Featured Post

"নবপ্রভাত" ৩০তম বর্ষপূর্তি স্মারক সম্মাননার জন্য প্রকাশিত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকা আহ্বান

ছবি
  "নবপ্রভাত" সাহিত্যপত্রের ৩০তম বর্ষপূর্তি উপলক্ষ্যে আমরা নির্বাচিত কয়েকজন কবি-সাহিত্যিক ও পত্রিকা সম্পাদককে স্মারক সম্মাননা জানাতে চাই। শ্রদ্ধেয় কবি-সাহিত্যিক-নাট্যকারদের (এমনকি প্রকাশকদের) প্রতি আবেদন, আপনাদের প্রকাশিত গ্রন্থ আমাদের পাঠান। সঙ্গে দিন লেখক পরিচিতি। একক গ্রন্থ, যৌথ গ্রন্থ, সম্পাদিত সংকলন সবই পাঠাতে পারেন। বইয়ের সঙ্গে দিন লেখকের/সম্পাদকের সংক্ষিপ্ত পরিচিতি।  ২০১৯ থেকে ২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত গ্রন্থ পাঠানো যাবে। মাননীয় সম্পাদকগণ তাঁদের প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠান। সঙ্গে জানান পত্রিকার লড়াই সংগ্রামের ইতিহাস। ২০২৩-২০২৪-এর মধ্যে প্রকাশিত পত্রপত্রিকা পাঠানো যাবে। শুধুমাত্র প্রাপ্ত গ্রন্থগুলির মধ্য থেকে আমরা কয়েকজন কবি / ছড়াকার / কথাকার / প্রাবন্ধিক/ নাট্যকার এবং সম্পাদককে সম্মাননা জ্ঞাপন করে ধন্য হব কলকাতার কোনো একটি হলে আয়োজিত অনুষ্ঠানে (অক্টোবর/নভেম্বর ২০২৪)।  আমন্ত্রণ পাবেন সকলেই। প্রাপ্ত সমস্ত গ্রন্থ ও পত্রপত্রিকার পরিচিতি এবং বাছাই কিছু গ্রন্থ ও পত্রিকার আলোচনা ছাপা হবে নবপ্রভাতের স্মারক সংখ্যায়। আপনাদের সহযোগিতা একান্ত কাম্য। ঠিকানাঃ নিরাশাহরণ নস্কর, সম্পাদকঃ নব

