝেছি। মানে অবতার তত্ত্বের মধ্যে দিয়ে বৈজ্ঞানিকভাবে বিবর্তনের ক্রম বিকাশ যেভাবে  বিভিন্ন পুরাণে পড়েছি। 

দেড়শো বছর আগের ডারউইন তত্ত্বের তুলনায় প্রায় ছয় হাজার বছর আগের অবতার তত্ত্ব কত উন্নত ছিল। যদিও আজকে এই লেখা দিয়েই শুরু করেছি যে পৃথিবীতে জল থেকেই প্রথম জীবন শুরু হয়েছে। অ্যাটমোসফিয়ারে তখন অক্সিজেন ছিল না বলে জলের বাইরে প্রাণের কোন অস্তিত্ব ছিল না। জলের মধ্যে সবথেকে বিবর্তিত প্রাণী হয়ে উঠলো মাছ। তাই অবতার তত্ত্বে মীন অবতারকে প্রথম অবতার বলা হয়েছে। তখন জলের বাইরে মাটি ভালো করে তৈরি হয়নি, স্থলভাগ অনুর্বর ও বাঁচার প্রতিকূল ছিল। এর কয়েক কোটি বছর পর যে প্রাণী প্রথম জল থেকে উঠে মাটিতে শ্বাস নিতে পারল সে হলো কচ্ছপ। তাই দ্বিতীয় অবতার হিসেবে কূর্ম অবতারের কথা বলা হয়েছে। কচ্ছপ শুধু জল থেকে বেরোতে পারল তাই নয়, কয়েক বছরের চেষ্টায় জল থেকে বেরিয়ে কিছুক্ষণ ডাঙ্গায় থেকে আবার জলে নেমে গেল। আরও কয়েক হাজার বছর পরে অ্যাটমোসফিয়ারে অক্সিজেন আসতে শুরু করলো। যখন জলের বাইরে প্রাণের অভিব্যক্তি প্রকাশ হওয়ার সময় হল কিন্তু মাটি তখনও পুরোপুরি বাসযোগ্য হয়ে ওঠেনি। এক সময়  নোংরা পরিস্কার করতে লাগল  শুয়োরেরা। শুয়োরেরা গোঁদগোঁদ আওয়াজ করতে করতে সকল নোংরা খেয়ে ফেলত। তাই তৃতীয় অবতাররূপে বরাহ অবতারকে চিহ্নিত করা হয়েছে। এভাবে প্রাণের এভলিউশন হতে হতে শুয়োরের মাধ্যমে পৃথিবীকে পরিষ্কার করার কাজ চলল। এই পুরো প্রক্রিয়া  পশু, পাখি হয়ে বিবর্তন হতে হতে আস্তে আস্তে অর্ধেক মানুষ ও অর্ধেক জন্তু অর্থাৎ বনমানুষ এলো। তার অগেই প্রাণীদের রূপান্তর ঘটেছিল অণ্ডজ স্তর পেরিয়ে জরায়ুজ স্তরে । যাইহোক  তৃতীয় অবতারকে বলা হয় নরসিংহ অবতার। নরসিংহ অবতারে অর্ধেক মানুষের শরীর ও অর্ধেক সিংহের শরীররূপে দেখানো হয়েছে। সিংহ হচ্ছে প্রাণীদের মধ্যে সবথেকে শক্তিশালী, অতএব সিংহের শক্তি আর মানুষের বুদ্ধি ও দূরদৃষ্টি — এভাবে শক্তি থেকে বুদ্ধিতে রূপান্তর হচ্ছে। এরপরের অবতার হচ্ছে বামন অবতার। প্রথম পূর্ণাঙ্গ মানব শরীর আসা প্রসঙ্গে বিজ্ঞানীরা বলছেন, আফ্রিকার জঙ্গলে চার ফুট উচ্চতার বামন পিগমীরাই প্রথম পূর্ণাঙ্গ মানব শরীরের রূপ। এরাই আমাদের আদি পিতা মাতা। এরপর ধীরে ধীরে মানুষ ভ্রাম্যমাণ ভবঘুরে জীবনযাপন করতে করতে কৃষিকাজকে অবলম্বন করে স্থায়ীভাবে বসতি গড়তে শুরু করল, জঙ্গল কেটে চাষবাস করতে শুরু করল, থাকার জন্য ছোট ছোট আশ্রয়স্থল তৈরি করতে চেষ্টা করল। তাই এই সময়টাকে বোঝাতে পরশুরাম অবতারকে দেখানো হয়। পরশুরাম অবতারের কাঁধে কুঠার থাকে, অর্থাৎ তিনি জঙ্গল কেটে পরিষ্কার করেন। ধীরে ধীরে কৃষিতে উদ্ভাবনী কাজ শুরু হোল। কৃষি আমাদের সভ্যতার প্রধান পরাকাষ্ঠা হয়ে উঠল। জনক রাজার লাঙলে বীজ বা বীর্য পড়তেই সীতার জন্ম হলো। এগুলো রূপক, কৃষি যুগকে বর্ণনা করতে এই রূপকগুলোর ব্যবহার করা হয়েছে। শ্রীরামচন্দ্র ও সীতা যখন পশ্চিম ভারতে গেলেন তখন অহল্যার পাষাণ মুক্তি হল অর্থাৎ মরুভূমি সবুজ হয়ে উঠলো। রাবণ কেন সীতাকে হরণ করলেন? সীতাকে অত্যাচার করা যদি রাবণের উদ্দেশ্য হতো তাহলে তো তাঁকে কারাগারে বন্দী করতে পারতেন। কিন্তু তা না করে কেন সীতাকে অশোকবনে রাখলেন? কারণ সীতা একজন কৃষি বিজ্ঞানী ছিলেন, তাই তাঁকে অশোকবনে রেখে তাঁর কাছ থেকে কৃষিবিদ্যা রপ্ত করার চেষ্টা করলেন রাবণ। লঙ্কার মানুষদের তখন কৃষি সম্পর্কে খুবই কম জ্ঞান ছিল, তাই সীতার সাহায্যে তারা কৃষিতে উন্নতি করতে চেয়েছিল। শ্রীলঙ্কা তখন ইন্ডাস্ট্রিয়ালি অনেক উন্নত ছিল তাই হনুমান লঙ্কা থেকে ফিরে এসে বলেছিলেন 'সোনার লঙ্কা'। অন্যদিকে রামচন্দ্রের আর্যাবর্ত তখন কৃষিতে প্রভূত উন্নতি করেছিল, অর্থাৎ ওখানকার সমাজ ছিল এগ্রিকালচারাল বা কৃষিভিত্তিক। রাবণের যেহেতু রাক্ষস স্বভাব ছিল, অর্থাৎ সবকিছু জোর করে হরণ করার প্রবণতা ছিল, তাই তিনি সীতার কাছ থেকে জোর করে কৃষির জ্ঞান ছিনিয়ে নেওয়ার চেষ্টা করলেন। সীতাকে বিনীতভাবে বলা হলো না বলে তিনি রাবণকে কৃষিকাজ শেখাতে রাজি হলেন না। যাইহোক পরশুরামের পরের অবতার হচ্ছেন রাম। রাম একজন বিজ্ঞানী ছিলেন, তাঁর বিজ্ঞানমনস্কতা দেখেই সীতার সাথে তাঁর বিবাহ দেওয়া হয়েছিল। কেউই হরধনু তুলতে পারছিল না কারণ ওটাতে উত্তর-দক্ষিণ ম্যাগনেটিক ফিল্ড তৈরি করে দেওয়া হয়েছিল। মাটিতে শোয়ানো অবস্থাতেই রাম ধনুকটাকে ঘুরিয়ে ম্যাগনেটিক ফিল্ডটাকে নষ্ট করে দিয়ে অনায়াসে হাতে ধনুক তুলে নিলেন। রামচন্দ্রের পরের অবতার হচ্ছেন বলরাম। লাঙল হাতে বলরাম কৃষিকাজের প্রতীক আর বাঁশি হাতে শ্রীকৃষ্ণ গোপালনের প্রতীক, অর্থাৎ চাষবাসের সাথে গোপালন যুক্ত হয়ে আরও বেশি করে অর্থনৈতিক ও এগ্রিকালচারাল উন্নতি হল। গরুকে মানুষ চাষের কাজে ব্যবহার করতে শুরু করলো এবং গরুর দুধ ও দুগ্ধজাত জিনিস যেমন ঘি, মাখন, দই, ছানা, পনির, মিষ্টি আমাদের খাদ্য হলো। শ্রীকৃষ্ণের ননী চুরি করার দৃশ্যে গরুর সাথে মানুষের সম্পর্ক স্পষ্ট হয়ে ওঠে। তাই হলধারী বলরামকে সেই যুগের অবতার বলা হয়। এই অবতারেরা কোন ব্যক্তি নন, এরা সভ্যতার এক একটা জাম্প; অর্থনৈতিক ও পলিটিকাল ক্ষেত্রে এক মাইলস্টোন। এর বেশ কিছু বছর পর যে অবতার এলেন তাঁকে বলা হয় বুদ্ধ অবতার। রামচন্দ্র ও কৃষ্ণের সময় পর্যন্ত দেখা গেছে যে তাঁরা ন্যায় প্রতিষ্ঠা করার জন্য, যুদ্ধে জেতার জন্য, আদর্শ স্থাপন করার জন্য হাতে অস্ত্র তুলে নিচ্ছেন। কিন্তু বুদ্ধ নিজে রাজপরিবারে জন্মালেন, তিনি নিজে একজন অত্যন্ত দক্ষ ধনুর্ধর হয়ে উঠলেন, তারপর সেই যুদ্ধের সামগ্রী ত্যাগ করে তিনি বললেন — এখন চেতনার বিপ্লব ঘটানোর সময় হয়েছে। এতদিন ধরে পলিটিকাল, মিলিটারি, সোশ্যাল ও ইকোনমিক স্তরে উন্নতি হত, এখন থেকে স্পিরিচুয়াল ও কালচারাল উন্নতি শুরু হল। তিনি দুহাত তুলে বললেন — হিংসা নয়, নিজেদের চেতনার উত্তরণ ঘটাও। তিনি শুধুমাত্র কয়েকজন নির্দিষ্ট মানুষের জন্য নয়, সকলের আধ্যাত্মিক উন্নতির কথা বললেন। এরপরে দশম অবতারকে বলা হয় কল্কি অবতার। যুগাবতার প্রসঙ্গে কলিতে কল্কি অবতারের কথা বলা হয়। পুরানে কল্কি অবতার প্রসঙ্গে বলা হয়েছে তিনি সাদা ঘোড়ায় চেপে, হাতে তরবারি নিয়ে সবকিছু কাটতে কাটতে আসবেন। এখানে সাদা ঘোড়া হচ্ছে গতির প্রতীক, অর্থাৎ কল্কি অবতার প্রচণ্ড গতি নিয়ে আসবেন। হাতের তরবারি দিয়ে তিনি অজ্ঞানতাকে খণ্ডন করতে করতে এগিয়ে যাবেন। এখন প্রশ্ন কল্কি অবতার কে? এই অবতারেরা এক একটা মাইলস্টোন, এরা চলার পথে এক একটা বাঁক, এরা কেউ একজন ব্যক্তি নন। একটা বিশেষ যুগে, একটা নির্দিষ্ট সময়ে সর্বস্তরে অভূতপূর্ব উন্নতি হতে দেখা যায়। যে সময়ে অনেক মানুষ একসাথে একটু আগে পরে এসেছেন, যেমন চৈতন্যদেবের সময় তিনি একা আসেননি, তাঁর সাথে আরও অনেকে ছিলেন। তাঁরা সকলে কল্কি অবতারের ক্যারেক্টারে এসেছেন। স্বামীজী বলতেন, যেদিন ঠাকুর রামকৃষ্ণের জন্ম হলো সেদিন সত্য যুগের সূচনা হল। কারণ রামকৃষ্ণ থেকে শুরু করে সিরডির সাঁইবাবা, বামাক্ষ্যাপা, লালন ফকির, লোকনাথ বাবা এবং তারপরেও ভারতবর্ষ এবং বাইরে যে সকল যুগাবতার এসে চলেছেন তাঁরা সকলেই কল্কি অবতারেরই অংশ। এবার এদের মধ্যে কি একজন প্রধান বিশেষ কোন ব্যক্তি আছেন? যেমন বুদ্ধ, মহাবীর, যীশু ও ভক্তি আন্দোলনের অনেকেই সেই বুদ্ধ অবতারের অংশ ছিল। ঠিক তেমনই কল্কি অবতারের ক্ষেত্রেও অনেকেই এর অন্তর্গত। চৈতন্য মহাপ্রভুর সময় থেকে আজ পর্যন্ত যত উন্নত সাধু ও মহাত্মারা এসেছেন এবং আগামীতেও অসবেন যাঁরা তাঁরাও সকলে এই কল্কি অবতারের মধ্যে যুক্ত হয়ে থাকবেন।
---------------------------------------------------------------------------------------------------------------

