পোস্টগুলি

৪৫তম সংখ্যা ।। অগ্রহায়ণ ১৪২৮ নভেম্বর ২০২১ লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

গল্প ।। জলছবির রঙ ।। সোমা চক্রবর্তী

ছবি
জলছবির রঙ সোমা চক্রবর্তী রাণী পল্লীর তিন নম্বর গলির ঊনিশ নম্বর ঝুপড়ি থেকে একটা বাচ্চার কান্নার শব্দ ভেসে আসছে। চারমাস হলো প্রায়ই শোনা যাচ্ছে শব্দটা। ওই ঝুপড়িতে ললিতা থাকে। ললিতা একটা বাচ্চাকে চুপ করানোর চেষ্টা করছে। বাচ্চাটা মাঝে মাঝে চুপ করে যাচ্ছে, পরক্ষণেই আবার কেঁদে উঠছে। এইসব পাড়ায়, এই ধরনের ঝুপড়িতে সাধারণত বাচ্চাদের কান্না শোনা যায় না। অথচ এখানে যারা থাকে, সবাই মহিলা। অঞ্চলটা তাই রাণী পল্লী নামে বিখ্যাত হয়ে গেছে। ওরা নিজেরাই নিজেদের বিদ্রুপ করে বলে, "এক রাতের রাণী!" বাসিন্দারা সবাই মহিলা হলেও তাদের ঘরে ঘরে শিশুর কলরব এখানে কখনো ওঠে না। তার বদলে রাত ঘন হয়ে এলে ওঠে অন্য এক ধরনের কলরব। কখনো দরদস্তুর নিয়ে, কখনো পছন্দ অপছন্দ নিয়ে। কখনো ফুলের মালা নিয়ে ফেরিওয়ালা হেঁকে যায়। কখনো আবার মুখোশের আড়ালে থাকা ভদ্রলোকদের নেশাগ্রস্ত গলার আওয়াজে মুখরিত হয়ে ওঠে এখানকার গলি। এসব ছাড়াও, রাণী পল্লীতে বাসিন্দাদের মধ্যে দিনেমানে চাঁছাছোলা গলায় খিস্তিখেউড় আর ঝগড়াও শোনা যায়। কিন্তু শিশুর কান্না বা হাসি! কিম্বা তার অবুঝ এলোমেলো কথা- একেবারেই বিরল। তবু কচিৎ কদাচিৎ এমন ঘটনাও

কবিতা।। কিষাণের জীবনের রূপকথা-রঙ ।। গোবিন্দ মোদক

ছবি
একটা সে দিন ছিল যখন ছিল খেলার মাঠ,  নদীর ধারে নিয়ম করে বসতো দু'দিন হাট।  জলখাবারটা সেরে নিয়ে চিঁড়ে-মুড়কি দিয়ে,  গ্রামের কিষাণ যেত হাটে সবজি আনাজ নিয়ে।  বেচাকেনা সেরে ফিরতো সূর্য যখন মাথায়,  ঠা-ঠা রোদ বাগ মানে না কোনও রকম ছাতায়।  বাড়ি ফিরে পাখার বাতাস, পান্তভাত আর গুড়, মিটলে খিদে দু'চোখ যেন ঘুমেতে ভরপুর।  ঘুমের মধ্যে রূপকথা রঙ, ব্যাঙ্গমী-ব্যাঙ্গমা,  পক্ষীরাজ ঘোড়া ছোটে নেইকো যে তার থামা !  লালকমল নীলকমল আর দত্যি-দানোর দেশ, খাপ-ভর্তি তলোয়ার তাই নেইকো ভয়ের রেশ ! একসময় তার ঘুমের রেশ কেটে গেল যেই,  বাস্তবে সে ফিরে আসে কেউ কোত্থাও নেই !  নেই যে আজ ছোট্টবেলার সেই সে খেলার মাঠ,  হারিয়ে গেছে রূপকথা-রঙ, রঙিন রাজ্যপাট ! এখন শুধুই ছুটে-ছুটে চলা -- জীবন গতিময়,  হঠাৎ যদি যায় তা থেমে --- এই বুঝি বা ভয় !!   =======================   গোবিন্দ মোদক। রাধানগর, ডাক- ঘূর্ণি, কৃষ্ণনগর, নদিয়া।   

