পোস্টগুলি

মে ১৬, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র

ছবি
    সূচিপত্র প্রবন্ধ: প্রসূন কুমার মণ্ডল   রাহুল পাত্র   সবিতা বিশ্বাস   বটু কৃষ্ণ হালদার রণেশ রায়   সুদীপ চৌধুরী   টুবাই মণ্ডল স্বাস্থ্য:   ডাঃ সঞ্জয় কুমার মল্লিক মুক্তগদ্য : মঞ্জীর বাগ   বনশ্রী রায় দাস   আবদুস সালাম   পলি ঘোষাল চক্রবর্তী   রাণা চ্যাটার্জী ভ্রমনকাহিনি: শ্রাবনী রায় রম্যরচনা :   রমলা মুখার্জী ফটোগ্রাফি: সন্তু চ্যাটার্জী গল্প: উত্তম বিশ্বাস   সিদ্ধার্থ সিংহ   সুমন্ত কুন্ডু   বিজয়া দেব   চন্দ্রাণী দত্ত অকথিতা   মিফতাহুল মোল্লা   অঞ্জনা গোড়িয়া   সুনন্দ মন্ডল   সন্তু চ্যাটার্জী    তৃণা মুখার্জী   শেফালি সর   আব্দুর রহমান   সুতর্না সিংহ       ছড়া/কবিতা: মানবেশ মণ্ডল  জগবন্ধু হালদার  সোমনাথ গুহ  দেবাশিস সাহা  সুবীর ঘোষ চন্দ্রকান্ত চক্রবর্তী   উত্তমকুমার পুরকাইত   বলরাম বিশ্বাস   বিনয় ডাঙ্গর রিয়াদ হায়দার   রঞ্জনা রায়   বহ্নি মুখোপাধ্যায়   তাপসী লাহা   মৌসুমী চৌধুরী সোমা ঘোষ   তাপস বাগ   মিঠুন রায়   দেবস্মিতা দাস   রাবাত রেজা নূর উদিত শর্মা   শ্রাবণী গুপ্ত  অমৃতা চট্টোপাধ্যায়  কৌশিক বড়াল  অঞ্জনা দেব

প্রবন্ধ — প্রসূন কুমার মণ্ডল

ছবি
অনাদর বাড়ছে বাংলা দিনপঞ্জির আজ কত তারিখ? কি বার? -হঠাৎই এমন প্রশ্ন সামনে আসলে, প্রথমেই ইংরেজি মাসের নাম ও তারিখ মাথা চলে আসে আমাদের। এটা অবশ্য  দোষের কিছু নয়। এমন ভাবেই অভ্যস্ত হয়ে উঠছি আমরা ও আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম দিনের পর দিন।অপ্রিয় হলেও এটা মেনে নিতেই হয় যে—আমাদের সময়ে অনেকেই বাংলা তারিখ বলতে পারেন না,কারো কারো ক্ষেত্রে আবার জানা থাকলেও বাংলা তারিখ বলা নিয়ে যথেষ্ট কুণ্ঠিত বোধ করতেও দেখা যায়।সোম, বুধ, শুক্রের পরিবর্তে Monday, Wednesday, Friday বলার প্রবনতাও বাড়ছে ক্রমশ। পক্ষকাল তো বাদই দিলাম, সপ্তাহ শব্দটিও অনেকের কাছে Backdated। অবশ্য মাসিক বেতন প্রাপ্তির তারিখ, ইলেকট্রিক বিল দেওয়ার শেষ তারিখ, Academic Calendar, Bank, বিমা প্রভৃতি সিংহভাগ ক্ষেত্রেই ইংরেজি ক্যালেন্ডার অনুসরণ করা হয়। তবুও পূজা-পার্বণ, তিথি-নক্ষত্র, একাদশী, ব্রত, উপবাস, নববর্ষ, অক্ষয় তৃতীয়া, রবীন্দ্রজয়ন্তী প্রভৃতি বিশেষ ক্ষেত্র গুলিতে আপাতত বাংলা দিনপঞ্জির যেটুকু আতিথেয়তা আশা করা যায় সেটুকুও কি পাচ্ছে বাংলা দিনপঞ্জি। তাছাড়া এই সমস্ত ধর্মসংস্কৃতি ও বাঙালীয়ানার সঙ্গে জড়িত বিশেষ দিন গুলি স্মরণ রাখার

