পোস্টগুলি

মে, ২০২৪ থেকে পোস্টগুলি দেখানো হচ্ছে

Featured Post

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৮২তম সংখ্যা ।। পৌষ ১৪৩১ ডিসেম্বর ২০২৪

ছবি
  সূচিপত্র অন্নদাশঙ্কর রায়ের সাহিত্য: সমাজের আয়না ।। বিচিত্র কুমার প্রবন্ধ ।। বই হাতিয়ার ।। শ্যামল হুদাতী কবিতায় সংস্কৃতায়ন (দ্বিতীয় ভাগ ) ।। রণেশ রায় পুস্তক-আলোচনা ।। অরবিন্দ পুরকাইত কবিতা ।। লেগে থাকা রোদ্দুরের ঘ্রাণের মতো ।। জয়শ্রী ব্যানার্জি কবিতা ।। ভুল ।। সুপ্রভাত মেট্যা কবিতা ।। উন্মেষ ।। বিশ্বজিৎ সেনগুপ্ত কবিতা ।। গার্হস্থ্য ।। বিবেকানন্দ নস্কর একগুচ্ছ বিজয়ের কবিতা ।। বিচিত্র কুমার গল্প ।। পোষ্য ভূত ।। সমীর কুমার দত্ত কবিতা ।। আশপাশ ।। প্রতীক মিত্র কবিতা ।। মেঘ ।। তীর্থঙ্কর সুমিত অণুগল্প ।। বংশীবদনের সুখদুঃখ ।। দীনেশ সরকার কবিতা ।। গভীর রাত ।। সুনন্দ মন্ডল তিনটি কবিতা ।। সুশান্ত সেন ভালোবাসার বাসা ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত অণুগল্প ।। শিক্ষকের সম্মান ।। মিঠুন মুখার্জী কবিতা।। প্রশ্ন ।। জীবন সরখেল কবিতা ।।ক্ষরিত সে পথ ।। রহিত ঘোষাল কবিতা ।। রক্ত দিয়ে কেনা ।। মুহাম্মদ মুকুল মিয়া কবিতা ।। কংক্রিট ।। আলাপন রায় চৌধুরী ছড়া ।। শীত নেমেছে ।। রঞ্জন কুমার মণ্ডল কবিতা ।। কিছু শব্দ ।। সমীর কুমার বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ।। শীতের নগ্নতা ।। রানা জামান কবিতা ।। পথ চলা ।। পাভেল আমান বেদ পু...

প্রচ্ছদ ও সূচিপত্র ।। ৭৫তম সংখ্যা ।। জ্যৈষ্ঠ ১৪৩১ মে ২০২৪

ছবি
  বিঃদ্রঃ  লেখকলেখিকাগণ প্রকাশিত লেখার স্ক্রীনশট শেয়ার করবেন না প্লিজ।  লেখার লিঙ্ক শেয়ার করুন যতখুশি।   -- সম্পাদকমণ্ডলী। সূচিপত্র অনুভবে রবীন্দ্রনাথ প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্র-ভাবনায় যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি ।। চন্দন দাশগুপ্ত  প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্রনাথের স্বাধীনতাপ্রিয়তা ।। অরুণ চট্টোপাধ্যায় প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধ ও সাহিত্যচর্চা ।। রণেশ রায় প্রবন্ধ ।। কবিগুরু আর স্বামীজীর চোখে মানুষ ।। প্রদীপ কুমার দে  নিবন্ধ ।। চিরভাস্বর জীবনপথিক ।। মানস কুমার সেনগুপ্ত প্রবন্ধ ।। হৃদয়ে শুধুই রবীন্দ্রনাথ ।। বীরেন্দ্র নাথ মহাপাত্র প্রবন্ধ ।। কবি রবীন্দ্রনাথ ।। শ্যামল হুদাতী কবিতা || রবীন্দ্রনাথ দিনের আলো ।। অবশেষ দাস ছড়া ।। কেমন ক'রে ।। সুব্রত দাস কবিতা ।। তোমাকে হাতড়ে বেড়াই ।। জয়িতা চট্টোপাধ্যায় নিবন্ধ ।। সংকটে আলোর দিশারী কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ।। পাভেল আমান নিবন্ধ ।। প্রাণের ঠাকুর শিল্পী রবীন্দ্রনাথ ।। নিবেদিতা দে কবিতা ।। রয়েছ নয়নে ।। তাপসী লাহা ছড়া ।। কবির জন্মদিনে ।। খগপতি বন্দ্যোপাধ্যায় কবিতা ।। তোমার অসীমে ।। জয়শ্রী সরকার মুক্তগদ্য ।। অনুভবে রবীন্দ্রনাথ ।। আ...

