পোস্টগুলি

মে ১৫, ২০১৮ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

মৌসুমী প্রামাণিক (মৌসান) এর অণুগল্প

ছবি
   রাজু'দির কথা আমি খ্রীস্টান মিশনারী স্কুলে পড়াশুনা করেছি। ছোটবেলা মা'ই ব্যাগ কাঁধে করে কিংবা সুটকেস হাতে করে স্কুলে পৌঁছে দিতেন। আমাদের বাড়ি থেকে স্কুল ছিল প্রায় ২০ মিনিটের হাঁটা পথ। মা'ই স্কুল থেকে নিয়ে আসতেন। শুধু শনিবার বাবা সেই দায়িত্বটা কাঁধে তুলে নিতেন। সেদিন তো আমাদের দুই বোনের আনন্দে শেষ থাকত না। যখন ক্লাশ ফাইবে উঠলাম, তখন বাবাও খুব ব্যস্ত হয়ে পড়লেন অফিস নিয়ে, ওভার-টাইম, অডিট আর মা ছোট বোনকে নিয়ে। তখন থেকেই রাজু-দির সঙ্গে যাতায়াত করতাম। বিভিন্ন বয়সে আরো পাঁচ ছ'জন যেত একসঙ্গে। রাজু-দির চেহারা ছিল রোগাটে,কালো। বেশীর ভাগ সময়ে নীল পাড় সাদা শাড়ি পরতেন, পুরানো দিনের মা, ঠাকুমার স্টাইলে। দুই কাঁধে চার, পাঁচটা ব্যাগ, দুই হাতে সুটকেস নিয়ে গটগট করে এগিয়ে চলতেন; আর আমরা পিছন পিছন প্রায় ছুটতাম বলা চলে। যেতে আসতে কয়েকটা বস্তি পড়ত। অসভ্য ছেলেদের দল টিপ্পনি করতে ছাড়ত না..."রাজুদির পল্টন..." রাজুদি একবার কটমট করে একবার তাকালে সব সেঁধিয়ে যেত ঘরের ভিতর। রাজুদির স্বামী পাশের একটি স্কুলের দারোয়ান ছিলেন আর ওনার মেয়েরা আমাদের স্কুল থেকে

প্রশান্ত দত্তর কবিতা

ছবি
শেকল ভাঙার পদধ্বনি বেলাভুমে নিত্য-নোতুন         স্রোতের আছাড়, সমুদ্রতটে পাড় ভাঙে, আলগা  শিকড়, নরম মাটি বাস্তুহারা! রক্তনদীর প্রমাদ গুনি। ধষির্তার কান্না বুকে নিয়ে, আর    বোবা  ভায়োলিন  হাতে    নিয়ে, নোতুন দিনের                 স্বপ্ন বুনি।   বালির বুকে গর্ত  খুঁড়ে    খোলা পোশাক জড়ো করি, মেঘের  ভেলায়  যাত্রী হয়ে পেরেক ঠুকে  বৃষ্টি  নামাই।   ঘূর্ণী  হাওয়ায়  পথ ভুলে     নতুন  পথের পথিক, চেতন  মনের আগুনে আজ শেকল ভাঙার  পদধ্বনি । জজ্ঞালের পাহাড়  ঠেলে আবর্জনার রেখাগুলো      পদাঘাতে মুছে ফেলি। পাঁকের থেকে পদ্ম তুলে অকাল বোধনে প্রদীপ  জ্বালাই। নষ্ট ভগ্নস্তুূপে দাঁড়িয়ে  এসো  নোতুন সকাল  আনি।। ******************************** নাম :প্রশান্ত দত্ত গ্রাম :আমতা, (দক্ষিণপাড়া) পো:+থানা : আমতা জেলা: হাওড়া