কবিতা -- মানবেশ মণ্ডল

ছবি
জ্যোৎস্নাভুক তোমার কান্নার পাশে এসে দাঁড়ালো সুখ সুখের ভেতর আমি আর আমার ভেতর বিবাগী জ্যোৎস্নার চাঁদ। তোমার কোনও চিঠি আসেনি। অক্ষর গুলো থেকে ঝরে যায় ফোটা ফোটা অশ্রু পরিযায়ী পাখিরা সব নিয়ে উড়ে যায় বুকে বেঁধে। আমি খাম খুলে এঁকে ফেলি দিগন্ত বিস্তৃত মাঠ। অলীক ছায়াছবি। এসেছ রাতের পোষাক পরে। আঙুলে মেখেছি জ্যোৎস্নার আলো। অতঃপর তোমার সব অন্ধকার আলো হয়ে যায়। প্রাচীন গুহায় ঢুকে পড়ি আমি। আলসে শরীর মেলে শুয়ে পড়ি তোমার কান্নার পাশে। ====০০০====           মানবেশ মণ্ডল।। দক্ষিণ বারাশত।।  দক্ষিণ ২৪ পরগণা।। ফোন  9932598188

কবিতা -- জগবন্ধু হালদার

ছবি
শালিখ, সাঁকো কথা সাঁকোটি ছিল । সাঁকোটি  আছেও  । বারোটা বেজে গেছে বলে শুধু অন্যমনস্ক সে ।  রোগা শালিখেরা এপারে ওপারে উবু হয়ে বসে চোখে চোখে চায় আত্তি পেলে হয়তো ঋতুও বন্ধু হতো খুব, বিকেলের গাল থেকে মুছে যেত ধূসর দাগ ইচ্ছেরা এখন দাস দিনকালের... # ওধারের বাঁশঝাড়ে দুটো কুবো ডেকে যাচ্ছে অবিরাম এপারে শিকড়ের মাটি কুরে ঠেলে দিচ্ছে পেশাদার ইঁদুর আর একমনে পড়ন্ত আলোয় পোলো চেপে যাচ্ছে বৃদ্ধ ধীবর  চিৎ না উপুড় ছিল মীনাক্ষী মেয়েটির ঢেউ সে চুলচেরায় মন বসেনা আর, শুধু মাটির গন্ধ শুঁকে দেখি তোমার চলার পথ সেদিকেই গেছে হেঁটে যেদিকে নিষিদ্ধ আমার আয়াত যেদিকের রোদে পুড়েছে  বুক , সোমত্ত দুপুর আমার... # আপাতত শালিখ, সাঁকো পরস্পরের ক্ষত নিবারক...

দুটি কবিতা : সোমনাথ গুহ

ছবি
 ------ ছায়া----- বাতিল ছবিগুলি এলোমেলো পড়ে থাকে বারান্দার কোনার ঘরে কেউ আসে না জীবনের দূরের পথ গুলোতে এভাবেই একদিন আলো আসে রাত দুপুরে ঘুলঘুলি জেগে থাকে একটি কুনো ব্যঙ অনেকগুলো স্বপ্ন নিয়ে থাকে পাহারায় ------চোখ------- শব্দহীন প্রতিটি গাছ কিছু বলতে চায় দাঁড়িয়ে থাকা পাখি বসে পড়ে তাদের গায়ে হাওয়ার সুরে সুরে দুলে ওঠে বর্ণমালা পাখিরা গান গায় একে একে প্রিয়জনের কথা মনে আসে আকাশে আর মাটিতে সুই সুতো বোনা চলে মিলনের দৃশ্য একটি মনুষ্যজন্ম পায়। =====০০০=====   নাম : সোমনাথ গুহ।   গ্রাম : ডাঙ্গাপাড়া, পো: পান্ডাপাড়া কালীবাড়ি।  জেলা : জলপাইগুড়ি,  পিন : ৭৩৫১৩২ দূরভাষ : ৯৮৩২০৫৭৩৬৬