প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্র-ভাবনায় যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি ।। চন্দন দাশগুপ্ত

ছবি
  রবীন্দ্র-ভাবনায় যুদ্ধ ও বিশ্বশান্তি চন্দন দাশগুপ্ত          "এক সময়ে, এই বিশ্বসৃষ্টির প্রথম যুগে সৃষ্টি ও প্রলয়ের দ্বন্দ্বনৃত্য চলেছিল----সৃষ্টি ও প্রলয়ের শক্তির মধ্যে কে যে বড়ো তা বুঝবার জো ছিল  না.......তখন যদি বাইরে থেকে কেউ একজন পৃথিবীকে দেখতে পেত, তাহলে বলত এই বিশ্ব প্রলয়েরই লীলাক্ষেত্র, সৃষ্টির নয়........কিন্তু এই মহাপ্রলয়ের অন্তরে সৃষ্টির সত্যই গোপন হয়েছিল। যা বিনাশ করে, যা ভীষণ, বাইরে থেকে তাকে সত্য বলে মনে হলেও তা সত্য নয়----এই ভীষণ তান্ডবলীলাই সৃষ্টির ক্ষেত্রে চরম কথা নয়।" রবীন্দ্রনাথের লেখা 'প্রলয়ের সৃষ্টি' প্রবন্ধের এই অংশটি যেন আজকের দুনিয়ার চিত্রটিকেই তুলে ধরেছে। পারমাণবিক বিশ্বযুদ্ধের ভয়াবহ আশঙ্কার মুখোমুখি দাঁড়িয়ে সমগ্র পৃথিবীর শান্তিকামী মানুষের চিন্তা যেন ভবিষ্যৎদ্রষ্টা রবীন্দ্রনাথের ঐ বক্তব্যেরই প্রতিধ্বনি।           ১৯৩০ সালের ২৮শে সেপ্টেম্বর 'রাশিয়ার চিঠি' গ্রন্থের ৪নং চিঠিতে রবীন্দ্রনাথ রাশিয়া সম্পর্কে লিখেছেন : ".......অর্থসম্বল এদের সামান্য, বিদেশের মহাজনী গদীতে এদের ক্রেডিট নেই।.....

প্রবন্ধ ।। রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধ ও সাহিত্যচর্চা ।। রণেশ রায়

ছবি
রবীন্দ্রনাথের জীবনবোধ ও সাহিত্য চর্চা রণেশ রায়  আমরা রবীন্দ্রভাবনার সঙ্গে রবীন্দ্রনাথের সাহিত্যসম্পর্ক আলোচনা করার জন্য রবীন্দ্রভাবনা নিয়ে কয়েকটা কথা বলে নেব। আদিম বন্য সমাজে প্রকৃতির দুটি রূপ দেখা যায়----ভয়ঙ্কর  ধ্বংসাত্মক একটা রূপ আরেকটা অনিন্দ সুন্দর স্রষ্টার রূপ। জল বায়ু  আগুন প্রভৃতি হল প্রকৃতি যাদের প্রত্যেককে ধ্বংসের আর সৃষ্টির রূপে দেখা যায়।  মানুষ ভয়ে শ্রদ্ধায় প্রকৃতিকে তুষ্ট রাখতে চেষ্টা করে।  প্রকৃতির উপাসনায় ব্রতী হয়।   এর থেকে উদ্ভব হয় সনাতনী শাশ্বত ধর্মের।  এর পর মানুষ ভাবতে শুরু করল প্রকৃতিকে অনুশাসনে রাখে এক চেতনা যা সর্বশক্তিমান। এই কল্পিত সর্বশক্তিমানের প্রতি অর্ঘ্য দান করাই হল পূজা।এই চেতনা তথা সর্ব শক্তিমান ক্ষমতাই হল ব্রহ্ম বা  পরমেশ্বর। রবীন্দ্রনাথ এই পরমেশ্বরকে তাঁর কল্পলোকে  বসিয়ে তাকে  ঈশ্বর বলে বিবেচনা করেছেন  যা প্রকৃতিকে পরিচালনা করে। তাঁর  প্রতি ভক্তিভরে  নিজের অন্তর্লোকে  তাকে   নিবেদন করা, তাকে সৌন্দর্যের আনন্দলোকে নিজের অন্তর্দৃষ্টি  দিয়ে দেখাই হলো রবীন্দ্রন...