সরস্বতী পুজো
অঙ্কিতা পাল
সরস্বতী পুজো মানেই আপামর বাঙালির কাছে ভালোবাসার দিন । এবছর স্বরস্বতী পুজো পালিত হয় ১৪ই ফেব্রুয়ারি অর্থাৎ Valentines Day , এই দিনটি আবার block day হিসাবেও পালিত হয়।
সরস্বতী পুজো মানে " বসন্ত জাগ্রত দ্বারে" , এই দিনে আমাদের বাড়ির পাশে কচিকাঁচারা ছোট্ট একটি প্যান্ডেল তৈরি করে , সেখানে বাক্ দেবীর আরাধনা করা হয় । প্রতি বছরের মতো এ বছরেও , আমরা সকাল সকাল উঠে স্নান করে বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে তাদের সাথে সামিল হই। আমাদের মায়ের মুখখানি ছিল অপরূপ মায়াময়ী, চোখ দুটিতে ছিল যেন অপার ভালোবাসা এবং পরনে ছিল লাল পাড় সাদা শাড়ি যেন মা অন্নপূর্ণা। পূজা প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছিল সম্পূর্ণ বাঁশের ও তার ওপরে কাগজের থালায় রং করে আটকানো ।
পূজা শুরু হলো ঠিক সকাল ১১:০০ টায়, আমরা প্রাণ ভরে মাকে অঞ্জলি ও শ্রদ্ধা নিবেদন করলাম। পূজা শেষ করে আরো দু তিনটি ঠাকুর দেখা হল। তারপর বাড়ি ফিরে লুচি আলুর দম খাওয়ার মজাটাই আলাদা। রাতে সবার জন্য খিচুড়ি ভোগে আয়োজন ছিল।
সবশেষে এবারের সরস্বতী পুজোটা বেশ ভালই কাটলো।
সরস্বতী পুজো মানে " বসন্ত জাগ্রত দ্বারে" , এই দিনে আমাদের বাড়ির পাশে কচিকাঁচারা ছোট্ট একটি প্যান্ডেল তৈরি করে , সেখানে বাক্ দেবীর আরাধনা করা হয় । প্রতি বছরের মতো এ বছরেও , আমরা সকাল সকাল উঠে স্নান করে বাসন্তী রঙের শাড়ি পরে তাদের সাথে সামিল হই। আমাদের মায়ের মুখখানি ছিল অপরূপ মায়াময়ী, চোখ দুটিতে ছিল যেন অপার ভালোবাসা এবং পরনে ছিল লাল পাড় সাদা শাড়ি যেন মা অন্নপূর্ণা। পূজা প্যান্ডেলটি তৈরি করা হয়েছিল সম্পূর্ণ বাঁশের ও তার ওপরে কাগজের থালায় রং করে আটকানো ।
পূজা শুরু হলো ঠিক সকাল ১১:০০ টায়, আমরা প্রাণ ভরে মাকে অঞ্জলি ও শ্রদ্ধা নিবেদন করলাম। পূজা শেষ করে আরো দু তিনটি ঠাকুর দেখা হল। তারপর বাড়ি ফিরে লুচি আলুর দম খাওয়ার মজাটাই আলাদা। রাতে সবার জন্য খিচুড়ি ভোগে আয়োজন ছিল।
সবশেষে এবারের সরস্বতী পুজোটা বেশ ভালই কাটলো।
=================
নাম - অঙ্কিতা পাল
ভাঙ্গড় দক্ষিণ চব্বিশ পরগনা
-
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন