পোস্টগুলি

জুন ১৬, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

কবিতা: শিবপ্রসাদ গরাই

 তোর মুখটা আজও তোর মুখটা দেখলে কবিতা ঝরে পড়ে  ঝরনা ধারার মতো নয় রক্তের মতো বিন্দু বিন্দু ফোঁটা  কিন্তু বিশুদ্ধ । অথচ এই বিন্দুকেই সিন্ধু বানানোর ক্ষমতা  তোর ছিল সেটা আমি জানি ... কিন্তু বিশ্বাস কর্ এখনও তোর সজল চোখের চাহনি  সমস্ত সুখ -দুঃখ, আশা- নিরাশা হরণ করে নেয়  দেয় অপার শান্তি । পৃথিবীর আদি অকৃত্রিম বাসনা হৃদয় ফুঁড়ে  জানতে চায় তোর কাছে  একটা অশ্রুবিন্দুর মূল্য কি কিছু আছে?  উত্তর যদি কিছুই না থাকে  কান্নাকে রোধ করার ক্ষমতা কি তোর আছে?                                                             শিবপ্রসাদ গরাই                           গ্রাম শ্যামদাসপুর                            পোস্ট +জেলা  বাঁকুড়া

কবিতা: তন্ময় পাল

ছবি
ওদের আজ মা'কে দেখার সময় নেই                                           ওরা আজ অনেক বড়ো, প্রতিষ্ঠিত জীবনে সংসার-ছেলে-বৌ সব নিয়ে ব্যস্ত জীবনে। চাইলে পায় অনেক কিছু হাত বাড়াতেই, তবু "ওদের আজ মা'কে দেখার সময় নেই"। মায়ের আজ বয়স অনেক,চলতে ফিরতে পারেনা ওরা যায় নিজের কাজে, মায়ের পানে তাকায় না। ওদের মনে অনেক ফূর্তি সাজানো-গোছানো এক ছাদের তলাতেই তাই "ওদের আজ মা'কে দেখার সময় নেই"। নাহয় ওরা অনেক ব্যস্ত, টাকা রোজগারের কাজে, মা'কে একটু দেখতেই পারিস সকাল আর সাঁঝে। সারাদিন কাটে বাইরে বাইরে, সন্ধ্যাবেলা টিভি সিরিয়ালেই তবু "ওদের আজ মা'কে দেখার সময় নেই"। ওদের আছে ছেলে-বৌমা,মেয়ে-জামাই আর নাতি-নাতনি একবারও এসে খোঁজ নেয় না,    " মা! তোমার শরীর ঠিক হয়নি ? " "মাগো তোমার কী ইচ্ছা করে খেতে ?" "নাকি ইচ্ছা করে কোথাও ঘুরতে যেতে ?" হয়তো " আজ মা'কে দেখার সময় নেই" ওদের হাতঘড়িতে। বৃদ্ধা মানুষটা ভেবে মরে আজও সবার কথা, ছেলে-বৌমার কড়া মেজাজে পায় যে মনে ব্যথা। কিন্তু সবাই য

কবিতাঃ পার্থসারথি সরকার

ছবি
মেঘদূত মেঘ এসেছিল জৈষ্ঠ্য দিনের শেষে           আষাঢ় মাসের প্রথম সে দিন যবে আমি বসেছিনু ভাবনায় উন্মুখ           তোমার বার্তা বয়ে আনবে সে কবে। মেঘ এসেছিল, সেদিন তোমার কথা           ঝরঝর দিন আলসে আবেশে ধোয়া পাতায় পাতায় সে কথা গেল সে লিখে পরম পরশে, বিগলিত তার ছোঁয়া। একখানা দিন তবু একখানা নয়           সেদিনের সেই শতযুগ অবসান আমার হৃদয় ভরেছিল সেই ক্ষণে           নবজলধারা পুরে যে দিবসমান। ফিরে গেছে মেঘ দিয়ে গেছে তবু কথা "জৈষ্ঠ্য দিবস প্রশম হইবে যবে আবার আসিব সাথে নিয়ে নব আশা           বরষে বরষে; বার্তা পুরিবে তবে"। ====================== Partha Sarathi Sarkar Kotshila Mahavidyalaya Vill+P.O.-Jiudaru, Dist- Purulia  PIN-723213

