Featured Post

শ্রুতিনাটক ।। সম্বর্ধনা ।। অঞ্জনা গোড়িয়া সাউ



আজ ৫ইসেপ্টেম্বর। শিক্ষক দিবস। উপস্থিত সকল গুণীজন এবং বিদায়ী শিক্ষকদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে, শুরু হচ্ছে আজকের  শ্রুতিনাটিকা- "সম্বর্ধনা'।

শ্রুতিনাটকে  অভিনয়ে আছে-
বিষ্টুস্যারের চরিত্রে- সৌমিলি হালদার
স্যারের স্ত্রী- বিপাসা জানা
স্যারের মেয়ে- ঈশিতা হালদার
সঞ্চালক- বনানী হাজরা
প্রথম ছাত্রী - ঝুম্পা হালদার
দ্বিতীয় ছাত্রী- অনসূয়া মন্ডল 
আমি- নাটকের লেখিকা - অঞ্জনা গোড়িয়া সাউ 
শুরু হচ্ছে আজকের শ্রুতিনাটিকা- সম্বর্ধনা 


সম্বর্ধনা ।।  অঞ্জনা গোড়িয়া সাউ 


অঞ্জনা---(স্যারের বাড়ি)ঘরের ভেতর একটি  চেয়ারে বসে আছেন শ্রদ্ধেয় বিষ্টু স্যার।
হাতে একটা  পেন ও খাতা।  গভীর ভাবনায় আচ্ছন্ন। কী যেন ভাবছেন? মাথায়, মুখে হাত দিয়ে স্ত্রীর উদ্দেশ্যে বললেন,--

(সৌমিলি)
বিষ্টু স্যার---বলি শুনছ, আমার চশমাটা দেখেছ? কোথায় যে রেখেছি? খুঁজে দাও তো গিন্নি। খুব দরকার। 
(বিপাসা)গিন্নী ------  চশমা? ভালো করে খুঁজে দেখো। তোমার কাছেই আছে।  কি যে ভুলো মন হয়েছে তোমার?
বিষ্টুস্যার-- আমার কাছে?  কোথায়? দেখতে পাচ্ছি না  তো?
গিন্নী---পকেটে কী শুনি?  পাঞ্জাবির পকেটে  রেখে আর চারিদিকে চশমা খুঁজছো।
বিষ্টু স্যার -- ও তাই তো।  খেয়াল করিনি গো গিন্নী।  মন দিয়ে ভাবছি তো। কত কথা। কত স্মৃতি। তারপর লেখাটি শেষ করব।
গিন্নী ---বলি কী এত লিখছ?  যেদিন  থেকে  স্কুল থেকে অবসর নিলে, সেদিন থেকে  লিখেই যাচ্ছো। 
স্যার--  তুমি বুঝবে না গো গিন্নী।   এসব দরদের কথা, আবেগের কথা  কিচ্ছু বুঝবে না।  বড্ড কষ্ট হয় গো। বাড়িতে একা একা থাকতে, খুব মন কেমন করে। 
গিন্নী--- তাই বুঝি? বলি কাকে নিয়ে এত ভাবছ? বুড়ো বয়সে আবার প্রেমে পড়লে নাকি? 
বিষ্টু স্যার--- কী যে বলো গিন্নী।  এসব হেঁয়ালি করার এখন সময় আছে? যখন তখন ফাজলামি ভালো লাগে না। 

গিন্নী -- তা,বেশ। আর বলব না।
এবার বলো তো  কী এত লিখছ?
বিষ্টু স্যার--- একটা বক্তৃতা।  একটা  বক্তব্য। বুঝলে গিন্নী  বিদায়ী ভাষণ   লিখছি।
দীর্ঘ ৩০ বছরের স্কুল জীবনের ভালো -মন্দ,  সুখ দুঃখ,হাসি কান্না সব লিখছি এই খাতায়।
গিন্নী--- বক্তৃতা? 
স্যার---স্কুলে যাওয়ার প্রথম দিন থেকে শেষ দিন পর্যন্ত কত স্মৃতি জড়িয়ে আছে।   মনে  পড়ে যাচ্ছে প্রথম দিনের সব কথা। 
.গিন্নী -- --- তোমার কি মাথা খারাপ  হয়ে গেছে। বসে বসে যত এসব মনে করবে, শরীর খারাপ হবে। আর  এত বড় লেখা  কেউ এখন শুনবে  বলে মনে হয়? 
স্যার--  কেন শুনবে না ? আমাদের জন্যই তো  অনুষ্ঠানটা হচ্ছে। কত ভালোবাসে সবাই। 
আর আমার বক্তব্য শুনবে না। তা হয়?

