পোস্টগুলি

জুন, ২০২০ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও লেখক-সূচি

ছবি
লেখক-সূচি প্রবন্ধ –নিবন্ধ-মুক্তগদ্য রাজা দেবরায়   সবিতা বিশ্বাস    বটু কৃষ্ণ হালদার    অনির্বাণ মন্ডল      আবদুস সালাম    সুবীর ঘোষ    নন্দিনী পাল    শেফালি সর       দেব শংকর দাস    শুভঙ্কর দাস গল্প : অরূপম মাইতি    উত্তম বিশ্বাস    অয়ন সাঁতরা    বিজয়া দেব       প্রতুল রীত    অঞ্জনা গোড়িয়া    তৃণা মুখার্জী    রমলা মুখার্জী        রণেশ রায়    সুতর্না সিংহ    সুব্রত দেব      গুরুস্বরূপ মুখোপাধ্যায়    মোহাঃ বেলালউদ্দিন মন্ডল নাটক সিদ্ধার্থ সিংহ কবিতা/ছড়া সৌমিত বসু    তৈমুর খান    অপর্ণা দেওঘরিয়া    অংশুমান চক্রবর্তী    আবির্ভাব ভট্টাচার্য       শান্তনু মহাপাত্র    সোমনাথ গুহ    কুমারেশ তেওয়ারী    বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়      অমিতাভ দাস    অঞ্জনা দেব রায়    রেইনি চৌধুরী    সবুজ সরকার       শৈবাল মজুমদার    দালান জাহান    শ্রাবণী গুপ্ত    বারিদ বরণ ভট্টাচার্য্য       দীপ্তেন্দু বিকাশ ষন্নিগ্রহী   সুুমিত মোদক    জয়ন্ত চট্টোপাধ্যায়    অভিজিৎ দাসকর্মকার    উদিত শর্মা       চন্দন মিত্র    হরিৎ বন্দ্যোপাধ্যায়    অনিন্দ্য পাল    সুমন দিন্

কবিতা ।। সৌমিত বসু

ছবি
।। ঘাড় উঁচু করা স্বপ্ন।।                                     তোমাকে মেরে গেছে পুরুষ বৈভব কপালে জমে থাকা রক্তদাগ তুমি তো এসেছিলে শেকল মুখে নিয়ে যেভাবে রোজ পাখি ফেরে খাঁচায়। এই সে বিছানা, অশ্রুভরা আছে ছড়িয়ে অপমান হাত পা তোর লজ্জা পেয়ে যায় সোনার সীতাহার কে তোকে ভাঙেচোরে কে ছোঁয় তোর শীতলপাটি মুখ, শরীরে ঢেউ তোলা সারাটা দিন জুড়ে অপেক্ষায় সবটা তোলা আছে সময় শুধু নেই কে ভাবে তোর কথা কান্না পায়। এতোটাকাল জুড়ে শুধুই লোফালুফি একটি মেয়ে রোজ টুকরো হয় পুরুষ সন্ত্রাস গুঁড়িয়ে দাও ,ছেঁড়ো বিছানা থেকে জাগো মা আমার। =====০০০===== কবি সৌমিত বসু কাকদ্বীপ, দক্ষিণ ২৪ পরগণা

দুটি কবিতা ।। তৈমুর খান

ছবি
    ভাষা নেই  ............................  আলো জ্বালাবার ভাষা কই ?  এত ভাষা তবু ভাষাহীন দেশে  সুকেশী আঁধার সব স্তব্ধতায়  অবিরাম হাসে  শব্দ আর অক্ষরেব় ঘ্রাণে ছুটে আসি  গুহায় গুহায় লুকায় দিন  কী হবে দিনের পরিভাষা ?  সূর্য যদিও সূর্যহীন  আঁধারের অদ্ভুত তামাশা  মিছিলের স্রোত যাচ্ছে আকাশে আকাশে  বজ্র-বিদ্যুতের ভাষা উড়ছে মুখে মুখে  দু একটা যুদ্ধের পাখি সংকেতে ডাকে  ভাষা নেই, ভাষা নেই , আমাদের ভাষাহীন মুখে !      পরিবর্তন  .............................  তোমাকে ডাকিনি তবু এসেছ যখন  অব্যয় ক্রিয়ার পাশে বসো কিছুক্ষণ  মাথা বেঁধে দিই, আলো জ্বেলে দিই  সনাতন শঙ্খ ধ্বনিও.......  তারপর তোমাকে দেখতে থাকি মুখোমুখি  কী সুন্দর হাসতে পারো তুমি  কী মধুর তোমার বচন  শরীরী রচনা থেকে বিনির্মাণ হোক তবে  স্বপ্নের আকাশ শত্রুর জন্যও আজ দুয়ার খুলে রাখি  ঘাতকও ঘুমাক এসে প্রেমের শয্যায়  লাল রক্তের রঙে লেগে থাক ফসলের ঘ্রাণ  এসো এসো আমরাও আজ বৃক্ষ হয়ে উঠি   !  ____________________________________________ Taimur Khan, Ramra

