Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

প্রবন্ধ ।। ভাষা আন্দোলন ও বাংলা ভাষার বিশ্বজয় ।। সবিতা বিশ্বাস




 

জাতীয়তার প্রধান উপাদান মাতৃভাষা পৃথিবীর ইতিহাসে বাংলাদেশই একমাত্র দেশ যে তার মাতৃভাষার জন্য প্রাণ দিয়েছে ১৯৪৭ সালের ১৪ই আগস্ট মূলত দ্বিজাতিতত্ত্বের ভিত্তিতে পাকিস্তান স্বাধীনতা লাভ করে তারপরই পাকিস্তান সরকার অগণতান্ত্রিক উপায়ে উর্দুকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে চাপিয়ে দেবার চেষ্টা করে পূর্ব পাকিস্তান পশ্চিম পাকিস্তানের মধ্যে ভউগোলিক দুরত্ব ছিল ১৩০০ মাইল এই দুই অংশের অর্থনৈতিক ব্যবধান বৈষম্য ছিল প্রকট ব্যবধান ছিল সাংস্কৃতিক ভাষাগত দিক দিয়েও ১৯৪৮ সালে পাকিস্তান সরকার ঘোষণা করে যে উর্দুই হবে পাকিস্তানের একমাত্র রাষ্ট্রভাষা ঘোষণার প্রেক্ষাপটে পূর্ব পাকিস্তানে অবস্থানকারী বাংলা ভাষাভাষী সাধারণ জনগণের মধ্যে গভীর ক্ষোভের জন্ম হয় বিরূপ প্রতিক্রিয়ার সৃষ্টি হয় কোনদিনই পূর্ব পাকিস্তানের জনগণ পশ্চিম পাকিস্তানের সঙ্গে একাত্মতা অনুভব করেনি এই কারণেই পাকিস্তান সৃষ্টির অব্যবহিত পরেই ১৯৪৭ সালের সেপ্টেম্বর মাসে পূর্ব বাংলায় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের তরুণ অধ্যাপক আবুল কাসেমের নেতৃত্বে 'তমদ্দুন মজলিশ' নামক সামাজিক সাংস্কৃতিক সংগঠনের মাধ্যমে ভাষা আন্দোলনের সূত্রপাত ঘটে এই আন্দোলন ১৯৫২ সালের ২১শে ফেরুয়ারি চূড়ান্ত রূপ নেয়

 

তিনজন সদস্য নিয়ে তমদ্দুন মজলিশ গঠিত হয় এই সংগঠনের সহযোগী সদস্য ছিলেন দেওয়ান মহম্মদ আজরফ, অধ্যাপক ,এস,এম নুরুল হক ভুঁইয়া, শাহেদ আলী, আবদুল গফুর, বদরুউদ্দিন ওমর প্রমুখ এই সংগঠনের দাবিকে পাকিস্তানের রাষ্ট্রীয় ক্ষমতায় অধিষ্ঠিত ব্যক্তিরা কিছুতেই মেনে নিতে পারছিল না। ১৯৪৮ সালের ২৩শে ফেব্রুয়ারী পাকিস্তান গণপরিষদের প্রথম অধিবেশনে কংগ্রেস দলীয় সদস্য কুমিল্লার ধিরেন্দ্রনাথ দত্ত দাবি জানান ইংরেজি ও উর্দুর পাশাপাশি সদস্যদের বাংলায় বক্তৃতা প্রদান এবং সরকারী কাজে বাংলা ভাষা ব্যবহার করার জন্য। ইংরাজিতে দেওয়া বক্তৃতায় বাংলাকে অধিকাংশ জাতিগোষ্ঠীর ভাষা হিসাবে উল্লেখ করে ধিরেন্দ্রনাথ বাংলাকে রাষ্ট্রভাষার মর্যাদা দেওয়ার দাবি তোলেন। এছাড়াও সরকারী কাগজে বাংলা ভাষা ব্যবহার না করার সিদ্ধান্তের প্রতিবাদ জানান। সংসদ সদস্য প্রেমহরি বর্মণ, ভুপেন্দ্র কুমার দত্ত, এবং শ্রীশচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় তাঁর এ প্রস্তাবকে স্বাগত জানান।

 

গণপরিষদের অন্যান্য কংগ্রেস সদস্যরা একই দাবি তোলেন। তমিজুদ্দিন খানের পরিষদের সকল মুসলিম সদস্য এই প্রস্তাবের বিরোধিতা করেন। পাকিস্তানের প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান এই প্রস্তাবকে পাকিস্তানের বিভেদ সৃষ্টির অপচেষ্টা বলে উল্লেখ করেন। পাকিস্তানের কেন্দ্রীয় নেতৃত্ব বাংলা ভাষার দাবিকে বিনষ্ট করে দমনমূলক নীতি গ্রহন করে বাংলাভাষার আন্দোলনকারীদের জেলে আটক করে। এর প্রেক্ষিতে আন্দোলনকারীদের পথ প্রশস্ত হয়। সারা পূর্বপাকিস্তানের শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতে প্রতিবাদের ঝড় ওঠে। এবং আটক ছাত্রদের মুক্তির দাবিতে ধর্মঘট আহ্বান করা হয়। আন্দোলন দমনে ১৪৪ ধারা জারি করে ঢাকা শহরে মিছিল, সমাবেশ বন্ধ করে দেওয়া হয়।

 

১৯৪৮ সালের ১৮ নভেম্বর পাকিস্তানের প্রথম প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলী খান পূর্ব পাকিস্তান সফরে আসেন। ২৭শে নভেম্বর ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের খেলার মাঠে তিনি ভাষণ দেন কিন্তু বাংলা ভাষার দাবি নিয়ে কোন মন্তব্য করেননি। রাষ্ট্রভাষা কর্মপরিষদের এক সভায় আজিজ আহমেদ, আবুল কাশেম, শেখ মুজিবুর রহমান, কামরুদ্দিন আহমেদ, আবদুল মান্নান, তাজুদ্দিন আহমদ প্রমুখ এক স্মারকলিপি প্রণয়ন করে প্রধানমন্ত্রী লিয়াকত আলির কাছে পাঠান। এক্ষেত্রেও প্রধানমন্ত্রী নীরব থাকেন।

 

১৯৫২ সালের ৩০শে জানুয়ারী এক জনসভায় সর্বদলীয় সংগ্রাম কমিটি গঠিত হয়। এই কমিটিতে আওয়ামীলীগ থেকে ২ জন, পূর্ব পাকিস্তান যুবলীগ থেকে ২ জন, খিলাফতই রব্বানি থেকে ২ জন, ছাত্রলীগ থেকে ২ জন ও বিশ্ববিদ্যালয় কমিটি থেকে ২ জন সদস্য গৃহীত হয়। আওহায়ক ছিলেন গোলাম মেহবুব। এই কমিটি ২১শে ফেব্রুয়ারীকে ভাষা দিবস হিসেবে পালন করার ও দেশব্যাপী হরতাল পালনের সিদ্ধান্ত নেয়।

 

