পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৭তম সংখ্যা ।। শ্রাবণ ১৪৩১ জুলাই ২০২৪

ছবি
    সূচিপত্র ।। প্রবন্ধ-নিবন্ধ ।। নিন্দা সহ্য করতে হয়েছিল বিশ্বকবিকেও ।। অনিন্দ্য পাল  দলিত সাহিত্যে মিনা কান্ডাশমী ।। রণেশ রায় সমরেশ বসুর "আদাব" : শ্রমজীবী মানুষের মনুষ্যত্বের দলিল ।। আবদুস সালাম   জানা-অজানা তারকেশ্বর মন্দির ।। সৌভিক দে মা সারদা - চিন্ময়ী ।। সত্যেন্দ্রনাথ পাইন বাংলা সাহিত্যে প্রবন্ধের উৎপত্তি ও ব্যাপ্তি ।। শ্যামল হুদাতী বাংলা সাহিত্যে এখনো জনপ্রিয় বহু পঠিত ও চর্চিত বঙ্কিমচন্দ্র ।। পাভেল আমান কবি হওয়ার কারণ ।। শংকর ব্রহ্ম   ।। মুক্তগদ্য- স্মৃতিকথা ।। তমসার উৎস পথে ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত বর্ষা সংক্রান্ত ।। নীলম সামন্ত আবর্জনা ।। কৌশিক চক্রবর্ত্তী   শ্রাবণ সাঁঝে ।। শেফালি সর অমাবস্যার রাত ।। রবিউল ইসলাম মন্ডল    বড় ঠাকুমা ।। সুশান্ত সেন শুভেচ্ছা ।। রজত চন্দ্ বাবা ।। অরুণ কিরণ বেরা     ।। গল্প ।। অপরাধ ।। স্তুতি সরকার  পর্দা || মৃণাল কান্তি দেব   লেডি ম্যানেজার ।। দেবাংশু সরকার কেন পারলাম না ।। অঞ্জনা গোড়িয়া সাউ সিপাহী বিদ্রোহের কবলে ।। সৈকত মাজী   বুদ্ধির মূলে জল ।। শম্পা পাত্র   ঝড়-জল ।। সুদামকৃষ্ণ মন্ডল শ্যালিকা ।। প্রিশিতা পরী ভৌত

প্রবন্ধ ।। নিন্দা সহ্য করতে হয়েছিল বিশ্বকবিকেও ।। অনিন্দ্য পাল

ছবি
নিন্দা সহ্য করতে হয়েছিল বিশ্বকবিকেও   অনিন্দ্য পাল  রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর বিশ্বকবি আখ্যা পেয়েছিলেন, নোবেল পুরস্কার বিজয়ী হয়ে বিশ্ববাসীর হৃদয় জয় করেছিলেন কিন্তু বাঙালির কাঁটার খোঁচায় বিদ্ধও হয়েছিলেন বহুবার। সমসাময়িক পত্রপত্রিকা এবং আলোচনা থেকে বোঝা যায়, একটা সময় বাঙলাদেশে রবীন্দ্রানুরাগীর তুলনায় রবীন্দ্রবিদ্বেষীদের সংখ্যা অনেক বেশি ছিল।       ১৮৯৬ সালের মে মাসে রামানন্দ চট্টোপাধ্যায় সম্পাদিত বিখ্যাত 'দাসী' পত্রিকায় রবীন্দ্রনাথের সদ্য প্রকাশিত কাব্যসংকলন "চিত্রা"র একটা সমালোচনা প্রকাশিত হয়। প্রবন্ধের লেখক একজন অল্পবয়সী, মাত্র বছর তেইশের যুবক প্রভাতকুমার মুখোপাধ্যায়। পরবর্তী সময়ে যাঁকে আমরা বাংলা সাহিত্যে ছোটগল্প ও উপন্যাস লেখক হিসেবে অত্যন্ত মুন্সিয়ানার পরিচয় দিতে দেখব। দেখবো বাঙালি তাঁকে বাংলা সাহিত্যের "রত্নদীপ" আখ্যা দিয়ে মাথায় করে রেখেছে।       তিনি লিখলেন, " যাঁহারা বাংলা সাহিত্যের সংবাদ রাখেন, তাঁহাদের মধ্যে এখন দুইটি দল। একদল রবীন্দ্রনাথের সপক্ষে একদল বিপক্ষে। প্রথম দলের অধিকাংশই সুশিক্ষিত মার্জিতরুচি নব্যযুবক - ইঁহারা সকলেই একপ্রক

প্রবন্ধ ।। দলিত সাহিত্যে মিনা কান্ডাশমী ।। রণেশ রায়

ছবি
দলিত সাহিত্যে মিনা কান্ডাশমী  রণেশ রায়    কবি মিনা কান্ডাশমী একজন কবি যিনি কবিতা রহস্য গল্প উপন্যাস লেখেন। তিনি দলিত সাধারণ মানুষের জীবন যাপন সুখ দুঃখ তাদের ওপর রাষ্ট্রের নিপীড়ন অত্যাচার নিয়ে অসংখ্য লেখা লেখেন। উনার আসল নাম লাভনিল কান্ডাশমী। মিনা বলেই সাহিত্য জগতে তাঁর বিশেষ পরিচিতি। জন্ম তাঁর ১৯৮৪ সালে।বয়স প্রায় পঞ্চাশ বছর। তিনি তামিল ভাষী । ইংরেজি ভাষায় প্রধানত তাঁর সাহিত্য চৰ্চা। বিভিন্ন বিষয়ের ওপর মিনা কবিতা লেখেন। তার মধ্যে আদিবাসী দলিত নিম্ন বর্গ মানুষের জীবন যাপন তাদের সামাজিক ও আর্থিক দুরাবস্থা নারী নির্যাতন ব্রাহ্মন্যবাদ হিন্দুত্ববাদের প্রকৃত স্বরূপের ওপর লেখাগুলো বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ। বিলাসী কল্পনাসর্বস্ব সাহিত্য চর্চার তিনি বিরোধী। রাষ্ট্রের চোখে তিনি রাষ্ট্র বিরোধী। সেটা তিনি নিজেও জানেন। তবে তা জেনেও ভয় পাওয়ার পাত্রী তিনি নন। প্রকাশ্যে তাঁর লেখায় বিদ্রোহের সুর। সাহিত্য চর্চায় তিনি এক সংগ্রামী বিদ্রোহী চরিত্র। তাঁর লেখাগুলোই তাঁর পরিচয়। তাঁর ক্ষুরধার লেখনীতেই বোঝা যায় যে তিনি এই ব্যবস্থার বদল চান। এবং প্রকাশ্যেই লেখায় জানান দেন যে এই ব্যবস্থায় শান্তির মাধ্যমে পরিবর্তন আসে না।