লাল/ নীল /হলুদ / সবুজ / কোন রঙে না থেকেও এই ভাইরাস অধ্যুষিত দিনগুলোতে আমাকে শিখিয়ে দিয়েছে – অসম গানগুলোর স্পষ্টতা -অমোঘ তা – সামান্য কুত্তার – যে -কোন সময়ে মরে যাওয়া জীবনে -শিখিয়ে দিয়েছে কবে কোন ড্রাগন আর ঈগলের ঝটাপটিতে – মায়ের সেই কথাগুলো বাজে কানে – রাজায় রাজায় যুদ্ধ হয় – উলু – খাগরা র প্রাণ যায় – কষে ঠাস করে একটা চড় কষিয়ে দেওয়ার পরিবর্তে নমস তে -নম স তে -করে অন্ধকার ঘরে জ্বালিয়ে দিতে হচ্ছে মোমবাতি – STATISTICS – BIOTECHNOLOGY-GENETIC ENGINEERING- TRADE WAR -
লড়াই – তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ- INDIAN OCEAN WARSHIPS – এর চেনা – হিসেব মিলে যাওয়া গল্পগুলো জানার পরেও কোন প্রশ্ন না করে মাসের পর মাস FORCED CONFINEMENT- কোন কৈফিয়ত -এর প্রশ্ন না থাকলেও রাষ্ট্র তাঁর প্রবল ক্ষমতার পেশীশক্তি আস্ফালন করে – স্বাভাবিক উদ্ধত – ভাব নিয়ে প্রশ্ন করে –
প্রশ্ন করতেই শুধু সাহস পায় – তাই শুধু নয় -প্রশ্নের উত্তর দিতেও সে যে দায়বদ্ধ নয় -সে কথাও ঘোষণা করে সদম্ভে –
(FIRE BALL CONCEPTION -বেঁচে থাকবে পরাজিত হয়েই – কারণ FIRE BALL PERCEPTION -PHYSICAL হারজিৎ প্রচার করে না –
PHYSICALLY হেরে গিয়েও যেভাবে হাজার হাজার লক্ষ লক্ষ বছর ধরে বেঁচে আছে -কারুকে তাঁবেদারি করতে হয়নি -এখনো হবে না -
PH D বা গবেষণারত কুমড়োপটাশ- এর কাব্য
আমি জানতাম না-
আমি জানতাম না পি এইচ ডি করবার সময় রাধে রাধে বলে দুশো একাশি বার হট্টগোল মূলার গাছে ঝুলে থাকতে হয়—
আমি
জানতাম না পি এইচ ডি করতে হলে জন্মনক্ষত্রগুলো ভাল হতে হয়-!!
আমি জানতাম না যে এটা একটা দড়ি টানাটানি খেলা-
যেখানে এক ছাদ থেকে আরেক
ছাদে যাবার সুযোগ থাকে-!!!
কিন্তু কোন কোন ভাবে ............ !!!!!!!
আমি জানতাম না যে যেভাবে ঘাড় গুঁজে বাবুরাম সাপুড়ে – বা ট্যাঁশগরু – ভয় পেয়োনা – না আয় তোর মুন্ডটা কে আমি সমভাবে আড়াআড়ি RIGHT ANGLE – এ দাঁড় করিয়ে দিয়ে ছিললাম—তাতে আমার যাবতীয় ক্রিয়া- বিক্রিয়া অতি অল্প সময়ের মধ্যে জল হয়ে গেল---- কারণ এটা AMERICA নয়—এখানে যে ক্রিয়া বিক্রিয়াগুলি আমার শেখার দরকার ছিল—সে গুলি কেতাবি ভাষায় একে বারে NOBLE GAS বলে আমি শুধু চাক্ষুষ করে গিয়েছি--নিরাশ্রয় ভাবে- নিরুপায় ভাবে—অমোঘ ভাবে—সরল ভাবে—সাদা কালো লাইন- আর মানে
বই আর খাতা—অন্য অন্য দেশীয় মানে গুলির খাতা কোন দিন খুঁজে বের করা হয়নি—কোন দিন হেড অফিসের বড়বাবু হবার চেষ্টা করিনি।
PH D বা গবেষণারত কুমড়োপটাশ- এর কাব্য
আমি জানতাম না-
আমি জানতাম না পি এইচ ডি করবার সময় রাধে রাধে বলে দুশো একাশি বার হট্টগোল মূলার গাছে ঝুলে থাকতে হয়—
আমি
জানতাম না পি এইচ ডি করতে হলে জন্মনক্ষত্রগুলো ভাল হতে হয়-!!
