পোস্টগুলি

ডিসেম্বর ৭, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮৪তম সংখ্যা ।। ফাল্গুন ১৪৩১ ফেব্রুয়ারি ২০২৫

ছবি
  এই সংখ্যায় একটি গ্রন্থ আলোচনা ও একটি ধারাবাহিক রচনা ছাড়া সব লেখাই ভাষা দিবস, মাতৃভাষা, ভাষাচেতনা ও ভাষা সমস্যা বিষয়ক রচনা। লেখাগুলি এই সংখ্যাকে অনেকটাই সমৃদ্ধ করেছে। পড়ুন। শেয়ার করুন। মতামত জানান। লেখকগণ নিজের নিজের লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন যতখুশি, যে মাধ্যমে খুশি। কিন্তু স্ক্রিনশট শেয়ার নৈব নৈব চ!  অন্য বিষয়ের লেখাগুলি আগামী সংখ্যার জন্য রইল।  সকলকে ধন্যবাদ, অভিনন্দন। ভালো থাকুন।   --সম্পাদক, নবপ্রভাত। ==  সূ  চি  প  ত্র  == প্রবন্ধ-নিবন্ধ অমর ২১শে ফেব্রুয়ারি বাঙ্গালীর বাংলা ভাষা দুর্জয় দিবস।। বটু কৃষ্ণ হালদার ভাষা শহীদদের পঁচাত্তর বছর।। অনিন্দ্য পাল একুশে ফেব্রুয়ারি : বাঙালির শ্রেষ্ঠ অশ্রুবিন্দু।। জীবনকুমার সরকার কবিগানের সাহিত্যিক ও সমাজতাত্ত্বিক মূল্য।। বারিদ বরন গুপ্ত বিপন্ন মাতৃভাষা ও সংস্কৃতি।। শ্যামল হুদাতী মায়ের দুধ আর মাতৃভাষা।। প্রদীপ কুমার দে একুশে ফেব্রুয়ারি : কিছু কথা।। বনশ্রী গোপ বাংলায় কথা বাংলায় কাজ।। চন্দন দাশগুপ্ত বিপন্ন মাতৃভাষা ও তার মুক্তির পথ।। মিঠুন মুখার্জী. হে অমর একুশে, তোমায় ভুলিনি, ভুলব না।। মহম্মদ মফিজুল ইসলা...

কবিতা ।। শীতের সকাল ।। সুনীপা শী

ছবি
  শীতের সকাল  সুনীপা শী   শীতের সকালে আকাশ টা, কুয়াশা ঢাকা। বিন্দু বিন্দু শিশিরে ভেজা,গাছের পাতা। সূর্য টাকে যায় না তেমন দেখা, ঘন কুয়াশায়।  গরম পোশাকের উপর, দস্তানা হাতে ,মানকি ক্যাপ পড়ে- লোকেদের ভিড় জমে, পাড়ার চায়ের দোকানে। তাদের মুখে মুখে একটাই নাম  এক কাপ চা -আমি তোমাকে চাই । ঘাস ভেজা মাঠের উপর  ছেলের দলেরা  আগুন জ্বালিয়ে ,হাত সেঁকে কেঁপে কেঁপে। কেউ কেউ লেপ কাঁথা ঢেকে বিছানায় থাকে শুয়ে। অপেক্ষা করে সূর্য ওঠার।  কেউ বা আবার, বিছানাতে   বেড ট্রি হাতে ,চায়ের চুমুক দিতে দিতে বলে আ: শীতের সকালে এক কাপ চা- আমি তোমাকে চাই।  এক কাপ চা -আমি তোমাকে চাই l ================ সুনীপা শী গ্রাম -মামুদপুর থানা- ফলতা পোষ্ট- রাজারামপুর জেলা- দক্ষিণ ২৪ পরগনা

কবিতা ।। নন্দু (the ghost) ।। খগেশ্বর দেব দাস

ছবি
নন্দু (the ghost) খগেশ্বর দেব দাস             ভোরের বেলা গিয়েছিলাম ডিমরু নদীর কূলে। আপন মনে জাল ফেলছিলাম মাছ ধরবো বলে। কি যে করি ছাই, মাছের হদিশ নেই যে হেথা - মনে মনে ভাবলাম,যাই দেখি অন্য কোথা ও। হঠাৎ কে যেন ডাকলো-ও নন্দু!এদিকে আয়, এদিকে! বটগাছটার দিকটাই-অনেক মাছ পাবি এই দিকটাই। মনে হলো যেন চেনা গলা- কে ডাকে এই ভোরের বেলা ? হাঁকিয়ে বললাম,কে? কে ওখানে,ডাকে আমায়! বল্লে,আমি নন্দু রে,নন্দু- তোর ছোট বেলার-বাল্যবন্ধু।  ঐ যে,তোদের দীঘির পারের নন্দু। রোজ দুপুরে এক সাথে নাইতাম। পেয়ারা গাছের ডালে দোলনা ঝুলতাম। ভাবতে ভাবতে হঠাৎ মনে পড়লো,ওরে বাব্বা! নন্দু তো সেই কতকাল আগেই ভূত হয়ে গেছে! এই না ভেবে ভয়ে আমার কাঁপে সারা অঙ্গ! পরিমরি করে ছুটে গিয়ে দিলাম রণে ভঙ্গ! ছুটতে গিয়ে হোঁচট খেয়ে পড়লাম সেথা জোরে। তাঁকিয়ে দেখি, কঙ্কালসার নন্দুটা নাকি সুরে গান ধরেছে:- ''আয় গোলু দেখে যা, দুটো মাছ রেখে যা! যেই মাছের নাক নেই,চোখ নেই, কাণ নেই! দেখে নাকো,শুনে নাকো,ঢুসঢাস করে না! কাঁটা যেন মারে না,গলায় গেলে লাগে না''! এই না শুনে জ্ঞান হারিয়ে পড়লাম সেথা ভূতলে। _____...