পোস্টগুলি

ফেব্রুয়ারী ১৫, ২০২৩ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬০তম সংখ্যা ।। ফাল্গুন ১৪২৯ ফেব্রুয়ারি ২০২৩

ছবি
 সূচিপত্র পুনঃপাঠ ।। যে-দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা ।। অন্নদাশঙ্কর রায় কবিতা ।। অ আ ক খ- র বিজয় গান ।। আবদুস সালাম কবিতা ।। ওরা একুশের লাল নিশান ।। শেখ আব্বাস উদ্দিন কবিতা ।। বাংলা ভাষা ।। অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ।। মাতৃভাষার কান্না ।। গোবিন্দ মোদক ছড়া ।। বাংলা ভাষায় বাঁচি ।। সুব্রত দাস কবিতা ।। ভাষাশহীদ ।। হামিদুল ইসলাম কবিতা ।। মাতৃভাষা ।। তপন মাইতি কবিতা ।। মাতৃভাষায় ।। বিবেকানন্দ নস্কর ভাষা দিবসের ছড়া ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল কবিতা ।। অমর একুশে ।। অশোক দাশ পুরুলিয়া : টিলা আর পাহাড় জঙ্গলে ঘেরা লালমাটির রূপকথা ।। কুহেলী বন্দ্যোপাধ্যায়  গল্প ।। গাম্ভীর্যের আড়ালে ।। সমর আচার্য্য মার্গারেট স্যাঙ্গার এবং জন্মনিয়ন্ত্রণ সম্পর্কে কিছু কথা ।। অনিন্দ্য পাল কবিতা ।। বাংলা আমার শক্তি ।। ইমরান খান রাজ ছড়া ।। নাড়ীর টানে বাঁধা ।। কার্ত্তিক মণ্ডল 'নবপ্রভাত' বইমেলা ২০২৩ সংখ্যা পাঠে দু-একটি কথা ।। অরবিন্দ পুরকাইত কবিতা ।। তেইশে জানুয়ারি ।। সোমনাথ মুখার্জী কবিতা ।। যূপকাষ্ঠে বেকার ।। সুব্রত কুণ্ডু কবিতা ।। অজগর পিপাসায় ভালোবাসার গান ।। দেবাশীষ মুখোপাধ্যায়.. জামশেদপুর : পরবাসী টুসুর দেশে ।। শ

পুনঃপাঠ ।। যে-দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা ।। অন্নদাশঙ্কর রায়

ছবি
যে-দেশে বহু ধর্ম বহু ভাষা অন্নদাশঙ্কর রায়  যে-দেশে বহু ধর্ম সেদেশের মূলনীতি কী হওয়া উচিত? এ প্রশ্নের উত্তর পাকিস্তান একভাবে দিয়েছে। ভারত দিয়েছে অন্যভাবে। পাকিস্তানের অধিকাংশের ইচ্ছা অনুসারে স্থির হয়ে গেছে পাকিস্তান হচ্ছে ইসলামি রাষ্ট্র। সেই যুক্তি অনুসরণ করলে ভারত হতে পারত হিন্দু রাষ্ট্র। কিন্তু ভারত করল অপর একটি যুক্তি অবলম্বন। ভারতের মতে সব ধর্মই সমান, সব ধর্মই সত্য, সংখ্যাগুরুর মুখ চেয়ে একটি ধর্মকেই রাষ্ট্রধর্মে পরিণত করলে আর-সব ধর্মের ওপর অবিচার করা হবে, সুতরাং সংখ্যাগুরু-সংখ্যালঘু নির্বিশেষে সর্বোদয়ের বিচারে সকলের প্রতি সমদর্শিতার খাতিরে ভারতকে হতে হবে সেকুলার স্টেট। যে রাষ্ট্র ধর্মের ক্ষেত্রে নিরপেক্ষ। এই যুক্তি বর্মাও অবলম্বন করেছিল। কিন্তু কী যে দুর্বুদ্ধি হল উ নু এবং তার দলের, তাঁরা সাধারণ নির্বাচনে জিতেই আইন পাশ করিয়ে নিলেন যে বর্মা হবে বৌদ্ধ রাষ্ট্র। অধিকাংশের ইচ্ছায় কর্ম, কে বাধা দেবে? কিন্তু এর পরিণাম হল অশুভ। শান, কারেন প্রভৃতি পার্বত্য জাতির তরফ থেকে দাবি উঠল আংশিক স্বাতন্ত্র্যের। শেষে প্রধান সেনাপতি রাষ্ট্রীয়ক্ষমতা আত্মসাৎ করে শাসনতান্ত্রিক সরকার ধ্বংস করলেন। প