আমি জানতাম না যে এটা একটা দড়ি টানাটানি খেলা-
যেখানে এক ছাদ থেকে আরেক
ছাদে যাবার সুযোগ থাকে-!!!
কিন্তু কোন কোন ভাবে ............ !!!!!!!
আমি জানতাম না যে যেভাবে ঘাড় গুঁজে বাবুরাম সাপুড়ে – বা ট্যাঁশগরু – ভয় পেয়োনা – না আয় তোর মুন্ডটা কে আমি সমভাবে আড়াআড়ি RIGHT ANGLE – এ দাঁড় করিয়ে দিয়ে ছিললাম—তাতে আমার যাবতীয় ক্রিয়া- বিক্রিয়া অতি অল্প সময়ের মধ্যে জল হয়ে গেল---- কারণ এটা AMERICA নয়—এখানে যে ক্রিয়া বিক্রিয়াগুলি আমার শেখার দরকার ছিল—সে গুলি কেতাবি ভাষায় একে বারে NOBLE GAS বলে আমি শুধু চাক্ষুষ করে গিয়েছি--নিরাশ্রয় ভাবে- নিরুপায় ভাবে—অমোঘ ভাবে—সরল ভাবে—সাদা কালো লাইন- আর মানে
বই আর খাতা—অন্য অন্য দেশীয় মানে গুলির খাতা কোন দিন খুঁজে বের করা হয়নি—কোন দিন হেড অফিসের বড়বাবু হবার চেষ্টা করিনি।
২৩ শে জুন , ২০০২ কে মনে রেখে-
এই সেই ২৩-
যখন বাবার মৃতদেহ বৈদ্যুতিক চুল্লীতে ঢুকিয়ে দিয়ে আমায় সটান বেরিয়ে পড়তে হয়েছিল খাবারের সন্ধানে –
এই সেই ২৩ – যখন প্রাগৈতিহাসিক ডাইনোসর আর তার প্রকাণ্ড লেজের তীব্র ঝাপটে –ভেঙে দিয়ে ভালই করেছে তালপাতার কুঁড়েঘর –যে ঘর ছেড়ে ঝোলা কাঁধে বেরিয়ে পড়েছি – আর আমার মানুষ চেনার শুরু –এই সেই ২৩-
যখন গিরগিটির আঠালো জিভ আর রং বদলানো – আমাকে বাস্তব গ ল ন ত পিচের মধ্যে রাস্তায় ছিটকে পড়লে মাথায় কতটা চোট লাগে – তা শিখিয়ে দিয়েছে –
এই সেই ২৩ - যখন থেকে আমার পুরনো শরীরটা পুড়ে গিয়ে –
চাণক্যের মত FIRE BALL - আমার মধ্যে জ্বলতে শুরু করে –
এই সেই ২৩-
যখন পুরনো রামধনু –কুকুর, শেয়াল, ফেউ , হায়ণা , নাম আর আকৃতি গুলো P C SORCAR JUNIOR এর ইন্দ্র জালের মত BLACK BOARD এ ফুটে উঠতে থাকে একটা একটা করে – আর আমি চির ঋণী থাকতে শুরু করি সেই সর্ব – স্বত্বার কাছে – প্রারব্ধ আর কর্মকে চিনে নি সেই অনন্ত আলোকমালার অপূর্ব লাবণ্যে –
সেই সব অন্ধকার দিন আর চরিত্রগুলো মুছে যেতে যেতে হারিয়ে যায় –
বিশ্ব ব্রহ্মাণ্ডের গতিপথের সন্ধানে বেরিয়ে পড়ি আমার কাছে এক চির চেনা যাত্রাপথে ।।
মন্তব্যসমূহ
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন