পোস্টগুলি

জানুয়ারী ১৪, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

কবিতা।। অভিমানিনী।। বিকাশ আদক

ছবি
অভিমানিনী বিকাশ আদক, বদলে ফেলো চোখ, আগুনটা সরিয়ে দাও। ঘরফেরা বকের পাখায় চারিদিক নিঃশ্চুপ হয়ে আসবে, চোখের কাজল জুড়ে ছায়া ঘনাবে- দূরে পেঁচার ডাকে। সারাদিনের ব্যস্ততা, পায়ে পায়ে ঘুম... বাকি ফরমাসটুকু সেরে শষ্যায় হেলান। জানালার পাশে দূরের আকাশে পূর্ণিমার চাঁদ, ক্লান্তি হাঁটে, জড়িয়ে পড়ে মায়ায়। নিঃশব্দ আর জোছনা একাকার উদাসীন হয়ে পড়বে মন, নিষ্পলক চোখ। জোছনার সাম্পান বেয়ে.... ঠিক আমায় খুঁজবে, অনেকদূরে হারিয়ে, পাষাণ হৃদয় ঝর্ণা হয়ে চোখের কোণ ভিজিয়ে, তিরতির করে ঠোঁট দু'টো ছুঁয়ে বলবে,- আমি আছি, বেঁচে আছি, তোমায় জুড়ে। অঙ্গীকারে আজও বাঁধা আমি। নিথর শরীর, অভিমানে বুক ভারাক্রান্ত, ছলাৎ ছলাৎ শব্দে ফেরারী তরী'র বাতাস লাগবে চোখ-মুখ জুড়ে, চেনা নিঃশ্বাসের গন্ধে আকুল হয়ে উঠবে মন শিথিল হয়ে পড়বে সব বাঁধন... ঘনঘন নিঃশ্বাসের উষ্ণতায় কতদিনের জমানো কথা, গুমোট ব্যথা-বেদনা বলার জন্য মন ছটফট করবে, অভিমানী শিরা, উপশিরা ফেটে ক্ষতবিক্ষত হবে ঠিক আমায় খুঁজবে, অনেকদূরে হারিয়ে। আমি সেই- তোমার ওড়ার আকাশ, যেখানে- তুমি মুক্ত, তুমি স্বাধীন, তুমি বিজয়িনী। যেখানে তুমি তোমার মত সাজিয়েছিলে সবকিছু ভালোবাসা আর যত্নের অক্ষরমা

কবিতা ।। নেই হাসি ।। ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়

ছবি
        জীবনে যেনো নেই কোনো হাসি, তাহলে কি আছে? আছে কেবল দুঃখ রাশি রাশি। এই দুঃখ এর না আছে কোনো শুরু, আর না আছে কোনো শেষ, জীবনে যে দুঃখ আছে এটার   উপলব্ধি করি বেশ। ব্যাপারটা কি দারুন তাই না? মনে প্রশ্ন জাগে জানেন... এই দুঃখ নামক জিনিসটির হবে তো কোনো দিন শেষ???   ================  ফাল্গুনী মুখোপাধ্যায়  195,SC Chatterjee street konnagar Hooghly pin 712235.  

