পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

২৪তম সংখ্যা -- ফেব্রুয়ারি ২০২০ : প্রচ্ছদ ও লেখক-সূচি

ছবি
লেখক-সূচি  ========== প্রবন্ধ/নিবন্ধ/মুক্তগদ্য : অরুণ কুমার সরকার সুদর্শন মণ্ডল আবদুস সালাম বটু কৃষ্ণ হালদার অরুণ চট্টোপাধ্যায় শেফালি সর সর্বাণী বসু গৌর গোপাল সরকার অনুভব অধিকারী মৌমিতা ঘোষাল ***   অণুগল্প : সংঘমিত্রা সরকার কবিরাজ অভ্র ঘোষ অরবিন্দ পুরকাইত কাজী মুহাম্মাদ রাকিবুল হাসান   *** দুটি কবিতা : সোমের কৌমুদী রবীন বসু তপন কুমার মাজি প্রণবকুমার চক্রবর্তী   *** কবিতা / ছড়া : উৎপলকুমার ধারা সুমিত মোদক সবিতা বিশ্বাস সুব্রত দাস তাপসী লাহা শম্ভু সরকার সুবীর মণ্ডল শুভাশিস দাশ মাথুর দাস মিনতি গোস্বামী উত্তমকুমার পুরকাইত হরেকৃষ্ণ দে সোমা মজুমদার মৃত্যুঞ্জয় হালদার রমলা মুখার্জী জয়তোষ ঘোষ সজল কুমার টিকাদার সুমন নস্কর মৃত্যুঞ্জয় দেবনাথ অমরেশ বিশ্বাস চন্দন সুরভি নন্দ অমিয়কুমার সেনগুপ্ত রণবীর বন্দ্যোপাধ্যায় দীনমহাম্মদ সেখ অনির্বাণ মন্ডল পার্থপ্রতিম দত্ত বিকাশ দাস বারিদ বরণ ভট্টাচা র্য্য জগদীশ মন

প্রবন্ধ : অরুণ কুমার সরকার

ছবি
বাংলাভাষা তার অবক্ষয় এবং কিছু করণীয়         ভাষা হল মানব সংস্কৃতির উত্তরাধিকারের এক গুরুত্বপূর্ণ উপাদান। ভাষা আবার সমস্ত বৈচিত্রের মধ্যে সৃজনশীলতার নির্দেশক এবং সমাজের মননশীল প্রতিবিম্ব। মুখের ভাষা হারালে ইতিহাস হারিয়ে যায়। হারিয়ে যায় সেই জনগোষ্ঠীর সমাজ ও সংস্কৃতি। অর্থাৎ, যখন কোনও একটা ভাষার মৃত্যু হয়, তখন মানবতার একটা অংশের অবলুপ্তি ঘটে। তাই, মানব জাতির সর্বাপেক্ষা মূল্যবান সম্পদ হল তার মাতৃভাষা। ভাষা মানুষের ভাবের বাহন। ভাষাই মানুষের চেতনাকে উন্নীত করে। ভাষাচেতনা আসলে মানুষের আত্ম-উদ্বোধনের হাতিয়ার। মাতৃভাষার অধিকার মানুষের জন্মগত ও মৌলিক অধিকার। এই অধিকার কেউ ছিনিয়ে নিতে পারে না। মাতৃভাষার অধিকার ছিনিয়ে নিতে গেলেই মানুষ রুখে দাঁড়ায় তার সর্বস্ব শক্তি দিয়ে। ১৯৫২ কিংবা ১৯৬১ সালের ভাষা আন্দোলনের ইতিহাস সে কথাই বলে।      পূর্ববঙ্গে ১৯৫২ সালের ২১ ফেব্রুয়ারি মাতৃভাষা বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা করার দাবিতে এবং বাংলা ভাষার মর্যাদা রক্ষার্থে যে ৫জন প্রাণ দিয়েছিলেন তাঁরা কার্যত যেকোনো দেশের মাতৃভাষাকামী মানুষের জেহাদি প্রতীক। ঠিক একই রকম ভাবে ১৯৬১ সালের ১৯ মে আসামের বরাক উপত্যকায় বা

নিবন্ধ : সুদর্শন মণ্ডল

ছবি
আমাদের ভাষা ভারতে প্রচলিত ভাষা গুলির মধ্যে হিন্দির পরেই বাংলার স্থান | সারা বিশ্বের মধ্যে ষষ্ঠ বৃহত্তম ভাষা বাংলাভাষা |এই বাংলা ভাষার উৎপত্তি ঘটে ইন্দো -ইউরোপীয় ভাষা গোষ্ঠী থেকে | ভারতের সংবিধানে যে বাইশটি ভাষার স্থান দেওয়া হয়েছে, তার মধ্যে বাংলা অন্যতম | আমরা জানি ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, ত্রিপুরা, আসামের বরাক উপত্যকা অঞ্চলের সরকারি ভাষা বাংলা | বঙ্গোপসাগরের বুকে কেন্দ্রশাসিত অঞ্চল আন্দামান দ্বীপপুঞ্জেরও প্রধান কথ্য ভাষা বাংলা | এ ছাড়া ভারতের ঝাড়খন্ড, বিহার, মিজোরাম, মেঘালয় ও উড়িষ্যা রাজ্যে বাংলাভাষী জনগণ বসবাস করেন | প্রতিবেশী রাষ্ট্র বাংলাদেশের রাষ্ট্র ভাষা বা সরকারি ভাষা বাংলা | 2011সাল থেকে ঝাড়খণ্ডের দ্বিতীয় সরকারি ভাষা বাংলা | ভারতের আর এক রাজ্য কর্ণাটকও  দ্বিতীয় ভাষা হিসাবে বাংলাকে স্বীকার করেছেন | আমরা গর্ব অনুভব করি বিশ্ব কবি রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর ও সাহিত্য সম্রাট বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়কে নিয়ে | দুই রাষ্ট্র বাংলাদেশ ও ভারতের জাতীয় সঙ্গীত এই বাংলা ভাষায় রচিত | বঙ্কিম চন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের লেখা 'বন্দেমাতরম' ভারতের জাতীয় স্তোত্র হিসাবে ভারতবাসীর মুখে মুখে উ