পোস্টগুলি

মে ১৬, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৫তম সংখ্যা ।। জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ মে ২০২৪

ছবি
  বিঃদ্রঃ  লেখকলেখিকাগণ প্রকাশিত লেখার স্ক্রীনশট শেয়ার করবেন না প্লিজ।  লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন যতখুশি।   -- সম্পাদকমণ্ডলী। সূচিপত্র অনুভবে রবীন্দ্রনাথ প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্র-ভাবনায় যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি ।। চন্দন দাশগুপ্ত  প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্রনাথের স্বাধীনতাপ্রিয়তা ।। অরুণ চট্টোপাধ্যায় প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধ ও সাহিত্যচর্চা ।। রণেশ রায় প্রবন্ধ ।। কবিগুরু আর স্বামীজীর চোখে মানুষ ।। প্রদীপ কুমার দে  নিবন্ধ ।। চিরভাস্বর জীবনপথিক ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত প্রবন্ধ ।। হৃদয়ে শুধুই রবীন্দ্রনাথ ।। বীরেন্দ্র নাথ মহাপাত্র প্রবন্ধ ।। কবি রবীন্দ্রনাথ ।। শ্যামল হুদাতী কবিতা || রবীন্দ্রনাথ দিনের আলো ।। অবশেষ দাস ছড়া ।। কেমন ক'রে ।। সুব্রত দাস কবিতা ।। তোমাকে হাতড়ে বেড়াই ।। জয়িতা চট্টোপাধ্যায় নিবন্ধ ।। সংকটে আলোর দিশারী কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ।। পাভেল আমান নিবন্ধ ।। প্রাণের ঠাকুর শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ।। নিবেদিতা দে কবিতা ।। রয়েছ নয়নে ।। তাপসী লাহা ছড়া ।। কবির জন্মদিনে ।। খগপতি বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ।। তোমার অসীমে ।। জয়শ্রী সরকার মুক্তগদ্য ।। অনুভবে রবীন্দ্রনাথ ।। আরতি মিত্র ছড়া ।। আমার রবীন্দ্র

প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্র-ভাবনায় যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি ।। চন্দন দাশগুপ্ত

ছবি
  রবীন্দ্র-ভাবনায় যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি চন্দন দাশগুপ্ত          "এক সময়ে, এই বিশ্বসৃষ্টির প্রথম যুগে সৃষ্টি ও প্রলয়ের দ্বন্দ্বনৃত্য চলেছিল----সৃষ্টি ও প্রলয়ের শক্তির মধ্যে কে যে বড়ো তা বুঝবার জো ছিল  না.......তখন যদি বাইরে থেকে কেউ একজন পৃথিবীকে দেখতে পেত, তাহলে বলত এই বিশ্ব প্রলয়েরই লীলাক্ষেত্র, সৃষ্টির নয়........কিন্তু এই মহাপ্রলয়ের অন্তরে সৃষ্টির সত্যই গোপন হয়েছিল। যা বিনাশ করে, যা ভীষণ, বাইরে থেকে তাকে সত্য বলে মনে হলেও তা সত্য নয়----এই ভীষণ তান্ডবলীলাই সৃষ্টির ক্ষেত্রে চরম কথা নয়।" রবীন্দ্রনাথের লেখা 'প্রলয়ের সৃষ্টি' প্রবন্ধের এই অংশটি যেন আজকের দুনিয়ার চিত্রটিকেই তুলে ধরেছে। পারমাণবিক বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ আশঙ্কার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সমগ্র পৃথিবীর শান্তিকামী মানুষের চিন্তা যেন ভবিষ্যৎদ্রষ্টা রবীন্দ্রনাথের ঐ বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি।           ১৯৩০ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর 'রাশিয়ার চিঠি' গ্রন্থের ৪নং চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ রাশিয়া সম্পর্কে লিখেছেন : ".......অর্থসম্বল এদের সামান্য, বিদেশের মহাজনী গদীতে এদের ক্রেডিট নেই।.....অথচ রাষ্ট্রব্যবস্থায় সকলের চে

প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধ ও সাহিত্যচর্চা ।। রণেশ রায়

ছবি
রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধ ও সাহিত্য চর্চা রণেশ রায়  আমরা রবীন্দ্রভাবনার সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যসম্পর্ক আলোচনা করার জন্য রবীন্দ্রভাবনা নিয়ে কয়েকটা কথা বলে নেব। আদিম বন্য সমাজে প্রকৃতির দুটি রূপ দেখা যায়----ভয়ঙ্কর  ধ্বংসাত্মক একটা রূপ আরেকটা অনিন্দ সুন্দর স্রষ্টার রূপ। জল বায়ু  আগুন প্রভৃতি হল প্রকৃতি যাদের প্রত্যেককে ধ্বংসের আর সৃষ্টির রূপে দেখা যায়।  মানুষ ভয়ে শ্রদ্ধায় প্রকৃতিকে তুষ্ট রাখতে চেষ্টা করে।  প্রকৃতির উপাসনায় ব্রতী হয়।   এর থেকে উদ্ভব হয় সনাতনী শাশ্বত ধর্মের।  এর পর মানুষ ভাবতে শুরু করল প্রকৃতিকে অনুশাসনে রাখে এক চেতনা যা সর্বশক্তিমান। এই কল্পিত সর্বশক্তিমানের প্রতি অর্ঘ্য দান করাই হল পূজা।এই চেতনা তথা সর্ব শক্তিমান ক্ষমতাই হল ব্রহ্ম বা  পরমেশ্বর। রবীন্দ্রনাথ এই পরমেশ্বরকে তাঁর কল্পলোকে  বসিয়ে তাকে  ঈশ্বর বলে বিবেচনা করেছেন  যা প্রকৃতিকে পরিচালনা করে। তাঁর  প্রতি ভক্তিভরে  নিজের অন্তর্লোকে  তাকে   নিবেদন করা, তাকে সৌন্দর্যের আনন্দলোকে নিজের অন্তর্দৃষ্টি  দিয়ে দেখাই হলো রবীন্দ্রনাথের ভক্তিবাদ, ঐশ্বরিক প্রেম। এখানেই রবীন্দ্রনাথের প্রকৃতিপ্রেম মানবপ্রেম ঐশ্বরিকপ্রেম এক