পোস্টগুলি

নবপ্রভাত ৩১ : ভাদ্র ১৪২৭ sep 2020 লেবেল থাকা পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

কবিতা ।। শাহরিয়ার রুবাইয়াত

ছবি
কবিতার কৃষ্ণচূড়া খুব মনে পড়ে- কতদিন কৃষ্ণচূড়ার শাখা ধরে  কবিতা হয়ে ঝুলে থেকেছি বেইলী রোডের মোড়ে। একাট্টা ভাবনাগুলো মেঘের স্পর্শ পেয়ে ঝরে পড়েছে ফোঁটায় ফোঁটায় অমল শব্দের নিরেট বুনন হয়ে। এখন শব্দের বাড়িতে পাহারা বসিয়ে রাখে অক্ষর। ট্রপোস্ফিয়ারের আচ্ছাদন ছিঁড়ে আঙিনায় নিমন্ত্রণ রাখে রোদ্দুর। বেগুনী শব্দের হাতে স্বপ্ন পরিয়ে দেয় বিহগী বাক্য। ময়ূরাক্ষীর মত তাকিয়ে থাকে মেঘের অঞ্জনে  কবিতার  শ্লোক। ক্রান্তীয় সূর্যের কাছে লিখে জানিয়েছি প্রত্যাবর্তন। পূর্ব থেকে পশ্চিমে ভেসে যাওয়া বঙ্কিম তিমিঙ্গিল এর মত কলমের নিঃসরণে গিলে নেয় পদ্যের স্ফীত ব্যঞ্জক। অনুভবে বিস্তীর্ণ মাঠ সুনীল আকাশ ছুঁয়ে সীমান্তের নীলাভ সমুদ্র আর প্রখর অগ্নি তাপে গলে যায় অভিধানের ভাস্কর্য। আজ অনেক দিনের পুরোনো সেই কৃষ্ণচূড়ার শাখে, কবিতাকে ভীষণ মনে পড়ে। =======০০০=======   শাহরিয়ার রুবাইয়াত লুৎফর রহমান সড়ক, নথুল্লাবাদ, বরিশাল, বাংলাদেশ। মোবাইল/হোয়াটস্এ্যাপঃ  +৮৮০ ১৭২০ ৪২৩৭৭৭ সহযোগিতা কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম

কবিতা ।। দেবাশিস রায়কাশ্যপ

ছবি
মৃতমাছের কান্না ---------------------   কোথায় দাঁড়াই পা রাখার জায়গা ক‌ই আগুন আঁচে দাঁড়িয়ে মৃতমাছের কান্না রোমন্থন করছি শুধুই এত রক্তপাতে স্নান করা ধুলোয় পিছলে যায় পা কোথায় একটু দাঁড়াই পা রাখার জায়গা কোথায় সারি সারি মৃতলাশের চোখে জল এ চক্রব্যুহে নিরস্ত্র মহাকাল যদি পা রাখি শূন্যে নীচে বয়ে যাওয়া সাতপৃথিবী অন্ধকার আগুন আঁচে পোড়াবেই পরমেশ্বর কোথায় রাখব পা সবখানেই মৃত্যুদেখা আগুন জলে পুড়ে যাওয়া শুধু মৃতমাছের সুবর্ণরেখা। ===================  দেবাশিস রায়কাশ্যপ বারাসাত   সহযোগিতা কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য।    

কবিতা ।। বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায়

ছবি
হারমোনিয়াম আকাশটা কখন শুয়ে গেছে টানেলের ভেতর এখন শুধুই পচনের অপেক্ষায় রাত জাগা ফুলের গা থেকে মৃত মাংসের গন্ধ বয়ে চলেছে বাতাসের অদৃশ্য হাত। মনের ভেতর বাসা বাঁধা অসংখ্য মন ছিঁড়ে খাচ্ছে  পঁচতে থাকা  আকাশের  পেট লুটিয়ে পড়তে থাকা নৌকা জলের ভেতর থেকে হাত বাড়িয়ে আছে এখনো। যাকে জড়িয়ে গড়ে ওঠে পৃথিবী সে শুধুই মায়া হয়ে রয়ে যায় চুম্বনের অন্তরালে থেকে যাওয়া আঁধার পার হওয়া যায়নি কখনো। কোটরের ভেতর থেকে একটি গোঙানি ছিড়ে ফেলছে হারমোনিয়াম। উৎশৃঙ্খল হয়ে উঠছে আঁধার উদীয়মান সূর্যের গায়ে বিশৃঙ্খলার শেকল গুড়িয়ে দিচ্ছে নৌকার হাত চিরতরে। নাক চেপে আহ্নিক করে চলেছে টিকিওয়ালা পৃথিবী। ================== বিশ্বজিৎ চট্টোপাধ্যায় গ্রাম পোস্ট বৃন্দাবনপুর বাঁকুড়া 722203 ফোন 9732154888 সহযোগিতা কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য।  