গিন্নী---- সবার জীবনের কাহিনিই বড়ো করুণ । শুধু কি তুমি একা? দীর্ঘ বছরের অভিজ্ঞতা সবাই যদি লিখতে বসো,একটা  ইতিহাস হয়ে যাবে। 
স্যার-- -- জানো গিন্নী, সময়টা বড্ড তাড়াতাড়ি শেষ হয়ে গেল।  স্কুলটা নিয়ে কত কিছু ভেবে ছিলাম।দুবছর লকডাউনে  কিছুই করতে পারি নি শেষ সময়টা। স্কুলের ঘন্টা ধ্বনি এখনো  কানে বাজে। ১১ টা বাজলেই মন ছুটে যায় স্কুলে।

অঞ্জনা---স্যারের মেয়ে ঈশিতা এসে দাঁড়ালো বাবার কাছে।  বাবাকে আদর করে বলল,--

মেয়ে--- -----(ঈশিতা)

বাবা,তুমি তো  যেতেই পারো স্কুলে। সুজয় কাকু তো বলেছে, একদিন করে স্কুলে যেতে। এখন তো উনিই  ইনচার্জ। 

স্যার-- তা বলেছে বটে।  তবু কোথাও যেন একটা  অধিকার হারিয়ে ফেলেছি। দাবী আর করতে পারি না।
মেয়ে---(ঈশিতা) 
ও বাবা,তুমি  এখনো  এসব নিয়ে ভাবছ? এই তো সেদিন আমাদের বড়দি অবসর নিলেন। আমরাও  প্রণাম করলাম। বড়দিকে জড়িয়ে ধরে কত মন খারাপ করলাম। বড়দি যত কাঁদে,আমরাও তত কেঁদে ফেলি। কী করব বলো। সময় হলে চলে যেতেই হবে।  নতুনদের জন্য পদ ছেড়ে দিতে হবে বাবা। তুমি আর মন খারাপ করো না।  শরীর খারাপ করবে।
স্যার---  দূর,বোকা। মন খারাপ  করবে কেন?  আমি বেশ ভালো আছি। শুধু মাঝে মাঝে -- 
জানিস তো  মা,যেদিন চলে এলাম স্কুল থেকে,ক্লাস ওয়ানের  রিতিশা জড়িয়ে ধরে কেঁদে ফেলল।  আর মুখে বলছে,তুমি যাবে না স্যার। তুমি চলে গেলে  কে গল্প শোনাবে? ভুতের গল্প, বাঘের গল্প,আর মজার মজার ছড়া। 
সব ছেলে গুলো  গেট আটকে দাঁড়িয়ে ছিল।  কী করে ভুলি রে মা? চোখের সামনে  ভেসে উঠছে সব।
মেয়ে---  জানি বাবা। সব বুঝতে পারছি।  এত কষ্ট পেলে তোমার  প্রেসার আবার বেড়ে যাবে।  তাড়াতাড়ি লেখা শেষ করে ঘুমাও।  

গিন্নী -- অনেক হয়েছে।  এবার লেখা বন্ধ করো। বেশি রাত না করে ঘুমাও।
স্যার--- তোমরা যাও তো বাপু। বিরক্ত কর না এখন । আমার হাতে অনেক সময়।   লেখাটি  শেষ করে তবে নিশ্চিন্তে ঘুমাতে পারব।
 আর মাত্র পাঁচ দিন বাকি গিন্নী। 
 সামনেই ৫ই সেপ্টেম্বর। শিক্ষক দিবস। ওই দিনই আমাদের বিদায় সম্বর্ধন।
মন দিয়ে লিখতে দাও। এখন যাও তো।

অঞ্জনা--- শুরু হচ্ছে নাটকের দ্বিতীয় দৃশ্য শিক্ষক দিবসের অনুষ্ঠান স্থান।  


বনানী -হাজরা 
অনুষ্ঠান পরিচালক -সঞ্চালক  -----
আজ  ৫ ই সেপ্টেম্বর শিক্ষক দিবস।  সেই  উপলক্ষে একটি সুন্দর অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।  
 উপস্থিত  বিদায়ী শিক্ষক শিক্ষিকার প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করা হচ্ছে। 

অঞ্জনা--- বিষ্টু স্যার স্টেজের সামনের সিটে বসে আছেন। 
বারবার  কাগজটা ব্যাগ থেকে বের করে ,  একবার চোখ বুলিয়ে নিচ্ছেন। ভালো করে বলতে হবে তো।
নিজের মনে মনে বলে চলেছে,   কখন যে  আমাকে ডাকবে? কে জানে?
তার আগে আরও  একবার  ভালো করে পড়ে ফেলি।
  সঞ্চালক------
  প্রথমেই একটা সমবেত উদ্বোধন সংগীত দিয়ে অনুষ্ঠান শুরু করছি।
পরবর্তী সংগীত শিল্পী প্রস্তুত থাকুন। 
শিল্পী -- রমা চৌধুরী।  
তারপর আছে সমবেত নৃত্য।    আপনারা শুনতে থাকুন আমাদের অনুষ্ঠান। 
স্যার----  এখন বাজে ১টা। নিশ্চয়  একজনের নাচের পরই আমাকে ডাকা হবে। এত ঘাবড়ে যাচ্ছি কেন? না না আমাকে ঘাবড়ালে চলবে না।  আমাকে সব বলতে হবে  স্কুলের কথা।মন খারাপের কথা। স------ ব। 
সঞ্চালক-- পরবর্তী কর্মসূচি এখুনি  জানানো  হবে। এখন পাঁচ মিনিটের টিফিন ব্রেক নেব। তারপর আবার অনুষ্ঠান শুরু হবে।