গল্প ।। পাপের ভার ।। চন্দন মিত্র

ছবি
  মাসছয়েক হল এই উপসর্গটা দেখা দিয়েছে। শরীরটা পাথরের মতো ভারি। নড়াচড়া করাটাই কষ্টকর। বসতে গেলে কষ্ট, উঠতে গেলে কষ্ট, হাঁটতে গেলেও কষ্ট। প্রেসার নর্মাল, সুগার নর্মাল, লিপিড প্রোফাইল নর্মাল ; এম-আর-আই রিপোর্টও নর্মাল। কিছু না-দিলে মুখ থাকে না, তাই ডাক্তার মণ্ডল অ্যাসিড ব্লকার ও স্ট্রেস রিলিফ মেডিসিন প্রেসক্রাইব করেছেন। ওষুধ চলছে কিন্তু উপসর্গ প্রশমিত হচ্ছে না। ভক্তিবাবু ভাবলেন ডাক্তার পরিবর্তন করা ছাড়া উপায় নেই। যখন তিনি   চেন্নাই যাওয়ার জন্য একপ্রকার মনস্থির করে ফেলেছেন, তখন রোগটা ধরে দিলেন পারিবারিক   গুরু ত্রিলোকেশ শাস্ত্রী। তিনি রাখঢাক না-করেই বাড়ির লোকজনের সামনেই বলতে শুরু করলেন, শোন ভক্তিপ্রসাদ, তোর রোগ সারানোর সাধ্য কোনও ডাক্তার-বদ্যির নেই। এতদিন যত পাপ করেছিস সব তিলে তিলে জড়ো হয়ে তোর শরীরকে ভারাক্রান্ত করে তুলেছে। তুই তো দর্শন শাস্ত্রের অধ্যাপক, এত এত শাস্ত্র পড়েছিস তা পাপের ভার বিষয়টা বুঝিস তো? কী বলছেন গুরুদেব। আমি প্রিন্সিপাল, এত বড় একটা কলেজের দায়িত্ব সামলাই। কত মাঙ্গলিক অনুষ্ঠানে আমার ডাক পড়ে ! হ্যাঁ, সে তো পড়বেই ! কিন্তু খোঁজ নিয়েছিস যারা তোকে ডাকে, তার

কবিতা ।। অশ্বখুরাকৃত হ্রদ ।। সুমিত মোদক

ছবি
কাঁচ ভেঙে গেলে জোড়া যায়; জোড়া যায় সম্পর্কগুলো; কিন্তু, দাগটুকু থাকে… সে দাগ সব সময়ের জন্য মনে করিয়ে দেয় ইতিহাস; থাকে অতীতের না-বলা কথা; মেয়েটি ফিরে এসে ছিল অন্ধকার গলি থেকে; ফিরতে চেয়ে ছিল মূল স্রোতে; আর তখনই নদী পথ পরিবর্তন করে: জন্ম দেয় এক অশ্বখুরাকৃত হ্রদ, বদ্ধ জীবন; ছেলেটি ভেঙে দিতে চেয়েছিল  অন্ধকারের প্রাচীর, এক জমে থাকা কান্নার রোল; অথচ, এক গভীর রাতে কে বা কারা কেড়ে নিলো তার হৃদস্পন্দন টুকুও; এ সময়টাকে ভাঙছে গড়ছে যারা, তারা জানে না তাদের উত্তর পুরুষ সারাটা সময় ডুবে থাকবে তাদেরই সৃষ্টি অন্ধকারে; লালন সাঁই  একতারাতে আবার সুর তুলবে যখন, তখন হবে পুনর্জন্ম … সারাটা আকাশ জুড়ে নেচে বেড়ায়  রাত-পরীর নূপুর,  প্রজন্মের স্বপ্ন… ভাঙা কাঁচের টুকরোগুলো কুড়িয়ে রাখে মা; যাতে সন্তানের হাত-পা না কাটে।   =====================

কবিতা ।। কথামুখ ও বনসাই ।। পলাশ দাস

ছবি
কথা  বলার মত আমার কেউ নেই  শব্দরা বনসাই ঝুড়ির মত নেমে আসে  ঘন অন্ধকারের উত্তল পিঠ জুড়ে    তবুও দিন দেখলে বলতে ইচ্ছে করে   ধানের মত রোদে মেলে ধরি  শব্দ শরীরের অন্ধকার  কিন্তু,   কথামুখ হারিয়ে যায় নিবিড় বনসাই আড়ালে                   ---------------------