কবিতা।। একটু একলা থাকতে দাও।। সুজিত কুমার মালিক

ছবি
 একটু একলা থাকতে দাও সুজিত কুমার মালিক আকাঙ্ক্ষারা মাঝে মাঝে বিদ্রোহ করে, স্তূপে স্তূপে সঞ্চিত কল্পনাগুলো চাপে-তাপে ফসিলস হওয়ার আগে বাস্পীভুত হয়ে যখন মেঘ সাজায় তখন একলা ঘর আমার বেশ! রক্তাক্ত পা,স্লোগান মুখরিত জনতা অবিচারের ক্ষোভে ফেটে পড়ে। মৌন মিছিলে, মোমবাতি মিছিলে সরগরম রাজপথ, জনসভা। এই অভাবী সময়ে-- আমার একলা ভালো থাকা! দাঁতের সাক্ষী থাকা কলম, উগরে দেওয়া শব্দমালারা হয়তো তার কথাই বলে। অভাবী প্রত্যাশার মন কেমনে আমায় একলা থাকতে দিও। -----------    সুজিত কুমার মালিক গ্রা: মইখন্ড, পো: হেলান খানাকুল,আরামবাগ, হুগলী পিন:৭১২৪১২ মো: ৯৬৩৫৪২৪৬৯২   ========================================================= Better  Some Tabs. For You 1.  Samsung Galaxy Tab A 10.1 (10.1 inch, RAM 2GB, ROM 32GB, Wi-Fi-Only), Black Deal Price: Rs. 12,499.00 Extra 10%  direct off  on SBI Card (20-23 Jan, 2021) For Details  CLICK HERE 2.  Lenovo Tab M10 HD Tablet (10.1 inch, 2GB, 32GB, Wi-Fi Only) Slate Black Deal Price: Rs. 9,990.00 Extra 10%   direct off    on SBI Card (20-23 Jan, 2021) For Details  CLICK HERE 3.

কবিতা।। এলোমেলো।। শ্যামল বিশ্বাস

ছবি
এলোমেলো  শ্যামল বিশ্বাস  হিসেবের পাতাগুলি আজ                 বড়োই এলোমেলো দেখো | একটু একটু করে সময়                 কেমন যাচ্ছে বদলে দেখো || আমার কলমের কালিও কেমন                   ঝাপসা হয়ে আসছে | নতুন নতুন মুকুলে আজ                   নীল ফ্যাকাসে হয়ে যাচ্ছে || টিক টিক টিক যাচ্ছে সময়                    হৃদপিণ্ডেও রক্ত প্রবাহ | সরছি আমি সরছো তুমি                                       অশান্ত আর দাবদাহ || হারিয়ে যাচ্ছে আকাশ বাতাস                     হারাচ্ছে চেনা গন্ধ  | হারিয়েছি আবেগ ভালো মানুষি                     মুখোশে আর নাট্য মঞ্চ || তোমায় পাইনা আগের মতন                    তুমিও আমায় পাওনা  | হারিয়ে ফেলছি ভালোবাসা                     ভরসা সন্মান আর প্রেরণা  || একটু একটু করে যাচ্ছি ক্ষয়ে                    নতুন ওরা যে আসছেই  | মাত্র কিছুদিনের স্মৃতির পাতায়                      তারপর আমি আর  নেই || ----------   Shyamal Biswas 26/A Shibtala Strret  P. O. - Bhadrakali P. S. - Uttarpara Dist.- Hooghly West Bengal - 712232  

ছড়া ।। ফিশ ফিশ কথা ।। রঞ্জিত বিশ্বাস

ছবি
ফিশ ফিশ কথা রঞ্জিত বিশ্বাস নদীতে স্নান করতে এসে উঠছি আমি হেসে, মাছের মধ্যে চলছে কথা আসছে কানে ভেসে। চিতল বললো পুঁচকে পুঁটি ছিঁড়ে নেবো টুঁটি, আবার যদি ধরতে আসিস আমার কোন ত্রুটি। ফলুই বললো আরে ল্যাটা বড লোকের ব্যাটা, সবাই জানে মাছের মধ্যে তুই তো একটা ন্যাটা। মৃগেল বললো হ্যালো কাতলা তুই তো একটা দাঁতলা, ভুঁড়ি কমাতে তুই খাবি খাদ্য হাল্কা পাতলা। মাগুর বললো ওরে বাটা কপালটা তোর ফাটা, হিসাব কষে দেখলাম আমি তুই তো আস্ত পাঁঠা। -------------    চাঁদপুর,নদীয়া ,পঃবঃ,,ভারত পেশাঃ শিক্ষকতা ফোন নংঃ 7908074219  

