পোস্টগুলি

সেপ্টেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র : ১৯তম সংখ্যা

ছবি
সূচিপত্র প্রবন্ধ-নিবন্ধ:                  নন্দিনী পাল    শুভদীপ রায় চৌধুরী   মৌসুমী মুখোপাধ্যায়           সর্বাণী বসু  নিসর্গ নির্যাস মাহাতো   সুদীপ্ত মন্ডল    মুক্তগদ্য-গল্প: সোমনাথ বেনিয়া  সঞ্জয় গায়েন  শেফালী সর     কবিতা-ছড়া: চন্দন মিত্র       সুমিত মোদক     কৌশিক চক্রবর্ত্তী    উত্তমকুমার পুরকাইত   সনাতন মাজী    রণেশ রায়   বারিদ বরণ ভট্টাচার্য্য       তপন কুমার মাজি     চন্দন সুরভি নন্দ অমৃতা বিশ্বাস সরকার    কুনাল গোস্বামী    মোনালিসা পাহাড়ী প্রসেনজিৎ মাইতি    প্রসেনজিৎ মান্না    ভুবন বন্দ্যোপাধ্যায়   সুকুমার কর    সবিতা বিশ্বাস     মৃত্যুঞ্জয় হালদার     শুভ্র বন্দ্যোপাধ্যায়    নারায়ণ প্রসাদ জানা     উৎস ভট্টাচার্য       তাপসকিরণ রায়    মাথুর দাস     সুমন দাস     দেবাঙ্কুর কুন্ডু রাজিত বন্দোপাধ্যায়    অষ্টপদ মালিক     সুদর্শন মণ্ডল      সান্ত্বনা চ্যাটার্জ্জী     এষা চক্রবর্তী      পলাশ প্রধান      অনিন্দিতা দাশ    প্রদীপ কুমার সামন্ত      আশিস ভৌমিক ভ্রমণকাহিনি: ডাঃ অরুণ চট্টোপাধ্যায়    তরুণ প্রামানিক     বই-পত্রপত্রিকা

প্রবন্ধ: শুভদীপ রায় চৌধুরী

ছবি
               কলকাতার প্রাচীনতম দুর্গাপূজাঃ আভিজাত্যে ও বনেদিয়ানায়          ১৬০৮ খ্রিঃ সম্রাট জাহাঙ্গীরের থেকে ৮টি পরগনার   জায়গীরদারি লাভ করেছিলেন লক্ষ্মীকান্ত. ১৬১০সালে লক্ষ্মীকান্ত শুরু করেন বাংলাদেশের প্রথম সপরিবার শ্রীদুর্গার পূজা । কার্তিক , গনেশ এবং মহিষাসুরমর্দিনী - দুর্গাকে আনলেন একই কাঠামোর মধ্যে । এককথায় তিনিই বাংলাদেশে আধুনিক দুর্গাপূজার জনক । বড়িশা গ্রামে কাছারী বাড়ী সংলগ্ন জমিতে আটচালার চণ্ডীমণ্ডপ নির্মাণ করে মাতৃ - আরাধনার প্রবর্তন করেন । ইচ্ছা করলেই তিনি বিশাল অট্টালিকা করে রাজকীয় আভিজাত্যের মাধ্যমে দেবীপূজা করতে পারতেন কিন্তু তিনি তা করলেন না , যাতে তাঁর প্রজারা নির্ভয়ে একান্ত আপনার ভেবে মাতৃপূজায় অংশ নেয় । তাই বড়িশায় আদি চণ্ডীমণ্ডপের নাম " সাঁঝার আটচালা "( সাঁঝার অর্থে সবার ) । এর থেকে অনুমান করা যায় লক্ষ্মীকান্ত প্রজা - দরদী ও বিচক্ষণ জমিদার ছিলেন । দেশ - বিদেশে ছড়িয়ে থাকা লক্ষ্মীকান্তের অগণিত বংশধর পূজার পাঁচটি দিন জড়ো হয় পরিবারের