পবিত্র চক্রবর্তীর গল্প

অম্বর রাজ ও রাক্ষস




অম্বর রাজ্যে বেশ কয়েকদিন ধরেই অশান্তির শেষ নেই । দিব্যি ছিলেন অম্বর
রাজা তার রানী বৈশাখী , রাজকুমার তড়িৎ ও আদরের রাজকন্যা ঝিলিক'কে নিয়ে ।
অম্বর রাজ্যকে নিয়ে সবাই যেমন খুশী ছিল ঠিক তেমনি হিংসুটেরাও ছল করতে
ছাড়ত না । অম্বর রাজা বয়েসে বৃদ্ধ হলেও প্রতাপ এক বিন্দুও কমেনি । কোন
কাজ করতে গেলে পাত্র-মিত্র , রাজপুত্রের সাথে আলোচনা করে তারপর সিদ্ধান্ত
নিতেন ।
রাজ্যের সব থেকে বিশ্বস্ত ছিলেন প্রধান মন্ত্রী পবন কুমার । তিনিই দেশ
বিদেশ থেকে যেমন সন্দেশ নিয়ে আসতেন , আবার , প্রয়োজনে রাজা অম্বরের সাথে
প্রবল বেগে ঝাঁপিয়ে পরতেন শত্রুদের উপর । মাঝে মধ্যে অবশ্য বারণ করা
সত্ত্বেও রাজকন্যে ঝিলিক দাদার সাথে যুদ্ধে যেত ।
সেদিন রাজ সভায় অম্বর রাজ অত্যন্ত চিন্তিত মুখে পবন কুমারকে বলে উঠলেন –
" বুঝলে পবন রাজ্যটা হচ্ছে ছারখার –
দেশে দেশে উঠছে কান্না আর হাহাকার !"
রাজার কথায় মন্ত্রীর মুখও গম্ভীর হয়ে উঠল । বিরস মুখে তিনিও জবাব দিলেন –
" রাজা মশাই দিব্যি ছিল অম্বর রাজ্য –
রাক্ষসের দল নিষ্ঠুর , করে না কোন সাহায্য !"
রাজ সভায় আলোচনা চলছে এমন সময়ে অম্বর রাজ্যের কোষাধ্যক্ষ হাঁপাতে হাঁপাতে
এসে হাজির হয় রাজার কাছে। রাজাকে প্রণাম জানিয়ে কাঁপতে কাঁপতে জানালেন –
" মহারাজ , একি ঘটলো অলক্ষণ !
কোষ থেকে মেঘ চুরি –
বিহিত করুন , আপনি মহা বিচক্ষণ ।"
কোষাধ্যক্ষের এহেন কথা শুনে সকলেই বিস্ময়ে নিজের নিজের জায়গা ছেড়ে উঠে
দাঁড়ালেন । রাজপুত্র রাগ না সামলাতে পেরে কোমরে গোঁজা শক্তিশালী মহা বাজ
অস্ত্র বার করতে থাকে । অম্বর রাজ কোনমতে পুত্র তরিৎকে শান্ত করলেন ।
তিনি তাঁর রাজ্যের প্রধান দূতকে ডেকে বললেন –
" যাও হে দূত পৃথিবীর বক্ষে –
নাও খবর , দেখ সব নিজ চক্ষে ।"
মহারাজের ইঙ্গিত বুঝতে পেরে দূত হুস করে মিলিয়ে গেল । শোঁ শোঁ শব্দে উড়ে
গেল পৃথিবীর দিকে । দূত চলে যেতেই সেদিনকার মত রাজ সভার কাজ বন্ধ করে
অম্বর রাজ চললেন কোষাগারের দিকে ।
অম্বর রাজ্যের মহা মূল্যবান সম্পদ হল থোক থোক মেঘ । এ যে সে মেঘ নয় । এ
হল জীবন দায়ী মেঘ । যার ছোঁয়ায় মৃত প্রায় জীব-জড় সকলেই প্রাণ ফিরে পায় ।
অম্বর রাজ এই মেঘদের তড়িৎ কুমার , রাজকন্যে ঝিলিকের মতই পরম স্নেহ করেন ।
প্রকান্ড কোষাগার খুলতেই রাজা , মন্ত্রী , রাজকুমার , রাজকন্যে সকলেই
দেখলেন বিশাল বিশাল মেঘদের কারা যেন চুরি করে নিয়ে গেছে । শুধুমাত্র ছোট
ছোট বাচ্চা মেঘ এদিক ওদিক ছিটিয়ে রয়েছে ।
রাজকুমারী ঝিলিক খুবই কাতর হয়ে পরে এদেখে । তার পদ্মের মত চোখ দিয়ে
মুক্তোর মত অশ্রু গড়িয়ে পরে । বাচ্চা মেঘদের কোলে তুলে বলে ওঠে –
" ছোট মেঘ ছোট মেঘ চিন্তা নেই তোদের –
দাদা আর আমি মিলে আনব ভাই বোনদের ।"