অরিন্দম দাসের কবিতা

ছবি
"কোথায় অধিকার শ্রমিকের" শ্রমিকেরা আজও অসহায়, আজও পরাধীন মে দিবস কি শুধু ছুটির দিন। দিন আসে, আবার দিন চলে যায় শ্রমিকেরা দিয়ে যায় শ্রম । কখনও মাথার ঘাম পায়ে ফেলে, আবার কখনও নাকের ঘাম জামায় মুছে। তবুও তারা দিয়ে যায় শ্রম অবিরল ভাবে দিন কে রাত, রাত যে দিন করে। শ্রমিকের রক্তে গড়ে ওঠে, বড়োলোকের রাজপ্রাসাদ। আর সেই শ্রমিক কে হতে হয় বঞ্চিত,লাঞ্ছিত কবে হবে এই বঞ্চনার শেষ ? কবে পাবে মেহনতি মানুষ তাদের পূর্ণ অধিকার ? না কাজ হারানোর ভয়ে গ্রাস হতে হবে নিত্যদিন। অথচ সময়ের ভাঙাগড়া খেলায়, যখনই ধরেছে চিড়, ধরিয়েছে হাল, মেহনতি সেই মানুষ । আধপেটা খেয়ে কাটিয়েছে রাত, শরীরের লজ্জা ঢেকেছে ছেঁড়া কাপড়ে । শ্রদ্ধা রইলো আমার শ্রমজীবী, মেহনতি সেই মানুষদের ।। ----------------●●●●●------------------ Name =Arindam das Vill+p.o = Takipur (Duckbanglo) P.s = Rejinagar Dist = Murshidabad ----------------●●●●●----------------

পবিত্র দাসের কবিতা

অবতরনিকা """"""""" উৎকর্ষতার রাঙতা মোড়া তোদের জীবন ভাই, বিলাসিতার সকল রসদ আমরা জোগাই তাই। ঠাণ্ডা ঘরে ঘুমাস তোরা আমরা জাগি রাত, তোদের স্বাদের বাসমতি চাল তাতেও মোদের হাত। তোদের বোঝা আমরা বহি ফেলে মাথার ঘাম, বিনিময়ে তোরা মোদের কতই বা দিস দাম? তোদের শখের বাষ্প-শকট মোদের শ্রমের ফল, তাতেই মোরা পিষে মরি সত্যি কি না বল? তোদের সেবায় আমরা যে হই মুটে-কুলি ভাই, তোদের জোটে বিশাল প্রাসাদ মোদের ভাগ্যে নাই! বিসমতার তীব্র জ্বালায় দগ্ধ মোদের জান সমাজ চলে তোদের কথায় আমরা ব্রাত্য প্রাণ! তোরাই আবার মানবতার মধুর কথা ক'স, মোদের কাঁধে পা রেখেই তো আকাশগামী হোস। শোনরে তবে শোনরে তোরা ডঙ্কা নিনাদ শোন, এই অবিচার চলবে না আর তোরা প্রমাদ গোন। ভাগ্যের চাকা ঘুরছে এবে মোদের হাতে রাশ, সমতার গান গাইতে হবে গড়তে ইতিহাস। --------০০-------- পবিত্র দাস চালতিয়াথানা:: বহরমপুর :: মুর্শিদাবাদ

প্রশান্ত কুমার ঘোষের কবিতা

ছবি
  বৃদ্ধটা কবিতা পড়ে, সোদপুর স্টেশনে স্ত্রীর সেরিব্রাল অ্যাটাক চলা-ফেরার শক্তি তার আজ নেই আগে তার স্টিয়ারিং ধরেই সংসার চিতার গতিতে ছুটত আজ সে লালগড়ের রয়েল বেঙ্গলের মতই অসহায়। চোখের বলিরেখায় ভালোবাসার প্রতি এক নিগূঢ় আত্মত্যাগ হৃদয়ে বজ্র কঠিন পণ,ওকে সুস্থ করতে হবে কিন্তু এত টাকা! কোথথেকে আসবে ? খালি হাতে! না..না... বিবেকের গালিচায় একরাশ নিস্তব্ধতা সেখান থেকেই বেরিয়ে আসে কিছুর বিনিময়ে ভালোবাসাকে ভালো করার তার অন্তরের নিয়ন আলো থেকে চুয়ে পড়ে কাব্য রসের ধারা সেই রস পরিবেশন করে বৃদ্ধটা, সোদপুর স্টেশনে বৈশাখীর তপ্ত রোদে শুষ্ক মনে একটু একটু করে ঢেলে দেন সঞ্জীবনী সুধা বিনিময়ে যা জুটে তা দিয়েই চিকিৎসা শুশ্রুষা। আটানব্বই বছরের এক তরতাজা মনের ভিতর পঁচাশি বছরের স্ত্রীর প্রতি এহেন আত্মিক সম্পর্ক একবিংশ শতাব্দীর ভালোবাসার মডেল । -------------------------------------- প্রশান্ত কুমার ঘোষ রামজীবনপুর, চন্দ্রকোনা, পশ্চিম মেদিনীপুর।