কবিতা ।। অপর্ণা দেওঘরিয়া

ছবি
  স্বপ্ন  সে আঁখির আদ্রতায়        গোপনে ফাগুন আসে।   যেন এক উন্মাদিনী আগুনের পাখি হয়ে ওড়ে।   ইশারায় কৃষ্ণ চোখে       ফুলমনির লাজুক সম্পদ  দখিনা হাওয়ায় রেণু রেণু কিংশুক  পাখিদের মুগ্ধ কলতান।  কোনও এক গভীর চেতনায় ডুবে যায় অভাগা শরীর।  হৃদয় মন্থন করে জেগে ওঠে পলাশের গান  অষ্টাদশীর প্রাণে  প্রতিশ্রুতি পুরণের ঘন ইঙ্গিত।   বিশ্বাসের অক্ষরে ফুলমনির ঢেউ   স্বপ্ন হয়ে ভিড় করে আজ... প্রাচীন ঘণ্টার সুর বিষাদের বার্তা দিলে  পলাশের বৃষ্টি দেয় পরশের অতুল আদর... +++++++++++++++++++++ অপর্ণা  দেওঘরিয়া

কবিতা ।। অংশুমান চক্রবর্তী

ছবি
রাখালিয়া বাঁশি ------------------------------------ কিছু কথা রেখে যাও, এর বেশি নেই কোনো দাবি  বিরহ উদযাপন কীভাবে করব, তাই ভাবি। সংকেত এসেছিল, তবে সেটা গত জন্মের  নতুন শরীর নিয়ে সামনে দাঁড়ালে এসে ফের। উজাড় করতে চাও? ভেবে মরি, কোনখানে রাখি আমি এক পথভ্রষ্ট, আমি এক বেড়ি ছেঁড়া পাখি কিছু কথা রেখে যাও, তা নাহলে বসি পাশাপাশি  অপরাহ্নে দুটি মনে বেজে উঠবে রাখালিয়া বাঁশি... =====০০০===== অংশুমান চক্রবর্তী হাটপুকুর, রামরাজাতলা, হাওড়া ৭১১১১২ মোঃ ৯৮৩৬৮১৯৩৭৯

প্রবন্ধ -- রাজা দেবরায়

ছবি
সন্তান কি মা-বাবার অতৃপ্ত স্বপ্ন বহনকারী শিরোনামটি অবশ্যই মনোগ্রাহী বা হৃদয়গ্রাহী নয় । কিন্তু বর্তমান সময়ের প্রেক্ষাপটে দাঁড়িয়ে এই শিরোনামটি অযৌক্তিক কিনা ভেবে দেখার সময় এসেছে । সন্তান জন্ম নেওয়ার সময় বা আগে থেকেই মা-বাবার স্বপ্ন বোনা শুরু হয় । এই স্বপ্ন মা-বাবার ব্যক্তিগত জীবনের লক্ষ্যে পৌঁছতে না পারার অতৃপ্ত যন্ত্রণা থেকেও তৈরী হয় । তবে এটা অবশ্যই উল্লেখ করা প্রয়োজন, সন্তান জন্ম নেওয়ার সাথে সাথেই মা-বাবার ব্যক্তিগত সুখ মানে বিলাসিতা প্রায় উধাও হয়ে যায় । সন্তানের সুখের মধ্যেই নিজেদের সুখ দেখা বা খোঁজা শুরু করেন । সন্তানকে নিয়েই মা-বাবার জীবন ব্যস্ত থাকে । কোন কিছু কিনতে গেলে বা করতে গেলেই আগে সন্তানের মুখটা ভেসে উঠে । মোদ্দা কথা, সন্তানের ভবিষ্যত চিন্তার ঘেরাটোপের মধ্যেই মা-বাবার জীবনের গণ্ডী সীমাবদ্ধ হয়ে থাকে । তবে জেনে বা অজান্তে মা-বাবার মনে উচ্চাকাঙ্খাও তৈরী হয়ে যায় । এটার জন্য পারিপার্শ্বিক পরিবেশও প্রভাব বিস্তার করে । সন্তানের জন্য মা-বাবারা ব্যক্তিগত ভোগবিলাসিতা ত্যাগ করলেও সন্তানের মাধ্যমে নিজেদের অস্তিত্বের জানান দিতে সর্বদাই সচেষ্ট থাকেন । তাই এক

