পোস্টগুলি

জানুয়ারী, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

সম্পাদকীয় ও লেখক-সূচি

ছবি
ব্লগ-নবপ্রভাত ২৩তম সংখ্যা : "শুধু গদ্য" মাঘ ১৪২৬ #  জানুয়ারি 2020 ==================== -: সম্পাদকীয় :- আবহমানতার পথ বেয়ে জঙ্গম পৃথিবী এসে দাঁড়ালো আজ "বিশে বিশ"(২০২০)-এর বিষময় দ্বারে। ওপারেও রইল পড়ে কাঁটাপথ আর আগুনগোলা দিন। ইতিহাস থেকে এখনও চুঁইয়ে পড়ছে রক্ত, হুতাশ্বাস। মুক্তমনা ব্লগার, নির্ভিক কলমচি, সত্যদ্রষ্টা কবি কিংবা ধর্মনিরপেক্ষ মানবতাবাদীর রক্তে রাজপথ রাঙাচ্ছে ধর্মবেনিয়া রাজনীতির পান্ডারা। বিধর্মী মায়ের জন্মদ্বার পুংশূলে বিদ্ধ করার নিদান দিচ্ছে মূঢ় ধর্মধ্বজী। সংখ্যাগরিষ্ঠের প্রকৌশল ভুলিয়ে দিচ্ছে গরিষ্ঠসংখ্যক মানুষের ভুখা পেটের গল্প। ফাঁকাবুলির ফানুসে ফুটো চোখে পড়লেই শুরু হচ্ছে নতুন নতুন পুতুল নাচ। হে নববর্ষের নবপ্রভাত, তুমি নগ্ন হয়ে এসো -- ডাস্টবিনে খুলে এসো তোমার জল্লাদি  ধর্ম-পোশাক। নাম-পদবী-গোত্র-বিহীন পাহাড়ি ফুলের মত খিলখিল হাসি ছড়িয়ে দাও পৃথিবীর পথে। পেটে ভাত, হাতে কাজ, মুখে হাসি, বুকে প্রীতি আর শিরায় শিরায়   মানবতার রক্ত সঞ্চালিত করে দাও। বৈষম্য-ভোলানো প্রভাতী-আলোয় উদ্ভাসিত হোক চরাচর। মানবতার জয়গানে মুখরিত হোক বিভেদ

প্রবন্ধ : শীত-সুন্দরী ।। সিদ্ধার্থ সিংহ

ছবি
শীত-সুন্দরী যদি প্রশ্ন করি, কোন মাসে বাঙালিদের ঘরে ঘরে বিয়ের ধুম পড়ে যায়, তবে তার উত্তর হবে একটাই--- শীতকালে। হ্যাঁ, বাংলা বারো মাসের মধ্যে পৌষ ও মাঘ মাসই হল শীতকাল। প্রতি দু'মাস অন্তর গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত--- এই ছয় ঋতুচক্রের একেক ঋতুতে এক এক রূপ ধারণ করে আমাদের দেশ। হেমন্ত যে-ই যাই-যাই করে, অমনি টুক করে চুপি চুপি ঢুকে পড়ে এই শীত-সুন্দরী। এই ঋতু বৈচিত্র ও বিত্ত বৈভবে মুগ্ধ হয়ে একটি জনপ্রিয় গান লিখেছিলেন দ্বিজেন্দ্রলাল--- 'এমন দেশটি কোথাও খুঁজে পাবে নাকো তুমি / সকল দেশের রাণী সে যে আমার জন্মভূমি...' এই শীতেই নুতন ফসলের ম' ম' গন্ধে ভরে ওঠে বাংলার আকাশ বাতাস। তাই এই রূপময় বৈচিত্রের বর্ণনা করতে গিয়ে কবি জীবনানন্দ দাশ 'রূপসী বাংলা'য় লিখেছেন--- 'বাংলার রূপ আমি দেখিয়াছি, তাই পৃথিবীর রূপ / খুঁজিতে যাই না আর…' অথবা 'আবার আসিব ফিরে ধানসিড়িটির তীরে এই বাংলায় / হয়তো মানুষ নয় হয়তো বা শঙ্খচিল শালিকের বেশে;…' আর বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর তো বাংলাদেশের রূপ সৌন্দর্যে মুগ্ধ হয়ে রচনা করেছেন একের পর এক তাঁর কালোতীর্ণ ক

ছোটগল্প : অভ্র ঘোষ

পরশুরাম  (১) শীতের সকাল। থানায় বড়বাবু আসেননি বলে হলহলে ভাব। লেডি কনস্টেবলের সাথে মেজোবাবুর রোজকার মস্করা চলছে। ভগা চা দিয়ে গেলো। লকআপ থেকে পকেটমার গজা চা চেয়ে খিস্তি খেলো ডিউটি অফিসারের কাছে। একটা পাগল টাইপের লোক থানার বারান্দায় বসে আছে উবু হয়ে। এমন সময় ফোন বাজলো থানায়। কনস্টেবল অমিত ফোন ধরে কথা বলে এসে মেজোবাবুকে বলল, "স্যার, সুইসাইড।" "কোথায়?" "নপাড়ায়।" "চলো, আর এই রায়, বড়বাবুকে খবর দাও।" --------- পুলিশের গাড়ি যখন অকুস্থলে গিয়ে পৌঁছালো ততক্ষণে পুরো বস্তি জড়ো হয়ে গ্যাছে বিশুর ঘরের সামনে। ভীড় হটিয়ে ঘরে ঢুকে মেজোবাবু দেখলেন টালির চালের ভিতরের বাঁশে গলায় দড়ি দিয়ে ঝুলছে বিশু, গায়ে জামা আর প্যান্ট। তক্তোপোষের ওপর বসে দুজন মহিলা আর দুটো বাচ্চা ইনিয়ে বিনিয়ে কাঁদছে৷ পুলিশ দেখে কান্নার জোর বেড়ে গেলো বিশুর বউয়ের। "স্যার, চারমাস বাদে বাড়ি ফিরেছিলো লোকটা। রাতে কিছু খেলো না। এতদিন বাদে এলো, আমায় ছুঁলোও না, নিলোও না। সকালে উঠে দেখি এই কান্ড।" এক দেখাতেই বিশুকে চিনতে পেরেছিলেন মেজোবাবু, দাগী আসামী। চুরি, ছিনতাই,

