Featured Post

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

ছবি
   মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি মুদ্রিত  নবপ্রভাত  বইমেলা ২০২৫ সংখ্যার জন্য  প্রবন্ধ-নিবন্ধ, মুক্তগদ্য, রম্যরচনা, ছোটগল্প, অণুগল্প, কবিতা ও ছড়া পাঠান।  যে-কোন বিষয়েই লেখা যাবে।  শব্দ বা লাইন সংখ্যার কোন বাঁধন  নেই। তবে ছোট লেখা পাঠানো ভালো (যেমন, কবিতা ১২-১৪ লাইনের মধ্যে, অণুগল্প কমবেশি ৩০০/৩৫০শব্দে)। তাতে অনেককেই সুযোগ দেওয়া যায়। সম্পূর্ণ অপ্রকাশিত লেখা পাঠাতে হবে। মনোনয়নের সুবিধার্থে একাধিক লেখা পাঠানো ভালো। তবে একই মেলেই দেবেন। একজন ব্যক্তি একান্ত প্রয়োজন ছাড়া একাধিক মেল করবেন না।  লেখা  মেলবডিতে টাইপ বা পেস্ট করে পাঠাবেন। word ফাইলে পাঠানো যেতে পারে। লেখার সঙ্গে দেবেন  নিজের নাম, ঠিকানা এবং ফোন ও whatsapp নম্বর। (ছবি দেওয়ার দরকার নেই।) ১) মেলের সাবজেক্ট লাইনে লিখবেন 'মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা সংখ্যা ২০২৫-এর জন্য'।  ২) বানানের দিকে বিশেষ নজর দেবেন। ৩) যতিচিহ্নের আগে স্পেস না দিয়ে পরে দেবেন। ৪) বিশেষ কোন চিহ্ন (যেমন @ # *) ব্যবহার করবেন না। ৫) লেখার নীচে একটি ঘোষণা দিন:  'লেখাটি স্বরচিত ও অপ্রকাশিত'। মেল আইডি :  printednabapravat@gm