কবিতা ।। আমার বাড়ির ঠিকানা ।।বুবাই দাস

ছবি
আমার বাড়ির ঠিকানা   বুবাই দাস  আমার বাড়ির ঠিকানা শুনলে আজব লাগতে পারে, যদি কেউ আসতে চাও,এসো গঙ্গার ধারে। গঙ্গাস্নান করবে বলে সকলে আসো গাড়ি চড়ে, আমার দিন শুরু হয় নিত্য গঙ্গাস্নান করে। দারুণ জায়গায় বাড়ি তাই না?   তোমরা যাও খরচ করে, তীর্থে নানা স্থানে স্থানে, আমার বাড়ি কাছেই,বাড়ি আমার তীর্থস্থানে। সকলে তোমরা বহুদিন পর পর তীর্থ করতে আসো, মোর নিত্য তীর্থ আনাগোনা,আমার বাড়িতে এসো। দারুণ জায়গায় বাড়ি তাই না?   বাড়ি আমার কাছেই,সকলেই আসো,আগে বা পরে, আমার বাড়ি হলো,নদীর ধারে শ্মশানপুরে। তোমরা আসো গাড়ি চড়ে সমাধি বা যাও পুরে, আমার তো বাড়ি এখানেই,আগেই মরবো জায়গা ধরে। দারুণ জায়গায় বাড়ি তাই না?    অ্যাম্বুলেন্সে ছটপট করে আসো তোমারা দেহ সারাতে, আমার বাড়ি খুব কাছেই হসপিটাল পাড়াতে। একটু দেরি হলেই,একদম যাবে চলেই, ঘটবে অঘটন,  আমার হয়না দেরি,আগেই এসে পড়ি,যখন তখন। দারুণ জায়গায় বাড়ি তাই না?  --------------  name-Bubai Das Vill-kuldip mishra colony P.o-jhaljhalia P.s-englishbazar Dist-malda Pin-732102 Call+whatsapp-7557822037  

ছড়া ।। চড়ুইভাতি।। জবা সরকার

ছবি
 চড়ুইভাতি জবা সরকার পিকনিক পিকনিক রবে ওঠে দিকবিদিক, খুশির আমেজে মাতো সবাই গুছিয়ে ঠিকঠিক। শীতের দিন এলেই সবার মন মাতে চড়ুইভাতির আশায়, হৃদয়ের দৃঢ়তা কাটিয়ে উঠে বিনা বাধায় মন ভাসায়। ভোরবেলা ঘুমভাঙ্গা ছুটিরদিনের মেজাজখানা, গল্পগুজব নাচগানা,গাড়ির ভেতর নাইকো মানা। তারপর মিলেমিশে একাকার আনন্দে আটখানা, হৈ-হুল্লোড় আর রান্নায় থাকে নানান কান্ডকারখানা। নদীর ধারে কিংবা জঙ্গলে চলো চলে যাই,  মনের আনন্দে সবে মিলে প্রাণ খুলে গান গাই। সারাটা দিন বাধাহীন থাকে যে সবাই, চড়ুইভাতি মানে অনুভূতি শীতে থাকেনা কামাই। ক্লান্ত শ্রান্ত হয়ে খুন্তি হাতে নিয়ে, শালপাতার থালা ছাড়া দেয়না অন্ন ক্ষুধা মিটিয়ে। সূয্যিমামা পশ্চিমেতে বাড়ির কথা পরে মনে, হাঁকছে দেখো ড্রাইভার ফেরার পালা এবার তবে। রসদ কিছু নিয়ে সাথে সবাই এবার গাড়িতে ওঠে, হাসির কথা পড়ছে মনে গল্প আছে সবার সাথে। শীতের আমেজ জমে যায় পিকনিকেরই আনন্দে, প্রাণবন্ত হয়ে ওঠে মন দুলে ছন্দে ছন্দে। বছর পরে কবে হবে এখনই সবে হাত তুলেছে, বিদায়বেলায় দিচ্ছে টাটা শূন্য ফাঁকা নদীর তীরে...।।  -----------------  নাম–জবা সরকার ঠিকানা–ওদলাবাড়ি,জলপাইগুড়ি চলভাষ নম্বর–৯৬৩৫০৩৬১৪০  