কবিতাঃ পলি ঘোষাল

 শেষ পারানির কড়ি     --------------------------- জীবন পথের বাকে বাকে পেলাম অনেক কিছু ;    অনেক পথ পেরিয়ে অবশেষে সায়াহ্নে পৌঁছে  বুঝলাম বাকি আছে এখনও কিছু টা পথ।  নিলাম অনেক বেশি, জীবনের কাছে থাকবো ঋণী.... মন খুলে দিলাম না তো কিছুই ....  সঙ্গে তো যাবে না বিত্ত, বৈভব, টাকা কড়ি।      শরীর টাও পুড়ে ছাই হবে অন্তিম অবসরে !  অহংকারের শ্যাওলা ধরা মনের চৌকাঠে দাঁড়িয়ে শুনবো চরৈবেতির ধ্বনি।  লয় হবে সব জমা থাকা যন্ত্রণার,  জীবনের পরাজয়ে জয়ী হবে মৃত্যু নিদারুণ সত্য,    ফেলে যাই আশা দিয়ে গাঁথা আবেগ।  কোন পিছু ডাকে ভাঙে না যে ঘুম,.....  তারই গভীরে ঘুমিয়ে যাব কোন এক দিন।      অগণিত প্রিয় পরিজন বিদায় জানাবে,  সেই তো শেষ পারানির কড়ি ....   যে রাতের ভোর আসবে না, ডাকবে না পাখি আর কাননে , থামবে ডানার ঝাপটানোর শব্দ  ; সকল আয়োজন বৃথা হয়,      যাবার কালে নেই কোন তাড়া,  শুধু বন্ধ চোখের চারপাশে স্মৃতিদের আনাগোনা, আসা আর যাওয়ার মাঝে ব্যবধান বিস্তর,  তবুও কিছু তো থাকে....  শেষের হিসেব মেলানোর বেহিসাবি   পড়ন্ত বেলার ডাক, পারানির কড়ি।।  ===========================

নারায়ণ প্রসাদ জানার কবিতা

ছবি
নদীর বাঁকে  নদীর বাঁকে আমার বাড়ি সবুজ পাতায় ছাওয়া, নদীর ঢেউ করে খেলা আমার আঙ্গিনায়। নদীর বাঁকে মহাচ্ছায় ছড়িয়ে শেকড়  ; হাজার ডাল পাতা, ঠিক যেন এক বিরাট পরিবার। নদীর বাঁকে আমার জীবন ক্ষয়ে যায় নদীর পাড় তার সাথে মূল্যবোধের চেতনা করে গ্ৰাস। নদীর বাঁকে একটি সাঁকো এপার ওপার জুড়ে, দুই পারেতে অলীক সুখের স্বপ্ন সবাই খোঁজে। নদীর বাঁকে একটি জীবন প্রদীপ হয়ে জ্বলে, নদীর বাঁকে ঘূর্ণির স্রোতে জীবন ওঠে পড়ে। ============== নারায়ণ প্রসাদ জানা গ্ৰাম+পোঃ=হাঁসচড়া জেলা-পূর্ব মেদিনীপুর