গল্প ।। ভ্রুণ হত্যা ।। সুনীপা শী

ভ্রুণ হত্যা

সুনীপা শী

 ডঃ সেন এর দশ বছরের ডাক্তারি জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি। প্রসূতি মায়ের সন্তান কে পৃথিবীর আলো দেখানো পর সেই সন্তান টি ডঃ সেন এর আঙুল খাপটে ধরে থাকল ।অনেক চেষ্টার পর ডঃ সেন এর আঙুল শিশুটির কাছ থেকে ছাড়াতে পারে । তারপর শিশুটি কাঁদতে থাকে ।শিশুটির কান্না কেউ চুপ করাতে পারে না ।ডঃ সেন যেই শিশুটিকে কোলে নিল ,শিশুটির কান্না থেমে গেল। সবাই দেখে অবাক হয়ে গেল। সাথে ডঃ সেন ও।তারপর শিশুটিকে ডঃ সেন আদর করতে লাগল । আদর করতে করতে দেখতে পেল শিশুটির পিঠে জরুলের দাগ ।জরুলের দাগ দেখে চমকে উঠে নিজের মনে মনে বললেন ,এই দাগ যে সেই দাগ এর ই মতন ।শুধু যে পিঠের এই দাগ নয় তোর মুখ ও যে আমার চেনা লাগছে ।পাঁচ বছর আগে আমি যাকে হারিয়ে ফেলেছি তবে কি সেই তুই? বলে নিজের বুকে জরিয়ে ধরে ।
একটি সিস্টার বলেন - স্যার এই বার শিশুটিকে দিন ওর মায়ের কাছে ও যে ঘুমিয়ে পরেছে।
ডঃ সেন শিশুটিকে তার মায়ের কাছে শুয়ি য়ে দিলেন ।
তারপর নিজের ঘরে গিয়ে একটি পাঁচ বছরের ছেলের ছবির সামনে গিয়ে বলতে লাগলেন কেন আজ বার বার তোর কথা মনে পড়ছে ।আমাদের কোল ফাঁকা করে পাঁচ বছর আগে চলে গেছিস।জানিস তো এতো বছরের ডাক্তারি জীবনে এমন ঘটনা আগে কখনো ঘটেনি । আমার এই দুই হাত দিয়ে কত শিশুকে পৃথিবীর আলো দেখিয়েছি । কিন্ত আজ যে শিশুটিকে পৃথিবীর আলো দেখালাম সেই শিশুটি আমার হাতের এই কনিষ্ঠ আঙুল টা খাপটে ধরেছিল ।শিশুটির কান্না দেখে আমি যখন কোলে নিলাম আমার কোলে শান্ত হয়ে ঘুমিয়ে পরল। জানিস তো তখন বারবার মনে হচ্ছিল তুই যেন আমার কোলে ।হ্যাঁ রে তোর কথাই আমার মনে হচ্ছিল। তবে কি তুই সত্যিই ফিরে এসেছিস?
জানিস নৌকা ঢুবে যাওয়া তে তুই যে সেই নদীর জলে তলিয়ে গেলি তারপর থেকে তোর মা তোর শোকে পাগল হয়ে গেল । ডাক্তার বলেছিল তোকে যদি তোর মায়ের কোলে ফিরিয়ে দিতে পারতাম তাহলে তোর মা আবার সুস্থ হয়ে যাবে ।
সিস্টার এসে বললেন- স্যার সেই বাচ্চা টি আবার ও কাঁদছে কেউ চুপ করাতে পাচ্ছে না আপনি...
সিস্টার এর কথা শেষ করার আগেই ডাক্তার বাবু ছুটে চলে গিয়ে শিশুটি কে কোলে তুলে নেয়। শিশুটি সঙ্গে সঙ্গে চুপ করে যায়। শিশুটির চুপ করে যা ওয়া দেখে আবার ও সবাই অবাক হয়ে যাই। 
শিশুটির মা ডঃ সেন কে বলেন আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ। তবে এটা আমি বুঝতে পারছি না আমার ছেলে যখন ই কাঁদে আপনি কোলে নেবার পর কেন চুপ করে যায় ? আপনি নিশ্চয়ই কোন যাদু জানেন।
ডঃসেন তখন বলেন যাদু নয় বলতে পারেন কোন জন্মের রক্তের টান বলে শিশুটিকে তার মায়ের কোলে দিয়ে চলে যায় ।
ডঃ সেন ঘরে গিয়ে নিজের মনে মনে বলতে থাকে কেন ?কেন? শিশুটির প্রতি আমার এতো মায়া পরে যাচ্ছে? ডঃ সেন ছেলের ফটো হাতে নিয়ে -তোর কান্না ,তোর জন্মের দাগ, তোর স্পর্শ কেন ঐ শিশুটির সাথে মিলে যাচ্ছে? তবে কি তুই আবার আমাকে বাবা বলে ডাকতে চাস ?তুই কি চাস তোর মা আবার তোকে কোলে ফিরে পাক ?কিন্তু কি ভাবে? তোকে আবার আমরা ফিরে পাব ? তুই যে অন্য মায়ের গর্ভে জন্ম নিয়েছিস। এক মায়ের কোল খালি করে আর এক মায়ের কোলে ফিরে যাবি ।তোর এখন কার গর্ভধারিনী মা তোকে দেবে বা কেন আমাদের কাছে? অনেক ভাবার পরে হ্যাঁ একটা উপায় পেয়েছি ।যত টাকা লাগে লাগুক তোর এই গর্ভধারিনী মায়ের কাছ থেকে তোকে আমি কিনে নেবো ।
হাঁ হাঁ আমি এটাই করব । ডঃ সেন শিশুটি ও তার মায়ের কাছে গেলেন শিশুটির মাকে সব বললেন শিশুটি কাঁদলে ডঃ সেন কোলে নিলে কেন চুপ করে যায় ।তারপর শিশুটির পিঠে র জন্ম দাগ ,পাঁচ বছর আগে সন্তান হারানোর গল্প সব বললেন ।সেই সাথে ডঃ সেন এও বললে কত টাকা পেলে আপনার এই সন্তান টিকে দেবেন। এও বললেন আপনার এই সন্তান টিকে পেলে এক অসুস্থ মা সুস্থ হবে ।
ডঃ সেন এর কথা শুনে শিশুটির মা বলেন আপনি কেমন ডাক্তার মায়ের কোল থেকে সন্তান কে কিনে নিতে চাই ছেন। যে মা দশ মাস দশ দিন সন্তান কে গর্ভে ধারণ করে ,প্রসব যন্ত্র না সয্য করার পর আপনার মতন ডাক্তার বাবুর ডেলিভারি করে মায়েদের মুখে হাঁসি ফোটায় । আপনি নিজের স্ত্রী কে সুস্থ করার জন্য এক মায়ের কোল থেকে সন্তান কে কিনে নিতে চাই ছেন । মাপ করবেন ডাক্তার বাবু টাকার জন্য আমি আমার সন্তান কে বিক্রি করতে পারব না । 
ছোট্ট শিশুটি ঘুমতে ঘুমতে হেঁসে উঠল । শিশুটির মা বলল দেখুন ডাক্তার বাবু আপনার কথা শুনে আমার ছেলে হাঁসছে ।আপনি এখুনি চলে যান তা না হলে আমি সবাই কে বলে দেবো টাকা দিয়ে আপনি আমার সন্তান কে কিনতে চাই ছেন ।
রাতের ডঃ সেন ঘুমতে ঘুমতে স্বপ্ন দেখে তার পাঁচ বছরের সন্তান বলছে - বাবা ও বাবা আমি এসেছি ।তুমি আমাকে মায়ের কাছে নিয়ে যাবে না ? কত দিন আমি মাকে দেখি নি ।তোমাদের ছেড়ে আমি আর থাকতে পারব না । ওঠো বাবা ওঠো আমাকে নিয়ে চলো মায়ের কাছে । ডঃ সেন ঘুমতে ঘুমতে বলে হাঁ বাবা হাঁ তোকে আমি নিয়ে যাব তোর মায়ের কাছে । ডঃ সেন এর ঘুম ভেঙে যায় । মনে মনে বলতে থাকে স্বপ্নে এ আমি কি দেখলাম । এই ছোট্ট শিশুটি সত্যি আমার খোকা ।আমি আসছি খোকা তোকে আমি তোর মায়ের কাছে নিয়ে যাব ।রাতের অন্ধকারে ডঃ সেন ছোট্ট শিশুকে নিয়ে হসপিটাল ছেড়ে চলে যান। 
শিশুটির মায়ের ঘুম ভাঙতে দেখে তার সন্তান তার কাছে নেই। শিশুটির মা শিশুটি কে খুঁজতে থাকে ।সেই সঙ্গে ডঃ সেন কে ও খুঁজতে থাকে ।ডঃ সেন ও তার সন্তান কে খুঁজে না পাওতে শিশুটির মা সবাই কে জানাই ডঃ সেন ই আমার সন্তান কে চুরি করেছে ।এ ও বলে ডঃ সেন আমার সন্তান কে টাকা দিয়ে কিনতে চেয়েছিল ।রাজি হয় নি বলেই আমার সন্তান কে চুরি করেছে।
শিশুটির মা থানায় গিয়ে ডঃ সেন এর বিরুদ্ধে অভিযোগ করে। পুলিশ ডঃ সেন কে খুঁজে অ্যারেস্ট করেন । ডঃ সেন পুলিশ এর কাছে সব কিছু শিকার করেন। ও শিশুটিরকে তার মায়ের কাছে ফিরিয়ে দেন ।সেই সাথে এও বলেন কেন তিনি শিশুটিকে চুরি করেছেন। সব কিছু শোনার পরে পুলিশ ডঃ সেন কে ছেড়ে দিতে চাই লে ও শিশুটির মা ডঃ সেন কে ছেড়ে দিতে চান নি । শিশুটির মা বললেন ডঃ সেন আবার ও যদি আমার সন্তান কে চুরি করে ।সেই কারণে ডঃ সেন এর বিরুদ্ধে থানায় ডায়েরি করেন। ও আদালতে মামলা করেন। 
কয়েক দিন পরে ডঃ সেন কে শিশু চুরির অপরাধে আদালতে তোলা হয় । ডঃ সেন এর বিচারের রায় ঘোষণার আগের দিন রাতে শিশুটির মা ঘুমতে ঘুমতে স্বপ্ন দেখে , ছোট্ট চার বছরের ছেলে হাঁসছে। 
শিশুটির মা তাকে জিজ্ঞেস করে কে তুমি? অমন করে হাঁসছ কেন? 
ছেলেটি বলে আমাকে চিন্তে পারছ না মা ? চার বছর আগে ভ্রুণ অবস্থায় আমি যখন তোমার মধ্যে ছিলাম সেই ভ্রুণ শিশুটা ই এখন আমি ।
শিশুটির মা বলে না না তুই হতে পারিস না ।
