এক
জননক্ষম সারথীর দ্বিপদ উপপাদ্যের বিস্তৃতি প্রতিটি ফাংশনাল অবকল গণিতের শেষ পৃষ্ঠায় কালো রঙের জীবাশ্ম মুখে নিয়ে রোমশ পৃথিবী ভ্রমণ করে আসে ,
অশ্বারোহীরাই নর্তক সন্ন্যাসিনী সেজে আসার পর জিব থেকে গড়িয়ে পড়া অক্ষর গুলোকে আকাশময় প্রদীপের কাছে ঢেলে দেয় ডিম্বকোষের মতো,
কোন এক সাধক কম্বোজ খোলসে তার থকথকে রসায়নটি লুকিয়ে রাখেন পিচ্ছিল ঈশ্বরদের জন্য ,
ঈশ্বরী প্রতি রাতে একটা সোনালী দরজার কাছে ভৈরব তালে নাচছেন , সেতার বাজছে , আগুন উড়ছে , মোহ খন্ড থেকে জীব আহুতির অদৃশ্য মন্ত্র উচ্চারণ হচ্ছে ঘনীভবন অন্ধকারে , হত্যা করার গোপন মন্ত্রটি তৃণভোজী মানুষেরা জানে
শ্রুতি গ্রহণ করছে লালা মুখ , একটা দ্বাপর মৃৎশিল্পী কাগজের নৌকা বানিয়ে পুষ্কর প্রদেশের দিকে চলে যাচ্ছে থার্মাল মুখের আণবিক করোটি গহ্বর নিয়ে
তাদের আহ্নিক গতির কোন আবর্তন নেই , সারারাত কালো কালো উটেদের স্থলভূমি চিবিয়ে খাচ্ছি একাদশ ধমনীর শিথিল মিশরীয় উপত্যকা নারীদেহের স্বাদকোরক , ম বর্গীয় অন্ধকারের নিঝুম ধনুর্ধরেরা একাকী দিব্য বিমানে উড়ে যাচ্ছেন
দুই
রাত আসে রাতের মতো আত্ম রতিময় নৃসিংহ সরোবরে মুখ থুবড়ে বদ রক্তের কালচে রঙের জমাট প্রোটোপ্লাজমহীন মনস্তাত্ত্বিক ছোপ ছোপ অন্ধকারের ভেতর আজও কতকগুলো স্বরবর্ণের জন্য দুই হাত ঊর্ধ্ব আকাশে তুলে আত্মসমর্পণ করে চলে নীলাচল বিদুষকেরা ,
তাদের মধুছন্দ পুর নেই , তাদের হস্তিনাপুর নেই , তাদের কুরুক্ষেত্র নেই , মথুরাপুর নেই , দ্বারকা নেই , তাদের গোকুল নেই , শুধু বরকত আছে , বরকত আছে , বরকতের মতো দীর্ঘ কম্পাঙ্কের নিহত পুরুষ লিঙ্গ পাথর হয়ে শুয়ে আছে উত্তর মেরুর দিকে মুখ করে
একটা ঠোঁটের চারপাশে এতগুলো স্থানিক গণিতিক জিরাফ ঘুরে বেড়ায় ঊর্ধ্ববাহুকে মহাকাশের দিকে ছুঁড়ে ফেলার পর
রাত্রির গভীরতা বাড়লে অস্ত্রাগারের শল্য চিকিৎসকেরা লাল চোখের অন্তঃক্ষরার কাঞ্চনজঙ্ঘা আর স্থাপত্যহীন আয়ু রেখাময় চিত্রলেখা পাহাড় খাজুরাহের মতো গলে গলে পড়ছে,
রক্তের ভেতরে আমাদের অদৃশ্য পাটিগণিতের পাহাড় গজিয়ে উঠছে শুধু মায়ের মতো অদৃশ্য জীবাশ্ম নিয়ে আমরা রাতের ইন্ধন ছায়া খুঁজে বেড়াচ্ছি আগুনের সম্প্রদান কারকের তৃতীয় পাতাল গহ্বরের দিকে আততায়ী অব্যয় পথটি রেখে আসার পর