কবিতাঃ দুলাল সুর

ছবি
  বাদলা দিনে           সকাল হতে মধ্যরাতে ক্ষণে ক্ষণে বাড়ে কমে আষাঢ়ে'র ভরা বাদলা দিনে বৃষ্টি ধারা অঝোর ঝরে। মেঘলা আকাশ ঝোড়ো হাওয়ায় মন বসেনা পড়ার ঘরে স্বপ্নেরা সব ডানা মেলে যায় সুদুরে মেঘবালিকার অনুসন্ধানে। উদাসী মন যায় হারিয়ে অজান্তেই স্মৃতির ক্যানভাসে ফিসফিসিয়ে করে প্রেমালাপ মেঘবালিকার সাথে সঙ্গোপনে। ************************************* -        দুলাল সুর – শ্রীনগর ১ নং, মধ্যমগ্রাম, উত্তর ২৪ পরগনা,                    কোলকাতা – ৭০০১২৯,           

গণেশ মাইতির কবিতা

ছবি
   আষাঢ় শ্রাবণ আষাঢ়ে শ্রাবণে পাহাড় বুকে দিলে চুমু পয়োদে বৃষ্টি ঝরে বুক শ্যামলে বান ডাকে ঐ মরা কূলেতে। মনের দুলে সুর ওঠে ছলাৎ ছলাৎ বুকেতে ও মন চল ভেলা ভাসাই স্রোত অনুকূলেতে। হাওয়ায় ভাসি চল খুঁজি  কোন ঘাটে মোর মোন পাখি আঁচলে হাল পানি মাখি জীবনে রং ভরিছে আকাশে ঐ রামধনু রং লাগাইছে।  তপন দিনের সমর শেষ  বরষণে প্রেমের রেষ চল অচলাতে আবার রং লাগাই সবুজের ও স্বপন সাজাই। ========================== কলমে-গণেশ মাইতি গ্রাম+পোস্ট বাসুলিয়া থানা-মহিষাদল জেলা-পূর্বমেদিনীপুর ডাক সূচক-৭২১৬২৮ চলভাষ-918967859090

লিপি ঘোষ হালদার - কবিতা

ছবি
                  ।। এসেছে আষাঢ় ।। এসেছে আষাঢ়,ছেয়েছে আকাশ,ঘন কালো মেঘে-- আকাশে বাতাসে বার্তা খুশির, দোলা বৃক্ষশাখে। শুষ্ক জমি  সিক্ত হবে, বইছে  বাদল হাওয়া, উঠবে জেগে সবুজ পাতা,পেয়ে জলের ছোঁয়া। গরীব কৃষাণ বোনে বীজ, আশায় বাঁধে বুক, ধরণীর পরে শস্যশ্যামলা আনবে সবুজ সুখ। তরুশাখা পাবে প্রাণ   জল-মাটি-কাদায়, জন্ম নেবে নতুন গাছ শীতল বারিধারায়। আষাঢ় আসে,হাসে সবুজ,ঝর্ ঝর্ ঝর্ জল, খুশির ধারায়  নাচে পাতা, উচ্ছল ছল ছল্। এসেছে আষাঢ়,জলের ধারায়,বাজে নুপুরধ্বনি, কল্ কল্ কল্ নদী স্রোতের  আনন্দ গান শুনি। জলের বুকে হংসপাখা  খুশির মাতন তোলে, আষাঢ়ধারায় গাছেরা ঐ  ভিজবে দলে দলে। এই আষাঢ়েই রথযাত্রা  বসবে রথের মেলা, এই মেলাতে পাবে খুঁজে জীবন্ত গাছপালা। এসেছে আষাঢ়,এসো লাগাই,ছোট্ট গাছের চারা, এই তো সুযোগ- সবাই মিলে গড়ি সবুজ ধরা।।                          ---------- লিপি ঘোষ হালদার  ৫/১/ডি বীর অনন্তরাম মন্ডল লেন, কলকাতা- ৫০ Sent from my Samsung Galaxy smartphone.