কবিতা ।। অ আ ক খ- র বিজয় গান ।। আবদুস সালাম

ছবি
অ আ ক খ- র   বিজয়   গান আবদুস সালাম গাছের পাতার নিচে ঘুঘুটা ঘুঘু করছে বাতাসেরা পাল তুলে গুনছে প্রহর একটা উত্তরের আসা শুধু -- ফি বছর আগুন ঝরা বসন্ত এলে পাড়ায় পাড়ায় ওরা আসে, ক্রোধান্বিত মুখ আর পুঞ্জিভূত ঘৃণার দীর্ঘশ্বাস ছাড়ে এভাবেই পান্ডুর দিনগুলো  অতৃপ্ত আত্মার কাছে ধরা  খায় জান্নাতের প্রাচীর ভেঙে পায়রা ওড়ানো ভোরে জান্নাতের সুগন্ধী বিছানায় দুঃস্বপ্ন দেখে রোজ চিৎকার করে ঘৃণা ভরে জিজ্ঞাসা করে,  মায়ের নাড়ি ছেঁড়া ফুল নিয়ে কেন এতো অভদ্রতা? বেওয়ারিশ ফুলগুলো ভেসে  যায় তাজা  রক্তে শহীদ বেদীতে স্বপ্নেরা মরে মাথা ঠুকে আকাশের বিষন্ন চোখ লজ্জায় মুখ গুঁজে কে শোনে কার কথা -- শকুনীরা পাহারা দেয় আমাদের আত্মা বন্ধ খামের নীল  চিঠি গুমরে মরে অভাগিনী অ আ ক খ মায়ের ভেসে যায় বুক অদম্য বাতাসেরা "৮ই ফাল্গুন" অবাঞ্ছিত দিনের  হিসেবে নিতে  দলবদ্ধ হই তুলি শ্লোগান মিছিলে মিছিলে   এঁকে দিই সব  রাস্তা হাহাকার আর আক্রোশের মুখোমুখি হয়ে বজ্র মুষ্টি তুলি আকাশের দিকে রক্তাক্ত লাশ নিয়ে  শপথ করি ঘাতকদের উল্লাস উপেক্ষা করে ছুটে চলেছি মুক্

কবিতা ।। ওরা একুশের লাল নিশান ।। শেখ আব্বাস উদ্দিন

ছবি
ওরা একুশের লাল নিশান শেখ আব্বাস উদ্দিন  রোদে তেতে ওঠা ধানক্ষেত নরম 'ছায়াদিঘি'র জলে মৌন প্রহর বিলিকাটে,  চৈতি বাতাসের বিষণ্ণ তার চেয়ে বিষণ্ণ আমাদের মায়ের মন, শ্রাবণের অধিক কান্না তাঁর বুকের গহীনে। ওরা একুশের লাল নিশান, ওরা তরুন যৌবনের প্রিয় লাল ফুল, ওরা আমাদের একাত্ম বর্ণমালা ওরা পদ্মার পানি, অশান্ত মেঘনার খেয়া  ওরা শেখ মুজিবের তেজী ভাষণ ওরা তালিবপুরের চাঁদ, ওরা শুধু বরকত, রফিক নয়, ওরা কখনও মইদুল, আনিস, সুদীপ্ত, কখনও নাজিব, স্বপন, মাধাই, বরুণ  সীমানার সাথে সাথে বদলে যায় ওদের নাম; লক্ষে অবিচল। ওরা জীবন্ত বিপ্লব, বুড়িবালামের তীর, ওরা জলিয়ানওয়ালাবাগ, ওরা জালালাবাদ। ওরা যোনি ছেঁড়া রক্ত ধর্ষিতার,  সূর্যসম দীপ্ত তেজ ওরা  ওরা সন্তানহারা মা-বাপের পাগল প্রলাপ ওরা বেকার যুবকের অধ্যাবসায় ছেঁড়া ছেঁড়া স্বপ্ন সেলাই করা জীবন ওদের  ওদের প্রিয় রক্তের গোলাপ। ওরা চলে যায়, দিয়ে যায় আকাশের বিস্তৃতি, দিয়ে গেল আমার প্রিয়তমা বর্ণমালার ভেট, আমার জন্মান্তরের অহংকার।। অ আ ক খ'র আলপনা আমাদের হৃদয় জুড়ে। ঝড়ো বাতাসের মত একরোখা ওরা, বড্ড দাপুটে,  ওদের ভুলে যাওয়াটা বড় অপরাধ।   =====