অমিত পালের নিবন্ধ

ছবি
মে দিবসের তাৎপর্য মে মাসের প্রথম তারিখে বিশ্বব্যাপী পালিত ঐতিহাসিক দিবসটি 'মে দিবস' নামে পরিচিত৷ শ্রমিক অধিকার প্রতিষ্ঠার দুর্বার আন্দোলনের রক্তস্রোত স্মৃতি বিজড়িত এই মে দিবস৷ শ্রমিক-মালিক সুসম্পর্ক প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে শ্রমিকদের প্রতি অবিচারের অবসান ঘটাবার 'সুতিকাগার' বলা হয় মে দিবসকে। শ্রমিকদের মহান আত্মত্যাগের মধ্য দিয়ে সূচিত হয় শ্রমজীবী মানুষের বিজয়ের ধারা। সেই বিজয়ের ধারায় উদ্ভাসিত বর্তমান বিশ্বের সকল প্রান্তের প্রতিটি শ্রমজীবী মানুষ। তাই প্রতি বছর হয়ে আসছে উদযাপিত সমগ্র বিশ্বে এই মহান মে দিবস। এই মে দিবসের পর থেকেই পেতে শুরু করে শ্রমজীবীরা ধীরে ধীরে তাদের শ্রমের মর্যাদা৷ এই মে দিবস হল গোটা শ্রমজীবী সমাজের বৈপ্লবিক পরিবর্তন সূচনা করার দিন। শ্রেণিবৈষম্যের বেঁড়াজালে যখন বন্দি ছিল তাদের জীবন, তখন মে দিবসের প্রতিষ্ঠার মাধ্যমে খুলে গেল তাদের শৃঙ্খল। আস্তে আস্তে পেল লোপ সমাজের এই শ্রেণিবৈষম্যের৷ পুঁজিবাদীদের আগ্রাসী দংশন হতে পেল রেহাই হাজার হাজার শ্রমিক। বৈষম্য ও শোষণমুক্ত একটি সমাজ গোটা বিশ্বকে দিল উপহার এই মে দিবস৷ সারা বিশ্বজুড়ে শ্রমিক আন্দোলন ও মুক

নীতা কবির কবিতা

ছবি
ওরা কাজ করে ওরা কাজ করে, ওরা কাজ করে মাঠে ,ঘাটে, হাটে ওরা কাজ করে কয়লা খনির নীচে কালো সোনা তুলে দেয় ওরা পূঁজিপতিদের হাতে। আর শোষিত হয়, বঞ্চিত হয় ন‍্যায‍্য অধিকার হতে। ওরা কাজ করে, ওরা কাজ করে জৈষ্ঠ্য মাসের খর রৌদ্রে গরম পীচের সঙ্গে লড়াই করে রাস্তা তৈরী করে দেয় সুসভ্য মানুষের জন্য। ওরা কাজ করে উত্তাল সমুদ্রে, ছোট ডিঙ্গি বেয়ে চলে যায় সর্বগ্ৰাসী ঢেউয়ের সঙ্গে প্রলয় নৃত্য করে, আবার কোনো সন্ধ্যায় হয়তো বৃদ্ধ বাপ রান্না করছিল সারাদিন মেহনতের পর উদর পূর্তির তাগিদে সেই ডিঙ্গির উপর,হঠাৎ কোনো হিংস্র নেকড়ে এসে টেনে নিয়ে গেল যায় তার বাপকে, আর ছেলে নিঃসহায় হয়ে চোখের জল ফেলে, তবু ওরা কাজ করে। নিজের পাঁজর সাজিয়ে দিয়ে তৈরী করে স্বরগের সিঁড়ি, ওরা কাজ করে প্রদীপের নীচের অন্ধকারের মতো প্রদীপের নীচের পিলসুজ্ যেমন নীজে অন্ধকারে থেকে জগৎকে আলোকিত করে তেমনি আমাদের শ্রমজীবি বন্ধুরা আমাদের সুসভ‍্য সমাজের পিলসুজ্,  তাদের করি প্রনিপাত, সেলাম মেহনতি বন্ধু, সেলাম নিপীড়িত মানুষ সেলাম সেলাম, তোমাকে সেলাম। ====================================