জননক্ষম সারথীর দ্বিপদ উপপাদ্যের বিস্তৃতি প্রতিটি ফাংশনাল অবকল গণিতের শেষ পৃষ্ঠায় কালো রঙের জীবাশ্ম মুখে নিয়ে রোমশ পৃথিবী ভ্রমণ করে আসে ,
অশ্বারোহীরাই নর্তক সন্ন্যাসিনী সেজে আসার পর জিব থেকে গড়িয়ে পড়া অক্ষর গুলোকে আকাশময় প্রদীপের কাছে ঢেলে দেয় ডিম্বকোষের মতো,
কোন এক সাধক কম্বোজ খোলসে তার থকথকে রসায়নটি লুকিয়ে রাখেন পিচ্ছিল ঈশ্বরদের জন্য ,
ঈশ্বরী প্রতি রাতে একটা সোনালী দরজার কাছে ভৈরব তালে নাচছেন , সেতার বাজছে , আগুন উড়ছে , মোহ খন্ড থেকে জীব আহুতির অদৃশ্য মন্ত্র উচ্চারণ হচ্ছে ঘনীভবন অন্ধকারে , হত্যা করার গোপন মন্ত্রটি তৃণভোজী মানুষেরা জানে
শ্রুতি গ্রহণ করছে লালা মুখ , একটা দ্বাপর মৃৎশিল্পী কাগজের নৌকা বানিয়ে পুষ্কর প্রদেশের দিকে চলে যাচ্ছে থার্মাল মুখের আণবিক করোটি গহ্বর নিয়ে
তাদের আহ্নিক গতির কোন আবর্তন নেই , সারারাত কালো কালো উটেদের স্থলভূমি চিবিয়ে খাচ্ছি একাদশ ধমনীর শিথিল মিশরীয় উপত্যকা নারীদেহের স্বাদকোরক , ম বর্গীয় অন্ধকারের নিঝুম ধনুর্ধরেরা একাকী দিব্য বিমানে উড়ে যাচ্ছেন
দুই
রাত আসে রাতের মতো আত্ম রতিময় নৃসিংহ সরোবরে মুখ থুবড়ে বদ রক্তের কালচে রঙের জমাট প্রোটোপ্লাজমহীন মনস্তাত্ত্বিক ছোপ ছোপ অন্ধকারের ভেতর আজও কতকগুলো স্বরবর্ণের জন্য দুই হাত ঊর্ধ্ব আকাশে তুলে আত্মসমর্পণ করে চলে নীলাচল বিদুষকেরা ,
তাদের মধুছন্দ পুর নেই , তাদের হস্তিনাপুর নেই , তাদের কুরুক্ষেত্র নেই , মথুরাপুর নেই , দ্বারকা নেই , তাদের গোকুল নেই , শুধু বরকত আছে , বরকত আছে , বরকতের মতো দীর্ঘ কম্পাঙ্কের নিহত পুরুষ লিঙ্গ পাথর হয়ে শুয়ে আছে উত্তর মেরুর দিকে মুখ করে
একটা ঠোঁটের চারপাশে এতগুলো স্থানিক গণিতিক জিরাফ ঘুরে বেড়ায় ঊর্ধ্ববাহুকে মহাকাশের দিকে ছুঁড়ে ফেলার পর
রাত্রির গভীরতা বাড়লে অস্ত্রাগারের শল্য চিকিৎসকেরা লাল চোখের অন্তঃক্ষরার কাঞ্চনজঙ্ঘা আর স্থাপত্যহীন আয়ু রেখাময় চিত্রলেখা পাহাড় খাজুরাহের মতো গলে গলে পড়ছে,
রক্তের ভেতরে আমাদের অদৃশ্য পাটিগণিতের পাহাড় গজিয়ে উঠছে শুধু মায়ের মতো অদৃশ্য জীবাশ্ম নিয়ে আমরা রাতের ইন্ধন ছায়া খুঁজে বেড়াচ্ছি আগুনের সম্প্রদান কারকের তৃতীয় পাতাল গহ্বরের দিকে আততায়ী অব্যয় পথটি রেখে আসার পর
===============
নিমাই জানা
রুইনান , সবং, পশ্চিম মেদিনীপুর, ৭২১১৪৪
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন