পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০১৯ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র

ছবি
 সূচিপত্র প্রবন্ধ : সুদর্শন মণ্ডল বটু কৃষ্ণ হালদার অরুণ চট্টোপাধ্যায় রণেশ রায় # অণুগল্প : সত্যম ভট্টাচার্য # মুক্তগদ্য : তরুণ প্রামানিক শেফালী সর # ভ্রমণকাহিনি : প্রলয় বসু রমলা মুখার্জী # পত্রিকা আলোচনা: বঙ্কিম কুমার বর্মন # শব্দ-প্রভা ২: ঐন্দ্রিলা মিত্র ছড়া/কবিতা: অনিন্দ্য পাল সঞ্জীব সেন সুমিত মোদক সুমন নস্কর অমরেশ বিশ্বাস আবদুস সালাম প্রিয়ব্রত দত্ত ঐন্দ্রিলা মিত্র তাপসকিরণ রায় সোমনাথ বেনিয়া তপন কুমার মাজি তমোঘ্ন নস্কর দীপ্তেন্দু প্রকাশ ধাড়া নৃপেন্দ্রনাথ মহন্ত পারমিতা রাহা হালদার প্রতুল রীত প্রদীপ কুমার সামন্ত বারিদ বরণ ভট্টাচার্য্য মাথুর দাস মৃত্যুঞ্জয় হালদার রানা চ্যাটার্জী রণবীর বন্দ্যোপাধ্যায় শক্তিপদ পণ্ডিত শুভঙ্কর দাস শুভাশিস দাশ  সাইফুল ইসলাম সায়ন মোহন্ত সায়নী ব্যানার্জী সান্ত্বনা চ্যাটার্জী সোমা মজুমদার সঞ্চিতা চক্রবর্তী সঞ্জয় কুমার মল্লিক সুদর্শন মণ্ডল সবিতা বিশ্বাস সুবীর হালদার সুব্রত দাস আলাপন রায় চৌধুরী সম্পা পাল অষ্টপদ মালিক

প্রবন্ধ : সুদর্শন মণ্ডল

ছবি
শীতের নলেন গুড়    শীতের হালকা চাদর গায়ে মেখে বাঙালি নলেন গুড় খাবে না তাই কখনো হয় নাকি !আহা, ভাবলেই জিভে কেমন জল চলে আসে |নলেন গুরের পায়েস, সন্দেশ, পিঠে, পুলির সাথে সাথে, শীত পড়তেই রসনা প্রিয় বাঙালি নলেন গুরের রসগোল্লায় মজে যায় |           নভেম্বরের মাঝামাঝি সময় থেকেই খেজুর গাছ কাটা শুরু হয়ে যায় |একটা খেজুর গাছ তিন বার কাটার পরে তাতে বাঁশের নলি লাগানো হয় |রস সংগ্রহ করার জন্য বাঁধা হয় হাঁড়ি |একটা খেজুর গাছ থেকে দিনে দুই বার রস পাওয়া যায় |ভোর বেলা ও বিকাল বেলা | খেজুর গাছ থেকে টানা তিন দিন রস সংগ্রহ করার পরে বন্ধ রাখা হয় রস সংগ্রহ |একে বলে গাছের জিরান বা জিরেন  |তিন দিন বাদে যে রস পাওয়া যায় তার স্বাদ খুব সুন্দর সুস্বাদু হয় | এই রসকে বলা হয় জিরেনকাটের রস |           ডিসেম্বর মাস পরে গেলো, তবুও শীতের দেখা নেই |ফলে যে গুড়ের জন্য বাঙালি সারা বছর বসে থাকে সে গুড়ের দেখা পাওয়া যাবে কিনা, তাই ভেবেই মনের কোনে এক পাষাণসম বরফ জমতে থাকে |শীতের মরশুম শুরু হতেই খেজুর গাছের রস সংগ্রহ করার জন্য ব্যাস্ত হয়ে ওঠে গাছিরা |খেজুর গাছের ডগা ছাটছে তাঁরা |এর পরে চাঁচা জায়গায় বাঁশের তৈ

মুক্তগদ্য : তরুণ প্রামানিক

ছবি
   উত্তুরে হিমেল বাতাসে ... রাত জাগা জানালার কাঁচে ভেজা শিশিরের জলছবি। ঘাসের ডগায় ডগায়  হিরাকুচির স্বচ্ছতা দোলা খায় উত্তুরে ভোরের হিমেল বাতাসে। হলদে ফড়িং উড়ে যায় আনমনে কচি ঘাসের শরীর স্পর্শ করে। সবুজ প্রকৃতি জুড়ে সাদা কুয়াশার অস্পষ্ট দৃশ্যমানতা।রাতভর শিশিরে সর্বাঙ্গ ভিজে অনাঘ্রাতা প্রকৃতির আলসেমি যেন কিছুতেই কাটতে চায় না। পাতায় পাতায় কুয়াশার ফিসফাস।কুয়াশা জড়ানো শীতের সকালে সূর্য বড় অভিমানী। ঝিম ধরা ধোঁয়াশা  ঘনিয়েছে নদীর বুক জুড়ে। সেই কুয়াশার পরত পেরিয়ে হিলহিলে হাওয়া এসে নদীর অন্য পারের গল্প বলে।কত রকম পাখির ডাকে।দিগন্ত ভিজে ভারী হয়ে থাকে।   হিমঝরা খুব ভোরে, শুকতারার আলোয় পথ চিনে নিয়ে, বৃদ্ধ গোসাঁই সেই কখন খঞ্জনি বাজিয়ে গেয়ে গেছে গান, নরম সুরে। কলা পাতা থেকে টিনের চালে ক্রমাগত হিম পড়ে টুপ্ টাপ ,টুপ্ টাপ। মায়ের নরম বুকে ওম খোঁজে ছোট্ট শালিক। রসের ডাবরী হাতে খেজুর গাছ থেকে নেমে এসে আগুনের আতপে নিজেকে সেঁকে নেয় আজম মিঞা।         খোসা ছাড়ানো কমলালেবু রঙা মিয়ানো রৌদ্র এসে গড়িয়ে পড়ে গোবরে নিকানো মাটির উঠানে। হিমেল সকালের মিঠে রোদ গায়ে মেখে এক্কা দো

প্রবন্ধ : বটু কৃষ্ণ হালদার

ছবি
আদুরেমনা শীতের আগমনী বার্তা সাদা কাশফুল যেমন জানান দেয় শরৎকাল এসেছে, ঘরের মেয়ে উমা আসবে বাপের বাড়ি, ঠিক তেমনই সোনালী পাকা ধানের খেত গাঁদা, ডালিয়া, সূর্যমুখী, গোলাপের রঙ্গিন পাখনার উপর ভর করে আদুরেমনা শীতের আগমন ঘটে। সবুজ, সতেজ,বনময়, স্বপ্নীল ভারত এক ঋতু বৈচিত্র্যের দেশ।রঙ্গিন প্রকৃতির ঋতুরঙ্গশালা তার আনন্দময় আগমন বিস্তার ঘটে ঋতু গুলির মধ্যে দিয়ে। ভারতের প্রত্যেকটি ঋতু বৈচিত্র গুরুত্বপূর্ণ। ঋতু পরিবর্তনের বর্ণ বিচিত্রা ধারা পথে নিয়মিত উদ্ভাসিত হয়ে ওঠার খেলায় মগ্ন হয়। প্রতিটি ঋতুতে প্রকৃতির অনন্য রূপের ডালি নিয়ে হাজির হয়। ঠিক তেমনই হেমন্তের ডানায় ভর করে সোনালী আলোর পরশে শিশির রাঙানো আলতো স্পর্শে শীত নিয়ে আসে পৌষ পার্বণ ও নলেন গুড়ের বার্তা। শীত আসে হৃদয়ের আবেগের অনেকখানি পরশ জুড়ে। তন্দ্রায় বিজড়িত চেতনায় দূর বনান্তরালে পাখিদের কূজন,পথচারীদের বিচ্ছিন্ন সংলাপ ভেসে আসে দূর হতে। চারিপাশ কুয়াশার স্তব্ধতায় মগ্ন। এক সীমাহীন বিষন্নতা ও বৈরাগ্যে সকলের হৃদয় কানায় কানায় ভরে ওঠে। শীতের বুড়ি কুয়াশার লেশ হীন মাত্রা ছুঁয়ে কাঁপতে কাঁপতে চলেছে শুকনো পাতার  স

