Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

‘কলপ’ (কাব্যগ্রন্থ) # সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় ।। আলোচনাঃ তাপসকিরণ রায়












‘কলপ’ (কাব্যগ্রন্থ) 
সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায় 
প্রকাশনাঃ ধানসিঁড়ি

























কবিতার বহুমুখী রূপ অবারিত হচ্ছে


তাপসকিরণ রায়


আজ আমার আলোচ্য বিষয় হল শ্রী সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের কলপ কাব্যগ্রন্থ।
সঞ্জীবকে আমি দীর্ঘদিন ধরে চিনি । তাঁর লেখার সঙ্গেও আমার বহুদিনের
পরিচয়। ওঁর সঙ্গে আমার বয়সের ব্যবধান হলেও বন্ধুত্বের বাধা আসেনি। শ্রী
চট্টোপাধ্যায় দীর্ঘদিন ধরে সম্পাদনার কাজ নিয়েও ব্যস্ত আছেন। তাঁর
নিজস্ব পত্রিকা, ফেরারি পত্রিকা। সাহিত্যের পাতায় এ পত্রিকা বিশেষ মান
ধরে রেখেছে। বিখ্যাত বাক্ পত্রিকার সহকারী সম্পাদকের পদেও তিনি আসীন। তাই
বলছি, কবিতা তথা বাংলা সাহিত্য নিয়ে তাঁর চর্চা অনেক দিনের। কবিতা নিয়ে
অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা তাঁর হাত দিয়ে চলেছে।

            এবার ফিরে আসি মূল বিষয়ে। সঞ্জীবের কাব্যগ্রন্থ, কলপ, কলেবরে আশি পৃষ্ঠায়
উপস্থাপিত। প্রখ্যাত ধানসিড়ি প্রকাশনী থেকে গ্রন্থটি প্রকাশ পায়। কবির
প্রথম সফলতা, দেশ পত্রিকায় প্রকাশিত কবিতার, কলপ, দিয়ে। আমি ব্যক্তিগত
ভাবে কবিতাটি একাধিক বার পড়েছি।

            সঞ্জীবের নাতিদীর্ঘ এই আশি পৃষ্ঠার বইয়ের কবিতাগুলি থেকে আমার পছন্দ মত
কিছু কবিতার কথা আমি এখানে বলব। মর্ত জগতের অনেক কিছুই আমাদের ধারণার উপর
প্রতিষ্ঠিত। প্রকৃতির দেওয়া নগ্ন চেহারা নিয়ে আমরা চলতে পারি না। আমার
পরিচয় আমার আকৃতি চেহারায় ধরা থাকে। আমার মুখাকৃতি কিংবা পরিপাটি
পোশাক-আশাক আবরণ সব মিলিয়ে আমি আমার পরিচয় ধারণ করি। বাস্তব অবিনশ্বর
জগতে আমির অস্তিত্ব সামান্য মাত্রই থাকে। এ মোহ-মায়া জগতে আজ আছি, কাল
নেই-এর মাঝে যেটুকু থাকা তার রিকগনাইজেশনটুকু নিয়েই আমরা বাঁচতে চাই। সে
পরিচয় আমার সার্বিক দেহ, তার আবরণ ও আভরণ নিয়েই হয়। কলপ বুঝি সেই
আবরণ আভরণের মিশ্রণে তৈরি এক কাব্য গ্রন্থ।
         