চার বছরের ছেলেটি বলে হাঁ মা বিশ্বাস কর আমি ই সে । আবার ঐ দিকে চেয়ে দেখ সদ্য যাকে তুমি জন্ম দিয়েছ - সে ও আমি ।
শিশুটির মা বলে তোকে হত্যা করেছি ,তোকে জন্ম দিয়েছি আমি যে কিছু বুঝতে পারছি না ।
চার বছরের ছেলেটি বলে বুঝতে পারছ না আমি বুঝিয়ে দিচ্ছি। যে ডাক্তার বাবু তোমার সদ্য যাতো সন্তান কে নিজের হাতে জন্ম দিয়েছেন সেই ডাক্তার বাবুর ও আমি সন্তান । 
-কি বলছি? 
বিশ্বাস হচ্ছে না তো ।পাঁচ বছর আগে নৌকা ডুবি তে জলের স্রোতে আমি তলিয়ে যায় ।জানত আমি মারা যাওয়ায় আমার মা পাগল হয়ে যায়। আমার বাবা তোমার সদ্যোজাত সন্তান মানে আমাকে টাকা দিয়ে কিনতে চেয়েছে , তুমি কিনা আমার বাবাকে বিচারের কাঠ গোরায় দাঁড় করিয়েছ শাস্তি দেবার জন্য? চার বছর আগে তোমার শরীরের চাহিদা মেটাতে পুরুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোমার গর্ভে আমার জন্ম হয়েছিল। তুমি লোক লজ্জার ভয়ে তোমার গর্ভের সন্তান মানে আমাকে পৃথিবীর আলো দেখতে দাওনি ।কত চিৎকার করে ছিলাম সেদিন। মা আমি বাঁচতে চাই। মা আমি বাঁচতে চাই। আমি পৃথিবীর আলো দেখতে চাই। আমি পৃথিবীর আলো দেখতে চাই। আমাকে হত্যা করুনি মা।আমি তো কোনও দোষ করি নি ।সে দিন তো তুমি আমার কথা ভাবুনি। আমাকে টুকরো টুকরো করে হত্যা করেছিলে।তার বিচার কে করবে মা ? তার বিচার কে করবে ? তাই ভ্রুণ হত্যার বিচার কাল আমি নিজে করব । কাল বিচারকের কাঠ গোরায় তোমার এই সদ্যোজাত শিশু যাকে তুমি জন্ম দিয়েছ সে কাল চিৎকার করে কাঁদবে।ওর কান্না কেউ থামাতে পারবে না থামাতে একমাত্র ডঃ সেন মানে আমার বাবা ।তাই দেখে বিচারক রায় ঘোষণা করবেন ,তোমার সদ্যোজাত শিশু মানে আমি ,আমার প্রকৃত বাবা র কাছে থাকব ।তোমার এটাই শাস্তি হবে মা তোমার সন্তান যাকে তুমি জন্ম দিয়েছ -সে তোমাকে কখনোই মা বলে ডাকবে না । কখনো মা বলে জানবে না ।তোমার এটাই শাস্তি হবে মা -এটা ই তোমার ভ্রুণ হত্যার শাস্তি।
এমন কথা বলিস না খোকা। এমন কথা বলিস না । শিশুটির মায়ের ঘুম ভেঙে যায় । ও চিৎকার করে কাঁদতে কাঁদতে বলে এ আমি কি দেখলাম , এতো স্বপ্ন নয় ।এযে সত্যি।আমি পাপী। আমার গর্ভের সন্তান কে হত্যা করে আমি পাপ করেছি ।
পরের দিন শিশুটির মা স্বপ্নে যা দেখেছিল তা ই ঘটল ।শিশুটির মা আদালতে দাঁড়িয়ে তার অপরাধের কথা শিকার করে ।ও সদ্যোজাত শিশুকে ডঃসেন এর হাতে তুলে দিলেন ।সেই সঙ্গে আদালতে দাড়িয়ে বিচারক কে কেঁদে কেঁদে বললেন ধর্মবতা আমার অপরাধের কথা বড় বড় করে লিখুন ,যাতে এই লেখা প্রতিটা মা যেন পরতে পারে ।সেই সাথে কোন মা না যেন তার গর্ভের সন্তান কে ভ্রুণ অবস্থায় হত্যা করার কথা না ভাবতে পারে ।
==============

সুনীপা শী গ্রাম -মামুদপুর থানা -ফলতা পোষ্ট- রাজারামপুর জেলা- দক্ষিণ ২৪ পরগনা 

মন্তব্যসমূহ

জনপ্রিয় লেখা

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৯তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩১ সেপ্টেম্বর ২০২৪

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮০তম সংখ্যা ।। কার্তিক ১৪৩১ অক্টোবর ২০২৪

লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি : মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা ২০২৫

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

উৎসবের সৌন্দর্য: সেকালে ও একালে।। সৌরভ পুরকাইত

মুদ্রিত নবপ্রভাত উৎসব ২০২৩ সংখ্যার ডাউনলোড লিঙ্ক