বসন্ত কুমার প্রামানিকের কবিতা

ছবি
--অধ্যবসায়-- সেদিন টো টো করে বাড়ি ফেরার পথে স্কুল টিউশন নিয়ে আলোচনা চলছিল। হঠাৎ টো টো চালকটি বলে ওঠে- স্যার আমাকে কয়েকটা টিউশন দেবেন? আমি মাধ্যমিক পর্যন্ত সায়েন্স গ্রুপ- একাদশ-দ্বাদশ শ্রেণীর অঙ্ক করাই। আমি অবাক হয়ে তার দিকে তাকিয়ে উপলব্ধি করছিলাম- শিক্ষিত বেকারের বেকারত্বের জ্বালাকে। সে নি:সংকোচে বললো পড়ানোর পর- টো টো নিয়ে বেরোই উপার্জন খুব খারাপ হয় না। নিজেকে খুব খেলো মনে হচ্ছিল। তবুও মনে মনে তার কর্মপ্রবনতাকে স্যালুট জানালাম। বললাম চালিয়ে যাও- তোমার হবে। অবশেষে তার ভিজিটিং কার্ডটি নিলাম- তাতে লেখা আছে-বিভাস ঘোষ (এম এস সি) (প্রভা টিউটোরিয়াল হোম) (রে অফ লাইট) ------------000-------------   বসন্ত কুমার প্রামানিক, মালদা।

মোঃ মোশাররফ হোসেনের কবিতা

শ্রমিকের আবার আসিবে কবে নজরুল গাহিবে সাম্যের গান, ১লা মে রাখিবে শ্রমিকের ঘড়ধানে, রাখিবে হাতে হাত শ্রমিকের সুরে মিলাবে সুর। উচু করে শির, বলবে অত্যাচারী মালিকের তরে দেখ পড়ে সেই নীতি, আজও করনি দুর বর্বর রীতি কেন বা সেই আমরা শ্রমিক মাঠে নেমেছি! আট ঘন্টা যেথায়, সেথায় করাও ইচ্ছে স্বাধীন ডিউটি নাহি দাও কোন কর্ম বিরতি; বহিতে হয় অজস্র ক্লান্তি মাথার ঘাম পায়েতে পড়ে কর্নের প্বার্শে ধরে সারি সারি। যবে হবে অত্যাচার, অত্যাচারী ক্লান্ত তবে হবে কর্ম ধারা উন্নতি শ্রান্ত। ******************************** মোঃ মোশাররফ হোসেন মঙ্গল খার কান্দি জাজিরা, শরিয়তপুর বাংলাদেশ

সুতপা পুততুণ্ডর কবিতা

ছবি
   সভ্যতা কে তুমি অলক্ষ্যে হাসো? বিরহী ফাগুন! চরাচর জুড়ে ওঠে দাউদাউরব, আগুন আগুন! ধংসের লেলিহান শিখা কে ঢোকালো তোমার মগজে? যত শেখানো বুলিতে কাজ করো অন্যের গরজে! বেশ তো ছিলে কাঁচা মাংস খেতে, আর বল্কলে লজ্জা পরিধান! খুব কি দরকার ছিলো সভ্য হবার? তাই তো মানুষে মানুষে এত ব্যবধান! এখন সুখের অন্বেষণে অসুখে অসুখে ভরে যাচ্ছে এ বিশ্ব সংসার! আদিম সভ্যতাই ভালো ছিলো! ছিলো না কোন রাজনৈতিক দরবার! বেশ তো ছিলাম! সূর্যের অকলঙ্ক আলো ভাগ করে নিতাম! কে তুমি আনলে!এই চক্রব্যুহয়! অভিমন্যুর মত আমরা পথ হারালাম! -------000------- sutapa putatunda ichapur nowabganj ramchandra path north 24 porgona

দেব শঙ্কর দাসের লেখা

ছবি