            দেশকাল ভেদ করে খুঁজে পাওয়া যে এক অনুভব কবি পেয়েছেন তা হল বাস্তবতা।
অস্তিত্বকে অনুভব না করতে পারলে তা তো সত্যি শূন্যতার পর্যায়েই পড়ে।
তাই বুঝি কবি, দেশের পৃথিবীতে, লিখেছেন—
......আঁকশিতে নেমে এলো এক অচেনা গ্রহ।/ আমায় চাঁদ তারার পার্থক্য
শেখাল। /......এক ভদ্রলোক আমার কাঁধে হাত রেখে বললেন,/ ওর নামই পৃথিবী /
আমি আঁতকে উঠলাম। অনুভব করলাম আমার পা ভারশূন্য।
আর এক জায়গায় পেলাম কবিতা ১৫-তে, 'শিকড়ের ডালপালা সিরিজ' থেকে, কবি
তার অপার অনুভূতি এখানে ব্যক্ত করে বলেছেন—
...তুমি শান্তি চাও / সুতরাং সারি সারি মোমবাতি / উষ্ণতা / শূন্যস্থান /
হওয়াবীজ ছুটে আসছে...
এ কবিতার বোধটুকু বুঝি কবি এমনি ভাবে ধরে রেখেছেন--কবিমন ভাসমান। কোন বেড়
অস্তিত্বে সে সীমাবদ্ধ নয়। সে শান্তির পথে চলতে চায়। প্রদর্শনের
মাধ্যমে সে এগিয়ে যেতে চায়। প্রতিবাদী এক নীরব প্রতিবাদ সারবদ্ধ এগিয়ে
যাওয়ার। এর পরিণামে আমরা কতটা পাই ? শুধুই কি শূন্যতা ? তবুও প্রতিবাদ
চলবে। শূন্যতাকে ভরিয়ে দেবার জন্য চলবে আগামীর সব অনুষ্ঠান।

           কবিতা, ভূতসর্বস্বতে কবি এক অলৌকিক অবস্থার কথা বর্ণনা করেছেন। ভয়
মানুষের স্বভাবজাত ধর্ম। ভয় মানুষকে দুর্বল করে দেয়। সেই দুর্বলতাকে
ভাঙতে কবির বুঝি এই ব্রহ্মদত্তির আবাহন করা। ভীত কল্পনাতেও তিনি
রোমাঞ্চিত হতে চান। হোক না সে রাতের জানলায় নেমে আসা কাল্পনিক কোন
ছায়াভাস। যদি কারও আগমন ঘটে, হতে পারে সে একাকিনী, হতে পারে সে বিলাপিনী,
হতে পারে সে সুমধুর ভাষিণী। তাই ভূতসর্বস্ব কবিতায় সঞ্জীব লিখেছেন—
এসো ব্রহ্মদত্তি, এসো শাঁকচুন্নি, এসো সেই অপূর্ণ প্রেম অপমৃত্যুতে
/...জানালায় জানালায় নেমে এসো একাকী—বিলাসিনী/ সুললিত কণ্ঠে......
সহজ অন্তমিলের কবিতায় ভাবনাগুলি পাঠক তাৎক্ষণিক বুঝে নিয়ে যেটুকু অনুভব
করতে পারে করে নেয়, তারপর সে রেশ বেশি দিন বুঝি তার মনে আর থাকে না।
মিলনান্তক কবিতা অনেকটা সেরকমই বলা যায়। তবে এর মাঝে বেশকিছু ব্যতিক্রমী
দুর্দান্ত কিছু কবিতা আছে বৈকি। অবশ্য আজকাল আধুনিক কবিতার বীজে মিল-অমিল
যথেচ্ছা বপন হচ্ছে। লাইনের শেষে মিল, আর ছন্দের ঢেউ থাকলে কবিতা পাঠ
কিংবা আবৃত্তির ক্ষেত্র কিছু আলাদা মাত্রায় জমে ওঠে।