কবিতা : আবির্ভাব ভট্টাচার্য

ছবি
    ঝড় কবিতা পড়া যাচ্ছে না। কবিতার বই খুললেই দলা পাকিয়ে উঠে আসছে ভগ্নস্তূপ! পাঁজর খুলে দেখাচ্ছে দামাল হওয়ার তছনছ করা ধ্বংসলীলা! নদী, কবি যাকে লিখেছেন পুণ্যসলিলা সে ভাসিয়ে দিচ্ছে অক্ষর, শব্দ, যতি... পাতা ওল্টাতে হচ্ছে সেখানেও জমাট বাঁধছে ঘূর্ণি! কবিতা ওদের আশ্রয় দিতে পারেনি। গানের কাছে যাওয়া যাচ্ছে না। গানের ভিতর থেকে উঠে আসছে নিরন্ন ও উদ্বাস্তু হাহাকার কোমল গান্ধার আজ তিনদিন নিখোঁজ! কোমল নিষাদ তাকে খুঁজতে গিয়ে- ফেরেনি এখনো। ছবির সামনে দাঁড়ানো যাচ্ছে না! ক্যানভাস থেকে ছিটকে আসছে- আততায়ী নীল! চোখের মণিতে এসে বসছে। তার ভাঙা গলা, মলিন হাওয়ার মতো স্বর! আঁকা ক্যানভাস দিয়ে কী মন্ত্রে বৃষ্টি আটকাতেন- রামকিঙ্কর! কবিতা আশ্রয় দিতে পারলো না! চিরকাল ভেবেছি- কবিতায় লিখবো না ভাঙন! অথচ এখন মাতলা নদীর ভাঙা বাঁধের মাটি নিয়ে কুলতলি থেকে কবিতার খাতায় উঠে এলো লক্ষণ বাগদি, চম্পা সোরেন... গানের ভিতর থেকে কেবল হাহাকার হাহাকারের ভিতর সামান্য আশ্রয়ের কথা... গান! তুমি ভিটেমাটি আগলাতে পারলে না? ছবির ভিতরের ঘর - মৃত্য

দুটি কবিতা // শান্তনু মহাপাত্র

ছবি
              তর্পণ এ দীর্ঘ রেখাপথে নিভৃতে কেঁদে ওঠা মুখের রেখায় যেটুকু শব্দ লেগে থাকে তাদের কাছেই দুদণ্ড বসি। আলো লেগে মেঘ গাছ হয়ে যায়। নদীর স্তিমিত বুকে গলে পড়ে ধুলো। সদ্যোজাত স্তব্ধতার চরে ধীরে ধীরে নেমে যায় জীবনের ভার। এমন কৃষ্ণচূড়াবেলায় ঠিকঠাক এঁকে রাখি হাওয়াদের স্তর তর্পণের জলে। কবেই তো ফেলে এসেছি বাড়ি-ঘর, উঠোনের ফুল। তবু বৃষ্টি পেরিয়ে কোন দৃশ্যদাগে ভেসে আসে মায়ের ভেজা ভেজা মুখ?            কস্তুরী এমনকি, শূন্য হাত, আলেয়া অসুখ অবিকল শুধু কিছু মৃত্যু লেগে ফিরে যায় পাহাড়ের জল। আমরাও ফিরে আসি, ঘাসে পড়ে মিথ্যে ইশতেহার দলছুট ছোট মেয়ে ছুঁড়ে দেয় মুঠো অন্ধকার সীমান্ত পেরিয়ে এসে। চুপচাপ কাঠের জানালা ক্রমশ শীতল হয়। ইতিহাস জানে ভেজা টিলা। শ্যাওলাজড়িত শব্দ, পাথরের যত আয়ুষ্কাল কেঁপে ওঠে। দীর্ঘ শীতে জড়ো করে ওমের আড়াল। যখনই রাতের দিকে উড়ে আসে ছোট ছোট কথা তুমি হও মৃগনাভি, আমি সেই সুগন্ধের ক্রেতা। ================= নাম : শান্তনু মহাপাত্র গ্রাম : নয়াবসান ডাকঘর : গোপীবল্লভপুর জেলা : ঝাড়গ্রাম পিন : ৭২১৫০৬ চলভাষ : ৯৮৫১৫