ছড়া ।। মা ।। দীনেশ সরকার

ছবি
       মা দীনেশ সরকার চোখ ফুটতেই যে ছানা দেখে মা-কাকের হয় সন্দ কার ছানা সে পালছে বাসায় মনে লাগে ধন্ধ । কালো হলেই কাক হবে সে এমনটা নয় সত্য কোকিলছানাও কালো বটে আছে অনেক তথ্য । পালক হতেই বুঝলো মা-কাক সন্দেহ তার সত্যি কোকিলছানাই পালছে যত্নে ছানা সে একরত্তি । তবুও সে যত্ন করে, খাওয়ায় আদর করে স্নেহের পরশ দেয় বুলিয়ে ম-কাক অকাতরে । মা শুধু যে মা-ই হয়, তার নেই তো বর্ণ ধর্ম সব সন্তানকে নিজের ভেবে পালন করাই কর্ম । ***********************************   দীনেশ সরকার ১৪০ ডি, হিজলি কো-অপারেটিভ সোসাইটি, প্রেমবাজার, খড়্গপুর, পশ্চিম মেদিনীপুর ---- ৭২১৩০৬

কবিতা ।। কখনো শান্তিনিকেতনে ।। সুবীর ঘোষ

ছবি
কখনো শান্তিনিকেতনে  সুবীর ঘোষ ফিরে দাও সে বসতি , নাও এ শ্মশান – সকালের জানলায় কতদিন দেখি না সে চোখ ! এখানে আলোর দেহ বয়সের ভারে নত এলোমেলো পথচলা বুড়োটার মতো ।   ঝকঝকে মাটির কুটির ঘিরে লতাপাতাগাছ , সাঁওতাল ছেলেমেয়ে ছুটোছুটি করে বস্ত্রহীন ; কামাভাবে অবিচল মনে মাখামাখি করে সেই শান্তি-নিকেতনে ।   সোনাঝুরি জঙ্গলে চড়িভাতি হলে মানুষের কলরবে ভরে ওঠে মাঠ ; সেবারের কথা খুব মনে পড়ে , গোপা, সেই যে তোমার সাজ-সানগ্লাস – খোঁপা !   ক্রমাগত নিশ্বাসের বাতাসে আমার তুমি ক্লান্ত পিপাসার্ত হয়েছিলে , সরু জল বইছিল খালে ; তোমাকে সঙ্গে করে মাঠে আলে আলে   ওপারের পল্লিতে চলে গেছিলাম । দড়িখাটে শুয়েছিল বুড়ো সাঁওতাল । হিমজলে গর্ভবতী গ্রাম্য কুয়োতলা— তুমি প্রাণ পেলে ; ভেজালে গলা ।   শরতের জলে ভরা কোপাইয়ের খাল পানকৌড়ি ধুরন্ধর ডুব দিল তাতে । মাঠে বসে নির্জনে গাছের ছায়ায় সাথে নিয়ে সিগারেট , গহন ধোঁয়ায়   তরঙ্গ আমার সাথে খেলতে চেয়েছিল ; ধোঁয়া খেয়েছি আমি শখ করে তারপর । সারা হলে উৎসব , নির্জীব মাঠ পড়ে থাকে – অবীরা মাতার মতো খুঁজে ফেরে কাকে ?   বৎসরে বৎসরে বসন্তের তাঁবু পড়ে , উৎসব চলে , চলে গান , বাজে সুর , বাতাসের ডাকে আসে অ

কবিতা ।। নিঃশর্ত তুমি ।। পিঙ্কি ঘোষ

ছবি
দিতে পারো এমন একটা সকাল! যেদিন ইচ্ছেরা হবে আঁচল বন্দী, স্বপ্নেরা সাজবে আগামির রঙে, অতিথির সাজে দুয়ারে মৃত্যু, ইচ্ছে হলেই জানাবো স্বাগত। তোমার প্রথম হবো, তোমার পৃথিবী হবো, গীতবিতান আর অগ্নিবীণা- ভেসে যাবে এক সুরে, মুক্ত হবে চারুলতা আর বিনোদিনীর অব্যক্ত ভালোবাসার পান্ডুলিপি। রাধা-রূক্মিনীর মাঝের দেওয়ালটা যাবে সরে, আমার জন্য থাকবে একটা নিঃশর্ত তুমি। .......................................................     পিঙ্কি ঘোষ কলকাতা -- ৫৯ ............................................................