কবিতা ।। স্বাগত 2021 ।। সুকুমার কর

ছবি
স্বাগত 2021 সময়ের কাঁটা আজো চলতেই থাকে  অতি পুরাতন সেই ছন্দে  নতুন বছরে বেঁধে বেঁধে থাকি  ঝেড়ে ফেলি দ্বিধা দ্বন্দ্বে  নিশি অবসানে বিশ চলে যায়  আশা  আসে নববর্ষে  মুখোশের মাঝে যেন মুখ খুঁজে পায়   চির নতুনের স্পর্শে    ============   সুকুমার কর    01/01/ 2021   

কবিতা।। জানি না কি হবে।। তৃণা মুখার্জী

ছবি
জানি না কি হবে তৃণা মুখার্জী   জীবনটা আসলে কি সেটা মাঝে মাঝে বুঝতে পারি না।  কোনটা সত্যি ? আর কোনটা মিথ্যা ? আমি নাকি বড় হয়ে গেছি !  একা একা  অনেক বড় । অনেক আলাদা । অনেক পরিপূর্ণ।  অনেক খাপছাড়া ও হিজিবিজির মত । জানি না চোখের জল কেন এত সস্তা পাতি আমার জীবনে। আমার জীবনে-মরনে কিংবা স্বপ্নে তো আমিই নায়িকা বা প্রধান,  তাহলে আমার ভালোটাকে আমার ভালো দিয়ে কেন বাঁধতে পারছি না ?    সব মিথ্যে হয়ে যাচ্ছে।  সবাই দেখছে, শুনছে, খুশি হচ্ছে আমার জন্য। আর আমি কি?....... আমি কি ?....বললাম তাই এক পলকে রেখে দিল একবার দেখল না ,এরপর আমি টা কি করবো।  এত কিছু দেখে শুনে আনন্দ হয়। কিন্তু হায় !!.....  বারবার হাতে নিয়ে নাড়াচাড়া করি স্মৃতিগুলো।  কই ? কেউ তো নেই ,সেই ভিড়ে। দেখলাম একা দাঁড়িয়ে সেই পাতি জলটা টপটপ করে মাটিতে পড়ছে।  মনের তীব্র বিদ্রোহ কান্না হয়ে বেরোচ্ছে । অনেক ধন্যবাদ মন, সত্যিই তুই মহান। এত আনন্দের স্বর শুনেও কান্নাটাকে থামাতে পাচ্ছিস না। ভালো আছে, ভালো থাক। জানি আরো কষ্ট হবে। কখনো অপেক্ষা করে কষ্ট পেয়েছি,আবার কখনো না করে।  ঠিক......জানিনা কি হবে।   =========     তৃণা মুখার্জী গ্ৰাম গ