দুটি কবিতা // সোমনাথ গুহ

ছবি
            ছায়া  বাতিল ছবিগুলি এলোমেলো পড়ে থাকে বারান্দার কোনার ঘরে কেউ আসে না জীবনের দূরের পথে  এভাবেই একদিন আলো আসে রাত দুপুরে ঘুলঘুলি জেগে থাকে একটি কুনো ব্যঙ  অনেক গুলো স্বপ্ন নিয়ে থাকে পাহারায়           সংসার   একটা লোক লুকিয়ে রাখে গল্প  ডুমুর গাছটার নীচে শান্তির ছায়া এভাবে কে পেয়েছে?  বাসা ভেঙে গেছে কতবার এখন উঠোনের মাঝে সারারাত জেগে থাকে লোকটা পাতাগুলো বেঁচে থাকে একা একা গল্প শেষে নতুন জীবনে আসে স্মৃতি  গাছটা মানুষের মতো আশ্রয় দেয়  লোকটা গাছ হয়ে দাড়িয়ে থাকে দূরে।         ================= নাম : সোমনাথ গুহ।   গ্রাম : ডাঙ্গাপাড়া, পো: পান্ডাপাড়া কালীবাড়ি।  জেলা : জলপাইগুড়ি,  পিন : ৭৩৫১৩২ দূরভাষ : ৯৮৩২০৫৭৩৬৬

গল্প : অরূপম মাইতি

ছবি
সে অন্তরিন দশার মধ্যে ক ' দিন সকালে, নিয়ম করে, ক্যালেন্ডারে তারিখ দেখেছে সমরেশ । অজন্তার চাকরি কত দিন বাকি, তার হিসেব কষেছে। লকডাউনে অজন্তাকে নিয়ে ভাবনার পিছনে আছে একটা সূত্র । মনের মধ্যে গোপন বাক্সে, ছেলেবেলা থেকে শুরু করে আজ পর্যন্ত স্মৃতির রেশ ধরে সমরেশ যেখানে বহু চরিত্রকে বন্দি করে রেখেছে, সেখানে অজন্তাও থাকে । বারো বছর আগে অজন্তা একবার এসেছিল, সমরেশের বাবার শ্রাদ্ধে । সেদিন থেকে সমরেশ তাকে বাক্সে ভরেছে । নিজের খেয়ালে বাক্স থেকে বার করে অজন্তার সাথে সে গল্প করে, বেড়াতে যায়। মাঝে মধ্যে অজন্তার শরীরও তার কাছে ঘন হয়ে আসে ।    অবসর নিতে অজন্তার বেশি দিন বাকি নেই। অফিসে অনেক বার সমরেশ বাস্তবের সঙ্গে কল্পনাকে মিলিয়ে দেখেছে । আর কিছু দিন পরে অজন্তাকে আর অফিসে দেখা যাবে না । সকাল থেকে এসব নিয়ে ভাবতে ভাবতে, হঠাৎ রজতের ফোন এলো।      কি করছিস ?      এই তো, কাগজ পড়ছি।      দেখেছিস, অতিমারি কি ভয়ানক চেহারা নিয়েছে!      হ্যাঁ, পড়ছি তো । ছোট পর্দাতেও দেখছি। এক মুহূর্তের জন্য তো চোখ সরাতে পারছি না।      একটা বিষয় ভেবেছিস ?  মাস শেষ হতে চলল। যারা অবস