হঠাৎ বিপর্যয়
মৃত্যু রচনা
হয়েছে সূচনা
মেট্রো গিলেছে বাড়ি,
শয়ে শয়ে লোক গৃহহারা আজ,
দুটি প্রাণ গেল ছাড়ি।
কে জানে কখন
আরও যাবে প্রাণ,
আরও কত যেতে বাকী,
নিল কেড়ে সব,আশা ও স্বপ্ন
হঠাৎই জীবনে ফাঁকি।
খন্ডহরের মাটির গভীরে,
আবেগে তে ভরা স্মৃতি,
করুণ, সে যে বড়ো করুণ
অবরুদ্ধের ভীতি।
অলিখিত যত ইতিহাস
আজ বৌবাজারের ক্ষতে,
উন্নয়নের ধ্বজাধারীরা,
বিভক্ত নানা মতে।
কাঠগড়া তে দাঁড়াবে যারা,
লক্ষ কোটি ছড়ায় তারা।
মানুষ যে আজ মুল্যহীন
স্বপ্নসমাধি নীরবে ঘটলো
স্যাকরা পাড়া বড়ো মলিন
যাপনের আজ সবটুকু গেল
সবই তারা হারালেন,
দিবারাত্রি কেঁদে কেঁদে ফেরে
দূর্গাপিতুরি লেন।
এই অঞ্চল, ছিল চঞ্চল
জীবন ভরপুর,
শূন্যতা আর হাহাকারে আজ
বাজে ধ্বংসের সুর।
চান্দ্রায়ণ
চাঁদের আলোর সংগসুখে
কান্না হয়েছে তুচ্ছ
প্রতিবেশী হাত বাড়িয়ে দিয়েছে,
জীবন তাতেই স্বচ্ছ।
নিজস্ব সব শব্দ নিয়ে
রাত রয়ে যায় দিনেও
সময়ের চাপে যত ঘোরাঘুরি
হাসি কান্নার মিলেও।
চোখ লাল হয় কান্নাভেজায়
মনের অশ্রুজল
নক্ষত্রের আলো লাগা মনে
জ্যোত্স্নার কল্লোল।
তোমার চোখে আলোর ঝলক
সূর্য ডুবে যায়,
চাঁদ এসেছে সবটুকু নিয়ে
আকাশের গায়ে তায়।
শঙ্খ যদিও বাজেনি আজকে
আকাঙ্খার আকাশে
জাগরণ তবু একশো তিরিশে
চেতনার বাতাসে।
কান্না হয়েছে তুচ্ছ
প্রতিবেশী হাত বাড়িয়ে দিয়েছে,
জীবন তাতেই স্বচ্ছ।
নিজস্ব সব শব্দ নিয়ে
রাত রয়ে যায় দিনেও
সময়ের চাপে যত ঘোরাঘুরি
হাসি কান্নার মিলেও।
চোখ লাল হয় কান্নাভেজায়
মনের অশ্রুজল
নক্ষত্রের আলো লাগা মনে
জ্যোত্স্নার কল্লোল।
তোমার চোখে আলোর ঝলক
সূর্য ডুবে যায়,
চাঁদ এসেছে সবটুকু নিয়ে
আকাশের গায়ে তায়।
শঙ্খ যদিও বাজেনি আজকে
আকাঙ্খার আকাশে
জাগরণ তবু একশো তিরিশে
চেতনার বাতাসে।