১৯৫২ সালের ২১শে ফেব্রুয়ারী (৮ই ফাল্গুন ১৩৫৮) আদেশ অমান্য করে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের বহু ছাত্র ও প্রগতিশীল কিছু রাজনৈতিক কর্মী মিলে বিক্ষোভ মিছিল শুরু করেন। মিছিলটি ঢাকা মেডিকেল কলেজের কাছাকাছি এলে ১৪৪ ধারা অবমাননার অজুহাতে পুলিশ আন্দোলনকারীদের উপর গুলিবর্ষণ করে। গুলিতে নিহত হন বাদামতলি কমার্শিয়াল প্রেসের মালিকের ছেলে রফিক, সালাম, এম এ ক্লাসের ছাত্র বরকত ও আব্দুল জব্বারসহ আরও অনেকে। এছাড়া ১৭ জন ছাত্র যুবক আহত হয়। শহীদের রক্তে রাজপথ রঞ্জিত হয়ে ওঠে। এই ঘটনায় সারা দেশে বিদ্রোহের আগুন জ্বলে ওঠে। ২২, ২৩ ফেব্রুয়ারী ছাত্র, যুবক, শ্রমিক, সাহিত্যিক, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক সাধারণ জনতা পূর্ণ হরতাল পালন করে, ও সভা-শোভাযাত্রা সহকারে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে। ২২শে ফেব্রুয়ারী পুলিশের গুলিতে শহীদ হন শফিউর রহমান শফিক, রিকশাচালক আওয়াল ও এক অজ্ঞাতনামা কিশোর। ছাত্রহত্যার সংবাদ ছড়িয়ে পড়লে রেডিও শিল্পীরা তাৎক্ষনিক সিদ্ধান্তে শিল্পি ধর্মঘট আহ্বান করেন। ঐসময় গণপরিষদে অধিবেশন শুরুর প্রস্তুতি চলছিল। পুলিশের গুলি চালনার খবর পেয়ে মওলানা তর্কবাগীশসহ বিরোধী দলীয় বেশ কয়েকজন অধিবেশন কক্ষ ত্যাগ করে বিক্ষুব্ধ ছাত্রদের পাশে এসে দাঁড়ান। গণপরিষদে মনোরঞ্জন ধর, বসন্ত কুমার দাস, শামসুদ্দিন আহমেদ, এবং ধিরেন্দ্রনাথ নাথ দত্ত সহ মোট ছয় জন সদস্য মুখ্যমন্ত্রী নুরুল আমিনকে হাসপাতালে আহত ছাত্রদের দেখতে যাবার জন্যে অনুরোধ করেন ও নিহত ছাত্রদের প্রতি শ্রদ্ধা প্রদর্শনের জন্য অধিবেশন স্থগিত রাখার কথা বলেন। কোষাগার বিভাগের মওলানা আব্দুর রশিদ তর্কবাগিশ, শরফুদ্দিন আহমেদ, সামসুদ্দিন আহমেদ খন্দকার এবং মসলেউদ্দিন আহমেদ এই কার্যক্রমে সমর্থন জানিয়েছিলেন। যদিও মুখ্যমন্ত্রী নুরুল আমিন এই অনুরোধ রাখেননি এবং অধিবেশনে বাংলা ভাষার বিরোধিতা করে ভাষণ দেন। ২৩শে ফেব্রুয়ারী ফুলবাড়িয়ায় ছাত্র জনতার মিছিলে পুলিশ নিপীড়ন চালায়। এই নির্লজ্জ পুলিশি হামলার প্রতিবাদে মুসলিম লীগ সংসদীয় দল থেকে পদত্যাগ করে। মেডিকেল কলেজ হোস্টেল প্রাঙ্গণে রাতারাতি গড়ে ওঠে শহীদ মিনার। ২৪শে ফেব্রুয়ারী সেটি উদ্বোধন করেন শহীদ শফিউর রহমানের বাবা। ২৬শে ফেব্রুয়ারী আনুষ্ঠানিকভাবে শহীদ মিনারের উদ্বোধন করেন দইনিক আজাদ পত্রিকার সম্পাদক জনাব আবুল কালাম শামশুদ্দিন।

 

অবশেষে দেশের আপামর জনসাধারণের প্রবল বিক্ষোভের মুখে সরকার নতিস্বীকার করতে বাধ্য হয়, এবং সাময়িকভাবে বাংলাকে অন্যতম রাষ্ট্রভাষা করার প্রস্তাব প্রাদেশিক পরিষদে উত্থাপন করা হয়। প্রস্তাবটি সর্বসম্মতিক্রমে গৃহীত হবার পর ১৯৫৬ সালের সংবিধানের ২১৪(১) নং অনুচ্ছেদে বাংলাকে রাষ্ট্রভাষা হিসাবে মর্যাদা দেওয়া হয়।

 

২১শে ফেব্রুয়ারীর রক্তমাখা দিনটাকে স্মরণ করে প্রথম গান লেখেন আবদুল গফফর চৌধুরি। অতি পরিচিত সেই গানটি হল,"আমার ভাইয়ের রক্তে রাঙানো একুশে ফেব্রুয়ারী, আমি কি ভুলিতে পারি"। রাজনৈতিক এই বিশ্লেষক তখন ছিলেন ঢাকা কলেজের শিক্ষার্থী। প্রথমে সুর দেন আবদুল লতিফ, পরবর্তীকালে আলতাফ মাহামুদ সুর দেন। সেদিন থেকে আলতাফ মাহামুদের সুর করা এই গান হয়ে গেল প্রভাতফেরির গান। গানটিকে তৎকালীন সরকার বাজেয়াপ্ত করে। কিন্তু এই গানকে থামানো যায়নি। বাংলার সীমানা অতিক্রম করে এই গান আজ বিশ্বের দরবারে সুপ্রতিষ্ঠিত।