          বর্তমান যুগ ভাঙ্গা-গড়ার যুগ। কবিতার ক্ষেত্রেও আমরা তাই দেখি। আধুনিক
কবিতার মাঝে স্বাধীনচেতা ভাবনাগুলিকে উড়িয়ে নিয়ে যাবার প্রচেষ্টা
লক্ষ্য করা যায়। পাঠক প'ড়ে তার ভাল লাগার মধ্যে দিয়ে নিজের মত ভাব-ভাবনা
মিলিয়ে নিতে পেরে অনুপ্রাণিত হয়। কোথাও তো গভীর-গুঢ় সারমর্ম রাখা আছে, এ
কথা ভেবে ভেবে পাঠক ভাবনাতেই বিলীয়মান হয়ে যায়।
সৃষ্টির সঙ্গে সঙ্গে কবিতার বহুমুখী রূপ আমাদের কাছে অবারিত হচ্ছে।
শব্দের ভাঙচুর চলছে, ভাব চুরি হয়ে যাচ্ছে, ভাবনার অগাধ গভীরতা সৃষ্টি
হচ্ছে। আজকাল আবার কবিতার প্রেক্ষাপট পরিবর্তনের দৃশ্য চোখে পড়ে। কিছু
কিছু কবি আবার কবিতায় নিজস্বতার ছাপ রাখতে তৈরি করছেন নতুন নতুন কবিতার
ভাগ-বিভাগ। যেমন পুনরাধুনিক কবিতা, উত্তর আধুনিক বা পোস্টমর্ডান
কবিতা--অমুক-তমুক নাম নিয়ে তাদের কবিতা ভাবনাকে এগিয়ে নিয়ে যাচ্ছেন। এ
সবের মধ্যে আমরা সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়কে কোথায় খুঁজে পাব ? হ্যাঁ, পাবো,
তার কবিতা এতটা দুর্বোধ্য নয়, পাঠক চাইলে তাঁর কবিতার ভাববোধ মনের মাঝে
ধরে নিতে পারেন। তাঁর কবিতা সহজ- সরল অথচ ভাবনাপ্রবণ। আর এ কারণেই তাঁর
কবিতা পাঠক মহলে হয়ে উঠেছে এত মনোগ্রাহী।

          অত্যাধুনিক কবিতা আক্ষরিক অর্থের ধার ধারে না। বেশির ভাগটাই এখানে জটিল
ভাববহ, আর অনিশ্চিত ভাবনার বাহক হয়ে পড়ে। যার গভীরতা পাঠককে অবাঞ্ছিত
ভাবনার মধ্যে ফেলে দেয়।

          সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের কবিতা কিন্তু এমনটা নয়, তাঁর ক্যাফেটেরিয়া
কবিতায় তিনি লিখেছেন—
শিবুর দোকানের চা বোধিসত্ত্ব.../ পোড়া মাংসের নুড মুরগী ঝুলছে,/ বেদনার
খোসা..../ এক আঙুল স্নেহ, দুই আঙুল মমতা,...ইত্যাদি।
এমন একটা সময় আসে মানুষকে চায়ের তৃপ্তি তার মনপ্রাণ ভরিয়ে দেয়। জিভের
রসনায় মাংসের ছবিটা ভালো লাগলেও তার খোলস ছাড়াবার বেদনা মনের মাঝে
কোথায় যেন থেকেই যায়। এমনি আমাদের মন-ভাবনাগুলি কোথাও তৃপ্ত-রসালো আবার
কোথাও মন্দ-কষায় হয়ে ওঠে।