কবিতা ।। বীর বিপ্লবী সুভাষ।। রবিউল ইসলাম মন্ডল

ছবি
বীর বিপ্লবী সুভাষ রবিউল ইসলাম মন্ডল উজ্বল নক্ষত্র তুমি দশের মধ‍্যে সেরা তোমার মহিমা অন্তহীন যাবে নাকো ধরা।   নত মস্তিস্ক হওনি কখনো কারো কাছে জহিরুদ্দিন সেজেছো তুমি ধরা পড়ে যাও পাছে।   দেশকে স্বাধীন করার তরেতে গিয়েছ জাপান, সিঙ্গাপুর রক্ত চেয়েছো হিন্দু মুসলিমের করোনি কাউকে দূর।  শিখিয়েছ দেশ ভক্তি মায়ের প্রতি টান পৃথিবী ব‍্যাপী আন্দোলনে বাড়িয়েছ সম্মান।  ধর্মের ঊদ্ধে উঠে তুমি হলে মহান বীর বিপদকালে ঠান্ডা মাথায় ভাবতে শিখিয়েছ ধীর।  চাওনি নেতৃত্ব , বড়ো সম্মান তবু পেয়েছ সব আজো শুনি মোরা দিবানিশিতে তোমার মোহিনী রব।  অবাক করলে সবাইকে 'আজাদ হিন্দ ' গঠন করি শেখালে মোদের শত্রুর কাছে কখনো না যেন ডরি।  তুমিই মোদের সবার সেরা নেতার সেরা নেতা ভূলিব না কভূ দেশবাসীগণ তোমার দানের কথা।  -------------------   

ছড়া ।। নতুন আশা ।। অষ্টপদ মালিক

ছবি
  নতুন আশা অষ্টপদ মালিক নতুন বছর নতুন দিন পাঁজি পুঁথির পাতায় জীবন যাত্রা অচল আজও সবার জীবন খাতায় । পড়াশোনা খেলাধুলা সবখানে বাধা নতুন আজও নয়কো নতুন জীবন জুড়ে ধাঁধা । করোনা কাল কাটবে কবে কেউ তা জানে না মুখোশ পরে থাকতে কারো মন তো মানেনা । নতুন দিনে নতুন আশা আমরা করব জয় covid-19 শেষ হলে রাখব দূরে ভয় । ===============          অষ্টপদ মালিক পাঁচারুল, হাওড়া-৭১১২২৫  

কবিতা ।। প্রাচীর ।। সত্য মোদক

ছবি
দুরন্তপনা নেই! নেই আবেগঘন অভিমান এখন, রাগ-অনুরাগ-অভিমান-চলন- বলন-হাসি-কান্না  সবিই কেমন যেন বিশ্বাসের পরিপন্থি৷ তোমার চোখ আমাকে নতজানু করে না৷ তোমার গড়া প্রাচীর  আমার হারমানায় এখন উদভ্রান্তের মত খুঁজি .......   ----------  সত্য মোদক হেলেঞ্চা,বাগদা,উত্তর২৪পরগনা ৮৯২৬৪১২৩৫৪  

কবিতা ।। জ্ঞানপাপী ।। সুবিনয় হালদার

ছবি
আবহাওয়া এখন শুষ্ক ঠাণ্ডা বইছে শীতল হাওয়া ,  আগুনেতে হাত শিকছে - আগুন জ্বেলে দেশের যত হোতা ! শীতল হাওয়া যাবে চলে তপ্ত বাতাস আসবে তেড়ে  ; নববর্ষের বাজার হবে গরম !  ঘাম ঝরবে রক্ত হয়ে পেট কাঁদবে উপোষ থেকে ,  কত মায়ের কোল যে হবে খালি  ?  চোখ কটরে গাল ফেটকে খিলখিলিয়ে হদ্দ বোকা  ; হাসবে মাথার খুলী  !  ওরা মাতবে রঙের খেলায় নোট উড়বে বাজি পুড়বে ,  কার্তুজের আওয়াজ শুনে - পোড়া ধোঁয়ার গন্ধ মেখে  ; বারুদেরই স্তুপের ওপর দেখবো সবাই একই ছবির প্রতিচ্ছবি !  টলমলিয়ে একপায়ে দাঁড়িয়ে জ্ঞানপাপী মুণ্ডহীন গণতন্ত্রী  !  ওরা দেখাবে বরাবরের মতোই কেবলই শুধু কেবলই বৃদ্ধাঙ্গুলি  ।।  