কবিতা ।। গদাধর সরকার

ছবি
শিকড়  তুই শিলালিপি  ।  দোপাটির চারা  । তাই বুঝি  পথে বাজে বাঁশি তারা  !  ফোটে গান , ছোটে ঘামে ভেজা মোহ ... তোকে খুঁজি কেন ?  ভুলে গেছি ওহ  ! তোকে পেলে আমি, জানি সব পারি ! তোর সাথে ভাব ! তোর সাথে আড়ি ! তুই  শিলালিপি !  মরিচীকা মাসি  ! তোর কথা ভেবে কাঁদি আর হাসি  ! পথ ভেঙে গেলে , ভাঙা পথ গড়ি  ! যত বাঁধা  আসে  তত তোকে ধরি  আমি ডিঙি !  তুই,  প্রজাপতি বাড়ি ! তোর সাথে ভাব ! তোর সাথে আড়ি ! তুই শিলালিপি !  চোখ ধরা পাখি  ! তোর দুটি চোখে  - মায়াদ্বীপ রাখি  ! যত উড়ে যাস ,  তত আমি উড়ি ..... দিবানিশি তোকে নানা রঙে জুড়ি  ! নাচে বাঁশি তারা !  আলাদীন গাড়ি  ! তোর সাথে ভাব ! তোর সাথে আড়ি  ! তুই শিলালিপি !   মোনালিসা নদী  ! বলে দেনা এসে, কিসে মেলে বোধি  ? পাতা ঝরা বেলা ! খরা,  চোরাবালি .... তোকে ভেবে ভেবে চোখে পড়ে কালি  ! তবু ডানা মেলি ... !   তবু হাত নাড়ি ... ! তোর সাথে ভাব !   তোর সাথে আড়ি   !                ************ মালিপাখি , গদাধর সরকার ,পরেশ ভট্টাচার্য লেন , মল্লিক পাড়া , কৃষ্ণনগর - 741101 , নদীয়া , পশ্চিম বঙ্গ  সহযোগিতা কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক

ছড়া ।। রিয়াদ হায়দার

ছবি
সেই ছেলেটা পান্তা ভাতে নুন মেখে খায় লঙ্কা নিয়ে সাথে , সারাটা দিন সেই ছেলেটার সময় কাটে মাঠে! বই পত্তর লাটে তুলে ঘুরে বেড়ায় রোজ, তার কথা আজ ক'জন ভাবে ক'জন রাখে খোঁজ! তার যে বাবা দিন মজুরে খাটে লোকের বাড়ি, মাও যে তার বাসন মাজে রায় বাবুদের হাঁড়ি! সেই ছেলেটার মাথার উপর একফালি চাঁদ হাসে, বলতে পারো সেই ছেলেটার ক'জন ভালোবাসে! একটা পাহাড় সেই ছেলেটার সামনে এসে থামে, মেঘ গুলো সব ঝমঝমিয়ে বৃষ্টি হয়ে নামে... ,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,,, রিয়াদ হায়দার গ্ৰাম- বসন্তপুর পোস্ট- চাঁদনগর থানা- ডায়মন্ড হারবার জেলা- দঃ২৪ পরগনা পিন- ৭৪৩৩৬৮ ফোন ও হোয়াটসঅ্যাপ নম্বর- ৯৬০৯৬১৮০২০ rasel.hayder786@gmail.com সহযোগিতা কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি সংগ্রহ করতে আগ্রহী হন তাহলে ৯৪৩৩৩৯৩৫৫৬ নম্বরে ন্যুনতম ১০ টাকা google pay, phonepe, paytm, freecharge বা amazon pay করতে পারেন। প্রদানের স্ক্রীনশট ওই নম্বরে whatsapp করলেই ইবুকটি পেয়ে যাবেন। সহযোগিতা কাম্য।  