         সঞ্জীবের, ভয় কবিতা আধুনিক কবিতার সুন্দর এক দৃষ্টান্ত। এখানে শব্দ ও
ভাবনার বুননে উৎকর্ষ এক কবিতার সৃষ্টি হতে দেখি। বাস্তবতা অনেক সময়ই
আমরা অনুভব করতে পারি না। ছুঁয়ে তবেই বুঝি তার অস্তিত্বের প্রমাণ হয় ! এই
ধরা-ছোঁয়ার বাইরেই প্রকৃতির মাঝ দিয়ে জীবনের ভাঙা-গড়া চলতে থাকে। বয়ে
চলা নদীজলের মত এগিয়ে চলে জীবনের অস্তিত্ব। তা তখনই ধরা পড়ে যখন কোন
বাস্তব স্পর্শে আমরা আন্দোলিত হই। হঠাৎ তখন দেখতে পাই আমার পাশেই রয়েছে
আমার সন্তান। তখন তাকে নিজের অভিজ্ঞতা থেকে শক্ত হতে বলি, তাকে কল্পনা
ছেড়ে বাস্তব হতে বলি, তাকে প্রতিবাদী হতে বলি, তাকে জীবনটাকে বুঝে নিতে
বলি। ভয়ের কবিতার অংশ বিশেষ--
মহুলের ডাল থেকে পাখি ফুল পেড়ে দিয়েছিল হাতে / সেই থেকে বুদ হয়ে আছি
/...কবে যে নদী জল ভেঙ্গে যায় জীবনানন্দ অথবা কফিহাউস / মির্জা গালিব
সেখানে রোজ বসে মুরগির মত কবিতার লড়াই হয় /...এক লাফে বিছানায় উঠে
পড়ি / দেখি চোখ বুজে ঘুমিয়ে আছে আস্ত এক সন্তান / ওকে বলি পৃথিবীটা
বরফ হয়ে যাবার আগে তুই জ্বলে উঠিস।
সঞ্জীব এর পরবর্তী কবিতার নাম, দিনরাত, এখানে তিনি লিখেছেন—
মানুষের দিন রাত হয় /...বিপর্যয়ে দফন হবার আগে / একটা নির্ভেজাল
রাষ্ট্রের ডি এন এ বানাতে হবে।
এরপর আছে কবিতা, ভাতঘুম--
গরমে মানুষকে যা খাওয়ানো যেতে পারে তা হল আইসক্রিম / ছোট বেলায় চোষা
আইসক্রিম খেয়েছি। /... ... আইসক্রিমের মতো চুষে শেষ হয়ে যায় শরীর / মৃত
শরীরের চামড়ায় বানানো ডুগডুগি শুনতে শুনতে আমরা ভাতঘুম দিই।
           তারপরের কবিতার নাম, সহাবস্থান—এখানেও কবির ভাবনার গভীরতাকে আমরা চমৎকার
ভাবে খুঁজে পাই--
পাখিদের ভালোমন্দ ঠিক করে দিচ্ছে একটা গাছ ... বসন্ত পেরিয়ে গেলেই কাকের
ঘরে বসত করছে কুহু জন /... কাউকে সহাবস্থান দিতে পারে না গাছ...
এ ছাড়া আছে কবিতা, তিন—এখানেই তাঁর অনবদ্য সৃষ্টি হাত ছুঁয়ে
গেছে--শব্দগুলোকে ভয় পাই / আশ্রয়ের শেষ ডাল, আমি পাখি / কবে জ্বলে ওঠে
দাবানল পুড়ে যাই /...যুবক ডানা আজও তার কবুতর...
তাঁর নাম না দেওয়া চতুর্থ নম্বর কবিতা—এখানেও তাঁর চমৎকারী ভাবনায় পাই--
চাঁদের ওপিঠ দেখছি / ... ভ্রমের সিঁড়ি, পেঁচানো একা দাঁড়িয়ে আছে / ...
প্রতিটি ছায়ার শরীর / মহাশূন্য / পা থেকে / অস্তিত্ব পর্যন্ত চিন্ময়ী
পৃথিবী / পাপ পুণ্য। পাপ পুণ্য।
             কলপ কাব্য গ্রন্থের 'শিকড়ের ডালপালা সিরিজ' এ একটা কবিতা ধরা আছে। সেটা
ভাব-ভাবনায় এক অতুলনীয় কবিতা। প্রথম কটা লাইন-
প্রত্যয় এর সাথে আলো এসো / অস্বচ্ছ শরীর পার হও / স্বচ্ছতোয়া নদীর মত
একটা মেঘ থমথমে হয়ে আছে/ একটা বাড়ির ছাদ/ আজ জলের কাছে ঋণী হয়ে গেছে…

             বিভিন্ন পত্রিকার মাধ্যমে তাঁর লেখার হাত ক্রমশ মজবুত হতে দেখি। দেশ,
লংজার্নি, মধ্যবর্তী, কিচিরমিচির, দুকুল ইত্যাদি আরও অনেক পত্রিকায়
বহুদিন ধরে তিনি লিখে যাচ্ছেন। তাঁর সম্পাদনায় একাধিক সংকলন গ্রন্থও
প্রকাশিত হয়েছে।

             সর্বোপরি জানাই, সঞ্জীব চট্টোপাধ্যায়ের কলপ, কাব্যগ্রন্থটি সর্ব শ্রেণীর
পাঠদেরই ভাল লাগবে। এর কবিভাবনার বহুমুখিতা রকম ফের পাঠদের মন ধরে রাখতে
পারবে বলে আমার বিশ্বাস।

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় লেখা

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৯তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮০তম সংখ্যা ।। কার্তিক ১৪৩১ অক্টোবর ২০২৪

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

উৎসবের সৌন্দর্য: সেকালে ও একালে।। সৌরভ পুরকাইত

মুদ্রিত নবপ্রভাত উৎসব ২০২৩ সংখ্যার ডাউনলোড লিঙ্ক