কবিতা ।। পুকুর পাড়ে ।। বি, এইচ মন্ডল

ছবি
  ঐখানে ঐ পুকুর পাড়ে        তুমি আমি মিলে সাঁঝ সকালে করবো খেলা        ভোমরা ফুলে এলে । ভাসবো দু'জন জলের বুকে         ভাসিয়ে কলার ভেলা সারাটা দিন ভেসে ভেসে         করবো শেষ খেলা । গাছের ডালে একলা বসে        ডাকবে যখন ফিঙে তোমার ঐ সুর হারিয়ে গিয়ে            ডুব দেবে দূর গাঙে । আলতা তোমার ভিজবে ওগো         শিশির মাখা ঘাসে কতোনা সুখে যাবো দু'জন         দূর পাড়ে ভেসে ভেসে । মনের যত কথা গোপন       বলবো তোমায় পেয়ে সুখ সোহাগ সব কুড়িয়ে এনে          বুক দেবো তোমার ছে'য়ে । আজ নিশীথে অনেক আশা           জাগে ক্ষনে ক্ষনে তোমায় নিয়ে হারিয়ে যাবো          তোমার প্রেমের টানে । গায়বে পাখি প্রভাত সুরে         একলা বসে ডালে প্রেম সোহাগে পড়বে টোল         তোমার কোমল গালে । শিশির ভেজা ফুলের দল         আহত বাতাস ঘায় আঁচলা তোমার জড়িয়ে ধরে           নামবে তোমার ছা'য় । খিলখিলিয়ে বয়বে বাতাস       আলপনা এঁকে এঁকে তোমার ঐ চুল ভিজে যাবে         এমন শোভা দেখে । সুখ সোহাগে হারিয়ে গিয়ে        পাবে নতুন ঢেউ তুমি আছো বুকের মাঝে          জানেনা তো কেউ । গোপনেতে উঁকি দেবে      পুকুর পা

ছড়া ।। বায়না ।। মেহেদি হাসান

ছবি
বায়না মেহেদি হাসান খোকার মনে রঙ লেগেছে,দিদির বিয়ে হবে মজার ছলে সবাই মিলে,মাংস পোলাও খাবে। সারা বাড়ির সাড়া দেখে,খুশ্ ফুটেছে মনে ঢোলের তালে নাচে খোকা,দিদির বিয়ে শুনে। হলুদ গাঁয়ে দিদি যখন,চুপটি করে বসে ওপাশ থেকে ফোঁকলা দাঁতে,ছোট্ট খোকা হাসে। সানাই বাজে নাচে খোকা,খুশির আমোদ মনে ঘরের ভেতর ইদ এসেছে,দিদির বিয়ে শুনে। দিদির যখন বিদায় হলো,করলো খোকা কান্না কে থামাবে খোকার কাঁদন,চোখের ভেতর বন্যা। কাঁদছে বসে একলা খোকা,ভাত রুটি সে খায় না। দিদির কাছে যাবে খোকা,করছে শুধু বায়না। ঠিকানা- জেলা: ব্রাহ্মণবাড়িয়া,উপজেলা-আশুগঞ্জ,গ্রাম-তারুয়া পেশা: শিক্ষার্থী মোবা: ০১৭২৪০৫৮৭০০  

ছড়া।। মিনি ইচ্ছে।। মনোজ সাহা

ছবি
 মিনি ইচ্ছে মনোজ সাহা  ওই যে হোমার          ইচ্ছে তোমার -বেঁধেছে কবি কাজী               গাইতে রাজি -হয়েছে । ঠাকুর রবি            আঁকছে ছবি - মন দিয়ে লেখক মানিক      সাজে খানিক -ধন নিয়ে। লালন ফকির      তাকির ধাকির -গান গায় কিশোর কুমার      এই বাংলার -মান বাঁচায় । নবনীতা সেন       করে লেনদেন -ব্যাংক থেকে ভবানীবাবু              শীতে কাবু -হাত সেঁকে । বিভূতিভূষণ           আসন বসন -সবুজ মাখা শঙ্খ ঘোষে        শামুক পোষে -বানায় শাখা । মিত্র মনোজ        করে কার খোঁজ - কে জানে আশাপূর্ণা                দেয় ধূপধুনা -কি মানে ! কবি সুকুমার         ছড়াতে তাহার -আজগুবি সবে ধরলাম        আমি গড়লাম -ইচ্ছে ছবি ।। নাম - মনোজ সাহা বাবার নাম - মেঘু সাহা গ্রা+পো - দেবীগঞ্জ থানা - চাঁচল , মালদা পিন নং -- 732123 কথা+Wp-7550805998 Email - monojsaha58@gmail.com  

কবিতা ।। উন্মোচন ।। সৌরভ ব্যানার্জী

ছবি
উন্মোচন সৌরভ ব্যানার্জী  একটি জীবন ছিন্নভিন্ন, কাঁটাতারের বর্ডারে; একটি শিশু ক্ষুদার কাঙাল, স্পর্ধা থাবা মারে। কিছু নেতা অগ্রগণ্য, দেশের উন্নতি, বজ্রপাত আর, ডাইনামাইট প্রকাশ্য এক  জ্যোতি। একটি সিংহ  খাঁচায় বন্দী, চিনতে পারে কেহ? মর্গে শুয়ে স্বপ্নপূরণ পাশেতে মৃতদেহ। দেশপ্রেমি আর দেশদ্রোহী স্বদেশ রাজনীতি; রক্তপাত আর শীতল তনু, মন্দিরের মূর্তি। তৃণভোজী যত মাংসাশী সব, গোয়ালে একসাথে; উর্দ্ধে আগ্নেয়াস্ত্র এবার; ধ্বংস আমার হাতে।। ঠিকানা-বি/৩৭ লেক গার্ডেন্স, কলিকাতা-৩৩              চলভাষ-৯০০৭৫১৪৪১৩  

কবিতা ।। আহ্বান ।। গৌর মোহন ঘোষ

ছবি
           আহ্বান       গৌর মোহন ঘোষ হইলে উদয় ভারতগগনে ধুমকেতু সমান, হে মহানায়ক, মহাবীর। মূহুর্তে তুলিয়া শির জিতে নিলে প্রাণ সহস্র কোটি বাঙালির। তেমনই হঠাৎ চলে গেলে ছেড়ে, নিভিল জীবনবাতি, ভারতবাসী আজও কেঁদে ফেরে খুঁজিয়া দিবস রাতি। তুমি না চেয়েছিলে মোদের রক্ত? দেবে বলেছিলে স্বাধীনতা, সবই কি গিয়েছো ভুলে,ওহে নচিকেতা? ভারতবর্ষ ব্রিটিশমুক্ত, নয়কো তবু স্বাধীন, ভারতবাসী রয়েছে আজও পাশবশক্তির অধীন। দেখিছো কি চক্ষু মেলে তোমার সাধের ভারত রক্তবসনা,রোগ জীর্ণা তোমার স্বপ্নের ভারত। রক্তমাখা ছুরিকা হাতে যারা চিরিল বুক তোমার জননীর,সব দেখিয়াও আড়ালে ঢাকিছ মুখ? আজও চারিদিকে মুমুর্ষু মানুষের বুকফাটা হাহাকার, আজও বাটিহাতে ফুটপাতে ফেরে জোটেনা তবু আহার। বিনিদ্র রাতে শিহরিয়া ওঠে এখনো ভারতবাসী, এখনি করিবে বুক ঝাঁঝরা তীব্র বুলেট আসি। সিংহাসন নিয়ে ওরা ফুটবল খেলে চেয়ে দেখে না কভু নীচে, (ওরা) মেহনতি মানুষের রক্তে প্রতিপত্তি বাড়ায় 'সাজেসন' যা দেয় সব মিছে। জীর্ণপথের প্রান্তে বসে আঁকিতেছি তব ছবি, আমি এক হতভাগা,নহি আমি কবি। কাঁচা হাতের বা