স্যার-- আবার ব্রেক!
একে দেরি হয়ে যাচ্ছে। কী যে করে এরা? বুঝি না। আমার যে আর তর সইছে না। 

সঞ্চালক---- আবার শুরু হচ্ছে অনুষ্ঠান।  এখন আবৃত্তি করবেন-- স্কুলের ছাত্র-ছাত্রীরা।
তারপর আবৃত্তি করে শোনাবেন   শিক্ষক - আরোহন বন্দোপাধ্যায়।
স্যার-- আর কত দেরী হবে? বুঝতে পারছি না। বেলা হয়ে যাচ্ছে।
সঞ্চালক-- এবার পরপর  ডাকা হচ্ছে  বিদায়ী শিক্ষক মহাশয়দের। প্রত্যেকের নাম ঘোষণা করছি। আপনারা প্রস্তুত থাকুন।
স্যার--- এই তো ঘোষণা হয়েছে।  এবার আমার পালা। ঠিক বলতে  পারব তো  বলতে? চোখের পাতা মোটা হয়ে  আসছে কেন? এরা তো সবাই আমার চেনা। তবু কেন এত কান্না পাচ্ছে? 
 সঞ্চালক-- প্রথমে ডেকে নেব মানপত্রের লেখাটি পাঠ করতে শিক্ষিকা নাজিমা খাতুন মহাশয়াকে। 
তারপর আরও  একটা  সমবেত সংগীত।  তারপর একে একে ডেকে নেবো সবাইকে।

অঞ্জনা ---
স্যার বারবার হাত ঘড়ির দিকে তাকিয়ে দেখছে।এখন বেলা ৩ টে বাজে।
দেখি কখন ডাকে আমায়? সবাই যে চলে যাচ্ছে।
সঞ্চালক -- দুঃখিত। সময় আর বেশি হাতে নেই। এবার বিদায়ী শিক্ষকদের উপহার ও  বক্তব্য শুনবো আমরা। তারপরই অনুষ্ঠান শেষ করব।আপনারা একটু ধৈয্য  ধরে বসুন। কেউ চলে যাবেন না।  ওনাদের সম্মানিত করতে হবে।  আপনাদের উপস্থিতিটা খুব দরকার। 
স্যার-- একি সবাই চলে যাচ্ছে কেন? একটু থাকুন সবাই।  আমার বক্তব্য আপনারা না শুনেই চলে যাবেন।
সঞ্চালক-- মঞ্চে ডেকে নিচ্ছি বিদায়ী স্যার -- মনোতোষ মন্ডল মহাশয়কে। 
অঞ্জনা --
স্যারের কানে কানে  সঞ্চালক   বলে  গেলেন।
সঞ্চালক----একটু ছোট করবেন বক্তৃতা। বুঝতে পারছেন সময় হয়ে যাচ্ছে। পরপর চলে আসুন সবাই। 
 পরবর্তী  ও শেষ  বিদায়ী শিক্ষক মহাশয় বিষ্টুপদ মল্লিক মহাশয়। আসুন স্যার স্টেজে আসুন।
অঞ্জনা --বিষ্টু স্যার থরথর করে কাঁপতে কাঁপতে স্টেজের দিকে এগিয়ে গেলেন।চোখ ভর্তি জল।
 সবে মাত্র  পকেট থেকে  কাগজটা বের করে  পড়তে যাবেন। এমন সময় 
সঞ্চালক কাছে এলেন। আর বললেন -- 

সঞ্চালক-- স্যার,কিছু মনে করবেন  না। বুঝতে পারছেন তো। সময় খুব কম হাতে।
৪ টে বেজে গেছে।  সবাই উঠে পড়ছে। আর সবার কাহিনি একই।  এসব শুনলে সবাই ভীষণ কষ্ট পাচ্ছি। তার চেয়ে মানপত্র আর উপহার তুলে দিই। কী বলেন স্যার?
অঞ্জনা -- স্যার কাগজটা পকেটে ঢুকিয়ে অবাক দৃষ্টিতে তাকিয়ে -বললেন 