কবিতা ।। নৈঃশব্দে ।। অর্যমা ভট্টাচার্য

ছবি
নৈঃশব্দে  অর্যমা ভট্টাচার্য আমাকে আর প্রশ্ন কোরো না উত্তর পাবে একটাই – মৌনতা   আশ্চর্য প্রদীপের দেশে প্রদীপের দৈত্যের দেখা নেই মেফিস্টোফিলিস এসে চেয়ার টেনে সামনে বসে, "চলো, যাওয়া যাক?"   পরিযায়ী প্রেমে বন্ধুত্বও বন্ধুর অভয়া কাঁদে না আর কবিতারা চলে গেছে বাতাসের বাড়ি তবু শব্দ কিছু রয়ে যায় ব্যাক্তিগতের প্রলেপ হয়ে।   সান্ত্বনার ছলনায় ভালো থাকা হয়েই যায় প্রতিবার। ----------------------------------------------     অর্যমা ভট্টাচার্য  Hatpukur, G.I.P Colony, Howrah.

কবিতা ।। অন‍্য চাওয়া ।। অরবিন্দ পুরকাইত

ছবি
বড় বেশি চুবিয়ে ধরেছিলে এখন কেবল ভাসতে ইচ্ছে যায়, বেসুর বদ্ধ জীবন হারিয়ে গতি সুরের পথে পরিক্রমণ চায়। বড় বেশি পরিয়েছিলে বেড়ি এখন কেবল উড়তে চাইছে মন, বদ্ধ পাখার ক্ষমতা যদি হারায় আটকায় কে অবাধ মানসভ্রমণ! তোয়াজ-তুষ্টির অভ‍্যাসী খেলা খেলে খণ্ড খণ্ড জীবন যায় ক্ষয়ে, নিক্তি-মাপা যাপনে যতি টেনে বেহিসেবি জীবন যাক বয়ে। পশ্চাৎ নয় – যদি চাইতে পারো পাশে মিলতে পারে প্রাণ ছন্দ-লয়ে।          *         *         *  

ভ্রমণকাহিনি ।। বিশাখাপত্তনম ও আরাকুভ্যালি ।। স্তুতি সরকার

ছবি
 বিশাখাপত্তনম ও আরাকুভ্যালি স্তুতি সরকার প্রতিদিনের একঘেয়ে জীবন থেকে মুক্তি পেতে মাঝে মাঝেই মন যেন ডানা মেলে উড়তে চায়। কিন্তু কোথায় যাবেন? পাহাড়ে, সমুদ্রে না জঙ্গলে? কারোর পছন্দ পাহাড় তো কারোর পছন্দ সমুদ্র । কারোর আবার জঙ্গল। তাই দুই বন্ধু মিলে ঠিক করলাম বিশাখাপট্টনম আর আরাকু ঘুরে আসা যাক যেখানে পাহাড়, সমুদ্র, জঙ্গল তিনটিই একসঙ্গে আছে। সেই মতো অনলাইনেই  পুরো ট্যুরের টিকিট বুকিং সেরে, শুক্রবার সারাদিন অফিস করে রাত্রে হাওড়াস্টেশন  থেকে 'হাওড়া ত্রিচি স্পেশাল' ট্রেনে করে ভাইজাগে পৌঁছলাম সকাল সাতটা কুড়ি নাগাদ। তিনদিন দুই রাত্রির ছুটি কাটাতে যাচ্ছি বিশাখাপট্টনম আর আরাকু ভ্যালি বেড়াতে।  ইংরাজরা ওয়ালটেয়ার বলতেন যায়গাটাকে। ভাইজাগও বলে ডাকে অনেকে।                আমাদের এপিটিডিসির হোটেলে বুক করা ছিলো। ট্যুরিজম এর গাড়িও বলা ছিলো সেই দিনেই সাইট সিইং করাবার জন্য। স্টেশনে প্লাকার্ড হাতে ড্রাইভার অপেক্ষা করছিলো। সেই গাড়িতেই হোটেলে এসে উঠলাম প্রথমে। হোটেলে স্নান সেরে ফ্রেশ হয়ে একেবারে রেডি হয়ে ঘর বন্ধ করে এ পি টি ডি সির হোটেলেই রাজকীয় কমপ্লিমেন্টারি ব্রে

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