আনন্দ নিকতনের পথে
আনন্দ বাজার পত্রিকা
পড়ে আছে টেবিলে ওপর
নিত্যদিনের ভোটের টেনশন নেই,
পাটির পাটিগণিত নিয়ে বিভেদের রক্ত পুঁজ বের করার ব্যস্ততা নেই,
কোথায় কোথায় এজেন্সি লাগবে
তার তাড়া নেই,
মায়ের ভাত ফোটার গল্প নেই,
বন্ধু স্বজন দের চাকরি বাকরি,
বা ইমেইল পাঠানোর ঠিকানা নেই
এক কাপ চা বা কফি দিতে হবে -
এমন অনুনয় -বিনয নেই।
হাত জোর করে নমস্কার
করার তাগিদ নেই,
পুঁজ বের করা মানুদের
কা কা শব্দের মিথ্যা প্রতিশ্রতি
দেবার ভান নেই,
যারা গরুর খুরের নীচে চাপা আগুনের মতো টপটপ শব্দ করে বাজে
তাদের মুখোরচক কথা
বলার তাগিদ নেই,
সবাই চলে গেছে ছিপছিপে দলটির কাছে
একটা ভোট এলেই ডেডবডি এনে বলল
আমার বাবা মারা গেছেন,
লিখে দিন, বিষ খেয়ে মরেছে,