পোস্টগুলি

জুলাই, ২০২২ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

নবপ্রভাত ৫৪তম (ভাদ্র ১৪২৯ August 2022) সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি।

ছবি
  নবপ্রভাত ৫৪তম (ভাদ্র ১৪২৯ August 2022) সংখ্যার জন্য লেখা পাঠান।  বিষয়: ৭৫ বছরের স্বাধীনতা ও আমরা (আপনাদের কলমে উঠে আসুকঃ- দেশ ও দেশের মানুষ সম্পর্কে আপনার আবেগ ভালবাসার প্রকাশ,  উন্নয়ন-অনুন্নয়ন-এর বাস্তবচিত্র, তথ্যসমৃদ্ধ আলোচনা, বিভেদ, বৈষম্য, স্বজনপোষণ, দুর্নীতি,  নীতিদৈন্য,  গণতন্ত্রের নামে অগণতান্ত্রিক স্বৈরাচারী শাসন, ভণ্ডামি, ব্যক্তিগত লাভের অঙ্কে তথাকথিত 'বিশিষ্ট'দের বর্ণান্ধতা অথবা হিরণ্ময় নীরবতা, কর্মসংস্থান, কৃষি, শিল্প, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, অর্থনীতি, সমাজনীতি, নারী, শিশু ইত্যাদি যে-কোন বিষয়।)   লেখা রাজনীতি-বর্জিত হতে হবে -- এমনটা আদৌ নয়। তবে সরাসরি কোন ব্যক্তি বা দলের নাম উল্লেখ না-করা বাঞ্ছনীয়। যে-কোন আঙ্গিকের লেখা পাঠানো যাবে। কোন রকম বাঁধন নেই।  ই-মেলঃ nabapravatblog@gmail.com এই সংখ্যায় লেখা পাঠানোর শেষ দিন:  10 August 2022   ১। পাঠানো যাবেঃ প্রবন্ধ-নিবন্ধ, স্মৃতিকথা, মুক্তগদ্য, গল্প, রম্যরচনা, কবিতা, ছড়া ইত্যাদি সমস্ত আঙ্গিকের লেখা (সাধারণ বিভাগের জন্য ভ্রমণকাহিনি, ফিচার, প্রিয় লেখা/লেখক, পত্রপত্রিকা-আলোচনা, গ্রন্থ-আলোচনা, সাংস্কৃতিক-অনুষ্ঠান-সংবাদ,

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৫৩তম সংখ্যা ।। শ্রাবণ ১৪২৯ জু্লাই ২০২২

ছবি
   সূচিপত্র প্রবন্ধ ।। বর্ষা-কাব্য এবং রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য ।। সৌম্য ঘোষ নিবন্ধ ।। শ্রাবণ মাসে ।। কাশীনাথ হালদার প্রবন্ধ ।। সমাজ ও সাহিত্য ।। রণেশ রায় কর্মযোগী ও সেবাব্রত বিধানচন্দ্র রায় ও জাতীয় চিকিৎসক দিবস ।। পাভেল আমান বই আলোচনা ।। বই: আঠারোভাটির ইতিকথা (প্রথম খণ্ড, আবাদ পর্ব), লেখক: ড. স্বপনকুমার মণ্ডল ।। আলোচক: অরবিন্দ পুরকাইত কল্পগল্প ।। ভাসমান শহরে একদিন ।। অরুণ চট্টোপাধ্যায় গল্প ।। আলো-আঁধারিতে ।। লিপিকা ব্যানার্জী ছোটগল্প ।। মিতালির স্বপ্ন ।। শাশ্বতী চ্যাটার্জি গল্প ।। ভাগিদার ।। আবদুস সালাম স্মৃতিকথা ।। রথ ।। পূজা পাত্র স্মৃতিকথা ।। বর্ষামুখর দিনগুলো ।। শর্মিলা চক্রবর্তী ছোটগল্প ।। বঙ্কিমের সিদ্ধান্ত ।। সৌমেন দেবনাথ গল্প ।। নি পা ত ন ।। চন্দন মিত্র বৃষ্টিছোঁয়া দুটি কবিতা ।। মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায় রায় দুটি বর্ষার কবিতা ।। সুবীর ঘোষ কবিতা ।। বিপ্রতীপে একা ।। দীপঙ্কর সরকার কবিতা ।। বৃষ্টিকাহিনি ।। সোমনাথ বেনিয়া বর্ষা বিষয়ক দুটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন গল্প ।। বৃষ্টি-স্নাত রাত ।। শেফালি সর   গল্প ।। প্রথম ভালোবাসা ।। অঙ্

