পোস্টগুলি

জুলাই ১৭, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

কবিতাঃ প্রবীর রায় d

ছবি
সিন্ডিকেট আর কাটমানি দাও ফিরায়ে                 আমার দেশের গরীব সন্তান এইতো জেগেছে এবার; মুষ্টি খুলেছে-চক্ষুঃ খুলেছে বিদ্রোহী সুর সবার! বিপদ দেখে ভয় পাইনা,ভয় পাইনা'যে আর- বন্দুকে! খেলেছো তোমরা যাদের নিয়ে,ভয় করবে সেই কন্দুকে! তোমরা লুটেছো যাহা,চাই যে জবাব? দ্যাও দেখিনি সভ্য-নবাব! কোথায় লুকিয়ে রেখেছো তোমরা? আমাদের এই প্রাপ্যটাকে! ভাঙবো চাতাল-কাটবো কাঁঠাল, আসবো দলিত ঝাঁকেঝাঁকে! করবে হে খুন?করো দেখি! করতে পারো কাকে-কাকে! মুখোশ সবার খুলে গেছে,একতারা সুর যেই বেজেছে! পালিয়ে তোমরা যাবে হে কোথায়!বঙ্গবাসী গর্জে উঠেছে! গরীবের ধন-তোমরা নারায়ণ!লুকিয়ে রাখো সিন্দুকে! যত আছে সব-তোমার'ই দলের!লড়বে কি আর নিন্দুকে! ভাঙো!ভাঙো এবার লৌহ সিন্দুক,যার-যা তোমরা নিয়েছে কেড়ে! দাও হে পাষাণ-লোভী-চতুর,সব অধিকার দাও ফিরায়ে! সিন্ডিকেট আর কাটমানিতে,পেট করেছো পোয়াতি যে! খরচা বিহীন প্রসব হবে,সব ঘাটেতেই সেই হাত যে! খুঁজছো তোমরা কোন শালাটা,করলো হঠাৎ ডিক্রিজারি! আইনতো-তব হস্তে!দাও হে দানব ক্ষেপণ ছুরি! আমরা পালাতে আসিনি,মারতে আসিনি এসেছি-নিজে বাঁচতে-বাঁচাতে ম

কবিতাঃ হৃদয় বর্মন d

             রাত               ‌‌  রাত কত মায়াময় স্বপ্ন নিয়ে আসে । রাত কত শত মানুষের চোখে, ক্লান্তি  মোছাতে ঘুম নিয়ে আসে । যারা শান্তিতে ঘুমাতে পারে, তাদের কাছে প্রশ্ন করো । তারা বলবে রাত কত সুন্দর । রাত যেন তাদের কাছে স্বর্গ । কিন্তু এই রাত ! তাদের কাছে স্বর্গ নয় । যারা রাতের অন্ধকারে বিক্রি হয়ে যাচ্ছে । চলে যাচ্ছে অচেনা অজানা নরকে । এই রাত মায়াবী স্বপ্ন নিয়ে আসে না তাদের কাছে । নিয়ে আসে এক হাজার যন্ত্রণা । এই রাত মায়াবী নয় । এই কেরে নিয়েছে নারীর ইজ্জত , নিয়েছে পরিচয় হীন সন্তানের জীবন, যে পৃথিবীর আলো দেখার আগেই বিদাই নিয়েছে । এই রাতের এক দিক পূর্ণিমা তো অন্য দিকে আমাবস্যা ।

কবিতা: পলাশ প্রধান

ছবি
চলো পাল্টাই শুনেছো বন্ধু কী বলছে খবর আর মাত্র সময় দশটা বছর নিঃশেষ হবে ভূগর্ভের জল তারপর। দেখো বন্ধু চেয়ে ফুটি ফাটা রুক্ষ জমি সূর্যের প্রখরতায় জ্বলছে গোটা বিশ্বভূমি। শ্বাসকষ্টে ধুঁকছে জীবন দূষিত আজ বিশুদ্ধ বায়ু ওই দেখো আসছে ধ্বংস কমে যাচ্ছে সৃষ্টির আয়ু। চলো বন্ধু পাল্টে ফেলি এই ভয়াবহ পরিস্থিতি গাছ লাগিয়ে বৃষ্টি আনবো বাড়াবো সবুজ প্রেমের প্রীতি। এসি রুমে বসে ভাবছো এই তো বেশ কই সমস্যা নেই তো কোনো তবে তোমাকে বলছি বন্ধু তুমি একটা আস্ত বোকা মূর্খ জেনো। মূর্খ রাজনীতি আর ভণ্ডামি নিপাত যাক, লাথি মেরে করো দূর পথের দুপাশে গাছ লাগিয়ে মিছিল হোক তবে ফিরবে জীবন বাঁচার সুর। ************************* পলাশ প্রধান ডি কাশিমপুর, ঈশ্বরপুর চন্ডীপুর,  পূর্ব মেদিনীপুর

কবিতা: লিপি ঘোষ হালদার

ছবি
       ।। এসেছে শ্রাবণ।।                 আকাশের রঙ পড়েছে ঢাকা,মেঘের ঘনঘটা; আনমনা মন, দূর সুদূরে, স্মৃতির ঘনঘটা। মন ভারী ব্যাথা ভারে  শ্রাবণ মেঘের সাথী, কালোয় কালোয় ছেয়েছে গগন,জাগে কত স্মৃতি।  ঝর্ ঝর্ ঝর্ বৃষ্টি হয়ে  ঝরবে মনের কথা,  শ্রাবণধারায় যাবে ধুয়ে, মনের গোপন ব্যাথা। রিম ঝিম্ ঝিম্ সুর হয়ে ঝরবে সুখের কথা। খুশির ধারায় পড়বে ঝরে,গগনতলে যেথা সেথা। বৃক্ষশাখা,পুষ্পরাজি  হবে  শীতল ধারায় সিক্ত, ধরার মাঝে অঝোরধারে,হবে মনের কথা ব্যক্ত। বারিধারা শেষে নরম মাটি,সবুজ গাছের পাতা, ফোঁটায় ফোঁটায় টুপ টাপ্,অবুঝ মনের কিছু কথা। আকাশ ভ্রমণ শেষ করে মন,জলধারায় ফিরবে ঘরে, ভাববে কবে আসবে শ্রাবণ,ভাসাবে সব, পড়বে ঝরে।                ------------ লিপি ঘোষ হালদার  শ্রী অ্যাপার্টমেন্ট্, ৫/১/ডি  বীর অনন্তরাম মন্ডল লেন্, কলকাতা- ৫০ মো-৯১২৩৮৪৩৭২২

গণেশ মাইতির কবিতা

     মহাকর্ষ তুই আমার কেন্দ্রাণুভূতি কী মহাজাগতিক নীতি। এ কেমন গতি? কৌণিক ভরবেগ অতি। তোকে ছেড়ে না পারি দূর যেতে না পারি,  তোর কাছে যেতে! সারাজীবন তোর চারিধারে মহাকর্ষের বৃত্ত পথে। ================ কলমে-গণেশ মাইতি গ্রাম+পোস্ট-বাসুলিয়া থানা-মহিষাদল জেলা-পূর্বমেদিনীপুর পিন-৭২১৬২৮ চলভাষ-৮২৯৩১৪৪২৭৪ 

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