রাক্ষসদের কারখানায় তখন জোর কদমে কাজ চলেছে । প্রকান্ড তাদের চেহারা ।
অম্বর রাজের দূত লুকিয়ে লুকিয়ে দেখতে থাকে । সহসা দূত লক্ষ্য করে তার পাশ
দিয়ে কে যেন করুণ ভাবে কেঁদে চলেছে । ভাল করে খেয়াল করতেই দেখে রাক্ষসদের
দল একটা ভয়ঙ্কর অস্ত্র দিয়ে হুস-হাস করে কেটে চলেছে একটা প্রাচীন বটগাছকে
। অস্ত্রের ঘায়ে ফিনকি দিয়ে বেরোচ্ছে বর্ণহীন রক্ত । কিন্তু গাছের কথা কে
শোনে ! রাক্ষসরা বোঝে না গাছেদের কান্না , তাদের ভাষা !
ধীরে ধীরে সুজ্জিদেব অস্ত চলে গেলে রাক্ষসের দল বটগাছের বিশাল একটা ডাল
কেটে ঘাড়ে করে বয়ে নিয়ে গেল তাদের কারখানায় । দূত বুঝতে পারল রাক্ষসরা
আজকের মত কাজ সেরে ফেলেছে । তখন সে ধীরে ধীরে ক্ষত বিক্ষত বট গাছের দিকে
এগোতেই বটগাছ কাতর গলায় অনুরোধ করে –
" দূত ভাই দূত ভাই দেবে আমায় একটু জল –
শরীরের ঘায়ে শক্তি নাই , মনেও নাই বল ।"
বট গাছের কষ্ট দেখে দূত কিছুটা দূরেই বয়ে চলা নদীর দিকে এগোতে থাকে ।
কিন্তু একী ! নদীর জল তো প্রায় শুকনো । কান পাততেই দূত শুনতে পেল নদী বোন
ফুঁপিয়ে ফুঁপিয়ে কাঁদছে । দূত আর থাকতে না পেরে নদীকে জিজ্ঞাসা করে –
" নদী বোন বল তোমার কথা –
কাঁদছ কেন ! কীসের ব্যাথা ?"
কোন মতে কান্না থামিয়ে নদী বলে –
" রাক্ষসরা আমার পিঠে পরিয়েছে বেড়ি –
ব্যথা আর কষ্টে চলতে ফিরতে নাড়ি ।"
দূত দেখে রাক্ষসরা নদীর পিঠে বিশাল একটা বাঁধ দিয়ে ঘিরে ফেলেছে । তাই নদী
আর বইতে পারছে না । নদী আবার বলে ওঠে –
" মেঘ ভাই বোন আসবে কী আর এদেশে –
রাক্ষসদের অত্যাচারে সব হারাব শেষে !"
দূত মুখে একটাও আর কথা না কয়ে খানিক জল বট গাছের জন্য নিয়ে গেল । গাছ
তৃপ্তি করে জল পান করে দূতকে বলে –
" শোন ভাই শান্ত-মিষ্টি দূত ,
তাড়াতে হবে রাক্ষসদের মাথার ভূত ।"
দূত অবাক চোখে তাকিয়ে থাকে বট গাছের দিকে । বোঝার চেষ্টা করে সে কী বলতে
চাইছে । দূতের মনের কথা বুঝতে পেরে বটগাছ আবার বলে –
" মানুষ রাক্ষস বুদ্ধি বেশী,তাই তো অহং -
অতি বুদ্ধি হত বুদ্ধি, তাই যায় যে জীবন ;
গাছ-নদী কেটে করেছে ছারখার –
প্রকৃতি মাতার বক্ষে নেই বারিধার ।"