স্যার --   আমি কিছু বলব না?  কেউ শুনবে না আমার কথা?  আমি যে এত লিখে আনলাম ।  কেউ শুনবে না? 
বেশ। তাই হোক।
কি---চ্ছু  বলব না। 
সঞ্চালক -- দুঃখিত স্যার। বড্ড দেরি হয়ে গেছে।  এখন স্যারের হাতে তুলে দেওয়া হচ্ছে মানপত্র সহ উপহার। স্যার খুব ভালো থাকুন। এভাবেই তো সবাইকে চলে যেতে হবে।  দুঃখ পাবেন না। চলুন স্যার আপনাকে  তাড়াতাড়ি  বাড়ি পাঠিয়ে দিই।
স্যার-- (মুচকি হেসে)  থাক।  আমি  একাই যেতে পারব।  এখনো বুড়ো হয় নি।  তোমরা অনুষ্ঠান  শেষ  করো।

অঞ্জনা -- কাগজের টুকরোটা পকেটে গুজে নিয়ে হল ঘর থেকে বেরিয়ে এলেন আমাদের প্রিয় বিষ্টু স্যার। আর একার মনে বিড়বিড় করে কি যেন বলে চলেছে?

স্যার -- কাগজটা ছিঁড়ে ফেলি। কী আর হবে রেখে? কেউ শুনল না আমার কথা।   গিন্নী ঠিকই বলেছিল,কথাটা শুনলেই ভালো হতো। 
অঞ্জনা -----স্কুলের দুই প্রাক্তন  ছাত্রীর প্রবেশ।
উচ্ছ্বাসে আবেগে ছুটে এসে স্যারের পায়ে হাত দিয়ে প্রণাম করল। আর বলল,
 (অনসূয়া+ ঝুম্পা)

ছাত্রী-------(ঝুম্পা)---স্যার স্যার ভালো আছেন? কত দিন পর দেখছি আপনাকে। আপনার কথা শুনবো  বলে স্কুল ছুটি হতেই  চলে এসেছি।  
 আমি  ঝুম্পা। মনে আছে স্যার। দশবছর আগে আপনার কাছে পড়েছি। এখন হাইস্কুলে  পড়ি।  আমি আপনার  সেই দুষ্টু ছাত্রী  ঝুম্পা । কত জ্বালাতন করতাম আপনাকে। মনে আছে স্যার?
অনসূয়া----- আর আমি  অনসূয়া । এখন ক্লাস নাইনে পড়ি। আমাকে নিশ্চয়  মনে আছে। রোজ বকুল ফুল দিতাম।
স্যার-- ও তাই তো। 
চোখে তেমন দেখি না  তো?
চোখটা আবছা হয়ে আসছে।তবু তোমাদের ঠিক মনে রেখেছি। 
ঝুম্পা-----  কী করে দেখবেন  স্যার? চোখে যে জল ভর্তি। কাঁদবেন না স্যার। 
চলুন স্যার, ওখানে বসি।
আমরা শুনবো  আপনার কথা।  কাগজটা ছিঁড়বেন না স্যার।আমরা  সব শুনবো।  আপনি পড়ুন। 
অনসূয়া------ এই নিন স্যার আপনার প্রিয় বকুল ফুল।  আমাদের গাছে ফুটে ছিল। মনে আছে স্যার,আমি প্রতিদিন আপনার জন্য বকুল ফুল আনতাম।আর আপনি কত খুশি হতেন।
দেখুন স্যার কি সুন্দর  গন্ধ! 

ঝুম্পা--- --- আর আমার  আঁকা ছবি "রবীন্দ্রনাথ "আপনার জন্য।  সারা রাত ধরে  এঁকেছি। ভালো হয়েছে স্যার?

অঞ্জনা -- চোখের জল মুছে উচ্ছ্বসিত হয়ে উঠলেন। ছাত্রীদের বুকে জড়িয়ে ধরলেন। আর বললেন ----

স্যার--   খুব খুব পছন্দ হয়েছে।  আজ বড্ড খুশিরে। তোদের এই উপহার বুক ভরে নিলাম। আমার শিক্ষাদান ব্যর্থ হয় নি। আজ আমি খুব খুশি।
তোরাই তো আমার সব কিছু।  তোরাই আমার  শ্রেষ্ঠ উপহার। 

========= সমাপ্ত ==========

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় লেখা

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৯তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮০তম সংখ্যা ।। কার্তিক ১৪৩১ অক্টোবর ২০২৪

উৎসবের সৌন্দর্য: সেকালে ও একালে।। সৌরভ পুরকাইত

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

মুদ্রিত নবপ্রভাত উৎসব ২০২৩ সংখ্যার ডাউনলোড লিঙ্ক

কোচবিহারের রাস উৎসব ও রাসমেলা: এক ঐতিহ্যবাহী অধ্যায় ।। পার্থ সারথি চক্রবর্তী