নিবন্ধ ।। শ্রাবণ মাসে ।। কাশীনাথ হালদার

ছবি
শ্রাবণ মাসে কাশীনাথ হালদার মানুষ প্ৰকৃতির সন্তান। প্রকৃতির কোলে লালিত-পালিত। প্রকৃতির অসীম সৌন্দর্য মানুষ উপভোগ করে প্রাণভরে। প্রকৃতির নিয়মেই আসে ঋতু বৈচিত্র্য।  গ্রীষ্ম, বর্ষা, শরৎ, হেমন্ত, শীত ও বসন্ত ―এই ছয় ঋতু ঘুরে ফিরে আসে, চক্রাকারে। বৈশাখ-জ্যৈষ্ঠে গ্ৰীষ্মের সজীব-কঠোর তৎপরতা আর রুক্ষতার অবসান ঘটায় বর্ষা। এই বর্ষায় শীতল হয় তাপদগ্ধ বসুন্ধরা। বর্ষা আসে আষাঢ়-শ্রাবণ এই দুটি মাসকে সঙ্গে নিয়ে। সুতরাং বর্ষা ঋতু‌র শেষ মাস হলাে শ্রাবণ। শ্রাবণ মাসকে বলা যায় কবি-সাহিত্যিকদের মাস। কখনাে সোঁদা মাটির গন্ধে, কখনাে বকুল, কদম, কেয়াফুলের আঘ্রাণে মেতে ওঠেন কবি-সাহিত্যিক। আম জাম কাঁঠাল লিচু আনারস ইত্যাদির সাথে ইলিশও এসে পড়ে লেখায় এবং রেখায়। বিদ্যুৎচমক আর ঝিরিঝিরি কিংবা অঝোর ধারার বৃষ্টি, সৃষ্টি করে নতুন প্রাণের স্পন্দন। জোড়া লাগায় ফুটি-ফাটা মাটির ― একাকার হয়ে যায় মাঠ-ঘাট-প্রান্তর। সম্ভবত, এমন কোনাে কবি-সাহিত্যিক নেই, যাঁর লেখায় বর্ষা আসেনি কিংবা আসেনি আষাঢ়-শ্রাবণের অনুষঙ্গ। শ্ৰাবণ মাস বিভিন্ন ক্ষেত্রের নক্ষত্রদের পতনের মাস। শ্রাবণ মাস ব্যথাভরা মাস। যে কবির কবিতা-গল্প-গানে বর্ষা

প্রবন্ধ ।। বর্ষা-কাব্য এবং রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য ।। সৌম্য ঘোষ

ছবি
বর্ষা-কাব্য এবং রবীন্দ্রনাথ ও অন্যান্য  সৌম্য ঘোষ            বর্ষাসুন্দরী ঋতুরানী। বর্ষার আবেদনে তাই মহাকবি কালিদাস থেকে বিশ্বকবি রবীন্দ্রনাথ ....... এবং কতশত কবি মন উদ্বেলিত। বর্ষা তাই হয়ে উঠেছে কবিতার ঋতু, কবিদের ঋতু, আবেগের ঋতু। গুরু গুরু মেঘের দামামা বাজাতে-বাজাতে বর্ষা রানী আসেন। অঙ্গশোভায় তার জলদমেঘের চাদর। বসন্তের যেমন আছে রাগ বসন্ত বাহার, তেমনি বর্ষার আছে মেঘমল্লার। আর আছে বিস্তৃত প্রকৃতির প্রান্তরে ঘনসবুজ শ্যামলিমা।                      বর্ষায় কবিগুরুর কল্পনার জগতে হারিয়ে যান। ‌ তাঁর কথাতেই বলি ---- ভরা পুকুর, আমবাগান, ভিজে কাক ও আষাঢ়ে গল্প মনে করুন। আর যদি গঙ্গার তীর মনে পড়ে, তবে সেই স্রোতের উপর মেঘের ছায়া, জলের উপর জলবিন্দুর নৃত্য, বনের শিয়রে মেঘের উপর মেঘের ঘটা, পিছল ঘাটে ভিজে ঘোমটায় বধূর জল তোলা, ..... কিংবা মনে করুন,  বিস্তীর্ণ মাঠে তরঙ্গায়িত তৃণের উপর পা ফেলে ফেলে বৃষ্টিধারা দূর থেকে কেমন ধীরে ধীরে চলে আসছে দ্রুত। ('বর্ষার চিঠি', রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর থেকে অনুসরণ)।                   যেমনভাবে কালিদাসের সাহিত্য 'মেঘদূতম্' কাব্যে বর্ষাসুন্দরীর কাব্যগাথ

প্রবন্ধ ।। সমাজ ও সাহিত্য ।। রণেশ রায়

ছবি
সমাজ ও সাহিত্য রণেশ রায় বহির্বিশ্বের অবলোকন, সমাজ জীবনের দৈনন্দিন ক্রিয়াকলাপ ও তাদের আন্তঃসম্পর্ক মানুষের মননে তার আবেগে যে কল্পলোকের সৃষ্টি করে তাকে কথামালায় গল্প কবিতা উপন্যাস প্রভৃতির মাধ্যমে উপস্থিত করা হয় সাহিত্যে । সেই অর্থে সাহিত্য হল মানুষের অনুভূতির ভাবনার ভাষাগত চিত্তাকর্ষক রূপান্তর। সাহিত্যের ময়দানে মানুষের সমাজজীবনের বাস্তবতাকে কেন্দ্র করে গড়ে ওঠা সাহিত্যিকের কল্পলোক তথা তার মনন গল্প কবিতা উপন্যাস নাটক মনমাতানো সাজে সেজে ওঠে। সাহিত্যিক অতীতকে অবলোকন করে, বর্তমানকে চাক্ষুষ করে, ভবিষ্যতের ছবি এঁকে তার জীবনবোধের সাহায্যে সাহিত্য সৃষ্টি করেন।  সাহিত্যিকের কল্পলোকে প্রতিভাত হয় এই বিশ্বব্রহ্মাণ্ডে ক্রীড়ারত সমাজের প্রতিচ্ছবি, মানুষের সঙ্গে প্রকৃতির সম্পর্ক মানুষের জীবিকা জীবনযাপন এক কথায় মানুষের আর্থসামাজিক জীবন। সমাজের অর্থনীতি রাজনীতি সংস্কৃতি সাহিত্যিকের কলমে কল্পনার রঙে রঞ্জিত হয়ে সাহিত্যের বিভিন্ন অঙ্গে তথা গল্প কবিতা উপন্যাস নাটকে সেজে ওঠে। সাহিত্যিক এই ব্রহ্মলোক থেকে মানুষের সমাজজীবন থেকে সংগ্রহ করে সাহিত্যের উপাদান যাকে সে নিজের কল্পলোকে নিজস্ব শিল্প গুনে ত