বেশ কিছুদিন পৃথিবীর কান্ড কারখানা দেখে দূত ফিরে আসে অম্বর রাজ্যে ।
অম্বর রাজকে সকল ঘটনা বলে । এটাও জানায় মানুষ রাক্ষস কীভাবে প্রকৃতি মাকে
কষ্ট দিচ্ছে । আর তার ফলেই মা তার বুকে মেঘদের লুকিয়ে নিয়েছে । অম্বর রাজ
বুঝলেন মেঘ কেও চুরি করে নি বরং মা রেগে গিয়ে মেঘ বৃষ্টি সকলকেই নিয়ে
গেছেন ।
রাজপুত্র তড়িৎ সমস্ত কথা শুনলেন । বাবাকে বললেন –
" দাও আমায় আদেশ –
মানুষ রাক্ষস করি শেষ ।"
রাজা পুত্রের পিঠে স্নেহের হাত বুলিয়ে বললেন –
" রাজপুত্র হিংসা-দ্বেষ-রাগ কর বর্জন ,
মানুষের মাঝে রাক্ষস মেরে কর সুজন ।"
রাজার কথায় মহারাণী বৈশাখী পুত্রকে বললেন –
" অন্যায় করলে শাস্তি অনিবার্য –
অন্য ভাবে সাধন কর কার্জ ।"
সকলের উপদেশ পেয়ে সেই রাতে নানা শলা পরামর্শ করতে থাকে
রাজা-মন্ত্রী-রাজপুত্র । শেষে ঠিক হয় মহা মন্ত্রী পবন কুমার রাজপুত্রের
সাথে পৃথিবীর বুকে যাবে । লড়বে মানুষের ভিতর লুকিয়ে থাকা হিংস্র
রাক্ষসদের সাথে ।
পর দিন সকালে সূর্যদেবকে প্রণাম জানিয়ে যেই বেরোতে জাবেন তারা দুজন অমনি
রাজকন্যা ঝিলিক যুদ্ধের বেশে হাজির হয় । দাদার হাতটি ধরে বলে –
" যাচ্ছ কোথা আমায় ফেলে চলে ?
তরিৎ-ঝিলিক এক সাথে -
নইলে সব কার্জ যাবে বিফলে ।"
কী আর করা ! প্রধানমন্ত্রী পবন কুমারের সাথে দুই ভাই বোন যোদ্ধার বেশে
ঝাঁপিয়ে পরলেন কড়-কড়-কড়াত ভয়ঙ্কর শব্দে । পবন কুমার প্রবল তেজে বইতে শুরু
করে দিল আকাশ-পৃথিবী কাঁপিয়ে হাওয়া ।

মানুষ রাক্ষসদের মাঝে হই হই রই রই পরে গেল । দুলে উঠল নদীর সামান্য জল ।
ভেঙে পড়তে থাকল রাক্ষসদের বড় বড় প্রাসাদ । দিনের বেলায় এমন উঠল ধুলোর ঝড়
,যে তারা চারিদিক আঁধার দেখতে শুরু করে দেয় । অপেক্ষাকৃত গরীব রাক্ষসদের
মধ্যে হাহাকার পরে যায় । হোমরাচোমরা রাক্ষসদের তুলনায় ওদের কষ্টটাই বেশী