কবিতা ।। বাংলা ভাষা ।। অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায়

ছবি
   বাংলাভাষা অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায় যেখানেই কান পাতছি ---- তোমার সুর । যেখানেই চোখ মেলছি --- তোমার অনুপম লাবণ্য। যেখানেই হাত রাখছি -- তোমার নিবিড় ছোঁয়া। তোমারই নিবিড় স্পর্শ। তোমারই নিবিড় পদছাপ । তোমারই নিবিড় আলিঙ্গন । আমার স্নায়ু অস্থি মজ্জায় অবিরাম প্রবাহিত হচ্ছো তুমি। ======================== অনন্য বন্দ্যোপাধ্যায় লাভপুর, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ। যোগাযোগ -- 7908600710

কবিতা ।। মাতৃভাষার কান্না ।। গোবিন্দ মোদক

ছবি
মাতৃভাষার কান্না  গোবিন্দ মোদক    একটা বুবুক্ষ মানুষের বুকে কান পাতো — শুনতে পাবে সে তার মাতৃভাষায় প্রার্থনা করছে কিছু খাদ্য! একজন তৃষ্ণার্ত পথিকের কাছে দাঁড়াও — শুনতে পাবে সে যে ভাষায় জল প্রার্থনা করছে সেটা তার মাতৃভাষা!  একজন মুমূর্ষ মানুষের হাতে হাত রাখো — সে হয়তো বাঁচার আকুতি জানাচ্ছে তার নিজের মাতৃভাষায়!  গাছের বাকলে কান পেতে শোনবার চেষ্টা করো — ওরাও তোমাকে কিছু বলতে চায় ওদের নিজস্ব ভাষায়! ভাষার বুকে কান পেতে অনুভব করো — শুনতে পাবে রফিক সালাম জব্বার বরকতের হৃদস্পন্দন! বাংলাদেশের মাটিতে কান পেতে থাকো — শুনতে পাবে বাংলাভাষা বড়ো কাঁদছে! ওগো একুশ!  একুশে আইনের দেশে আর কতোদিন তুমি শুনে চলবে মাতৃভাষার কান্নার শব্দ!! =======================   গোবিন্দ মোদক।  রাধানগর, ডাক- ঘূর্ণি, কৃষ্ণনগর, নদিয়া।  পশ্চিমবঙ্গ, ভারত, ডাকসূচক - 741103

ছড়া ।। বাংলা ভাষায় বাঁচি ।। সুব্রত দাস

ছবি
বাংলা ভাষায় বাঁচি সুব্রত দাস প্রথম যেদিন চোখ মেলেছি মুখ দেখেছি কার ? আমার কেন, তোমার বেলাও ঠিক ধরেছো, মা'র ! প্রথম কথা যেই শুনেছি আদরমাখা কার ? এবারও ঠিক বলবে জানি সে তো আমার মা'র ! একটু একটু ক'রেই শেখা যা কিছু সব শোনা - সবকিছু তার আমার তোমার মায়ের শব্দ-বোনা ! তাই দিয়ে হয় শ্রবন সুধায় আমার মাতৃভাষা, বাংলা ছড়ায়, চলায়-বলায় গভীর ভালোবাসা !!               ***   সুব্রত দাস ৩১/১, গোবিন্দ সেন রোড, পোঃ রামঘাট,  গরিফা, সূচকঃ ৭৪৩১৬৬, উওর ২৪ পরগণা।