মুক্তগদ্য ।। মঞ্জীর বাগ

ছবি
রক্তকরবী ও কৃষ্ণচূড়া এবং নতুন গান লাল রঙ বড় ভালো  লাগে আমার।শীতের শেষ বেলায় যখন পাতা ঝরা শেষ, তখন গাছে মুকুল আসবো আসবো তখন পলাশের লাল রঙ।আহা কি রঙ।প্রকৃতি যেন সেই কিশোরী যে তার হৃদয় এই লাল রঙে রাঙিয়ে আকাশে লাজূক আমন্ত্রণ জানিয়েছে।বসন্ত আসছে এখবর আমাদের  এই ছোট শহরটায় পাওয়া  যেত বিভিন্ন ভাবে।পূজো আসার তোড়জোড়ের মতো না হলেও,চৈত্রের দুসপ্তাহ আগে থেকে বোঝা যেত।আমরা ছোটরা বেশ উৎসাহের সঙ্গে অপেক্ষায় থাকতাম নতুনের আগমনের।       আমরা একটা ছোট শহরে থাকি।এখানে সাংস্কৃতিক উত্তরাধিকার  অসামান্য।এই ছোট শহর স্বাধীনতা  সংগ্রামে  উল্লেখযোগ্য  নাম।আমরা যখন ছোট তখন এই শহরে ব্রাহ্ম সংস্কৃতির প্রভাব ছিল।কাঁথি শহরের অনেক সংখ্যায়  মানুষ ব্রাহ্ম বা ব্রাহ্মভাবাপন্ন ছিলেন।আমার মার বাপের বাড়ি ছিল ব্রাহ্ম সমাজের।      আমি ছোট বেলায় দুধরনের জীবন দেখে বড় হয়েছি।আমার বাপের বাড়ী রক্ষণশীল জমিদার।আমার বাবা মার জীবন ছিল বড়ই ঘটনা বহুল।তাদের মধ্যে যোগ মাধ্যম ছিল রবীন্দ্রনাথ।আরও বেশী করে বলা যেতে পারে রবীন্দ্রনাথের গান। রবীন্দ্রনাথের গান যে কিভাবে কারো জীবনের  পারানির কড়ি হয়ে উঠতে পারে তা দেখেছি আমি তাদের জী

কবিতাগুচ্ছ : দেবাশিস সাহা

ছবি
                পিং পিং বল ব্যধি সরে সরে আসে দীর্ঘ  হতে হতে কবরে নেমে যায় রাস্তা ব্যলট নেই বুলেট নেই এক অশরীরী যুদ্ধ যাবতীয় আয়োজনকে পিং পিং বল ভেবে মেরে যাচ্ছে ছক্কার পর ছক্কা নানা বর্ণের দামী রঙের সামরিক সাজোঁয়া আজ খেলনা খেলনানগরের নখ দাঁতহীন সম্রাট শুকনো পাতার মতো গর্জায় পাশ দিয়ে বয়ে যায় লাশনদী °°°°°°°° করোনা পরবর্তী কথা গ্রীবা তুলে দেখো বুকের অলিতে গলিতে জমে থাকা দুঃখ সুযোগ পেয়ে হয়ে গেছে ঘন সাদা কাশবন স্মৃতিতে কচি-কাচা গাছের নানা অভিযোগ তুমি অভিযোগের কর্কশ শরীরে মাখিয়ে দিচ্ছো ভালোবাসার মাখন নীলের মাঠে নেমে এসেছে চৈত্রজাতক তুমি তাদের খেতে দিচ্ছো নকুলদানা আর শীতল পানীয় পিছন ফিরে দেখো করোনা পার করে কতদূর হেঁটে এসেছি আমরা আমাদের পাপ বয়স হয়েছে বলে সবুজ থেকে ক্রমশঃ হলুদ হতে হতে ঘাটে নিয়ে এসেছে জীবন ****** মানুষ মারার কল অসুখের কোনো দেশ হয়না সাগরী খিদে মানেনা কোনো সীমান্ত এক অসুস্থ বাতাস মুখে সময় নিয়ে উড়ে বেড়ায়  আলোর আগে আগে ভালোর আগে আগে অসুখের ইশারায় আজ বন্ধ ধর্মের সমস্ত দরোজা কবরে তিল ধারনের জায়গা নেই

কবিতা ।। সুবীর ঘোষ

ছবি
জীবনের ব্যাস                      আমরা যেখানে যাই সেখানে অন্যের যাওয়া ভালো অন্যকে ছুঁয়েই আমরা বিদ্যুৎ ঘরে টেনে আনি । নিকষ ভিড়ের মধ্যে নিজেকে যে খুঁজে পাওয়া দায় শব্দসংসার আজ সাজানো পাঁচিল ভেঙে কোথায় মিলায় ! এ খেলার কেমন নিয়ম যাতে হারজিৎ উভয়ই বারণ চোখের অসুখ তাই কিছু শব্দ বেছে বেছে দেখি সন্ধ্যা কত লজ্জামুখী খোলসা করে জানায় না     জীবনের ব্যাস রাত্রিপাখির শব্দে আবার প্রথম থেকে শুরু হয় এই লেখালেখি । =================== সুবীর ঘোষ // ৩০১ আশ্রয়   অ্যাপার্টমেন্ট // গ্রুপ হাউসিং , বিধাননগর // দুর্গাপুর –৭১৩২১২ // চলভাষ---৯৯৩২৬৪০৯৪৯