পদ্য ।। সজল বন্দ্যোপাধ্যায়

ছবি
পাগল প্রলাপ মাঝরাতেতে অবাক চোখে টলটলে দুই পায় পাগলটা ওই শ্মশানঘাটে এদিক ওদিক চায় ! ছড়িয়ে যত আধপোড়া কাঠ বাসি ফুলের রাশি পাগলটা কি পুড়তে এলো সবার মুখে হাসি ! শ্মশান চিতা এখন নেভা স্বপ্ন প্রতীক্ষার মরা মানুষ আসবে কখন বাতাস নির্বিকার । পাগল বলে , এই তো ওগো পুড়তে আমি আসি শ্মশান চিতা তোমায় ওগো বড্ড ভালবাসি । আগুন লাগা চামড়া পোড়া গন্ধে আকুল শ্মশান ধার স্বপ্ন ভাঙার যন্ত্রণাটা ভুলতে এলাম চিতার পাড় । কেমন পাগল জ্যান্ত এখন মরতে চায় চিতায় উঠে তোর তো এখন সময় আছে ধর না মুঠোয় স্বপ্ন খুঁটে ! পাগল বলে , খেয়ে-পরে বেঁচে থাকা এটা তো ভাই জীবন নয় মরে গেলেও ভাববে সবাই তারেই যে ভাই জীবন কয় । চিতা জ্বেলে কবর খুঁড়ে তাতে দেহ বিনাশ হয় কিন্তু জীবন মহান হলে মানব মনে স্মরণ রয় । রবি ঠাকুর কিংবা সুভাষ জীবনগুলো ভুলতে পারো আমিও ঠিক এমন পাগল দেখি কেমন ভুলবে আরো ! ........................................ সজল বন্দ্যোপাধ্যায় , ডাক : বহরু , জয়নগর , দক্ষিণ ২৪ পরগণা , ৭৪৩৩৭২ ,  ফোন : ৮৯১৮৯৩৭৫৮৩ , হোয়াটস এপ : ৯৭৩৫৬০৯৭৯০ . সহযোগিতা কাম্য এই সংখ্যার সমস্ত লেখা একত্রিত করে একটি সুসজ্জিত ইবুক তৈরি করা হয়েছে। আপনি যদি

গল্প ।। সিদ্ধার্থ সিংহ

ছবি
ডালপালা  বাজ পড়ার বিকট শব্দে কেঁপে উঠলেন রাধাকান্ত। জানালার দিকে তাকিয়ে দেখলেন বিদ্যুৎ চমকাচ্ছে। আশি বছরে পা দিয়েও এতটুকুও খাটো হয়নি কান। শুনতে পেলেন বাতাসের উথালিপাথালি। বুঝতে পারলেন ঝড় উঠল বলে।  আর শুয়ে থাকতে পারলেন না। খাটে হাঁটু মুড়ে জবুথবু হয়ে বসলেন। জানালার দিকে তাকিয়ে তাঁর মনে হল সন্ধে হয়ে গেছে। মনে করার চেষ্টা করলেন, তবে কি তন্দ্রা এসেছিল চোখে! না-এলে ফাঁকি দিয়ে বিকেলটা গড়িয়ে গেল কী ভাবে! এমনিতে তো ঘুমই আসে না।  আগে অবশ্য বিছানায় শরীর মেললেই দু'চোখ বুজে আসত। 'হ্যাঁ গো', 'কী হল', 'ঘুমোলে নাকি?', 'শুনবে তো...' গোছের ডাকাডাকিতেও বিরক্ত হতেন। অন্য দিকে পাশ ফিরে শুতেন। খুব বেশি হলে 'উঁ' 'অ্যাঁ' করে উঠতেন। ব্যস, তার চেয়ে বেশি কিছু নয়।  অথচ একদিন ছিল যখন এই রাধাকান্তই রাতের পর রাত গল্প করে কাটিয়ে দিতেন। পাশাপাশি শুয়ে এই জানালা দিয়ে আকাশের তারা দেখতে দেখতে কখন যে সকাল হয়ে যেত টেরও পেতেন না।  এখন তিনি নেই। কত দিন হয়ে গেল! যাবার সময় যাদের বলে গিয়েছিলেন 'তোরা তোদের বাপকে দেখিস', তারা রাধাকান্তকে দেখছে। দেখছে মানে, দেখাশোনার জ

ছোটগল্প ।। ঋভু চট্টোপাধ্যায়

ছবি
  প্রজাপতির বিয়ে   সিদ্ধার্থ তখন ক্লাস নিচ্ছিলেন। ক্লাস টেনে কেমিস্ট্রির মেটেলার্জি চ্যাপ্টারটা সেই মাত্র কপারের ঘরে ঢুকেছেন এমন সময় শুভশ্রী দিদিমণি দরজার কাছে দাঁড়িয়ে বলে উঠলেন, 'স্যার একটু বাইরে আসবেন?' সাধারণত ক্লাসের মাঝে কেউ বিরক্ত করলে সিদ্ধার্থ খুব রেগে ওঠেন। এমনকি হেডস্যারও ব্যাপারটা জানেন।তাই খুব দরকার ছাড়া তাকে অসময়ে কেউ ডাকেন না। এমনিতে সিদ্ধার্থ স্যার খুব ভালো মানুষ । ক্লাস ছাড়া অফিস রুমে গুলতানিতে সেরকম থাকেন না।বেশির ভাগ সময়েই তাঁকে ছাত্র ছাত্রীদের খেলার মাঠে অথবা কেমিস্ট্রির ল্যাবেই সময় কাটান।এই স্কুলে আসার পর নিজে অল্প অল্প করে কেমিস্ট্রির ল্যাবটা সাজিয়েছেন, সেই সঙ্গে স্কুলের লাইব্রেরিটাও।পুরানো টিচাররা অবশ্য বলেছেন,'ভায়া এইসব করে কি আর রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পাওয়া যায়? তার জন্য তোমাকে দিন রাত আদিবাসী পাড়াতে গিয়ে পড়ে থাকতে হবে।' তারপরেই আশেপাশের কোন কোন মাস্টার মশাই কিভাবে রাষ্ট্রপতি পুরস্কার পেয়েছেন তার একটা লম্বা  লিস্ট দিতে থাকেন। সিদ্ধার্থ অবশ্য এই সব কথা কানে দেন না।এর আগে একটা বেসরকারী স্কুলেও বেশ কয়েকবছর চাকরি করেছেন। সেই স্ক

হাসির নাটক ।। বিশ্বনাথ প্রামাণিক

ছবি
 যেমন কর্ম তেমন ফল   চরিত্র:  হীরু, করিম, নেত্যকালি, সুবির, রতন, জমিদারের বড় ছেলে, অনুপ কুমার, পেয়াদা, পাড়ার লোকজন ......  ।। প্রথম দৃশ্য ।।    (দুজন পেশাদার নাট্য কর্মী। বয়স ৩০/৩৫।সেদিন মদ্যপান করে কদম তলার পার্কে নাটকের অনুশীলনে ব্যস্ত । ওরা এবার হাসির নাটক করতে চায়,সময় - সন্ধ্যা ) করিম- হা হা হা, হো হো হো ,হি হি হি...... হীরু- কি হল ,শেষের টা যে পেত্নির হাসি হল মশাই করিম- হা হল ত , সেটাই ত প্যাক্টিস করছি হীরু- মানে! এটা আবার কোথায় ইনপুট করবে? ক- কেন ? যখন তোমার ঐ রাম ডাক্তারের বউ টা মরতে বসবে... তখন... হী- হো হো হো ... ক- হাসির কী হল ? হী- মড়ার আগেই ভুতের ,থুড়ি পেত্নির আবির্ভাব? ক- মন্দ কি! মানুষের টাইম গ্যান পেদনির যদি নাই থাকে ,বিশেষত যদি মুখু পেদনি হয়, তো কী এমন মহাভারত অশুদ্ধ হল মশাই? ( নেপথ্যে- পেত্নি - মুকখু কি রে ছোঁরা মুখু কি? আমাদের যে এখন রোজ কেলাস হয়,সে খবর রাখিস নি বুঝি? ) ক - ওরে বাবারে , রাম রাম রাম... হী- ঘাট হয়েছে পেত্নি দেবি,ঘাট হয়েছে । আমাদের ক্ষমা

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