 

১৯৫২ সালের একুশে ফেরুয়ারি তাজা রক্তের বিনিময়ে যে ভাষা অর্জিত হয়েছে সে বাংলা ভাষার চেতনা আজ ছড়িয়ে পড়েছে বিশ্বের সর্বত্র। বাঙালি জাতির আত্মত্যাগ তামাম বিশ্বকে ভাবতে শিখিয়েছে মাতৃভাষার গুরুত্ব সম্পর্কে। ১৭ই নভেম্বর ১৯৯৯ জাতিসঙ্ঘের শিক্ষা, বিজ্ঞান এবং সাংস্কৃতিক সংস্থা (UNESCO) সাধারণ পরিষদে একুশে ফেব্রুয়ারিকে "আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস" হিসাবে স্বীকৃতি দিয়েছে। ইউনেস্কোর গৃহীত প্রস্তাবে আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস পালনের প্রয়োজনীয়তা ব্যাখ্যা করে বলা হয় যে, "সাংস্কৃতিক ঐতিহ্য সংরক্ষণে ভাষা সবচেয়ে শক্তিশালী হাতিয়ার। মাতৃভাষার প্রচলন কেবল ভাষাগত বৈচিত্র্য এবং বহুভাষাভিত্তিক শিক্ষাকেই উৎসাহিত করবে না, তা ভাষাগত এবং সাংস্কৃতিক ঐতিহ্যের উন্নয়ন অনুধাবনের ক্ষেত্রে সহায়তা করবে"। বর্তমানে বাংলাদেশসহ ১৩৯ টি দেশ একুশে ফেব্রুয়ারিকে পালন করছে মাতৃভাষা দিবস হিসাবে। এ জয়, এ মর্যাদা বাংলা ও বাঙালির। বর্তমানে বিশ্বের প্রায় ৩০ কোটি মানুষ বাংলাভাষায় কথা বলেন। এ শুধু বাংলা ভাষার বিশ্বজয় নয়, বাঙালি জাতির বিজয়। ভাষা আন্দোলনের শহীদদের আত্মত্যাগের ফলেই এটা সম্ভব হয়েছে। ১৯৭১ সালের স্বাধীনতা আন্দোলনের প্রতিটা স্তরে সাহস জুগিয়েছে, প্রেরণা জুগিয়েছে ভাষা আন্দোলনের রক্তস্নাত ইতিহাস। ভাষা আন্দোলনের লড়াইকে জীবনের প্রতিটা ক্ষেত্রে বাস্তবায়িত করতে পারলে ভাষা শহীদদের আত্মদান সার্থক হবে। 

 

                                    ------


তথ্যসূত্র—১) ভাষা আন্দোলন বাংলা পিদিয়া  

      ২) বাংলা ভাষা আন্দোলন উইকিপিদিয়া

      ৩) ভাষা আন্দোলন ও একুশের চেতনা যুগান্তর

      ৪) ভাষা আন্দোলন আনন্দবাজার

      ৫) আন্তরজাল

 

 

 =================

 

Sabita Ray Biswas

Shankar Tower

Block—4, Flat—3k

Italgachha

Kolkata—700079

Mail—sraybiswas@gmail.com

মন্তব্যসমূহ

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

জনপ্রিয় লেখা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬৭তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

কোচবিহারের রাস উৎসব ও রাসমেলা: এক ঐতিহ্যবাহী অধ্যায় ।। পার্থ সারথি চক্রবর্তী

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৪তম সংখ্যা ।। বৈশাখ ১৪৩১ এপ্রিল ২০২৪

অনুভবে, অনুধ্যানে অনালোকিত কবি গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী ।। সুপ্রিয় গঙ্গোপাধ্যায়

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬৬তম সংখ্যা ।। ভাদ্র ১৪৩০ আগস্ট ২০২৩