কবিতা ।। ভাষাশহীদ ।। হামিদুল ইসলাম

ছবি
ভাষাশহীদ    হামিদুল ইসলাম আজও ঘুমিয়ে আছে রাত তুলসীতলায় শিশিরের আনাগোনা জেগে উঠছে ক'টা মৃত কঙ্কাল। জেগে উঠছে প্রাণ        ।। ওরা শহীদ ভাষা আন্দোলনের অমর শহীদ কবরের মাটি কুরে কুরে খেতে পারে না ওদের ওদের কণ্ঠে মাতৃভাষা কবরের নিশ্ছিদ্র সুড়ঙ্গে ওরা আজও ফোটায় ভাষার গোলাপ       ।। পাথর ক্ষয়ে যায় জীবন ক্ষয়ে যায় তবু মৃত্যুর ক্ষয় নেই এক একটি পাথরের বুকে আঁকা শহীদ দিবস এক একটি জীবনের ভেতর জন্ম নেয় ভোরের কাশফুল। জন্ম নেয় লড়াই       ।। জেগে ওঠে রোদের দুপুর জেগে ওঠে বজ্র কলম জেগে ওঠে ভাষার আন্দোলন মৃত্যুকে পরোয়া করে না মৃত্যুহীন প্রাণ। মৃত্যুহীন কবিতার বীজ       ।। এসো বেঁধে বেঁধে থাকি আসুক ঝড়। শিরদাঁড়া সোজা করো জন্ম নিক নতুন ইতিহাস। চারা থেকে মহিরুহ হোক আগামী প্রজন্ম       ।। --------------------------------       হামিদুল ইসলাম গ্রাম +পোষ্ট = কুমারগঞ্জ। জেলা = দক্ষিণ দিনাজপুর।

কবিতা ।। মাতৃভাষা ।। তপন মাইতি

ছবি
মাতৃভাষা তপন মাইতি মিছিলের ওপর যারা চালিয়েছিল মেশিন গান বুকের পাঁজর ঝাঁঝরা করেছিল বুলেট  শিমুল পলাশের মতো ঝরে পড়ল প্রতিবাদ ভাষা আমার সজনে ফুল বলেছিল সবুজ মাঠের ঠিক মাঝবরাবর উঠছে একটা টকটকে লাল সূর্য আমাদের মাতৃভাষা সেদিন নির্বাসিত হয়নি ইতিহাস খসখস করে লিখে নিল পৃথিবীর সবচেয়ে মধুরতম ভাষা কত ভাসান হল,কত শাঁখা পলা ভাঙল কত বোনের ভাইফোঁটা থেকে বঞ্চিত হল কত ভাই এর ষষ্টি পুজো হয়ে গেল,কত প্রেমিকার হৃদয় ভাঙল কত নারীর ওড়নায় অত্যাচারের দাগ লাগল  ইতিহাস সেই সময় লিখে নিল একুশে ফেব্রুয়ারি।  তোমাদের ভাষায় তোমরা কথা বলবে কার কী আছে তাতে আমরা তো বাধা দিতে যায়নি! তোমাদের কোনটা জীবনের আর কোনটা জীবিকার! যে ভাষায় লিখেছিলেন রবীন্দ্রনাথ জীবনানন্দ শঙ্খ সুনীল শক্তি শীর্ষেন্দু নির্মলেন্দু হুমায়ুন আহমেদ । আমাদের ভুলতে না পারার একটা দিন আছে আমাদের স্মরণ করার মতো একুশে ফেব্রুয়ারি আছে আমাদের একটি আন্তর্জাতিক মাতৃভাষা দিবস আছে আমাদের একটি সুমধুর বাংলা দেশ আছে চলে যাওয়ার আগে শেষবারের মতো কথাটা বলে যাচ্ছি 'মাটি আমার মা বাংলা আমার ভাষা গরীব ঘরে বাউল ভাটিয়ালি বাংলা শব্দের চাষা।                     -----