প্রবন্ধ -- ডাঃ অরুণ চট্টোপাধ্যায়

ছবি
শীতকালের রোগঃ প্রতিকার ও প্রতিষেধন (Winter diseases: remedies and prevention) ঋতুবৈচিত্রে ভরা আমাদের এই দেশ। ছটি ঋতুর সহাবস্থান যেমন একঘেয়েমি দূর করে তেমনি সম্ভাবনা আনে এক একটি ঋতুতে এক একটি রোগের। কার্তিক মাস চলে গেছে, অগ্রহায়ণ যাবার মুখে। শীত পড়েছে। এবার ধীরে ধীরে বাড়বে। বাতাসের তারপমাত্রা কমবে আর কমবে শরীরে উত্তাপের অস্বস্তি। আসবে নানা রঙবাহার মরশুমি ফুল যা আমাদের চোখকে তৃপ্তি দেবে। শীত থেকে বাঁচতে মানুষ নানা রঙের বৈচিত্রে ভরা শাল-সোয়েটার গায়ে দিয়ে বাইরে বেরোবে। নানা জায়গায় বেড়াবে বা করবে বনভোজন। কত রকম শাক-সব্জিতে বাজার উঠবে ভরে। নানা সাহিত্য-সাংস্কৃতিক অনুষ্ঠানে নিয়োজিত করবে নিজেকে আর নিজেদের। উষ্ণতার প্রাবল্য কম থাকার ফলে মানুষের স্বাভাবিক চলাফেরা বেশ স্বাচ্ছন্দ্যকর আর গতিময় হয়ে ওঠে। অর্থাৎ শীত আমাদের কাছে বেশ উপাদেয় একটি ঋতু। ঈশ্বরের আশীর্বাদ স্বরূপ। কিন্তু আগেই যেহেতু বলেছি প্রত্যেকটি ঋতুই আসার সময় তাদের নিজেদের মত করে রোগের সম্ভাবনাকেও নিয়ে আসে। প্রত্যকটি ঋতুই বহন করে নিজ নিজ রোগের জীবানু। তাই শীতকাল ভাল বলে

শব্দপ্রভা-২ : ঐন্দ্রিলা মিত্র এবং শব্দপ্রভা-১এর সমাধান

ছবি
  আপনারা প্রকাশিত ছকটির সমাধান পাঠান e-mail বা whatsapp-এ ।  সঠিক উত্তরদাতাদের নাম, ঠিকানা ও ছবি আগামী সংখ্যায় প্রকাশিত হবে। এবং প্রত্যেককে নবপ্রভাতের পক্ষ থেকে শংসাপত্র প্রদান করা হবে। লটারির মাধ্যমে একজন সঠিক উত্তরদাতাকে পুরস্কৃত করা হবে।    পুরস্কার প্রদান করবেন ছকনির্মাতা স্বয়ং। ই-মেল: nabapravatblog@gmail.com whatsapp: 9433393556 সমাধান পাঠানোর শেষ দিন: 10/01/2020   সূত্র:     পাশাপাশি: ১)বিষ্ণুর অন্যতম অবতার।   ৪) তূলাদিপূর্ণ আস্তরণ।   ৬) লজ্জা।   ৭) গ্রীষ্মকালীন ফল বিশেষ। ৮) কদম্ব বৃক্ষ।   ১১) শব্দ।   ১৩) ব্রাহ্মণ।   ১৫) সর্বদা।   ১৭) ঈশ্বর।   ১৯) কণ্ঠ ভূষণ। ২১) নমন/নিচু হওয়া।   ২২) কৃষ্ণের মাতুল।     উপর- নিচ: ১) প্রবাল।   ২) রাত।   ৩) কৌতুক পূর্ণ।   ৪) গাভী।   ৫) উদারমনা।   ৯) নামের সঙ্গে থাকে/উপাধি।  ১০) চড়ুইভাতি।   ১২) বয়ঃক্রম।  ১৪) যিনি প্রকাশ করেন।   ১৬) রণবাদ্য বিশেষ। ১৮) পরিণাম।   ২০) বৌদ্ধ পুরোহিত। =================================================================== শব্দ-প্রভা-১ এর সমাধান ও সমাধানকারীগণ সঠিক সমাধান