রাজকন্যা-রাজপুত্র-পবন মন্ত্রী যা তান্ডব চালাল তাতে মানুষ রাক্ষসদের
রাতের ঘুম গেল ছুটে । কয়েক জন বিজ্ঞ রাক্ষস বলে ওঠে –
" উঠল এত ঝড় ,আঁধার হল চারিধার –
তাতেও বৃষ্টি নাই !
ধ্বংস হতে বেশী দেরী নাই আর !"
পৃথিবীর বুকে একদল শিশু তারা একটু অন্য ধরনের । তারা বোঝে কেন এমন হচ্ছে
। রাজকন্যা ঝিলিক হাওয়ায় ভর করে সেই শিশুদের ঘরে গিয়ে ফিস ফিস করে বলে –
" শিশু শিশু ! আজ তোমরাই ঞ্জানী –
প্রকৃতি মাতা আজ বড়ই অভিমানী !
উষ্ণ হয়েছে সুন্দর এই ধরা –
বৃষ্টি ছাড়া সব মরু আর খরা ।"
শিশুদের দল ফুটফুটে ঝিলিক রাজকন্যেকে দেখে অবাক ! কী সুন্দর দেখতে
রাজকন্যে । এতকাল তারা রাজকন্যের ছবি বইতে দেখেছে কেবল । তাছাড়াও
রাজকন্যার কথা শুনে তারা মাথা ঝাঁকিয়ে বলে উঠল একসাথে –
" রাজকন্যা রাজকন্যা দিচ্ছি তোমায় কথা –
প্রকৃতিকে বাঁচাতে নোয়াবো না মাথা ।"
ঠিক তখনই আকাশের বুক চীরে উঠল অম্বর রাজের আদেশ –
" মানুষ-রাক্ষস হও এবার তোমরা সাবধান –
মৃত্যু হবে, রাখলে না মনে প্রকৃতির অবদান ।"
একথা শিশুদের দল বোঝে । তারা প্রতিজ্ঞা করে আগামী দিনে তারা গড়ে তুলবে
সুন্দর এক পৃথিবী । মিষ্টি রাজকন্যার কাছে তারা আবদার করে বৃষ্টির জন্য ।
তারা এও বলে –
" রাজকন্যা ঝিলিক দাও না ফিরিয়ে মেঘ –
বৃষ্টি ধারায় মানুষের মনে ফিরবে আবেগ ।
কাটব না গাছ , করব না ধ্বংস আর –
শীতল বারির ছোঁয়ায় রাক্ষস মানুষ হবে আবার ।"
ঝিলিক রাজকন্যাকে প্রকৃতি মা খুব ভালোবাসেন । ঝিলিক রাজকন্যার আবেদনে
প্রকৃতি মা তাদের শেষ সুযোগ দিলেন । তার আচলের তলা থেকে হাজার হাজার
মেঘদের বলেন –
" যাও যাও মেঘের দল , ছড়িয়ে দাও ধারা –
শস্য-বৃক্ষ-প্রানী তোমায় পেয়ে হবে আত্মহারা ।"
মায়ের আদেশ পেয়ে মেঘের দল এক জোট হয় । তারপরে তুমুল আওয়াজ করে পৃথিবীর
বুকে শত শত বৃষ্টির কণায় পরিণত হয়ে লাফিয়ে-ঝাঁপিয়ে পরে ।
বহুদিন পর বৃষ্টি পেয়ে চারিদিক সবুজ- সুন্দর হয়ে ওঠে । মাঠে-ঘাটে
,নদী-নালা জলে টই টম্বুর হয়ে ওঠে । পাখীর দল গেয়ে ওঠে গান । আস্তে আস্তে
বৃষ্টি ভাই বোনদের স্পর্শে মানুষের ভিতরের রাক্ষস মরে যায় ।
রাক্ষস মানুষ হওয়ার ফলে ওদিকে অম্বর রাজ্য পুনরায় সুখে শান্তিতে
রাজকার্য চলতে থাকে । রাজার কোষাগার আবার মেঘের ভারে পূর্ণ হতে থাকে ।।


===============================

পবিত্র চক্রবর্তী
এস – ৩৪ , শ্রমিক মঙ্গল কো-অপ ,
সেক্টর – ২ এ , বিধান নগর ,
দুর্গাপুর – ৭১৩২১২
জেলা – বর্ধমান ।

মন্তব্যসমূহ

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

নবপ্রভাত সম্মাননা ২০২৪

জনপ্রিয় লেখা

মুদ্রিত নবপ্রভাত বইমেলা 2024 সংখ্যার জন্য লেখা-আহ্বান-বিজ্ঞপ্তি

প্রবন্ধ ।। লুপ্ত ও লুপ্তপ্রায় গ্রামীণ জীবিকা ।। শ্রীজিৎ জানা

সাহিত্যের মাটিতে এক বীজ : "ত্রয়ী কাব্য" -- সুনন্দ মন্ডল

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬৭তম সংখ্যা ।। আশ্বিন ১৪৩০ সেপ্টেম্বর ২০২৩

কবিতা ।। বসন্তের কোকিল তুমি ।। বিচিত্র কুমার

কোচবিহারের রাস উৎসব ও রাসমেলা: এক ঐতিহ্যবাহী অধ্যায় ।। পার্থ সারথি চক্রবর্তী

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৪তম সংখ্যা ।। বৈশাখ ১৪৩১ এপ্রিল ২০২৪

অনুভবে, অনুধ্যানে অনালোকিত কবি গিরীন্দ্রমোহিনী দাসী ।। সুপ্রিয় গঙ্গোপাধ্যায়

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৬৬তম সংখ্যা ।। ভাদ্র ১৪৩০ আগস্ট ২০২৩