কবিতাঃ রবিউল ইসলাম মণ্ডল

সমব‍্যাথী ------:------- আবেগে আপ্লুত নয় অন্তর থেকে বলছি  স্বাধীন দেশে নিরাপদে ভালো ভাবেই চলছি বাড়া ভাতে ছাই দিতে কভু শত্রুরা যুগে যুগে করে হত‍্যালীলা সইবো কি সব মুখ বুজে ! আমি আগামীকে কাছে ডাকি ইশারায় আড়চোখে চাই, কভু শত্রুরা জেনে যায়।  আমি জমদূতন‍্যায় যাব যদি প্রয়োজন পড়ে শত্রু নিধনে দিতে পারি সকল আয়েস ছেড়ে।  বাহান্নকে ভুলিনি কখনো হাঅন্ন হয়ে ভোরে মাতৃভাষাকে চুরি করে নেবে বিদেশাগত চোরে ? রফিক,জব্বার,বরকব, ছালামের রক্তের বিনিময়ে  হাজার বার তোমাদের স্বরি আজি এই সুসময়ে।  আমি মধু কবি মতো মধুহীন ভাবিও নাই, আমি যত দরকারী সবকিছু বাংলায় পাই । সবকিছু ছাড়ি যত তাড়াতাড়ি বাংলা ছাড়া সমব‍্যাথী আজ শহীদের তরে হৃদয় ভরা।  কভু না ভুলিব রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী করিব না ক্ষমা বাংলা ভাষীরা যাহারা অত‍্যাচারী।                   ।সমাপ্ত। রবিউল ইসলাম মণ্ডল শিক্ষক- বহিরা ভাগ‍্যবন্তপুর বি,এম, হাই স্কুল(উঃ,মাঃ, )

অমৃতা বিশ্বাস সরকারের কবিতা

ছবি
     শিকারী শিকার  আজ আমার মনেও হিংসা জাগে , প্রতিটা মুহূর্ত মরে যাই লজ্জায় , ক্ষোভে আর রাগে । শুধু নারী বলে নয় ,আমিও মানুষ । ওহে বিকৃত কামুক পুরুষ , হ্যাঁ হ্যাঁ তোমাদেরই বলছি । যে অঙ্গ দোষে নিয়ন্ত্রণ হারিয়ে ফেলো , বিসর্জন  দাও নিজের মনুষ্যত্ব । সেই কোমল অঙ্গে স্রষ্টা পুঁতেছেন মৃত্যুবীজ - কিন্তু কামের নেশায়  হুঁশ হারিয়ে  দেখাও ঔদ্ধত্য । পুরুষত্বের বড়াই করে হয়ে যাও জানোয়ার । তোমার অস্তিত্বই লালিত মাতৃগর্ভে - ক্ষমতা নেই কি এটুকুও বোঝার ? পিতৃস্নেহের মর্ম জানো ? জানো কি প্রেমিক -স্বামীর সোহাগ ? ভুলে গেছিলাম ,ছিঁড়েখুঁড়ে খেতে জানো শুধু । ওটাই তোমাদের স্বভাব । শিশু থেকে বৃদ্ধা ,একটা নারীদেহ হলেই হোলো । যে বয়সেরই হোক্ না কেন - তোমাদের কাছে ভোগের যৌন পুতুল । স্তন আছে ,যোনি আছে ,আর কি চাও ? সুযোগ বুঝে শিকার ধরে একা -দোকা কিংবা দল বেঁধে খুবলে খুবলে খাও  । পুরুষ দেখলেই আজ মন দুলে ওঠে দ্বন্দ্বে । এই কি সেই আমার চেনা মানুষ ? মুহূর্তে এও কি পশু হয়ে যেতে পারে , একাকী নারী দেহের গন্ধে ?

ইতিকা বিশ্বাসের কবিতা

"ভিন্ন রকম" ..................................................................... একটা বুকের পাজর নিমেষেই খন্ড বিখন্ড কারন বশত একটা হৃদয় ক্ষত বিক্ষত পাথর ভাঙার সমান আঘাতের। একটা হৃদপিন্ড সারাজীবন শরীরকে বহন করে চলে ভাবার বিষয় হলে ভাবনাই কথা বলে অক্ষত রাখতে প্রাণপণ প্রচেষ্টা নয় দ্বি-খন্ড। দেহের কোশ গুলো বয়সের ভারে ভারে ওরাও মৃত থেকে মৃত শরীরের জড়তা ধীরে ধীরে কুঞ্চিত ভালো মানসিকতার জন্য উন্নতশীল করো মানসিকতা গুলো। ---------------------------------------------------- ইতিকা বিশ্বাস  উত্তর চব্বিশ পরগনা,ঠাকুরনগর। 

কবিতা: কবিতা ভট্টাচার্য

ছবি
বাইশে শ্রাবণ কবিতা ভট্টাচার্য ভোর হল আজ এক বিচিত্র শব্দ তরঙ্গের মিশ্রণে বেলফুলের গাছগুলো দাঁড়িয়ে আছে উঠোন জুড়ে   হাওয়ার সাথে সুরের খেলা   বর্ষার রিমঝিম রিমঝিম গান   শ্রাবণের আকাশে জলতরঙ্গ বাজে বাতাসেরা অনর্গল এঁকেবেঁকে ছোটে       বাউল বাজনা বাজায় মনের গভীরে রবীন্দ্র কবিতা ভাসে   তাই কি আজ - বাইশে শ্রাবণ   গভীর মেঘ আকাশ কালো   শ্রাবণ শুধুই আত্মহারা   অদ্ভুত বেদনা উঠে আসে   বাদল ঝরা দিনে ।।

কবিতাঃ সায়ন ভট্টাচার্য

ছবি
" গরমের ছুটি "  এবারে নিয়ে ছুটি,  বেড়াতে যাব উটি শুধু আমরা দুটি। মাফলারে গুটিসুটি ঠান্ডার মজা লুটি; পাহাড় ও মেঘের জুটি দেখে হেসে কুটিকুটি হবই মোরা দুটি।  গরমের এ ভ্রুকুটি  কলকাতায় হাঁপিয়ে উঠি।। <><><><><><><><><>  ডঃ সায়ন ভট্টাচার্য, ফ্ল্যাট নং ৭২৬,  রেলবিহার,  পোস্ট অফিস - ইস্ট কোলকাতা টাউনশিপ,  কলকাতা -৭০০১০৭  

কবিতাঃ পল্লব দাস

ছবি
  খুশির রামধনু   নীলসাদা রঙিন দুনিয়ার আবেগ বর্জিত ভালোবাসা ফুটো হওয়া ওজন লেয়ার রাজনীতির হাতে ভলিবলে আর মন ভরে না পেট ভর্তি ভাত মন ভর্তি লিপ্সা আর আকাশ ভর্তি রামধনু চাই                        

কবিতা: গৌর গোপাল সরকার

           সত্যাগ্রহ            ******* কাল পিছিয়ে নিয়ে যাচ্ছে সমুদ্রের জলের ধারে অনেক গুলো ভুল নৌকায় চেপে শুধরে নেওয়ার আছে পায়ে পায়ে একেবারে আগাছার মতো বাড়ছি আমি নতুন ধরন অথবা নতুন বিবাহের অছিলায় ভাঙতে ভাঙতে এই সবে ক্লাস  বি.এ. ফাস্ট সেমিস্টার বা সেকেন্ড সেমিস্টার এই আমি সংশোধন করছি,.…. আমি সত্যাগ্রহে বসেছি, মস্তান বোতল সবকিছু ছেড়ে যৌবনে সিঁথির সোনালি ফুলগুলোর ঝোপের ভেতর আনন্দ নিকতনের পথে আজ আমার চেতনা, তবু সেই মেয়ে চেতন শরীরে অনুমতি দিল, দু'হাত এক করে। ভুলের কাছাকাছি আবার শুধরে। *******************************  গৌর গোপাল সরকার, নতুন হাসপাতাল পাড়া, রামপুরহাট বীর ভূম, ডাকঘর +থানা #রামপুরহাট, ফোন নং ৮১০১৪৮৪২১৫,

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