১৫ ভাদ্র ১৪২৭
লক্ষ্মী নন্দী
ভালোবাসা
মেখলিগঞ্জ
কোচবিহার

----------------------------

তথ্যসূত্র ও ঋণস্বীকারঃ
পরমানন্দ মহারাজ
৩ /স্বামী -সারদানন্দ মহারাজ 
১/স্বামী বিবেকানন্দ - বেদান্ত দর্শন
২/পরমানন্দ মহারাজ
৩ /স্বামী -সারদানন্দ মহারাজ
 বেদ - পুরাণ - উপনিষদ - রামায়ণ, 
এবং অতীতের উজ্জ্বল ভারত - অংশুপতি দাশগুপ্ত।।

সহযোগিতা কাম্য

এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য।

 




মন্তব্যসমূহ

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

জনপ্রিয় লেখা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬৭তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

কোচবিহারের রাস উৎসব ও রাসমেলা: এক ঐতিহ্যবাহী অধ্যায় ।। পার্থ সারথি চক্রবর্তী

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৪তম সংখ্যা ।। বৈশাখ ১৪৩১ এপ্রিল ২০২৪

অনুভবে, অনুধ্যানে অনালোকিত কবি গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী ।। সুপ্রিয় গঙ্গোপাধ্যায়

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬৬তম সংখ্যা ।। ভাদ্র ১৪৩০ আগস্ট ২০২৩