মুক্তগদ্য : হরেকৃষ্ণ দে

ছবি
মনের দুয়ারে দাঁড়িয়ে দ্যাখা আকাশ ঘর বলতে একটা ছোট্ট কুঁড়ে ঘর৷সব আমি দিয়েই আমার ঘরামিতেই বানানো৷ সকাল নেই, সন্ধ্যা নেই৷ অনর্গল বসে থাকা৷ দরজার কোনো প্রয়োজন নেই অর্থাৎ নট অ্যাপ্লিক্যাবল৷ তাই আমার কুঁড়ে ঘরের সব জায়গাতেই দুয়ার কাটা৷ আর প্রত্যেক দুয়ারে মন ভেজানো মাটির দাওয়ার মত পথ৷ যে দুয়ারে দাঁড়াই না কেন যেন আকাশটা আমার দুয়ারেই আছে৷           আকাশ দেখার বড়ো সাধ ছিল ছোটো বেলায়, তাই পড়ার খাতা নষ্ট করে কত যে ঘুড়ি বানিয়েছি তা আমার খাতা না দেখলে মিথ্যা মনে হবে৷সে রকম মিথ্যা মনে হয়েছিল আমার যখন আকাশের দিকে না তাকিয়ে ঘুড়ি হাতে ছুটতে ছুটতে হোঁচট খেয়ে খেয়ে পড়ে যেতাম আর কাগজের ঠোক্কর খাওয়ার ব্যাথায় মাঠের কোনে বমি করতাম কষ্টগুলো৷যখন দুহাতের ভর পিছনে ফেলে আকাশের কোণে সূর্যডোবা রঙে ক্রমে ক্রমে অন্ধকারের ভেতর তলিয়ে যাচ্ছিল তখন ভেবেছিলাম হয়তো এমনভাবেই আমি তলিয়ে যাবো৷            দেখতে আমার ভেতর আমির সাবালকত্ব টের পাচ্ছি, এদিকে সংগ্রামের অষ্টম প্রহর নিয়ে সবাই ব্যস্ত৷মায়ের মুখে,বাবার চোখে বিছালি ভরা দুঃখের কর্কশ জ্যামিতি পড়ার খাতায় সম্পাদ্যের মত আমি বিষম বাহুর ভেতর অন্তর্বৃত্ত এঁকে সব ব

শব্দপ্রভা ৩ : কার্তিক চন্দ্র পাল (ও শব্দপ্রভা ২ এর সমাধান)

ছবি
  আপনারা প্রকাশিত ছকটির সমাধান পাঠান e-mail বা whatsapp-এ ।  সঠিক উত্তরদাতাদের নাম, ঠিকানা ও ছবি আগামী সংখ্যায় প্রকাশিত হবে। এবং প্রত্যেককে নবপ্রভাতের পক্ষ থেকে শংসাপত্র প্রদান করা হবে। লটারির মাধ্যমে একজন সঠিক উত্তরদাতাকে পুরস্কৃত করা হবে।    পুরস্কার প্রদান করবেন ছকনির্মাতা স্বয়ং। ই-মেল: nabapravatblog@gmail.com whatsapp: 9433393556 সমাধান পাঠানোর শেষ দিন: 10/02/2020 শব্দপ্রভা-৩ ছকনির্মাতা ঃ  Kartic Chandra Pal,  Rajganj, Bhubaneswar Road,  P.O.- Nutanganj,  Dist- Purba Bardhaman,  Pin-713102. সূত্র:     পাশাপাশি: ১ পরিশুদ্ধ/নিষ্পাপ   ৩ চালাকি   ৬ শত্রু    ৭ কুমীর    ৮ অল্প    ৯ জলাভূমি   ১১ যুদ্ধ  ১২ সঞ্চিত     ১৪ বন্ধু    ১৫ মূলের আগায় স্থিত টুপি     ১৭ অনাহার/উপবাস   ২০ গ্রহণ করো    ২১ লজ্জা/খই    ২২ এই ধার্মিক ভাণ কারী/ফুল বিশেষ   ২৩ অসি   ২৪ বিষ     উপর- নিচ: ১ গড়খাই    ২ বিশাল  ৩ শঙ্খ-__-গদা-পদ্ম  ৪ প্রকার    ৫ পদ্ম/সোনা বা তামা    ৭ দময়ন্তীর স্বামী ১০ মহারাজ 'গাধি'-র পুত্র, ঋগ্বেদ রচয়িতা