"কালবোশেখি লড়াই"
হঠাৎ বিকেলে কালবৈশাখী নাচে,
দমকা হাওয়া আর বিদ্যুৎ সাথী।
উথাল-পাতাল ধ্বংসলীলায় মাতি,
বারিধারা পাত, মেঘমল্লারী ধাঁচে।
ঈশান কোণের ঘন কালো মেঘ দেখে
তোমার বুকের রক্ত শুকিয়ে কাঠ!
কিন্তু যে জন আপন করেছে মাঠ,
কিংবা মজুর, সাহসী কদম শেখে।
এমন কি আর নেবে গো কালবোশেখ!
সন্তান ভুখা, জ্বরে কাতরায় ঘরে,
ফাঁকা হাত যার, ওষুধ খোঁজার তরে,
ছুটছে গো বাবু, কাজ যা জোটে হরেক।
তুমি তো বাবু, আড্ডা জুড়েছ ভালো
কফি আর ভাজা, বন্ধুবরের সাথে।
ভেজা বিড়ি টানে, চিন্তা ঘুরছে মাথে,
ধোঁয়া ভালোবাসা হৃদয় করছে কালো।
শোষণ যেদিন ধরবে মরণ রূপ,
কালবৈশাখী সেদিন আসল হবে।
খালি পায়ে পায়ে শতেক মিছিল যবে
ঘিরবে গো ধরে, যতেক প্রাসাদ স্তূপ।
আজিকে কেবল বিদ্যুতে দেহ গড়া,
ঝড়বৃষ্টি যে আমার শক্তি দাতা।
দধীচির স্নেহ পোড়াবে জাবেদা খাতা,
এই আশেতেই কালবোশেখেও লড়া।
***********
হঠাৎ বিকেলে কালবৈশাখী নাচে,
দমকা হাওয়া আর বিদ্যুৎ সাথী।
উথাল-পাতাল ধ্বংসলীলায় মাতি,
বারিধারা পাত, মেঘমল্লারী ধাঁচে।
ঈশান কোণের ঘন কালো মেঘ দেখে
তোমার বুকের রক্ত শুকিয়ে কাঠ!
কিন্তু যে জন আপন করেছে মাঠ,
কিংবা মজুর, সাহসী কদম শেখে।
এমন কি আর নেবে গো কালবোশেখ!
সন্তান ভুখা, জ্বরে কাতরায় ঘরে,
ফাঁকা হাত যার, ওষুধ খোঁজার তরে,
ছুটছে গো বাবু, কাজ যা জোটে হরেক।
তুমি তো বাবু, আড্ডা জুড়েছ ভালো
কফি আর ভাজা, বন্ধুবরের সাথে।
ভেজা বিড়ি টানে, চিন্তা ঘুরছে মাথে,
ধোঁয়া ভালোবাসা হৃদয় করছে কালো।
শোষণ যেদিন ধরবে মরণ রূপ,
কালবৈশাখী সেদিন আসল হবে।
খালি পায়ে পায়ে শতেক মিছিল যবে
ঘিরবে গো ধরে, যতেক প্রাসাদ স্তূপ।
আজিকে কেবল বিদ্যুতে দেহ গড়া,
ঝড়বৃষ্টি যে আমার শক্তি দাতা।
দধীচির স্নেহ পোড়াবে জাবেদা খাতা,
এই আশেতেই কালবোশেখেও লড়া।
***********
জীবন কৃষ্ণ দে
ভাকুড়ী (নেতাজি পল্লি),
বহরমপুর
মুর্শিদাবাদ
কোন মন্তব্য নেই:
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন