পোস্টগুলি

ডিসেম্বর, ২০২১ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। নবপ্রভাত ।। ৪৬তম সংখ্যা ।। পৌষ ১৪২৮ ডিসেম্বর ২০২১

ছবি
    সূ চি প ত্র   নিবন্ধ ।। চিঠিপত্রের ইতিহাস ।। বাণীব্রত গোস্বামী   নিবন্ধ ।। বিস্মৃত এক কবি অশোক বিজয় রাহা ।। শংকর ব্... নিবন্ধ ।। কামতাপুর কথা ।। আবদুস সালাম ভ্রমণকাহিনি ।। গাঢ়য়াল সফর ।। মিতালী ঘোষ ভ্রমণকাহিনি ।। বেড়ীর বাঁওড়ে একদিন ।। স্তুতি সরকার কবিতা ।। ভালো আছো প্রিয় জল ? || জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায় কবিতা ।। সন্ধে হয়ে এলে ।। ফটিক চৌধুরী দুটি কবিতা ।। সৈকত গোস্বামী কবিতা ।। কুয়াশা মানুষ ।। অনিরুদ্ধ সুব্রত দুটি কবিতা ।। সোমা মজুমদার গল্প ।। মৈমি ।। অনিন্দ্য পাল কবিতা ।। অবসর, অবসাদ এবং ।। প্রতীক মিত্র কবিতা ।। শূন্যতা ।। অভিজিৎ মান্না কবিতা ।। তিস্তাবাজারের গল্প ।। সম্পা পাল বাংলা মায়ের কবিতা ।। অবশেষ দাস কবিতা ।। সকালের কথারা ।। মঞ্জু বন্দ্যোপাধ্যায় রায় কবিতা ।। ছায়া ।। অঞ্জনা দেব রায় দুটি কবিতা ।। রথীন পার্থ মণ্ডল ছড়া ।। খোকার চিঠি ।। সুব্রত দাস ছড়া ।। আজগুবি ছড়া ।। ভাগ্যধর হাজারী কবিতা ।। প্রবণতা ।। সুধাংশুরঞ্জন সাহা অণুগল্প ।। ভালো বাসা ।। চন্দন মিত্র কবিতা ।। ইতিহাস লেখা অন্ধকার ।। তীর্থঙ্কর সুমিত কবিতা ।। আজব সখ্য ।। ঋষভ সরকার ছড়া ।। বই ও বইমেলা ।। রিয়াদ হায়দার কবিতা

নিবন্ধ ।। চিঠিপত্রের ইতিহাস ।। বাণীব্রত গোস্বামী

ছবি
   'মনে পড়ে যেন এক কালে লিখিতাম চিঠিতে তোমারে প্রেয়সী অথবা প্রিয়ে।’ সেই চিঠি আজ হারিয়ে গেছে। হলুদ, সবুজ পোস্টকার্ড, অথবা কত যত্নে লালিত বন্ধ খামে ভাঁজ করা কাগজে যে সম্পর্কগুলো বেঁচেছিল, আজকের আধুনিকতা সেইসব আত্মীয়তাকে মলিন করে দিয়েছে। তাতে আঙুলের ছোঁয়া থাকত। কতদিন ধরে কত হাত ঘুরে একটা খবর বা একটু প্রেম, ভালোবাসা, বা শ্রদ্ধা; বয়ে নিয়ে যেত কয়েকটা কালির অক্ষর, তাতে গতির মন্দন ছিল, কিন্তু আবেগ ছিল ভরপুর।   কেউ হাতে পেয়ে প্রণাম করতো, আবার কেউ গোপনে রেখে দিত বুকের ভেতর।   আজকে বার্তা বহন তরান্বিত হয়েছে, শুধু তার ভেতর কোন প্রাণ নেই। সেবার হরিদ্বারে গিয়ে পৌঁছোনোর সব খবর জানিয়ে মা চিঠি দিয়েছিল ঠাকুমাকে। সেই চিঠি আমরা ফিরে আসার পর মায়ের হাতেই পোস্টম্যান দিয়ে গেল। এটা খুব ছোট মজা। কিন্তু   আজকের দিনে দূর্লভ। মুঠোফোন চিঠিকে হত্যা করেছে। বিজয়ার পর পোস্টকার্ডের বান্ডিল নিয়ে আসত বাবা। তখন আমার পূজোর লম্বা ছুটি। দুপুরের একফালি রোদে বারান্দায় যেখানে মায়ের বড়ি শুকোতো, তার নীচে মা পিঠে খোলা চুল মেলে দিয়ে, সবাইকে বিজয়ার প্রণাম জানাতে লিখতে বসতো। নীচে একটু জায়গা খালি রাখত

নিবন্ধ ।। বিস্মৃত এক কবি অশোক বিজয় রাহা ।। শংকর ব্রহ্ম

ছবি
  "...ঝড়ের মুকুট পরে ত্রিশূন্যে দাঁড়িয়ে আছে, দেখো , স্বাধীন দেশের এক পরাধীন কবি, তার পায়ের তলায় নেই মাটি হাতে কিছু প্রত্ন শষ্য,  নাভিমূলে মহাবোধী অরণ্যের বীজ তাকে একটু মাটি দাও, হে স্বদেশ, হে মানুষ, হে ন্যাস্ত শাসন! সামান্য মাটির ছোঁয়া পেলে তারও হাতে ধরা দিত অনন্ত সময়;  হেমশষ্যের প্রাচীর ছুঁয়ে জ্বলে উঠত নভোনীল ফুলের মশাল!"  'কবি অশোক বিজয় রাহা' - স্মরণে কবি ঊর্দ্ধেন্দু দাস এই কথাগুলিই লিখেছিলেন তাঁর '' ঈশানের পুঞ্জমেঘ'' কবিতায়।                 আধুনিক কবিতার সূচনালগ্নে যে ক'জন বঙ্গীয় কবি কবিতার ভূবন দাপিয়ে বেরিয়েছেন স্বমহিমায় তাদের মধ্যে অশোক বিজয় রাহা অন্যতম। ব্যক্তি জীবনে তিনি পেশা হিসেবে শিক্ষকতাকে বেছে নিলেও কাব্যচর্চা ছিল তাঁর হৃদযের মর্মমূলে। কবি অশোক বিজয় রাহাকে নানাভাবেই চিত্রিত করা যায়। কারণ তাঁর মধ্যে একাধারে নানান গুণের সমন্বয় ঘটেছিল। 'অধ্যাপকরূপে তিনি ছিলেন অসাধারণ আকর্ষণীয়। তাঁর বাগ্মীতা, পাণ্ডিত্য, বিশ্লেষণী ক্ষমতা ছিলো অপূর্ব। তাঁর আবৃত্তি ছিল অনুকরণীয়।'           অথচ কী এক অজ্ঞাত কারণে আজ তিনি আমাদের অনেকের কাছেই তে